বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 14.14.***.*** | ২৯ জুন ২০২১ ২২:১৮483280আমার তিন চারটে স্পেসিফিক (দর্শন) অভিজ্ঞতা এই বিষয়ে।
১ - কোপেন হেগেন এ নতুন স্টেডিয়াম টা যখন তৈরী হোচ্ছে , তখন আমি ঐ শহরে ছিলাম। তখন একটা খেলাও হয় না। ডেনিশ লিগ কিস্যু না। ওদের বড় প্লেয়ার রাও ছোটো লিগে খ্যালে। এক লাউড্রউপ আর পরে বোধ হয় বেন্টনার বড় লিগে খেলেছে, তাও বেন্টনার সফল বলা যায় না। যাদ্দূর মনে পড়ছে। স্টেডিয়াম দেখে পাগলা হয়ে গেছিলাম। এখন দেখে মনে হচ্ছে, বেশ কয়েকটা ম্যাচ ঐ স্টেডিয়াম e হচ্ছে। ইনভেস্টমেন্ট বিশাল।
২ - মালমো , ইব্রাহিমোভিচ যখন সবে এসেছে, কি বিশাল ফেসিলিটি কল্পনা করা যায় না, সুইডেন এর ডেনিশ বর্ডার টাউন। এফ সি মালমো, ইউরোপা লিগের বেশি বিশেষ খেলেছে বলে মনে হয় না। দু এক্বার হতে পারে।
৩ - হেগ এ বাচ্চাদের যে কোয়ালিটির কোচিং দিতো, হকি ও ফুটবলে , আমি জাস্ট হাঁ করে দেখতাম। ছেলে মেয়েরা এক সঙ্গে খেলতো ১২ বছর বয়স অব্দি। আমি প্যারিস বা লন্ডনে, আড্ডাবাজ গাঁজাখোর টিনেজার প্রচুর দেখেছ্হি, হেগ এ টিন এজার রা গাঁজা গজল্লা করত না তা না খুব কম , কিন্তু খেলার মাঠ ভরতি। তখন্কার ডেটা অনুযায়ী, মাথা ইছু মাঠের সংখ্যা ব্যাপক। আকাদেমি সিস্টে দুর্দান্ত বললে কম বলা হয়। আর আমি সেরা আকাদেমির দেশ জর্মানি কখনো যাই ই নি।
৪ - ইংল্যান্ডে, লন্ডন শহরে, পঞ্চম ডিভিসনের প্লেয়ার ছেড়ে দিন কোচ , রেফরি রাও স্ট্যান্ডার্ড মিডলক্লাস জীবন কাটানোর মত রোজগার করত। প্রতিটি ক্লাব এর আকাদেমি সিস্টেম ভালো, ট্যালেন্ট স্পটার রা একদম লাতিন আমেরিকা, কন্টিনেন্ট দুটোর সংগে যুক্ত, সারা দুনিয়া ঘুরে বেড়ায়।
৫ - বার্সিলোনায় , অলিম্পিক স্টেডিয়াম দেখতে গিয়ে দেখলাম, আন্ডার ১৬ দের প্র্যাকটিস হচ্ছে। তাতে ক্যামেরা সহ যা ইকুইপমেন্ট, সেট পিস প্র্যাকটিস করাচ্ছে তখন অভ্যস্ত ছিলাম না ওসব দেখতে।
এখন হয়তো আমাদের দেশে ক্রিকেটে এসব হয়, ফুটবলে সর্বত্র হয় কিনা জানি না। তবে আমি শিলং এর স্টেডিয়াম কে দুর্দান্ত ইম্প্রেস্ড। লাজোং রিজার্ভ এর প্র্যাকটিস দেখেছি ভালো লেগেছিল গোছানো ব্যাপার
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
Tim | 2603:6011:6506:4600:f40a:523a:1622:***:*** | ২৯ জুন ২০২১ ২২:১৬483279জানি না আরণ্যাদা। আমি শুধু বাংলা মাধ্যম টা জানি।
aranya | 2601:84:4600:5410:8947:1729:970e:***:*** | ২৯ জুন ২০২১ ২২:০৭483278আচ্ছা। সিবিএসই ইঃ অন্য বোর্ড গুলো কি করেছে?
Tim | 2603:6011:6506:4600:f40a:523a:1622:***:*** | ২৯ জুন ২০২১ ২১:৫৫483277ফল ঘোষণা ক্লাস নাইনের বার্ষিক পরীক্ষা এবং ক্লাস টেনের প্রজেক্টের ফিফটি ফিফটি রেশিও তে।
ভাটে যা আলোচনা হয়, তার সাথে আমরা ব্যক্তিগত জীবনে কোন জিনিসটা খুব প্রয়োজনীয় মনে করি, উদ্বেলিত হই, তার কোন ওয়ান টু ওয়ান ম্যাপিং নেই। ভাটে যারা কথা বলছে তারা অন্যত্র কী করছে সেটা তাদের পোস্ট দেখে বোঝা যায়না। এটা অনুমান না, প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা।
এলেবেলে | ২৯ জুন ২০২১ ২১:৫২483276বলেইছি তো বাদ্দিন। পরীক্ষা না হয়ে ফল ঘোষণা করতে হলে কিছু একটা ভিত্তি বানাতে হয়, সেরকমই একটা বানানো হয়েছে। এগারোতে বিষয় নির্বাচন নিয়ে ছেলেমেয়েরা নাকানিচোবানি খাবে আর কলেজে ভর্তি হওয়ার হাল আরও খারাপ হবে। এগুলো অবশ্য সাধারণ ছেলেমেয়েদের ব্যাপার। অসাধারণরা বরাবরের মতো আই আই টি, না পেলে শিবপুর-যাদবপুর আর বাকি কিছু ডাক্তারি। খেল খতম।
aranya | 2601:84:4600:5410:8947:1729:970e:***:*** | ২৯ জুন ২০২১ ২১:৪৬483275'নীতিগত আপত্তি - বিবেকবোধ ইঃ , যেটা এলেবেলে-র পোস্ট পড়ে মনে হল'
- এর মানে হচ্ছে, আপনার পোস্ট পড়ে আমার মাথায় এই বিবেকবোধ ইঃ শব্দ গুলো এসেছে। আপনি এগুলো লেখেন নি।
aranya | 2601:84:4600:5410:8947:1729:970e:***:*** | ২৯ জুন ২০২১ ২১:৪২483274পরীক্ষা হয় নি জানি, ফল ঘোষণাটা কিসের ভিত্তিতে ?
এলেবেলে | ২৯ জুন ২০২১ ২১:৩৫483273অরণ্য আপনার স্পষ্ট ব্যাখ্যার জন্য ধন্যবাদ। কিন্তু মুশকিল হচ্ছে পোস্টটার অর্থ যে যার মতো করছেন এবং নানা নতুন শব্দ যথা 'জঘন্য' মানসিকতা, 'বিবেকবোধ' ইত্যাদি তাতে অকারণে গুঁজে দিচ্ছেন। দিন, আপত্তি নেই। সদ্য মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল ঘোষিত হয়েছে। পরীক্ষা না নিয়েই। এই পরীক্ষাটা বাংলার প্রায় ২০ লাখ ছেলেমেয়ে দেয়। তাদের পরিবারে গড়ে ৪ জন থাকলে বিষয়টার সঙ্গে প্রায় ৮০ লাখ মানুষ জড়িত। এমনকি সংখ্যাটা এক কোটি হওয়াও বিচিত্র কিছু নয়। বাংলার এই এক-দশমাংশ মানুষকে নিয়ে এখানে একটি বাক্যও চোখে পড়েনি। কেন পড়েনি? কারণ বিষয়টা ভাটুরেদের কাছে ম্যাটারই করে না। বাংলা মাধ্যম ও তার পড়ুয়াদের নিয়ে এই যে উদাসীন মানসিকতা - এটাকে অ্যাড্রেস করলে যদি সেটা 'জঘন্য' বা 'বিবেকবোধ' জাতীয় না বলা শব্দ জুড়ে নালিফাই করা হয় তো ভালো কথা।
ভাটে কী নিয়ে কারা কতদিন আলোচনা করবেন সেটা আমি ঠিক করে দেওয়ার কোন হরিদাস পাল। আমি সে কাজ করতে যাবই বা কেন আর বাকিরা সে কথায় পাত্তাই বা দেবে কেন? বাদ্দিন।
উনিও ট্যাক্সো দেন...। আমি তো জানতাম সংবিধান অনুযায়ী ওনাকে ট্যাক্স দিতে হয়না...!
aranya | 2601:84:4600:5410:8947:1729:970e:***:*** | ২৯ জুন ২০২১ ২০:৩৮483271'ISL' -এর দলগুলো, যাদের টাকা আছে, কখনো যদি রেসিডেন্সিয়াল আকাডেমি করে দেশী প্লেয়ার তোলার জন্য, প্রত্যন্ত এলাকাতেও স্কাউটিং করে ---
Tim | 2603:6011:6506:4600:282e:7e0f:ff2f:***:*** | ২৯ জুন ২০২১ ২০:২৮483270ভারতের দূর্দান্ত ফুটবল দল না হয়ে ওঠার অন্যতম কারণ সবথেকে গরীব ছেলেমেয়েদের স্কাউটিং ও সাপোর্ট না করতে পারা। আমাদের কোচ একবার আমায় দুঃখ করে বলেছিলেন আমাদের দেশে সবথেকে গরীব প্রতিভাবানদের আর খেলোয়াড় হয়ে ওঠা হয়না, তার থেকে সামান্য ওপরে যারা আছে তারাই শেষ পর্যন্ত টিঁকে যেতে পারে। অবশ্যই এর ব্যতিক্রম আছে, কিন্তু সেগুলো কোন সিস্টেমেটিক সাপোর্টের জন্য নয়, ব্যক্তিগত জেদ বা প্রবল প্রতিভা বা চান্স ফ্যাক্টর বা এসবের কম্বিনেশন। যেভাবে মালি বা সেনেগালের কাগজহীন অভিবাসী ইউরোপের তারকা প্লেয়ার হয়।
Tim | 2603:6011:6506:4600:282e:7e0f:ff2f:***:*** | ২৯ জুন ২০২১ ২০:২১483269জেরার্ডকে নিয়ে একটা ডকুমেন্টরি আছে, সেখানে এই আঞ্চলিক ইকোসিস্টেমের ব্যাপারটা খানিকটা দেখিয়েছিলো। ইমিগ্রান্টদের নিয়ে কথা হচ্ছিলো, ব্রাসেল্স, লিসবন, মিউনিখ বা প্যারিসে এখন নতুনরকম আঞ্চলিক ইকোসিস্টেম তৈরী হয়েছে অভিবাসীদের জন্য। এক একটা পিক আপ গেম দেখতেও স্কাউটরা হাজির থাকে। ছাত্রাবস্থায় দেখেছি ইউনিভার্সিটিতে এরকম ইকোসিস্টেম কীভাবে তৈরী হয়। খুব ইন্টারেস্টিং।
aranya | 2601:84:4600:5410:8947:1729:970e:***:*** | ২৯ জুন ২০২১ ২০:১৮483268'পশ্চিমবঙ্গের সেই ছোট ছোট ইকোসিস্টেমগুলো ধ্বংস হয়ে গেছে' - খুবই সত্যি, তার সাথে সাথে ফুটবলার ওঠার সাপ্লাই লাইন টাও ভোগে গেছে
aranya | 2601:84:4600:5410:8947:1729:970e:***:*** | ২৯ জুন ২০২১ ২০:১৬483267ভাটে যে কোন জিনিস নিয়েই আড্ডা মারা জায়েজ - কোভিড থেকে ফুটবল, আবার কারও বোর লাগলে সেটাও কইতে পারে। টইতে লিখলে পোস্টগুলো একসাথে থাকে, এই পর্যন্ত
নীতিগত আপত্তি - বিবেকবোধ ইঃ , যেটা এলেবেলে-র পোস্ট পড়ে মনে হল -সেটা একটা গ্রে এরিয়া। একই মানুষের মধ্যে বিবিধ ট্রেইটস থাকে - যে ফুটবল নিয়ে পাগল, সেই হয়ত রেড ভলান্টিয়ার্সে কাজ করছে, মানসিকতা নিয়ে অত সহজে কি আর কোন সিদ্ধান্তে আসা যায়
Tim | 2603:6011:6506:4600:282e:7e0f:ff2f:***:*** | ২৯ জুন ২০২১ ২০:১৩483266ইউরোপের ছোট ক্লাবগুলো নিজ নিজ অঞ্চলের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত, যতদূর জানি। ঐ ক্লাবগুলোয় যারা খেলে, যারা সেই খেলা দেখতে রোজ মাঠে আসে, আর যারা সেই ক্লাব চালায় তাদের মধ্যে বিস্তর ওভারল্যাপ। ওয়ার্কিং ক্লাসের সুখদুঃখের সাথে অনেক সময়ই জড়িয়ে ঐ ক্লাব, এটা শুধুই ফুটবল দিয়ে হয়না বলা বাহুল্য। আমাদের দেশেও একদা এরকম ছিলো। পশ্চিমবঙ্গের সেই ছোট ছোট ইকোসিস্টেমগুলো ধ্বংস হয়ে গেছে। এর আর্থ সামাজিক কারণ আছে, মানুষের মোবিলিটি ইত্যাদি তো আছেই, সেইসঙ্গে এর কিছুটা ইচ্ছাকৃতও। এতে বড়ো ক্লাবেদের ব্যবসা বাড়াতে সুবিধা হয়।
Bodhisattva Dasgupta_Gurulogin | ২৯ জুন ২০২১ ১৮:৫৯483265হ্যারিকেন ই বটে। ফূল ধুর।
সিএস | 2401:4900:3141:786c:a4d8:5783:4704:***:*** | ২৯ জুন ২০২১ ১৮:৩০483264বাঁ দিকের ছবিটা পিকাসো না আঁকলে তো জানাই যেত না যে ছবি ওরকম আঁকা যায়।
আর এ তো পিকাসোর ট্রেডমার্ক ছবি, চোখ চোখের জায়গায় নেই, মুখ বা বুক তাদের জায়গায় অথবা তাদের প্রচলিত আকার সমেত।
আর, চাই, সাহেবদের আজকে হাতে হ্যারিকেন হয়ে যাক।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 14.14.***.*** | ২৯ জুন ২০২১ ১৭:৫৫483263এটা তো ব্ল্যাকাডার এর কোট। :-))))) কমেডি লেজেন্ড।
বাঁ দিকের ছবি | 151.197.***.*** | ২৯ জুন ২০২১ ১৭:৫০483262বাঁ দিকের ছবি তে মহিলার একটা চোখে কি হৃদয় বসানো আছে?
ww1 | 2405:8100:8000:5ca1::ac8:***:*** | ২৯ জুন ২০২১ ১৭:১৩483261"The war started because some bloke called Archie Duke got hungry and shot an ostrich".
"No, Baldric, ..."
"I'm pretty sure an ostrich was involved".
LCM গোয়ার পয়েন্ট টা একদম ঠিক বলেছেন
b | 14.139.***.*** | ২৯ জুন ২০২১ ১৫:০৪483259কাশ্মীরে গণতন্ত্র ফেরার উদ্যোগ নিতেই নানারকম ঝামেলা শুরু হল ।
টাইমিং।
lcm | ২৯ জুন ২০২১ ১৩:৫২483258রমিত,
এটা একটা পয়েন্ট। শুধু ফুটবল বলে নয়, সব স্পোর্টসেই। ফুটবলে স্টেট লেভেলে সন্তোষ ট্রফিতে একটা আঞ্চলিক ব্যাপার ছিল, বা, ক্রিকেটে রঞ্জি ট্রফিতে। কিন্তু সে সব খেলা দেখতে তেমন লোক হত না।
ফুটবলে এর জন্য দায়ী - এআইএফএফ এবং আইএফএ।
গোয়া কিছুটা ব্যতিক্রেমী ছিল। এই যেমন ধরো, ডেম্পো ছিল পানাজির টিম, পানাজির লোক হুলিয়ে ওদের সাপোর্ট করত। আবার, সালগাওকার ছিল ভাস্কো-র টিম, ওখানকার লোক ওদের সাপোর্ট করত। বা পরে ধরো এলো - চার্চিল ব্রাদার্স, সেটা ছিল মারগাও এর টিম। তো, একটা অঞ্চলভিত্তিক সাপোর্ট তৈরি হয়েছিল। কিন্তু সেসব aiff/ifa এর সাপোর্ট ছাড়া, গোয়ার লোকাল লিগ এগুলো অর্গানাইজ করেছিল।
কেরালাতে নিজস্ব লিগ, বা, পাঞ্জাবের ক্লাবের মধ্যে লিগ - এগুলো নিয়ে aiff/ifa-এর কোনো উদ্যোগ ছিল না। প্রোমোট করার চেষ্টাও করত না। কেরল পুলিশ, পাঞ্জাব পুলিশ, জেসিটি - এগুলো ছিল প্রাথমিকভাবে কোম্পানি টিম।
পশ্চিমবঙ্গে ছিল সবথেকে বাজে অবস্থা - কলকাতা কেন্দ্রিক ছিল পুরো ব্যাপারাটা। শুধু তাই নয়, এমনকি বড় টিমগুলোর সাপোর্ট ছিল গোষ্ঠিকেন্দ্রিক - বাঙাল (উদ্বাস্তু), ঘটি, এবং মুসলিম। বর্ধমানের টিম, শিলিগুড়ির টিম, খড়গপুরের টিম - এসব চিন্তাভাবনাতেও ছিল না। বড়জোর খুব বেশি হলে গঙ্গা পেরিয়ে - হাওড়া ইউনিয়ন, বা, সালকিয়া ফ্রেন্ডস। অনেক পরে, নতুন শতাব্দীতে যখন দেখছে যে শহরে আর দর্শক পাওয়া যাচ্ছে না, তখন শুরু হল মোহনবানের খেলা হবে বারাসাতে, বা ইষ্টবেঙ্গলের খেলা হবে শিলিগুড়িতে। এমনকি এই নতুন শতাব্দীতেও, সল্ট লেক স্টেডিয়ামে বড় ম্যাচের স্টেডিয়াম যা কিছু ভরে, তা হয় দূর মফঃস্বল থেকে আসা সমর্থকদের উদ্যোগে।
সাপোর্টটার এত কম কেন ? | 23.106.***.*** | ২৯ জুন ২০২১ ১৩:৪০483257সে কবিদের ক্ষেত্রেও অম্নি ব্যাপার। দু-চারটে বড় কবির বাইরে সাপোর্ট নেই। গুরুতে লোকে এত লিখচে, ছোট পত্রিকায় এত লিখচে, দেশ পত্রিকায় খেললে যেরকম সাপোর্টার পাওয়া যায়, তেমন আর কোতায়?
র২হ | 49.37.***.*** | ২৯ জুন ২০২১ ১৩:২৬483256আপনারা এত সিরিয়াস লোকজন, আপনাদের এত খেলাধুলো কী, হ্যাঁ?
ফুটবল ছেড়ে একটু গীতাপাঠ করতে পারেন না? নাহয় গ্রন্থসাহেব বা জেন্দ আবেস্তাই পড়লেন।
আচ্ছা আমার একটা জিনিস খুব মনে হয়, বাকিদের কাছে জানতে চাই।
ইংল্যান্ড এ দেখি ছোট ছোট টিম কেও লোকে হুলিয়ে সাপোর্ট করে। মনে সেসব টিম বোধহয় তিন দশক ধরে হারছে। তবুও ভীষন সাপোর্ট। ইউরোপেও অনেক টিম তাই। কিন্তু আমাদের তিন প্রধানের বাইরে সাপোর্টটার এত কম কেন ?
বোধি | 14.14.***.*** | ২৯ জুন ২০২১ ১৩:১২483254বি, রাকাইল বা হাকাই উচ্চারণটা ডিকশনারি থেকে দিতে গিয়ে মাইক কপি হল, বাকি ডিকশনারি এন্ট্রি টা হল না সালা মামুর এডিটরে :-)))
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 14.14.***.*** | ২৯ জুন ২০২১ ১৩:১১483253রমিত ঠিক i বলেছো, কোন ফর্মুলা করে তো আর হয় না। ৯০ er দশকে প্রিমিয়ারশিপ আসার পরে, কুইন্স পার্ক রেঞ্জার্স , মিলওয়াল, চার্ল্টন, লিড্স , বারন্লি, স্কটিশ দল গুলো, এই দলগুলোর একটু ক্খারাপ অবস্থা হয়েছিলো, ওয়াটফোর্ড। ওদের অবশ্য ইন্টারেস্টিং দিক টা হল, হোয়াইট ওয়ার্কিং ক্লাস সেকেন্ড দিভিশন e যতটা বেশি গেছে, বিদেশী প্লেয়ার আসার কারণেই হোক আর আকাডেমি থেকে ওঠা কালো প্লেয়ার বেশি খেলার কারণেই হোক, আর্সেনাল, ফুল হ্যাম , একটু লেটে টটেন্হাম হট্সপার যতটা বেশি অ্যান্টি রেসিস্ট অর্গ হিসেবে গড়ে উথেছে, তেমনি একই সঙ্গে গ্লোবালাইজেশনের বিরোধীরা গেছে যারা প্রিমিয়ারশিপে দাঁড়ায় নি তাদের ওখানে। তবে ফুটবল এতটাই ট্রাইবাল। লিভারপুল , যেটা জন বার্ন্স এর পরে দু চারটে ছাড়া কালো প্লেয়ার বেশি আনেই নি, সেখানে, মো সালা কে নিয়ে গান গাইচ্ছে, ইফ ইউ স্কোর অ্যানাদার ওয়ান , আই উইল বি মুসলিম টু ইত্যাদি। মানে টিম ভালো খেললে গ্লোবালাইজেশন, বিদেশী ইনভেস্টর সব মেনে নেবে :-)))))) এটা টিপিকাল ইংলিশ অ্যাটিটুড।
লিড্স এ দুটো প্লেয়ার, পরে নিউ কাসল e যায়, তারা রেসিজম এ কেস খেয়েছিল কনভিক্শন ও হয়েছিল, লি বওয়ার আর কি যেন। মিল ওয়াল , আর কিউ পি আর , একদম হুলিগান টিম, দু পাড়াতেই থেকেছি, ওয়াটফোর্ড একটু ভদ্র।
তবে ক্লাবের প্রতি কমিটমেন্ট ইন্ক্রেডিবল সমর্থক দের, এবং নিজেরাই বলে, না হেরো ক্লাব হলে, বুঝবো কি করে আমরা কতটা লয়াল ইত্যাদি।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 14.14.***.*** | ২৯ জুন ২০২১ ১৩:০১483252সরি ডিউফ বোধ হয় বোল্টনে খেলতো , ও জেজে ওকোচা কে এনেছিল কিনা, নাকি কোন সম্পর্ক নেই, এটা সম্পূর্ণ ভুলে গেছি, তবে ওকোচার কিছু গোল আনবিলিভেবল।
Tim | 174.102.***.*** | ২৯ জুন ২০২১ ১২:১২483251এটা শুধু ইমিগ্রেশন মেনে নেওয়ার ব্যাপার না। সেটা তো আছেই, কিন্তু তার সাথেই আছে ট্রাফিকিং। ইউরোপের ক্লাবগুলোয় ফুটবলার সাপ্লাই করে যেসমস্ত এজেন্ট, তারা আফ্রিকায় কীভাবে স্কাউটিং করে তা নিয়ে বেশ কিছুদিনই লেখালেখি হচ্ছে। কীভাবে ভুয়ো কাগজ দেখিয়ে ঘটি বাটি বিক্রি করে টিনেজারদের ইউরোপে খেলার স্বপ্ন দেখানো হয়, সেই স্বপ্ন যা সত্তর আশি শতাংশই শেষ অবধি সফল করতে পারবেনা ও হারিয়ে যাবে, সেই স্বপ্ন যা কিনতে হয় ২০০০-৩০০০ ইউরো দিয়ে, যেটা হয়ত বাড়ি, চাষের জমি বিক্রি করে ওরা দেয় এজেন্টকে। তো, এই বাচ্চাগুলো দেশ ছেড়ে এসে আর কোনদিন ফেরেনা, হয় জেলে চলে যায় নয়ত ক্রাইমে ঢুকে পড়ে, নয়ত মরে যায়। এই বিপুল সংখ্যক প্রতারিত মানুষ যখন তুলনায় প্রিভিলেজড একটি জনগোষ্ঠীর সঙ্গে থাকতে শুরু করে তাতে জটিলতা সৃষ্টি হওয়া স্বাভাবিক। একই দেশের মধ্যে অসংখ্য পৃথিবী।