syandi | 45.25.***.*** | ১৫ জুলাই ২০২১ ০১:০১483882:|:, ধন্যবাদ বানান ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য। আজকাল বড় বানান ভুল হয়, অথচ স্কুল লাইফে যতদিন বাঙলা পড়াশোনা করতাম ততদিন কোন বানান ভুল হত না।
syandi | 45.25.***.*** | ১৫ জুলাই ২০২১ ০০:৪৭483881না অথরশিপ না দেওয়াটা বোধ হয় অসঙ্গত কিছু হয় নি। যত দূর জানা যায় নিবেদিতা আচার্য্য বসুর ম্য়ানুসক্রিপ্টের প্রুফ রিডিং করেছিলেন শুধু। জগদীশচন্দ্র নিজের ইংরাজী লেখনী নিয়ে সন্তুষ্ট ছিলেন না, তাই উনি নিবেদিতার সাহায্য নিয়েছিলেন ম্য়ানুসক্রিপ্টের ভাষা আঁটোসাটো করার জন্য। এটুকুর জন্য কেউ অথরশিপ দেয় না আর কেউ অথরশিপ দাবীও করে না। সায়েন্টিফিক কাজের পুরোটাই অর্থাৎ এক্সপেরিমেন্ট এবং প্রাপ্ত ডেটার বিশ্লেষণ আচার্য্য বসুর এবং/অথবা ওনার ছাত্রদের করা। সুতরাং নিবেদিতার সায়েন্টিফিক কন্ট্রিবিউশন ছিল শুন্য। উনি আচার্য্য বসুর প্রাথমিক খসড়ার যে কাঠামো তাতে ঝলমলে পোষাক পরিয়েছেন মাত্র। তবে জগদীশচন্দ্র নিবেদিতার এই সাহায্য পাবলিকেশনে উল্লেখ করে ছাপার অক্ষরে অ্যাকনলেজ করলে ভাল করতেন। প্রসঙ্গত প্রুফ রিডিং করে যদি অথরশিপ পাওয়া যেত তাহলে এই অধমের পাবলিকেশন সংখ্যা আজকে একশো ছাড়িয়ে যেত।
এবার হয়ত আপনি বলবেন যে নিবেদিতা যদি অথরশিপের দাবীদার না হন তাহলে প্রমথনাথ সেনগুপ্তকে ক্রেডিট দেওয়া হবে কোন যুক্তিতে। যদি ধরেই নিই যে রবীন্দ্রনাথের আদেশে প্রমথনাথ বই লেখার কাজে হাত দিয়েছিলেন এবং প্রাথমিক খসড়াটুকু প্রমথনাথেরই তৈরী, তাহলে সেক্ষেত্রে প্রমথনাথের নাম ছেঁটে ফেলা শুধু অন্যায় নয় অত্য়ন্ত গর্হিত কাজ হয়েছে। খেয়াল করে দেখুন এটি কোন সায়েন্টিফিক আর্টিকল লেখার কাজ নয় এবং এক্ষেত্রে দুজনের কাওকেই কোন লেবোরিয়াস এক্সপেরিমেন্টাল কাজ করতে হয় নি। বরং এটা সাধারণজনের মধ্যে বিজ্ঞান চেতনার প্রসারের উদ্দেশ্যে সহজ ভাষায় লিখিত একটা বই। এটা লেখার আগে প্রমথনাথকে পড়াশোনা করতে হয়েছে, বইটিকে চ্যাপ্টারওয়াইজ কিভাবে বিন্যস্ত করবেন সেব্য়াপার চিন্তাভাবনা করতে হয়েছে, তারপর সেটিকে লিখিতরূপ দিতে হয়েছে। অর্থাৎ পরিশ্রমের সবটুকুই প্রায় গেছে প্রমথনাথের উপর দিয়ে। একই ধরণের পরিশ্রম করতে হয় আ্য়াকাডেমিক কোন বিষয়ে রিভিউ আর্টিকল বা বুক-চ্যাপ্টার লেখার সময়। রবীন্দ্রনাথ প্রুফ রিডিং করতে গিয়ে প্রমথনাথের ভাষা সম্পূর্ণ কেটে দিয়ে নিজের হিরেমুক্তখচিত ভাষা লিখলেও প্রমথনাথের অথরশিপ প্রাপ্য ছিল। আজকের দিনে কোন অ্যাডভাইজার স্টুডেন্ট বা কোওয়ার্কারের সাথে কোন রিভিউ আর্টিকল লেখার সময় লিটারেচার রিভিউ, খসড়া তৈরি ইত্যাদি পরিশ্রমের কাজ করিয়ে নেওয়ার পরে যদি বলে "বাপু হে, তোমাকে অথরশিপ দিতে পারলাম না। কারণ তোমার ভাষা খুব দূর্বল, আমাকে প্রায় নতুন করে লিখতে হল" তাহলে স্টুডেন্ট বা কোওয়ার্কার আ্যাডভাইজারের হাতে ইংল্য়ান্ডের ফুটবল ক্য়াপ্টেন ধরিয়ে দেবে।
&/ | 151.14.***.*** | ১৪ জুলাই ২০২১ ২৩:৩৮483880যিনি লাপিতাল তিনিই বার্নৌলি, কেন্দ্রগতং নির্বিশেষং। ঃ-)
তবু তো দেখুন, দুইজনেরই নাম বেঁচে গেছে মানে মানুষে জেনেছে টেনেছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে একজনের নাম টাম সব পুরো হাপিস হয়ে যায়।
syandi | 45.25.***.*** | ১৪ জুলাই ২০২১ ২৩:২৭483879হ্য়াঁ, এটাও তো বার্নৌলির কাজ। অন্ততঃ উইকি তাই বলছে।
dc | 2402:e280:2141:9b:f033:4731:7315:***:*** | ১৪ জুলাই ২০২১ ২২:৩৯483878সেই এল হসপিটাল এর থিওরেম! আমার খুব প্রিয় ছিল :-)
syandi | 45.25.***.*** | ১৪ জুলাই ২০২১ ২২:১৯483877পুরনো আমলের এরকম ঘটনা শুনেছি, বইয়ের অথর হিসেবে নিজের নাম দিয়ে দিয়েছেন স্পনসর, মূল অথর নিজেই সম্মতি দিয়েছেন নিরুপায় হয়ে। কারণ তাঁর ওই বই ছাপাবার মতন অর্থ ছিল না, যোগাযোগও ছিল না তেমন কোনো উঁচুমহলে। ফলতঃ ধনী অর্থদাতা বন্ধুর নামে বই বের হল। কী অবস্থা!
কি অবস্থা দেখুন অ্যান্ডর! পয়সার জন্য গরীব শিক্ষক ধনী এবং উচ্চাকাঙ্খী ছাত্রের কাছে আইডিয়াতে পরিপূর্ণ খাতা বিক্রি করেছেন, আর সেই ছাত্র নিজের নামে সেই সব মাইলস্টোন কাজ ছাপিয়ে নাম কামিয়ে নিয়েছেন। শিক্ষকটি যোহান বার্নৌলি আর ছাত্রটি লোপিতাল যাকে আমরা ছাত্রাবস্থায় ভুল করে এল-হসপিটাল (de l'Hôpital)বলে উচ্চারণ করতাম।
b | 14.139.***.*** | ১৪ জুলাই ২০২১ ২১:৪২483876এইটে মজার।
r2h | 2405:201:8005:9947:3c9b:7daf:3c70:***:*** | ১৪ জুলাই ২০২১ ১৮:৫১483875কী আর বলবো, সেই সময় ছিল সৃষ্টিসুখের উল্লাস, নৈয়ায়িকের পদ্যটা কতদিন খুঁজে পাইনিঃ https://www.guruchandali.com/bhatiyaliOld.php?page=2154
b | 14.139.***.*** | ১৪ জুলাই ২০২১ ১৬:০২483874এদিকে বাজারে মেসি বিড়ি এসে গেলো। সবাই বলছে কোপার পরে মেসির প্রথম বড় এনডর্সমেন্ট .
r2h | 2405:201:8005:9947:3c9b:7daf:3c70:***:*** | ১৪ জুলাই ২০২১ ১৫:০৯483873তাই তো দেখছি। ঐ জন্যেই বললাম, এ বিগ ব্যাং এর আগেরদিন পর্যন্ত যেতে হবে।
b | 14.139.***.*** | ১৪ জুলাই ২০২১ ১৪:৩৩483872"ভুল কইসি। ০৮ মে ২০০৫ রাত্রি ০৮:৫৫ । এই শ্যাষ। আর এই সেই পাতা -
https://www.guruchandali.com/bhatiyaliOld.php?page=5849"
সেপাতায় দেখছি লোকে লিখছে
Damayanti | ০৮ মে ২০০৫ ২১:৫৫ | 202.54.214.198
lcm | ১৪ জুলাই ২০২১ ১৩:৪১483871বাংলাপ্লেন ফন্টের লিংক এই পুরোনো ভাটিয়ালি পাতার ওপরেই আছে, পেজিনেশন বাক্সের ঠিক নীচে, লিংক -
https://www.guruchandali.com/fonts/banglaplain.ttf
r2h | 2405:201:8005:9947:3c9b:7daf:3c70:***:*** | ১৪ জুলাই ২০২১ ১৩:৩৯483870কারোর বাংলাপ্লেন ফন্ট লাগলে নামিয়ে নিতে পারেন, এক সপ্তাহ থাকবে এখানে।
https://www.filemail.com/d/xjgbiuhsgnorhmv
lcm | ১৪ জুলাই ২০২১ ১৩:২৩483869এবারে কিছু টইরহস্য সমাধান করতে হবে, ব্ল্যাংকির শিকাগো টই হাওয়া হয়ে গেল কি করে।
lcm | ১৪ জুলাই ২০২১ ১৩:২২483868ভুল কইসি। ০৮ মে ২০০৫ রাত্রি ০৮:৫৫ । এই শ্যাষ। আর এই সেই পাতা -
https://www.guruchandali.com/bhatiyaliOld.php?page=5849
lcm | ১৪ জুলাই ২০২১ ১৩:২০483867শ্যাষের শ্যাষ - এই ৩ জুন, ২০০৫ --- এর আগে নাই -
https://www.guruchandali.com/bhatiyaliOld.php?page=5799
r2h | 2405:201:8005:9947:3c9b:7daf:3c70:***:*** | ১৪ জুলাই ২০২১ ১৩:১৮483866ওটার জন্যে বাংলা প্লেন ইন্স্টল করতে হবে bদা।
r2h | 2405:201:8005:9947:3c9b:7daf:3c70:***:*** | ১৪ জুলাই ২০২১ ১৩:১৭483865হ্যাঁ, যা ভেবেছি। তখনও পুরনো ভাটপাতা হারিয়ে যাওয়া নিয়ে অনুযোগ আছে।
ভাটের আর্কাইভ নিয়ে যা দেখছি, কবে জানা যাবে হোমো স্যাপিয়েন্সরা ভাটের আর্কাইভ হারিয়ে ফেলার জন্যেই নিয়েন্ডারথালদের ফৌত করে দিয়েছে।
b | 14.139.***.*** | ১৪ জুলাই ২০২১ ১৩:১৪483864কিন্তু পুরান ভাটে আমার মেশিনে হালায় গ্রীক আর ল্যাটিন আইত্যাসে ক্যান।
r2h | 2405:201:8005:9947:3c9b:7daf:3c70:***:*** | ১৪ জুলাই ২০২১ ১৩:১৪483863deepten | ০৮ মে ২০০৫ ২০:৫৫ | 210.94.62.12 কি আদি কবির প্রথম কবিতা? কিন্তু পড়ে তো মনে হচ্ছে তার আগেও কিছু আছে?
r2h | 2405:201:8005:9947:3c9b:7daf:3c70:***:*** | ১৪ জুলাই ২০২১ ১৩:০৮483861লসাগুদা জিনাব্বাদ, জিনাব্বাদ।
lcm | ১৪ জুলাই ২০২১ ১৩:০৭483860ব্যস! ভাট আর্কাইভ - ডান! আদিম যুগের ভাট এর জন্য যে কোনো পুরোনো পাতায় যান -
https://www.guruchandali.com/bhatiyaliOld.php?page=5799
r2h | 2405:201:8005:9947:10ca:394d:dd3a:***:*** | ১৪ জুলাই ২০২১ ১১:৫৮483859দইওলা না, দই হালায়।
সেই যে কথা আছে, বরিশাইল্যারা আশীর্বাদ করতে পারে না, শতায়ু ভব বলতে গিয়ে হতায়ু ভব বলে।
এলেবেলে | ১৪ জুলাই ২০২১ ১১:৪৫483858আর জগদীশচন্দ্র সম্পর্কে বলি তিনি নিবেদিতাকে কো-অথরের সম্মান না দিয়ে অত্যন্ত অসঙ্গত কাজ করেছিলেন। যদিও তিনি যে দুটি ব্রিটিশ পেটেন্ট নিয়েছিলেন সেখানে সারা বুলকে কো-ইনভেন্টর হিসেবে রাখতে বাধ্য হয়েছিলেন।
এলেবেলে | ১৪ জুলাই ২০২১ ১১:৪০483857আপনারা বোধহয় মুক্তমনার লিঙ্কটায় গিয়ে কেবল অভিজিৎ রায়ের লেখাটা পড়েছেন। ওখানে খানদশেক মন্তব্যের পরে কুলদা রায়ের অসংখ্য মন্তব্য আছে। পারলে ওগুলো একটু পড়বেন। একদা আমার ইচ্ছে হয়েছিল এই নিয়ে বিস্তারিত লেখার। কিন্তু সে ইচ্ছে আপাতত স্থগিত আছে। তবে বিষয়টা মাথায় আছে। সময়সুযোগ পেলে বিশ্বপরিচয় নিয়ে গুরুতে দু-চারকথা লিখলেও লিখতে পারি।
:|: | 174.255.***.*** | ১৪ জুলাই ২০২১ ১১:০৭483856১৪ জুলাই দেড়টা: "আমি নিজেও স্টুডেন্ট লাইফে একবার এইরকম বঞ্চনার স্বীকার হয়েছি,"
শিকার হয়েছি।
কিন্তু কোশ্নো হলো কো-অথর কালচারটা কবে থেকে শুরু হলো? বিশ্বজুড়ে? ধরা যাক, ফ্রয়েড। সব থিয়োরিই ওনার একার নামে চলে কিন্তু নিশ্চয়ই কিছু সাইক্রিয়াটিস্ট ওনার ডিরেকশনে হলেও এক্সপেরিমেন্ট-এ সাহায্য করেছেন। তাঁদের নাম জানা যায়?
মনে হয় রবীন্দ্রনাথ জগদীশ বোসের আমলে কো-অথর প্র্যাকটিসটা ঠিক গড়ে ওঠেনি। ভারতবর্ষের অন্যান্য বিজ্ঞানীদের ক্ষেত্রে সিঙ্গুল ভার্সেস মাল্টিপুল অথরের অনুপাত কেমন ছিলো?
এইটা বোধয় বগুড়ার দই ওলার আসল গান
কালো রং টা কি দিয়ে আসে। আরেকটা ব্ল্যাক কারেন্ট খেতাম মেট্রো ডেয়ারীর আইসক্রীম । দারুন হত। তবে ওটা তো ফল একটা।