অভ্যুর ২১-৪১ এর পোস্ট পড়ে মনে হলো -- কাঁটা বাছাবাছি একটু মুশকিলের কাজ ঠিকই। গুরুতে এখন এত ভালোভালো কিছু লেখা বেরোচ্ছে (সুপর্ণা দেব, স্মৃতি ভদ্র, সুকন্যা, হীরেন সিংহরায়, রঞ্জনদা -- কত নাম করবো!) খেরোর খাতাতেও কিছু ভালো লেখা থাকে। কিন্তু আবার খোলা উঠোন হবার দৌলতে ঐ খেরোর খাতারই কিছু লেখা নিতান্ত কোয়েশ্চেনেবল মানের! এক থালা জুঁইফুল সদৃশ ভাত খাবার মধ্যে দাঁতে কাঁকর পড়ার মত একটা অনুভুতি হয়। কিন্তু আগে থেকে বোঝা তো মুশকিল। আমি ভাবতাম আমারই বেশি চুজির মত ওসব বায়নাক্কা করা ঠিক না। সহনশীল হওয়াটাই শিখতে হবে :-)
ব্রতীন্দার এ কি ব্যবহার। বেছে বেছে চেনা লোক অমিতবাবুকে দিচ্ছে, বাকিরা কী দোষ করল?
lcmদা, আগেও একবার বলেছিলাম মনে লয়। শুধু টইগুলোকে দেখার একটা বাটন করে দাও না? (মানে যাতে খেরোর খাতার বিটকেল জিনিসগুলোকে স্কিপ করা যায়।) এই যেমন একটা লেখা দেখলাম জানবে কি করে আজ বেস্পতিবার? উত্তর হল ক্যালেণ্ডার দেখে। তার জন্যে, ইয়ে মানে...
অরিন দার ইমেল আই ডি আছে। দিচ্ছি।..
পি ভি সিন্ধু জিতেছে।
হকি টিম জাপানকে হারালো। এবার কোয়ার্টার ফাইনাল, রবিবার । শক্ত গাঁট।
আচ্ছা পাই ম্যাডাম বা অন্য কারোর কাছে কি নিউজিলান্ড র অরিনের কন্টাক্ট আছে ? আজকাল এখানে লেখেন না উনি বিশেষ। একটা একাডেমিক বিষয়ে একটু বিশেষ দরকার। পেলে খুব উপকার হয়।
যদি কেও করেন , তাহলে খোলা পাতায় না করে আমার পার্সোনাল ইমেইল এ শেয়ার করতে পারেন। আমি কোনোভাবে মিসইউস করবো না। amtchd @ gmail . com
google noto sans bengali
একেব্বরেই উচিত না। একটু কম ভালো নন-নান্দনিক ফন্ট ব্যবহার করুন।
একটা কথা একটু জানাবেন। কোনো ইবুক এর ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো নান্দনিক বাংলা ফন্ট কি ব্যবহার করা উচিত ?
মার্শাল আইল্যান্ডের পুব কোনে।
দাদা, বিরল বিকিনিচিহ্ন মাঠ কোথায় পাওয়া যাবে?
কী যেন একটা ফান্ডা আছে ওরকম, কাগজের বই নিয়ে।
মানে ঐটের সাথে গুরুর গলা টেপাটেপির কুনো সম্বন্ধ নাই। আমাজ্ন গলা নির্বিশেষে দিয়ে যাবে। গুগলঐ দেয় কিনা রাবিম্ব বলতে পারবে।
অনলাইন মানে কি ইকপি? সে তো আমাজন যে কোনও কিন্ডল বইতে নিজে নিজে একটা অ্যালোট করে পাবলিশের জন্য তুললে। ঐজন্য ইকপি আর কাগচের বইয়ের আইএসবিএন আলাদা হয়।
দমদিঃ)
ও, সেদিন দেখলাম :|: লিখেছেন আইঅএসবিএন ফেরত পাওয়ার কথা। সেরকম কিছু হয়নি। ফেরতের অনুরোধ গুরুচণ্ডা৯ করেওনি। মানে, কেউ কোনদিন কোথাও শুনেছে যে শুনেছে পণবন্দীকে অনুরোধ শুনে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে? এমনকি নিজে থেকে ফিরিয়ে দিলেও সেটা ব্যবহার করা আর নিরাপদ না। আইনকানুন প্রসেস মেনে যা হওয়ার হবে, না হলে হবে না। কী, হবে, আইঅএসবিএন না থাকলে গুরু অনলাইন বই বেচতে পারবে না, এই তো (সেরকম কোন রেস্ট্রিকশন আছে কিনা তাও ঠিক জানি না)।
কিন্তু পুরো ব্যাপরটাই একটা বিচ্ছিরি একই সঙ্গে বেদনাদায়ক ও হাস্যকর ব্যাপার হল। ঐভাবে কি কিছু আটকানো যায়? দু'চারজন মানুষের একটু মাথা গরম হল, এরবাইরে কিছুই না। কিন্তু ব্যক্তিগত ডকুমেন্টের অপব্যবহার নিয়ে লোকজন আইনী পথে এগুলে এক প্রস্থ সিরিয়াস ঝামেলা হবে।
অলিম্পিকে দেখলাম এখনও অব্দি এশিয়া মহাদেশের সোনা ৪৭, ইউরোপের ৪৮, আমেরিকার ১৭। এশিয়া মানে অবিশ্যি চীন-জাপান-কোরিয়া, সঙ্গে ইরান, উজবেকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপিন্সের অনারেবল মেনশন।
মু হা হা হা হা হা।
চল হুতো পার্টি করি। ভাচ্চুয়াল পার্টিইইই।
তৃপবুভ বা সমমানের টই তোলা দরকার। সামনের ক'বছর খুবই গুরুতর। বিজেপির প্রতিপক্ষ তৃণমূল এবং মোদির প্রতিপক্ষ মমতা এমন একটা ব্যাপার দাঁড়িয়েই গেছে মনে হচ্ছে সর্বভারতীয় ভোটের বাজারে। কেমনভাবে এগোয় দেখা যাক। টিপিক্যাল উত্তরভারত, গোবলয় ইত্যাদি বাদে মমতার ইমেজও খুব স্ট্রং বলেই মনে হয়। ত্রিপুরা তো বেশ জমজমাট, এবং ত্রিপুরার বামপন্থীরাও বিজেপিকেই প্রধান রোগ বলে সনাক্ত করছেন।
দেখা যাক কী হয়। আমি চাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রধানমন্ত্রী হোন। বামফ্রন্টের কেউ হলে আরো খুশি হতাম কিন্তু সে তো আর এই যাত্রায় অন্তত হবে না।
তবে আগে একটা আনঅফিশিয়াল উষ্মা অনেকের মধ্যে দেখতাম সিপিয়েমের কেরল লবি নাকি পব লবিকে চেপে দেয়। জানি না আসলে কী কিন্তু চেপে থাকলে ভালোই করতো। পব'র সিপিয়েম সমর্থকদের যা ফর্মা দেখি তাতে তাদের যত চেপেচুপে রাখা যায় ততই ভালো।
মিনিজয়া কদিন আগেই পুড়ে গেলো। খবরটা অনেক খারাপলাগা খবরের ভিড়ে আরেকটা খারাপলাগা হয়ে হারিয়ে গেছিলো। এই আলোচনায় মনে পড়লো।
সল্টলেক আর লেকটাউনের লোকজনের হল এই জয়া আর মিনিজয়া। বেহালায় এক সিনেমাপ্রেমী ভদ্রলোক তার তিন মেয়ের নাম রেখেছিলেন - অজন্তা, ইলোরা, সুচিত্রা - ওই এলাকার তিন সিনেমা হলের নামে।
মাধ্যমিকের পরের ছুটিতে।
জয়া ম্যাটিনি - রাম-বলরাম
মিনি জয়া ইভনিং - ফুল(ন) দেবী
লভলিনা সেমিফাইন্যালে। আরেকটা পদক এলো।
পেরেলম্যানের ফিজিক্স ফর এন্টারটেইনমেন্ট দুটো বই আমাকে বাবা কিনে দিয়েছিল। সে বইদুটো এখনও আছে, দুর্দান্ত বাঁধাই, এখনও একেবারে অক্ষত আছে। আমি আর আমার মেয়ে দুজনেই এখনও পড়ি, মাঝেমাঝে।
এলেবেলে, ব্যাক টু ব্যাক কয়েকবার দেখেছি। দুটো মনে পড়ছে, পোসেনদার অমর সঙ্গী আর অমিতাভের শাহেনশা মর্নিং শো আর ম্যাটিনি শোতে দেখেছিলাম। আরেকবার মর্নিং শোতে কি একটা সিনেমা দেখেছিলাম আর ম্যাটিনিতে অমিতাভের হাম দেখেছিলাম, দুটোই প্রিয়াতে।
লভলিনা বরগেইন জিতলো।ভারত আর একটা মেডেল এর দাবীদার হলো।
একটু বিরক্তিকর একটা পপ-আপ আসতে পারে, টেস্ট হলেই সরে যাবে
দীপিকা কোয়ার্টার ফাইনালে