পেছন থেকে ফিরে আসার ঐতিহ্য ওদের মত কারো নেই। আর লো বিশ্বকাপ পাওয় কোচ। ইয়ার্কি না।
রমিত,
সেটা ঠিক। জার্মানি কনভিন্সিংলি খেলতে পারছে না।
বলা যায় না, ডেনমার্ক যে ফর্মে আছে ওরাও চলে যেতে পারে। হাঙ্গেরি র সামনে ওদিন জার্মানি কে ভীষন অসহায় দেখিয়েছে। atk বেশ খারাপ মনে হয়েছে। পুরো মাঠ খেলেও ফিনিশ করতে পারছে না।
জার্মানি ফাইনালে যেতেই পারে - ইংল্যান্ডকে হারালে কোয়ার্টার ফাইনাল, সেখানে দেখা হবে সুইডেন বা ইউক্রেনের সঙ্গে, ওদের মধ্যে যেই আসুক তাকে হারালে সেমিফাইনাল। একবার সেমিতে উঠলে জার্মানি মুখোমুখি হবে ডেনমার্ক বা চেক - এদের একজনের সঙ্গে - সেটাও জিতে যেতেই পারে - তাহলেই ফাইনাল।
বেলজিয়াম এর ছেলেটা গোল টা ভালো করেছে, কিন্তু পোর্তুগাল খুব খারাপ খেলে নি। হ্যাঁরে ওদের যত হাজার্ড নামের লোক সবাই কি আত্মীয়? নাকি এটা খুব কমন নাম? আমার জীবনে দুটো তিনটে বেলজিয়ান নাম ই মনে আছে। একটা কিউলেমেন্স, ৮৬ র ক্যাপ্টেন ছিল, শিফো দের টিমে। আরেকটা ভিলিয়ান্ড্রিস , আমার হাড় জ্বালানি অথচ অসম্ভব ভীতু প্রোজেক্ট ম্যানেজার ছিল। তাকে আপাদমস্তক ঝাড় দেওয়া টা আমার একটা সাপ্তাহিক কাজের মধ্যে ছিল। কিন্তু অসাধারণ দেখতে ছিল, মানে সিনেমার হিরোর মত চেহারা। একটু বয়স্ক। অসাধারণ পার্সোনালিটি দেখে মনে হত। কিন্তু এত মুর্খ আর ভীতু অথচ সাংঘাতিক প্রফেসনাল বড় লোক আমি সত্যি ই কম দেখেছি। স্পোর্ট্স কার ছিল একটা। আমাকে একদিন আম্স্তারডাম নিয়ে গেছিল। আমার এমনি ইডেন আজার্ড কে একটু ওভার রেটেড লাগে, চেলসি তেও, কাল ভাই গোল ব্যাপক দিয়েছে। ছোটো হাজার্ড। ওদের ডি ব্রুইনা টাই বেস্ট প্লেয়ার। ক্লিক করে গেলে ওরা অনেক দূর যাবে। ফ্রান্স কি করবে বলা মুশকিল। শেষ মেশ সেই জর্মনি ই না জিতে যায়। ও শালা সব স্টার প্লেয়ার মরে গেলেও টুর্নামেন্ট জেতার ক্ষমতা আছে :-)
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
ডেন রা আর চেক কি খেলছে ভাই।
ডেন রা আর চেক কি খেলছে ভাই।
@অরণ্য হ্যাঁ দেখলাম খেলাটা। তারপর বেলজিয়াম পর্তুগাল ও দেখছিইলাম। পরের খেলাটা পুরো দেখা হয় নি। হাফটাইম এ ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।
@lcm ওদের আবার নতুন একটা নাম হয়েছে এখন
চেকিয়া। তবে আমার চেক রিপাবলিক ই ঠিক আছে।
শিক দারুন খেলছে। একটা খেলায় তো নাক ফেটে রক্ত পড়ছিল। সেই নিয়ে গোল করে দিল।
এমনিতে এখানে কিনি নি, তবে না খাওয়ার তো কিছু নেই। আমি জেনারেলি দেশি মুলোই কিনি, এই আর কি।
বাহ্ অভ্যু। তোমরা কি ছোট লালরংয়ের গোল মুলোগুলো খাও? আমি মন্টানাতে জমি কিনে চাষ করবো ভাবছি:-)
মিঠুদি আমাদের ইউনিভার্সিটিতে UGargen = UGA + Garden) বলে একটা জিনিস আছে https://ugarden.uga.edu/
তো, আমি গ্রাজুয়েট কোর্সের পরীক্ষায় প্রশ্ন সেট করেছিলাম দ্যাখো
না, এখন আর দেখি নি। কোমিনিস্কি মেথড এর নতুন (শেষ) সিজন এসেছে, মেরে এনেছি, কটা এপিসোড বাকি আছে, ওটা শেষ করি।
:-)) তুমি পুরোটা দেখলে? অনেকে নাকি খুব রাগ করে আর কতটা বাজে হতে পারে বলে বসে দেখেছে:-)
চারচোখো,আপনার এত দয়ার শরীর যখন একবার এসে একটু চাষের কাজে হাত লাগাবেন প্লিজ! তাহলে কেষ্টর জীবে দয়া করা সহজ হবে:-|
রোববার - সেই সকাল থেকে একের পর এক ফুটবল ম্যাচ দেখেই চলেছি, তো ভাবলাম অন্য কিছু দেখি, বৌকে বললাম
- নেটফ্লিক্সে RAY এসেছে, দেখবে?
- সেটা কি?
- সত্যজিতের গল্প অবলম্বনে হিন্দি টিভি সিরিজ
- হ্যাঁ, চালাও, তুমি আমাকে এসব ভাল শো কিছু বলো না, নিজে নিজে দেখো (একটু অনুযোগের সুর)... ...
শুরু হল, প্রথম সিনে একটা মেয়ে মদের গেলাস নিয়ে একটা হাইফাই হোটেলের কোনো উঁচুতলার ফ্লোরে এঁকেবেঁকে যাচ্ছে, ক্যামেরা তাকে ফলো করছে, যাচ্ছে তো যাচ্ছেই, কাউকে একটা দেখতে পেয়ে, তাকে গিয়ে বোধহয় বলল - ইপ্সিত, তুমি এখানে? । আবছা অন্ধকারে লুকিয়ে থাকা কে একজন বলল - আমি ডিপশিট। (নাকি আগে বোধহয় ডিপশিট বলল)। মেয়েটা বলল - ফাক্্! হোয়াট আর য়ু ডুয়িং হিয়ার...
ব্যস, এক মিনিটও হয় নি, উঠে পড়ল। আমি বললাম -
- কি হল, দেখবে না?
- নাহ! এত স্মার্টনেস, এত চোখা ডায়ালগ নিতে পারি না, সত্যজিৎ এর গপ্পো অবলম্বনে এই ডিপশিট এসব কে বানিয়েছে
- সিজিত মুখর জী
- আগে বলবে তো!
বাজে হোক, কাজে হোক -- সবই কেষ্টর জীব। ফেলে ছড়িয়ে খাবে বৈকি! আহা, বাছাদের নামে কুচ্ছো না করলেই হয়।
হৃদয়ে আরেকটু বল থাকলে ওদের জন্য উৎসর্গীকৃত একটা বাগান বানাতাম। নেই। কী আর করা!!:-(
কাঠবেড়ালিরা হলো সাক্ষাত লাটসাহেব। বার্ডফিডারে ওনারা খেলাধুলোও করেন, যা খান তারচে অনেক বেশি মাটিতে ছড়ান, বাকি আর বাজে বাজে জীবদের ডেকে আনেন
খরগোশ বলে কি মানুষ নয়?
তাছাড়া এই ফ্যামিলিটার কথা মনে করে দ্যাখো, এরা একটা শীতে একটা মাত্র গমের দানা বাঁচাতে পেরেছিল, সেখান থেকে পরের বছর ফসল হয়। ছেলেটা দিন রাত পাহারা দিত!
https://www.smithsonianmag.com/history/for-40-years-this-russian-family-was-cut-off-from-all-human-contact-unaware-of-world-war-ii-7354256/
ইচ্ছে করছিলো সব গাছ ফেলে দি। এত পরিশ্রম,যত্নের পর যদি এমন হয়, মন একেবারে ভেঙে যায়।ওদিকে আমার সবজি বাগানটা( রেইজড বেড)চারদিকে জাল দিয়ে ঘেরা,রীতিমত উঁচু। তারমধ্যেও লাফ দিয়ে খরগোশ ঢুকে যাচ্ছে।পেঁয়াজ গাছ শুয়ে পড়েছে।তারপর কপির পাতাগুলো মনে হয় উনিই খাচ্ছেন।এরপর মনে হচ্ছে গ্রীনহাউজ বানাতে হবে:-(
রবিশঙ্করের অনুষ্ঠানটার ভিডিও আনন্দবাজারে দেখেছিলাম মনে হচ্ছে।
এদিকে আমাদের অ্যাপার্টমেন্টের পিছন দিকের বার্ড ফিডারে কোনো খাবারই টিঁকতে পায় না। পাখিদের বদলে এক দস্যু মোহন টাইপের কাঠবেড়ালী মা আর দুটো খিদে পাওয়া ছানা আসে।
এবারে আমাদের বাগান মোটামুটি খরচের খাতায়। মে মাসের শেষ দিনে স্নো স্টর্ম হয়ে সব প্রায় গেছে। যেটুকু বাঁচাতে পেরেছিলাম, এক খরগোশ পরিবারের নজরে পড়ে সেও গেল বলতে গেলে।
kk | 68.184.245.97 | ২৭ জুন ২০২১ ০৯:৪৬
দেখছি। আগের বছরই ছানারা পুরো সেট পেয়েছে, ওদেরও বেশ লাগছে।
এটা মারা যাবার একমাস আগের অনুষ্ঠান
মামীর গাছের অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে রাকুন'এর কাজ। বহুৎ বদ হয়।
ভারতবর্ষ হারার পর থেকে মনটা খারাপ।
ফুটবল তেমন দেখি না।
আমার বিশাল বড় অ্যাকোরিয়াম আছে, এক টাইপের সিকলীড সব আসল গাছ (বেশ কস্টলি) চিবিয়ে ভাসিয়ে দিত। পিতলের চকচকে গামলায় কেতের গাছ লাগিয়েছিলাম ভবনের বৈঠকখানায়, সে পাতায় প্রায়ই খোসকা পড়ে যেত।
প্ল্যাস্টিক লাগান, দেখেও সুখ। ছবি তুলে আরও সুখ।
চেকরা দুগোল দিল ডাচ-দের। মাঝে মাঝে ভোলা উত্তেজিত হয়ে - ওহো! সেই চেকোস্লাভাকিয়া, আহা! কি খেলাটাই না খেলছে।
শেষে আর থাকতে না পেরে - ওরে ভোলা তুই তো সেই আগের শতকে পরে আছিস, একটু নড়েচড়ে বোস বাবা, স্লোভাকিয়া এখন আলাদা দেশ হয়ে গেছে, এখন শুধু চেক, চেক রিপাবলিক।
"Our mandate has always been, we ae apolitical. Don't go look for meaning. Don't give us gravitas. Don't make us seem more than what we are." - কিস (KISS) রক ব্যান্ড