আমি পশ্চিমবঙ্গ বাসীর কথা বলেছি। আমি অবশ্য তাই।
যে টাটা কে তাড়িয়ে এ রাজ্যে শিল্প সম্ভাবনাকে শূন্য করে দিয়েছে। তাকে সমর্থন করার মানেই হয় না।
এর পর দেখলাম সবাই চোর, ঘুষখোর । 34 বছর যারা শাসন করে গেছে তাদের কাউকে সিবিআই ডাকেনি। কিন্তু তাদের কেউ আজ ভোট দেয়না।
বাংলার সব মিডিয়া , সংবাদপত্র বিজ্ঞাপনের মোহে অনুপ্রাণিত হয়ে গেছে।
কিন্তু এই সাইট মানে গুরুচন্ডালি কিসের মোহে অনুপ্রাণিত হল।
জনৈক 7 টা ৫৫: সত্যি আপনি এদের ভোট দিয়েছিলেন? লেখাটা পড়ে তেমন মনে হলো না যদিও।
যাগ্গে, এইটা একটু অন্যরকম লাগলো আবাপতে প্রকাশিত পড়া রসিকতা গুলোর মধ্যে:
"যৎকিঞ্চিৎ:
গুদামে উই লাগলে গরুর চোখে জল আসে, জানা কথা। কিন্তু, কুমিরের চোখে জল আসে কেন? কুমির খাওয়ার সময় কাঁদে বটে, কিন্তু অন্য সময় কেন কাঁদে তা কেউ জানে না। এখানেই কুমিরের রহস্য— কোন লোককে দেখানোর জন্য চোখে জল আনতে হবে, আর কোন লোকের জন্য মুখ মুছে নিলেই হয়, সেটা শুধু কুমির জানে। তবে, কুমির তবু কাঁদে; জলহস্তীর চোখে সেই মিথ্যে জলটুকুও কেউ দেখেনি। জলহস্তী সম্ভবত অ্যাংরি ইয়ং ম্যান, আর কুমির হল সুখেন দাস।"
ইয়াস আসছে। সকলকেই সাবধানে থাকতে বলছি।
গত বছর আম্ফানের ফলাফল কি হয়েছিল তা আমরা জানি।
পিসি ভাইপো ও তার সঙ্গী সাথীরা আশায় বুক বেঁধে আছে, এবার কি কেন্দ্র থেকে টাকা আসবে ? আবারও সবাই ভাগাভাগি করে খেতে পারবে?
কেন্দ্র অতি সাবধান হয়ে গেছে। এই রাজ্যের চোর গুলোকে চিনে গেছে। তাই হয়ত কৃষাণ নিধির টাকা ডিরেক্ট পিসিমনির হাতে দেয়নি।
আয়লার কথা মনে আছে। তখন পিসিমনি বিরোধী নেত্রী । কেন্দ্র যাতে টাকা না পাঠায় তার জন্য চিঠি লিখেছিলেন ।
পিসিমনীর নতুন নাটক। নন্দীগ্রাম থেকে হেরে এবারে ভবানীপুরে দাঁড়াবে। মানে সোজাসুজি হল না বলে পেছনের দরজা দিয়ে ঢুকবে।
সোনালি গুহর অভিমান ভেঙেছে।
বাকি ঘুষখোর গুলো কবে ধরা পড়বে।
সারদা চোর কুণাল ঘোষ সেদিন চেঁচিয়ে বলেছিল উনাকে গ্রেপ্তার করতে । এখন ঊনার দলের মুখপাত্র হয়ে চোরদের হয়ে গলা ফাটাচ্ছে।
সবার থেকে বড় গান্ডু আমরা এই রাজ্যের বাসে যারা।
কারণ এদের আমরা ভোট দেই ।
Topic: *বিজ্ঞান আন্দোলনের দুই পথিকৃৎ সদ্যপ্রয়াত ব্রজ রায় এবং স্মরজিত জানার উদ্দেশ্যে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন।* Time: May 23, 2021 11:00 AM Mumbai, Kolkata, New Delhi *Join Zoom Meeting* https://us02web.zoom.us/j/82441615219?pwd=czBlSDFEb0ZRVDQrT3A0dUNRL0NBQT09 Meeting ID: 824 4161 5219 Passcode: 377257
Topic: *বিজ্ঞান আন্দোলনের দুই পথিকৃৎ সদ্যপ্রয়াত ব্রজ রায় এবং স্মরজিত জানার উদ্দেশ্যে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন।* Time: May 23, 2021 11:00 AM Mumbai, Kolkata, New Delhi *Join Zoom Meeting* https://us02web.zoom.us/j/82441615219?pwd=czBlSDFEb0ZRVDQrT3A0dUNRL0NBQT09
,দ: "প্রফেসার দীনেশ মোহনও একই দিনে মারা গেছেন। দিল্লি শহরে বা যে কোন বড় শহরেই পথচারীদের অধিকার, পাবলিক ট্র্যান্সপোর্ট বাড়িয়ে ব্যক্তিগত গাড়ির সংখ্যায় রাশ টানা ইত্যাদি নিয়ে এই একজনই সম্ভবত বলতেন।"
প্রোফেসর দীনেশ মোহনের মোটরবাইক হেলমেট ডিজাইন, এবং সেফটি নিয়ে রিপোর্টের ভিত্তিতে ভারতে বাইক হেলমেট পরা নিয়ে আইন প্রণয়ণ হয়। তিনি একজনই মাত্র নন, তবে অন্যতম প্রধান ও শ্রেষঠ তো বটেই।
কি লজ্জার ব্যাপার। আমি সত্যি বহুদিন দেখিনি। এখন দেখলাম।
আপনার ফেসবুকের ফ্রেন্ড রিকো তালিকা কি লম্বা? নাকি পেলেই কনফার্ম করেন? চেক করে দেখবেন নতুন রিকো। আগাম ধন্যবাদ।
না না অপেক্ষা করছিলাম। আছি এখনো। জিগান। :)
যদুবাবু তো কাল সাড়া দিয়ে খোঁজ করে চলে গেলেন। এদিকে যদুবাবুর কাছে একটা জিজ্ঞাস্য ছিল।
সে তুমি আস্তেধীরে লেখো, তোমার লেখার জন্য সবসময়েই অপেক্ষা থাকে কেকে। সে রূপকথাই হোক, গল্পই হোক, পুরাণকথাই হোক, বা রান্নাবান্নার কথাই হোক। বা অন্য কোনো ম্যাজিক। ঃ-)
অ্যান্ডর, আমার আর লেখা হয়নি। এর পরের পর্ব আসতে একটু সময় লাগবে মনে হচ্ছে।
এই শুরু হল খিস্তিট্যানের নেকিমি। এলবেল এক আইটেম আর৷ খিস্তিট্যান আর্যাক। এখন কেকে মাঝে খাড়া করে কম্পিটিটার আইটেমকে নস্যাৎ করার চেষ্টা। কেকের ধারাবাহিক নিদ্দিষ্ট সময় পরে আসবে তবু ওই শিখন্ডি বানাবার ব্যদড়ামি। তারপর এলবেল এসে শুরু করবে কাচা খিস্তি।
কেকে, মধুজার কাহিনি দিও কোনোদিন যদি চাও। তোমার নতুন যুগের দৃষ্টিতে কেমন লাগে, সেই ভাষ্যে।
কিন্তু আজ কেকে কই? সেই টইটা কোথায়? আরে কেকে, তোমার টইটা ঠেলে তোলো। নতুন লেখা দেবে না?
হেহে আপনি বা কোথায় পেলেন আমি এলেবেলে কে বলেছি বাঙালিকে পথ দেখাতে। আমি বলেছি আগে যেমন কিছু পথ প্রদর্শক লোক ছিল এই বঙ্গ সমাজে মোটামাট মনীষী যারা সেসব লোক আর নেই।
আসলে মনীষী ব্যাপার টা কিরকম বলুন তো। সেই ব্যাট ম্যান ডার্ক নাইটের শেষে টু ফেসের মুখ টা ঘুরিয়ে দিয়ে বললো না আমাদের ক্রিমিনাল না, শহীদ লাগবে। হিরো লাগবে। সেরকম ব্যাপার। সেটা কার্যকর ও হয়েছিল। বাংলা তেও তাই। এদের সরিয়ে দিল মরাল কম্পাসের জায়গা টা নড়বড়ে হয়ে যাবে।অবশ্যই চর্চা চলবে, তর্ক চলবে, কিন্ত সাধারণ লোকের কাছে ইমেজ টাও জরুরি।
বাঙালির আইডলদের ধূলিসাৎ করা না গেলে শুধু উইশফুল প্রেডিকশন দিয়ে বাংলা কব্জা করা যাবে না।
মশাই,আজ ও অবাঙালি লোকজনের সঙ্গে বিতর্কে জড়ালে,বলি আমাদের আদনি,আম্বানি না থাকতে পারে কিন্তু রবীন্দ্র নাথ, রাম কৃষ্ণ , বিবেকানন্দ,সুভাষ বোস আছে।
বাইরের রাজ্যের অ নির্বোধ লোকজন ও রবীন্দ্র নাথ,বিবেকানন্দ , সত্যজিত এর ঢালাও সুখ্যাত করে। খামোখা তাঁদের টেনে নামাবো কেন? এতে কোন চতুর্বর্গ লাভ হবে??
কি অবস্থা !
ঠান্ডামাথা এসেম পর্যন্ত সেই কান্ডের নাম দিয়েছিলেন গাঁজাগোপাল কেস। ঃ-)
ঈশ রমিত, আপনি তো সেই রাজাগোপালের কেসের সময় ছিলেন না। ঃ-)
কতগুলো ফুটকড়াই উচ্চিংড়ে গঙ্গাফড়িং জুটে গেছে। এবারে দেদার মোচ্ছব শুরু হবে। খানিক পরে আসবে পালের গোদা পঙ্গপাল। এই ফাঁকে কাটি।
এসেম, এই ভয়ানক নেপোরা শুধু দই মেরেই চলে যাবে না, গেঁড়ে বসে আম, জাম, খই, দুধ সবই ক্রমাগতঃ মারতে থাকবে, সুবিধা পেলে আরও অনেক কিছু মারতে থাকবে। মারাত্মক !!!!
আপনারা পুজো করুন্না। কে আপত্তি করছে? আমাকে ঠাকুন্নমো না করতে বল্লেই হল।
আজ পজ্জন্ত এলেবেলে লেকায় র্যাবেল রাউজিং ছাড়া নতুন কিসুই পাইনি। নান। উনি প্রথমে কিচু সুপিং স্টেটমেন্ট দেন। তারপর লোকে চেপে ধরলে ভবদুলালগিরি করেন। খানিকক্ষন পরে বোঝা যায় ওনার যুক্তি হচ্চে আমি বলচি তাই। ইনিই নাকি বাঙালিকে পথ দেখাবেন!! রমিত মাইরি বাড়ির সামনের ল্যাম্পপোষ্টে তেল মাখাতে পারে।
মাইকেল চলে গেছেন
দীনবন্ধু গত হয়েছেন
কালিদাসও আর নেই
এলেবেলে ওসব বলে কোন লাভ নেই।আজ ও রবীন্দ্র নাথ,বিবেকানন্দ বিদ্যাসাগর মহাশয় রাই, বাংলা কে বাঁচিয়ে দিলেন। নয়তো প্রবল উত্তর ভারতীয় রাম ঝড়ে,বাঙালি আর একটু হলেই পায়ের তলার মাটি হারাচ্ছিল। বেঁচে থাক , বাঙালির কূপমন্ডুকতা। বাঙালি রবীন্দ্র নাথ,রামকৃষ্ণ,বিবেকানন্দ কে পুজোর আসনে বসিয়ে রাখুক। এঁদের ওই আসন থেকে,টেনে নামালেই,কেল্লা ফতে।নেপোয় দই মেরে চলে যাবে।
বলেছি তো জটিল কেস। তার খানিক বিদ্যাসাগরে ছিটিয়ে রেখেছি বিধবাবিবাহ আউট অ্যান্ড আউট একটা কলোনিয়াল অ্যাজেন্ডা ছিল সেটা প্রমাণ করার জন্য। বাকিটা রামমোহনে ঢেলে দেব। এখানে ফালতু কে ওসব ঝুটঝামেলায় যায় মশাই?
শুধু জন্মদিন?ওনার নাম লালমোহন না হয়ে রামমোহন হল কেন? গুরুর কেউ জানে?