worldcat এ গাদা গাদা ইউনিভার্সিটি লাইব্রেরিতে আছে। কোনো না কোনো গুরুভাইবোনের কাছাকাছি ইউনিভার্সিটিতে পেয়ে যাবেন। সে ইস্যু করে স্ক্যান করে আপলোড করে দিলেই পেয়ে যাবেন। খুব সোজা।
হ্যাঁ, ওনাকে সাইকেল চালিয়ে ঘুরতে দেখা যায় তো।
সবাইকে ধন্যবাদ।
@বুঝভুম্বুল
নামিয়ে নিয়েছি, পড়ে নেব। কিন্তু যে ওটা নিয়ে কাজ করছে ও চাইছে গোর্কির এডিট করা মূল রাশিয়ান বইটার ইংরেজি ভার্সন। মনে হচ্ছে সেটা এখন পাওয়া কঠিন হবে, একক যেমন বলেছে।
রাশিয়ান ভার্সন,
অনেক ধন্যবাদ। সে'র সঙ্গে আড্ডা দিতে ভালই লাগবে। কিন্তু ওই ৬০০ পাতার বইয়ের মানে বোঝা? ওর হাড় জ্বালাতন হয়ে যাবে।
একক,
তোমার শেষ লাইনটা দুঃখের সঙ্গে স্বীকার করলাম। আফটার অল, তিনিও মানুষ, একটা কঠিন সিস্টেমের আখমাড়াই কলে আবদ্ধ।
ক্যানাল,
হ্যাঁ, স্লেভ লেবার ব্যবহার যে হয়েছিল সেটা ভাল ভাবে জানার জন্যেই বইটা পড়তে চাইছি। তবে রাশিয়ান ডীপ ওয়াটার সিস্টেম নিয়ে আপনার দেয়া তথ্য আমার জন্যে মূল্যবান, কিছুই জানতাম না।
https://www.prlib.ru/en/item/761575
রাসিয়ান ভার্সান। এতে হবে? সে-দি র সাথে ঘন্টার পর ঘন্টা গুগুল মিট বা হোয়া কল এ কাটাতে হবে অবশ্য দরকারি তথ্য জানতে।
আচ্ছা, সেই সাইকেলে ঘুরে বেড়ান বিরাট নামকরা ভদ্রলোক, উনি এখনও ঘোরেন? ঈশ, এমন সবুজ গ্রীষ্ম, হয়তো এখন উনি হয়তো হাল্কা গেঞ্জি আর হাফপ্যান্ট পরে ঘোরেন। আর ট্রা লা লা ট্রা লা লা গান করেন। ঃ-)
হুঁ, সেই বুভুনিস্তদের সেই অদ্ভুত দাবী। কীসের যেন সলুশন জল দিয়ে পাতলা করে করে করে করে অত্যন্ত পাতলা করে তারপরেও কাজ হচ্ছে বলে একটা অদ্ভুত দাবী ছিল ওদের। জলের মেমোরি না কী যেন বলছিলেন ওরা।
এটা শুনিনি। তবে হোমিওপ্যাথি নামের বুজরুকিবিদ্যার অনুরাগীদের থেকে ওয়াটার মেমরী এফেক্টের কথা শুনেছিলাম।
লিঙ্কে ক্লিক না করে কপি করুন তারপর ব্রাউজারে পেস্ট
একটা বইয়ের পিডিএফ খুঁজছি, একটু তাড়া আছে, যদি কেউ দিতে পারেন। কারণ একটা এডিশন পাওয়া যাচ্ছে না, অন্যটা অনেক দাম। বইটার নাম 'হোয়াইট সী ক্যানাল'-গোর্কির এডিট করা। এটা স্তালিনের আমলে তিরিশের দশকে হোয়াইট সী'র সঙ্গে বাল্টিক সাগর ক্যানাল কেটে যুক্ত করার প্রচারমূলক সরকারি প্রতিবেদন। তাতে অনেক কন্ট্রিবিউটর, সম্পাদনা গোর্কির।
http://library.oapen.org/bitstream/20.500.12657/30928/1/641414.pdf
এখানে দেখতে পারেন
https://en.wikipedia.org/wiki/White_Sea%E2%80%93Baltic_Canal#Postwar_years
স্লেভ লেবার ব্যবহার হয়েছিল। ১২৫০০-২৫০০০ লোক মারা গেছে এস্টিমেটেড। কিন্তু ব্যর্থ হবে কেন? ইউরোপিয়ান রাশিয়ার ইউনিফায়েড ডিপওয়াটার সিস্টেমের অংশ।আজ তক ব্যবহার হচ্ছে।অর্থনৈতিক-সামরিক গুরুত্ব অপরিসীম।
https://en.wikipedia.org/wiki/Unified_Deep_Water_System_of_European_Russia
এটার পিডিএফ পাওয়া চাপ আছে। কুখ্যাত বই। গোর্কির পা চাটার নিদর্শন। আবেবুক্স এ দেখুন সেকেন্ড হ্যান্ড থাকতে পারে।
একটা বইয়ের পিডিএফ খুঁজছি, একটু তাড়া আছে, যদি কেউ দিতে পারেন। কারণ একটা এডিশন পাওয়া যাচ্ছে না, অন্যটা অনেক দাম। বইটার নাম 'হোয়াইট সী ক্যানাল'-গোর্কির এডিট করা। এটা স্তালিনের আমলে তিরিশের দশকে হোয়াইট সী'র সঙ্গে বাল্টিক সাগর ক্যানাল কেটে যুক্ত করার প্রচারমূলক সরকারি প্রতিবেদন। তাতে অনেক কন্ট্রিবিউটর, সম্পাদনা গোর্কির।
প্রোজেক্টটি মাওয়ের গ্রেট লীপ ফরওয়ার্ডের মতই ব্যর্থ হয়। কিন্তু আড়াইশ পাতার বইটিতে প্রচারের ঢক্কানিনাদের ফাঁকফোকর দিয়ে বেরিয়ে পড়ছে গুলাগের মতন বন্দীদের দিয়ে স্লেভ লেবার করিয়ে নেওয়ার তথ্য।
বইটির রিভিউয়ের পিডিএফ পাচ্ছি, কিন্তু মূল বইটির? যদি গুরুর গুণীজ্ঞানীরা কোন সন্ধান দিতে পারেন?
না টা
কাল ইংল্যান্ডের লজ্জা করলো না ওই 19 বছরের ছেলেটাকে শেষ পেনাল্টি না নিতে বলল। ও তো জীবনে পেনাল্টি নেয় নি। বড় বড় প্লেয়ার রা কি করছিল ? আর 119 মিনিটে সঞ্চও আর কাকে যেন একটা নামাল, ওরা তো পেনাল্টির আগে অব্দি বল ই পায়ে পায়নি। এরকম সাব করা কি আদৌ উচিৎ ?
তবে কাল মন ভরিয়ে দিয়েছে ইতালি। দারুন খেলেছে। চেলিনি আর বো নু চ্চি দারুণ। চেলিনি র তো পরের মাসে 37 হবে, ভাবা যায়। ইংল্যান্ডের থোঁতা মুখ ভোঁতা করে দেওয়ায় যারপরনাই আনন্দিত। তবে ওদের নির্ধারিত সময়েই জিতে যাওয়া উচিৎ ছিল। পেনাল্টি টা খুব বড় ব্যাপার। কেউ পর পর দুটো ম্যাচ পেনাল্টি তে জেতে নি। ইউরো তে। ইতালিয়ান রা বেশ চাপহীন ছিল। মজা করে খেলছিল। ভালো লেগেছে।
ইনিও বাঙালি ব্রাহ্মণ, তো আনন্দবাজার এবার সেটা লেখে নি।
https://epaper.anandabazar.com/imageview_57089_4142914_4_71_12-07-2021_11_i_1_sf.html
প্রতিদিনে নামটা পাওয়া যাচ্ছে https://epaper.sangbadpratidin.in/epaper/m/538901/60eba020b2a3a
আচ্ছা কেউ কি খেয়াল করেছেন - আনন্দবাজারে ম্যানড্রেকের গল্প রিসাইক্ল করছে - এই গল্পটা আগে সাদা কালোতে বেরিয়েছিল - ঐ যে মেয়েটা ওর তৃতীয় নয়ন আছে - "ঠাণ্ডা" করে দিতে পারে।
কথা হল এই যে, আনন্দবাজারে তো এই কমিকসটাই একমাত্র পড়ার মতো জিনিস ছিল, সেটাও যদি ঠিক না থাকে তো কী হবে?
সে দিকেও খুব মিস করি। সে দি, ভালো আছো আশা করি।
হুঁ, সেই বুভুনিস্তদের সেই অদ্ভুত দাবী। কীসের যেন সলুশন জল দিয়ে পাতলা করে করে করে করে অত্যন্ত পাতলা করে তারপরেও কাজ হচ্ছে বলে একটা অদ্ভুত দাবী ছিল ওদের। জলের মেমোরি না কী যেন বলছিলেন ওরা।
পজিট্রন আর রিপ্রোডিসিবিলিটির সমস্য়া কিন্তু একেবারেই আলাদা &/। আপনার তাত্বিক জ্ঞান না থাকলেও আপনি ক্লাউড চেম্বারে যতবার পরীক্ষা করবেন ততবারই আপনি একই রেজাল্ট পাবেন যদি আপনি সব প্যারামিটার মেনটেন করেন ঠিকমত। রিপ্রোডিসিবিলিটির সমস্য়া হচ্ছে মানে হয় এক্সপেরিমেন্টের কন্ডিশন মেনটেন হচ্ছে না ঠিকঠাক, নয়ত প্রথম রিপোর্টটি fictitious
ইউরোপের কুম্ভমেলা। কেজানে হয়তো বলছে, করুন করুন, আরো করুন।
পজিট্রনের ক্ষেত্রে যেমন হয়েছিল, ওরকম একটা পজিটিভ চার্জওয়ালা অত হাল্কা কণা কীভাবে সম্ভব, তখন জানাই ছিল না তখনকার তাত্ত্বিক জ্ঞান যতটুকু ছিল, সেই ভিত্তিতে। অথচ সেই কণা ডিটেকটেড হয়েছিল ক্লাউড চেম্বারে। এখন ওই ফোটো দেখে আবিষ্কারক নিজেই হতভম্ব হয়ে যান, আরো কয়েকটা পরীক্ষা করে দেখে সবগুলো গুছিয়ে রেখে দেন। যদি ফেলে দিতেন, তাহলে মুশকিল হত। কারণ পরে ওই কণার অস্তিত্ব তাত্ত্বিকভাবে প্রেডিক্ট করা হল। অমনি উনি ফট করে ফটোগুলো বার করলেন, লগবুক বার করলেন কবে ওগুলো ডিটেক্টেড হয়েছিল তার তারিখ বার করলেন।
আজকের খেলাটা কালকের চেয়ে অনেক বেটার লেগেছে। আর ঐ শেষ মূহুর্তে ইংল্যাণ্ডের সাবস্টিটিউশনগুলো কাজ দেয় নি দেখে খুশি হয়েছি। ওদিকে আবার রাজপুত্র সপরিবারে খেলা দেখতে এসেছিল। BBC কুম্ভমেলাতে লোক জড়ো হওয়া নিয়ে চেঁচিয়ে ফাটিয়ে দেয়, ইউরো কাপে ভিড় হলে সে নিয়ে কিছু বলার নেই, ভালো!
ব্যক্তিগতভাবে আমার কিন্তু মনে হয়, যেসব ক্ষেত্রে এরকম হয়, অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে যেন কিছু একটা হচ্ছে অথচ পরে রিপ্রোডিউস করা যায় না, সেইসবগুলো আলাদা করে মার্ক করে কোথাও তুলে রাখা দরকার। পরে যাতে খোলা মনে ইনভেস্টিগেট করে দেখা যায়। মানুষের নানারকম উদ্দেশ্যমূলক মিথ্যাচার তো থাকেই, জেনে বা নিজের অজান্তেই অনেকে সেসব করেন নানারকম সামাজিক বা প্রশাসনিক কারণে। কিন্তু ধরুন, কিছু কিছু ক্ষেত্রে, হয়তো দশটার মধ্যে একটা বা দুটোয়, হয়তো উদ্দেশ্যমূলক মিথ্যা ছিল না। সত্যিই কিছু একটা দেখা গিয়েছিল, কিন্তু তখনকার প্রযুক্তিতে আর রিপ্রোডিউস করা যায় নি। হয়তো বিশ বছর পরের উন্নত প্রযুক্তি রিপ্রোডিউস করতে পারল।
দেখুন হাই টিসির ফিল্ডে এরকম একটা ক্লেম নিঃসন্দেহে গ্রাউন্ড ব্রেকিং রিসার্চ বলে গণ্য হবে। অথচ এনারা এটা একেবারে ফালতু একটা জার্ণালে এটা পাবলিশ করলেন! এটা যথেষ্টই সন্দেহের। আর MIT-র ঐ প্রফ সন্দেহ প্রকাশ করার পর থেকেই পান্ডেজি মুখে কুলুপ এঁটেছেন।
ওই সোনারুপোর সুপারকন্ডাকটিভিটি নিয়ে কী তুমুল হৈ চৈ তখন হচ্ছিল। নানা সাইটে তখন এই নিয়ে কত লেখা দেখেছি। তাহলে কি ওঁরা মানে অংশু পান্ডেরা আদৌ ওই এক্সপেরিমেন্টগুলো করেন নি? ওই মেটেরিয়ালগুলো আদৌ বানান নি? ডেটা সিমুলেট করে করে পেপারে দিয়েছিলেন? ডেটা নাহয় মুছে ফেলা যায়, কিন্তু মেটেরিয়াল বানালে সেসব তো থাকবে!
আপনি কি Bengu Sezen এর scientific misconduct ব্যাপারে জানেন? ধরা পড়ার পরে Journal of the American Chemical Society (JACS) এর মত বনেদী জার্নাল থেকে তিনটে পেপার রিট্র্যাক্ট করে পি আই Dalibor Sames। Bengu Sezen এর রেসাল্ট তার অন্যান্য ল্য়াবমেটরা রিপ্রোডিউস করতে পারে নি এবং এটা তারা ঠিক সময়মতই পি আই কে রিপোর্ট করেছিল। কিন্তু পি আই এর সাথে মেয়েটির অর্থাৎ Bengu Sezen রিলেশন থাকার জন্য় সে পি আই এর নেকনজরে ছিল। উল্টে যারা Bengu Sezen এর রেসাল্টকে dodgy বলেছিল তাদেরকে ল্য়াব থেকে ঘাড়ধাক্কা দেয় Dalibor Sames । ঘটনাটি যেখানে ঘটেছিল অর্থাৎ কলম্বিয়া ইউনি Bengu Sezen কে ডক্টরাল ডিগ্রী দেয় ডিসটিংশন সহ। পেপারগুলো রিট্র্য়াক্ট করার পরে অবশ্য় ডিগ্রী রিভোক করা হয়। কিন্তু ততদিনে ঐ ছেলেমেয়েদের যা ক্ষতি হওয়ার হয়ে গেছে। আসলে পি আইরা একচোখামি করলে যা হয়। এখানেও পি আই ঐ মেয়েটির কাঁধে সব দোষ চাপিয়ে চাকরি বাঁচিয়েছেন এবং টেনিওরডও হয়ে গেছেন। এক্ষেত্রে Dalibor Sames এর ঢাল হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন সিন্থেটিক অর্গ্য়ানিক কেমিস্ট্রির আর এক জায়েন্ট Samuel Danishefsky। যেটা আক্ষেপের সেটা হল কুকাজ করে সেটা রেকর্ড ধুয়ে মুছে ফেলার চেষ্টা। Dalibor Sames এর ওয়েব পেজের ফর্মার মেম্বার্স লিস্টে না Bengu Sezen এর নাম আছে না ঐ হতভাগ্য় ছেলেমেয়েগুলোর নাম আছে। যেন এরকম কোন ঘটনা আদৌ ঘটে নি। কলম্বিয়া ইউনিভারসিটি Dalibor Sames কে কোন পাবলিক ফোরামে এই ঘটনা নিয়ে মুখ না খোলার নিদান দেয়।
এখানে দেখুন:
আরে বিশ্বপরিচয়ের রাহাজানি এই গুর্চতেই পড়েছিলাম তো! যতদূর মনে পড়ে। অনেক অনেকদিন আগে।
আচ্ছা, 'বিশ্বপরিচয়' বইটার ব্যাপারে একজন একবার প্রবন্ধে লিখেছিলেন যে বইটার ব্যাপারে একটা বুদ্ধিবৃত্তিক রাহাজানি হয়েছিল। যে বিজ্ঞানশিক্ষক ভদ্রলোক মূলতঃ সব তথ্যাদি সংগ্রহ করেছিলেন ও বইয়ের খসড়া প্রস্তুত করেছিলেন, তাঁর নাম ও কাজের কোনো উল্লেখ কোথাও করা হয় নি প্রকাশিত বইয়ে। অথচ বইটা নাকি আদতে তিনিই লিখছিলেন।
সেই প্রবন্ধটার কোনো সন্ধান পাওয়া যাবে?
এটা মুক্তমনা ব্লগে অভিজিৎ রায়ের লেখায় পড়েছিলাম। খুঁজে পেলে আপনাকে জানাব।
ঐ সুপারকন্ডাক্টিভিটিওয়ালা (অংশু পান্ডে) হিনি পালন করছেন ধরা পড়ার পর থেকে। পেপারটা রিট্র্যাক্ট করেন নি, কিন্তু ওনার ওয়েবপেজে ঐ কন্ট্রোভারসিয়াল পেপারের কোন উল্লেখ নেই। এমনকি উনি যে অতীতে হাই টেম্প সুপারকন্ডাক্টিভিটির ফিল্ডে কাজ করেছেন সে তথ্য়ও বেমালুম চেপে গেছেন। চুরির সব হিন্টই আছে।
যাক ইতালি জিতেছে
It's going to rome !