এলেবেলে | 2402:3a80:114a:8984:9cf7:28ad:12d6:***:*** | ১৯ মে ২০২১ ১০:৪৬480546আমার শহরে দুটি জায়গা থেকে পাঁচ টাকার বিনিময়ে ডিম-ভাত প্রকল্প চালু হয়েছে বেসরকারি উদ্যোগে। একটি দুপুরে ছিল। রাতে অন্য একটি চালু করার জন্য বন্ধুবান্ধবদের রাজি করিয়েছি। গরমের ছুটিতে খানিক বনের মোষ তাড়াচ্ছি। প্রতিদিন প্রায় ১০০ জন মানুষ আসছেন। মন্দিরগুলি বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে শহরের ভিখারিরা খুবই দুর্দশার মুখে পড়েছেন। তাঁরা ও শহরের কর্মহীন রিকশাওয়ালারা ভিড় করছেন। সরকার লবডঙ্কা করছে।
Amit | 203.***.*** | ১৯ মে ২০২১ ১০:৩৬480545গত কয়েক দিন ধরে ইন্ডিয়ায় নাম্বার অফ ফ্রেস কেসেস কম বাড়ছে দেখাচ্ছে। ডেইলি গ্রাফ ফল করছে। উল্টোদিকে ডেলি ডেথ কাউন্ট বেড়ে যাচ্ছে। এটা কি সম্ভব ? অন্য কোনো দেশে কি এরকম কোরিলেশন দেখা গেছে ? নাকি জাস্ট কম টেস্ট হচ্ছে বলে ফিগার কম দেখাচ্ছে ?
অথবা এমন কি হতে পারে হয়তো ডেথ কাউন্ট টা এক্সাক্ট নয় ? হয়তো আগের কয়েক দিনের কিছু ডেথ রিপোর্টস দেরিতে আসায় আজকের টা কম্বাইন করে বেড়ে যাচ্ছে ?
একটা চরম দুর্দশা চলছে। এমন দিন যাচ্ছেনা যে চেনাশোনা কারোর হয়নি।
Abhyu | 47.39.***.*** | ১৯ মে ২০২১ ১০:১৩480544কোন্নগরেও ডিমভাত এসেছে শুনে ভালো লাগল।
পাই, তোমার পোস্ট পড়ে মনে হচ্ছে সাংঘাতিক transmission ! B1617 কি সাংঘাতিক!
GISAID র ভ্যারিয়েন্ট ট্র্যাকিং ও দেখাচ্ছে, দেখো,
আমাদের কোন্নগরে ডিম্ভাত চালু হয়েছে রোববার থেকেই।
বাবাগো অভ্যুর ছবি দেখে ডরাইসি। ওই জিনিসের নীচে মাথা পেতে বসে থাকা সাহসের ব্যপার।
sm | 2402:3a80:abd:72ee:0:30:4846:***:*** | ১৯ মে ২০২১ ০৯:২৮480541পাই,ঠিক বলেছেন।এবার কোভিড আরো বেশি আন প্রেডিকটেবল।সংক্রমণ ক্ষমতা অনেক বেশি।কম বয়সীরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে,তুলনা মূলক ভাবে।রোগের গতি প্রকৃতি ও অনুধাবন করা মুশকিল হয়ে পড়ছে। হটাৎ ভালো,হটাৎ চূড়ান্ত অবনতি। পুঁদিচ্চেরী কেস! বাংলায় যাকে বলে,এককথায় স্ক্যান্ডেলাস! প্রাক্তন আই এম এ প্রেসিডেন্ট ,নিপাট ভদ্রলোক, জন সচেতন কারী, ইউ টিউবার, কেেকে আগর ওয়াল সম্প্প্র তি মারা গেলেেন । উনিিদুটি ডোজই নিয়ে ছিলেন!
খুব খারাপ লাগে!
sm | 2402:3a80:abd:72ee:0:30:4846:***:*** | ১৯ মে ২০২১ ০৯:১৪480540s, এর বক্তব্য পড়লাম।পেটেণ্ট আইনের খুঁটি নাটি নিয়ে লিখেছেন।মূল বক্তব্য হলো,এর অনেক ধাপ আছে।আছেই তো।কিন্তু আমেরিকায় নতুন প্রেসিডেন্ট বিডেন এর এই পদক্ষেপ ভুয়সী প্রশংসা যোগ্য।
অর্থাৎ চাকা গড়ানোর কাজ শুরু হয়েছে।
ধন্যবাদার্হ !
এবার ফিরে দেখযাক এক বছর আগের মহামারী চিত্র।ইওরোপ আমেরিকায় সংক্রমণ লাগাম ছাড়া।ভ্যাকসিন তৈরী হচ্ছে।কিন্তু মিডিয়ার দাবী,পুরো ফেজ থ্রি কমপ্লিট না করে ভ্যাকসিন দেওয়া উচিত নয়।পুরো ফেজ থ্রি কমপ্লিট করা মানে,কমপক্ষে ২-৪ বছর।
রাশিয়া প্রথম সাহস করে,প্রাথমিক ডেটার ভিত্তিতে ভ্যাকসিনেশন চালু করে নিজের দেশে।দৃষ্টান্ত স্থাপন করে।ব্রিটেন চালু করার পর,গোটা পশ্চিম দুনিয়া নড়ে বসে।এটা একটা ক্যালকু লেটিভ রিস্ক টেকিং ডিসিশন।নিতেই হতো। ফল স্বরূপ ইজরায়েল এ মাস্ক এর দরকার নেই। ব্রিটেন সেই পথে এগোচ্ছিল।আমেরিকার বেশ কিছু জায়গায় কোভিড শূন্য।
বাধ সাধলো নতুন কনসার্ন ভ্যারিয়েন্ট গুলো। এগুলো বিভিন্ন পকেটে আগাছার মতোন গজিয়ে উঠছে। ব্যাক টু প্যাভিলিয়ন এর দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
অর্থাৎ এশিয়া,ল্যাটিন আমেরিকা,আফ্রিকার বিস্তীর্ণ অঞ্চলে জনগন পুরোপুরি ভ্যাকসিনেশন এর আওতায় না এলে, প্যান্ডেমিকের নিকাশ নেই।
এটা সম্পন্ন করা উচিত যুদ্ধ কালীন গতিতে। পশ্চিমী দুনিয়ার নিজের স্বার্থে।কে প্রকিওর করে,কোন দেবে সেই দিকে তাকিয়ে থাকলে চলবে না।দরকার পড়লে নাম মাত্র সুদে,বিপুল লোন দেওয়া হোক গরীব দেশ গুলো কে।
ফাইজার এর,ভ্যাকসিন এর জন্য লজিস্টিক সমস্যা আছে।কিন্তু অনতিক্রম্য নয়। মর্ডেনা র ভ্যাকসিন অতো কম তাপমাত্রা না রাখলেও চলবে।
সুতরাং বাহানা নয় , সারা বিশ্ব কে এগিয়ে আসতে হবে।ঝড়ের গতিতে কাজ করতে হবে।
সারা বিশ্বে করোনা ভাইরাস এর মোট পরিমাণ একমুঠো ধুলোর সমান! কিন্তু এই ধুলোকে পরিষ্কার করতে বিশ্বব্যাপী সন্মার্জনী প্রয়োজন। দেরী হয়ে গেছে,বড় বেশি।
#সেভ আওয়ার প্ল্যানেট।
@অরিনদা, এবারের ফেজে একটা ব্যাপার আগের বারের থেকে আলাফা দেখা যাচ্ছে। ডাক্তাররা যাঁরা ডিল করছেন, তাঁরাও অভিজ্ঞতা থেকে জ্জোর দিয়েই বলছেন। আগেতবার কারুর হলে পরিবারের বাকিদের হলই না, এমন বহু ছিল। এবারে কারুর হলে প্রায় অবধারিতভাবে বাকিদেরও। এর মধ্যে কারুর ট্রস্ট রিপোর্ট নেগেটিভ এলেও পরে পজিটিভ আসছে বা সিমপ্টম বিলক্ষণ আছে। একজবের পর অন্যরা পড়ছেন। এবার এর মধ্যে কিছুজনের ভ্যাক্সিন নেওয়া। তাঁদের কম হচ্ছে, এটার পরেও এবারে এই।এভার বেশ কিছু পরিবারে দুই তিনজন করে মারাও যাচ্ছেন!
সেরকম, আমাদেরই কিছু ল্যাব অফিসে হলে ডিপার্টমেন্টে প্রায় সবার। নানা হাস্পাতালেও তাই শুনলাম। জেউ পকিটিভ ওলে বাকিদের টেস্ট হলে পজিটিভ আসছে ৭০-৮০ ভাগের। আগের ফেজে এরকমটা হয়নি। বহু ক্ষেত্রে একজন পজিটিভ তো আশেপাশের কেউই আর পজিটিব্জ না এমনো বহু ছিল, আপনি যেটা বলছেন।
@ হিজিবিজবিজ: "অরিন এর মানে কি এই যে বিরল অসুখের ক্ষেত্রে নেগেটিভ হলে সেটা ঠিক হবার সম্ভানা বেশি কিন্তু পজিটিভ হলে ঠিক হবার সম্ভাবনা কম। অন্য দিকে অসুখ টি বেশি লোকের মধ্যে থাকলে পজিটিভ তা ঠিক হবার সম্ভাবনা বেশি? "
হ্যাঁ , এইভাবে ভাবা যেতে পারে ।
তবে এর অনেকটা নির্ভর করবে টেস্ট-টা কতটা sensitive, কতটা specific , এবং অসুখটি কতটা সাধারণভাবে দেখতে পাওয়া যায় বা কতটা বিরল (prevalence ) ।
যার জন্য ডাক্তারিতে/জনস্বাস্থ্যে শেখানো হয় সাধারণভাবে দেখতে পাওয়া যায় হয় এমন অসুখের ক্ষেত্রে টেস্টের স্পেসিফিসিটি rules in (specificity rules in : spin ), আর sensitivity rules out (snout ) ।

অরিন এর মানে কি এই যে বিরল অসুখের ক্ষেত্রে নেগেটিভ হলে সেটা ঠিক হবার সম্ভানা বেশি কিন্তু পজিটিভ হলে ঠিক হবার সম্ভাবনা কম। অন্য দিকে অসুখ টি বেশি লোকের মধ্যে থাকলে পজিটিভ তা ঠিক হবার সম্ভাবনা বেশি?
Abhyu | 47.39.***.*** | ১৯ মে ২০২১ ০৪:৪৭480536কেলোদা - ডিমভাত চালু হয়েছে আবার? হলে জানাবেন।
Abhyu | 47.39.***.*** | ১৯ মে ২০২১ ০৪:৪২480535এইটা দমদির জন্যে :)

https://www.prothomalo.com/world/pakistan/%E0%A6%9A%E0%A7%81%E0%A6%B2-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BF
আর ভাইপোকে কনগ্রাটুলেশনস!
aranya | 2601:84:4600:5410:d166:ba8b:5eb0:***:*** | ১৯ মে ২০২১ ০২:২৯480534ধন্যবাদ @:|:
হ্যাঁ , ভাইপো শব্দ-টা আমাদের পিসী -ভাইপো র কল্যাণে একটু ইয়ে মত হয়ে গেছে :-)
s | 100.36.***.*** | ১৯ মে ২০২১ ০২:০৯480533ভ্যাক্সিনের পেটেন্ট এখনো ওঠেনি। আমেরিকা বলেছে পেটেন্ট শেয়ারিং এ আপত্তি করবে না কিন্তু ইউরোপের দেশসমূহ এখনো কিছু বলেনি। জার্মানি জানিয়েছে যে তারা পেটেন্ট শেয়ারিং এর বিরোধী। আর ভ্যাকসিনের পেটেন্ট তো একটা স্টেপ, প্রোডাকশানের প্রতিটা স্টেপে পেটেন্ট আর আইপির লিগাল চ্যালেঞ্জ আছে। এই সব বাধা কাটিয়ে ইন্ডিয়াতে mRNA ভ্যাকসিন প্রোডিউস করতে থার্ড ওয়েভ পার হয়ে যাবে। তার থেকে ইওরোপ আর আমেরিকা যদি সরাসরি ভ্যাকসিন ডোনেট করে তাহলে তাড়াতাড়ি ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে। ভারত সরকারের উচিৎ স্টোরেজের ব্যাবস্থা করে ভ্যাকসিন প্রোকিওর করা, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব।
"টেস্ট করা হচ্ছে, পজিটিভ যে সে আসলেই পজিটিভ, পজিটিভ থাকলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বেই পজিটিভ আসবে। ফলস পজিটিভ কম।"
হ্যাঁ ।
এই ব্যাপারটা, "টেস্ট করা হচ্ছে, পজিটিভ যে সে আসলেই পজিটিভ, পজিটিভ থাকলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বেই পজিটিভ", এর টেকনিক্যাল নাম "Positive Predictive value " ।
উঁচু positive predictive value _শুধু_ সেইসব ক্ষেত্রেই সম্ভব, যেখানে প্রচুর পরিমানে কেস পাওয়া যাচ্ছে (যাকে বলে হাই prevalence ), বা মহামারীর ক্ষেত্রে যে জায়গা গুলো হটস্পট, যেগুলোয় ক্লাস্টার তৈরির হয়েছে, সব জায়গায় সমান নয় ।
একটা ছোট উদাহরণ দিয়ে ব্যাপারটা ব্যাখ্যা করছি কি বলতে চাইছি । আমরা যদি জনসমষ্টিতে কত কেস রয়েছে তার পার্সেন্টেজ আর positive predictive value এই দুটোর একটা টেবিল দেখি, যাতে ধরে নেয়া হয়েছে sensitivity = ৫০% আর specificity = ৯০%, False Positive = ১০%, এই রকম দেখব:
দেখা যাচ্ছে যে অসুখ যত বিরল হবে (৫% বা তার চেয়ে কম), তোমার টেস্ট, যতই স্পেসিফিক হোক না কেন, এবং সেই হেতু যতই কম ফলস পজিটিভ হোক, তার positive predictive value কিন্তু খুব বেশী হবে না, যেমন একই টেস্ট, (৫০% সেনসিটিভিটি, এবং ৯০% স্পেসিফিসিটি), জন্মসমষ্টিতে যখন অসুখটি ৫% লোকের মধ্যে রয়েছে, মাত্র ২০% পজিটিভ টেস্ট অসুখ ধরতে সক্ষম, কিন্তু যেখানে অসুখটি ২০% লোকের মধ্যে রয়েছে, ৫৬% এর কাছাকাছি পজিটিভ টেস্ট অসুখ ধরতে পারছে । অথচ, দেখো, টেস্ট নেগেটিভ হলে তার ডায়াগনস্টিক ক্ষমতা অনেকটাই বেশি ।
একটা ব্যাপার খেয়াল রাখা যেতে পারে যে, যেহেতু কোবিদ-১৯ ক্লাস্টার ধরে ছড়ায়, ও অসুখটি এমন যে প্রচুর কেস অল্প কিছু জায়গায়, আর অধিকাংশ জায়গায় মানুষ একজন বড়োজোর আরেকজন কে সংক্রমিত করছেন, সেইজন্য যদি কোথাও ভালো positive প্রেডিক্টিভ ভ্যালু দেখা যায়, সেখানে ক্লাস্টার তৈরী হয়েছে বলে মনে হয় ।যেমন পাই, তুমি যা লিখেছো,তোমার লেখার ভিত্তিতে মনে হয়, যেখানে টেস্ট করা হচ্ছে, সেইসব অঞ্চলে একত্রে বহু মানুষ সংক্রমিত, এক বা একাধিক ক্লাস্টার রয়েছে ।
2k21 | 43.239.***.*** | ১৯ মে ২০২১ ০০:৩৪480531এই অসম্ভব জিনিসটা করবেই এরা? থামানো যাবে না?
https://www.facebook.com/satyasri.ukil.5/posts/328318455477314
:|: | 174.255.***.*** | ১৯ মে ২০২১ ০০:২৭480530অরণ্য ২২।৩৩: "ভাইপো"? আপনার? নাকি গণ-ভাইপো?
জোকস না -- গর্বিত হওয়ারই মতো খবর। অভিনন্দন!
বলছে তো এবার মিউটেট করলে, মানে অলরেডি ইনফেক্টেড আর ভ্যাক্সিনেটেড লোকের প্রেশারে, এরপর আনইনফেক্টেড আনভ্যাক্সিনেটেড পপুলেশনকে টার্গেট করতে পারার মত স্ট্রেন সিলেক্টেড হবে, মানে পরের ওয়েভে ক্কমবয়সী আর বাচ্চারা। যদিনা মাস ভ্যাক্সিনেশন করে একে চটপ্ট বন্ধ করা যায়। সে আর কীকরে হবে।
যে পারিমাণ ছড়িয়েছে, ক্লাস্টার ম্যানেজমেন্টও নেই, হাতের বাইরে।
তবে এই প্রথম বোধহয় কোন রোগের জন্য এরকম গণহারে rt pcr, হতে দেখলাম। ম্যালেরিয়ার সার্ভেলেন্সে তো ভাবাই যায়না। এত খরচ সাপেক্ষ। আসিম্পটোমেটিক বেশিরভাগ আনডিটেক্টেড থাকে। যা কেস রুটিন সার্ব্জেলেন্সে আসে, হিমশৈলের চূড়ামাত্র।
আরো অনেক রোগেই তাই। আসিম্পটোমেটিক, RT PCR এ ধরা পড়া কেস কাউন্ট করলে যে কত দাঁড়াত।
এই খবরটা।..
https://www.thequint.com/amp/story/news/india/asif-khan-lynched-mewat-haryana-police-arrests-accused
থ্যানকু কেকে, অরণ্যদা!
বোধিদা, ওই দাবি তো সরকারের কাছেই। ইন ফ্যক্ট বেশিরভাগ দাবিই তাই।
অরিনদা, হ্যাঁ সেটাই বলছি, এক্ষেত্রে নেগেটিভ মানেই নেগেটিভ বলা যাবেনা।
আর সেন্সইটভিটি কম, ওই ৬০% র কাছে, কিন্তু হাই স্পেসিফিসিটি, ৯০% এর কাছে, রেয়ার অসুখ যদি না হয় তো ফলস পজিটিভ কম হতে পারেনা কেন? টেস্ট করা হচ্ছে, পজিটিভ যে সে আসলেই পজিটিভ, পজিটিভ থাকলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বেই পজিটিভ আসবে। ফলস পজিটিভ কম।
আমাদের ম্যালেরিয়ার র্যাপিড টেস্ট কিটগুলোও এরুকমই। আমরা এই গ্রামগুলোর প্রায় হাজার দশেক বা তারো বেশি র্যাপিড টেস্ট করেছি, rt pcr, করা হয় সাবসেটে। র্যাপিডে নেগেটিভ RT PCR পজিটিভ মানে ফলস নেগেটিভ প্রচুর কিন্তু ফলস পজিটিভ খুব কমই পাই। যেহেতু মাইক্রোস্কোপিক ডিটেকশনের সুযোগ আছে, তাই পজিটিভ এলে মাইক্রোস্কোপেও প্যারাসাইট সত্যি আছে কিনা দেখে নিতে পারি। রিপিট কেস টেস্ট হলে একটু সমস্যা হয়, কখনো কখনো প্যারাসাইট ক্লিয়ার হয়ে গেলেও আন্টিজেন দেখিয়ে যায়।
sm | 2402:3a80:abd:72ee:0:30:4846:***:*** | ১৯ মে ২০২১ ০০:০৩480526ভারতের বিপদ্দজনক স্ট্রেন ইউ কে তে পাওয়া গেছে।অন্যান্য পশ্চিমের দেশ গুলোতেও ছড়াচ্ছে।হায়দ্রাবাদে আর একটি নতুন ভ্যারিয়েন্ট মিলেছে। কেজরি শুনিয়েছে ,সিঙ্গাপুরে নতুন স্ট্রেইন শিশু দের ও ছাড়ছে না।
এখন পৃথিবী ছোট হয়ে গেছে। কোন দেশের জনতা কে উন্মুক্ত রাখা যাবে না। সারা পৃথিবী ব্যাপী বিশাল ভ্যাকসিন যজ্ঞ না চালা লে মুশকিল। এ ওকে দোষারোপ করে যাবে।
আশার আলো একটাই।পেটেণ্ট স্বত্ব উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে।ফাইজার কোম্পানি এক বছরে 4 বিলিয়ন ডোজ তৈরী করবে বলেছে।ছ মাসের মধ্যে গোটা প্ল্যানেট এর অর্ধেক জনতা কে ভ্যাকসিনের আওতায় আনতে হবে ই।
এক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা নিতে হবে,আমেরিকা,ই ইউ দেশ গুলো কে। বিশ্বাসের প্রমাণ দিলে,চায়নার সাহায্য ও দরকার!
অলরেডি ভারী দেরী হয়ে গেছে।
# save our planet
b | 14.139.***.*** | ১৮ মে ২০২১ ২৩:৩৮480525এলেবেলে, দ, সি এসকে ধন্যবাদ। দেখি পাওয়া যায় কি না ।
lcm | ১৮ মে ২০২১ ২৩:১১480524কাউকে ছাড়ছে না -
দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রীর বাবা কোভিডে মারা গেছেন
---- ---
এদিকে, মমতা ব্যানার্জির ভাই কোভিডে মারা গেছেন - কয়েকদিন আগে
https://indianexpress.com/article/cities/kolkata/mamatas-brother-dies-of-covid-7316767/
aranya | 2601:84:4600:5410:d166:ba8b:5eb0:***:*** | ১৮ মে ২০২১ ২৩:০১480523পাই-এর লেখাটা পড়লাম। খুবই ভাল, গুরুত্বপূর্ণ, দরকারী লেখা
এলেবেলে | 42.***.*** | ১৮ মে ২০২১ ২২:৪৭480522বি, পুরাণ প্রবেশ আর্কাইভেও আছে। হার্ড কপি কিনতে পারেন দে'জ পাবলিশিং বা দে বুক স্টোর (দীপু) থেকে। প্রকাশক বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ।
aranya | 2601:84:4600:5410:d166:ba8b:5eb0:***:*** | ১৮ মে ২০২১ ২২:৩৩480521ভাইপো-র পিপিই পরা ছবি দেখলাম - সদ্য ইন্টার্ন, হাসপাতালে কোভিড ওয়ার্ড আর ICCU তে কাজ করছে। মহাকাশচারীর মত দেখতে লাগে
গর্ব হয়, আতঙ্কও
b | 14.139.***.*** | ১৮ মে ২০২১ ২২:২৬480520ইদিকে আবাপ ডিজিটালে পাইয়ের লেখার পরেই মোহিত রায়ের তীব্র হা হুতাশ। কেন বাঙালীরা হিন্দু হলেন না।
Bodhisattva Dasgupta_Gurulogin | ১৮ মে ২০২১ ২১:২০480519তবে পাই যেগুলোকে 'হোক' বলে বলেছিস, দাম বাঁধা বিভিন্ন জিনিসের সেটা সরকার ছাড়া করা মুশকিল, হোর্ডিং আটকানো একমাত্র সরকারের পক্ষেই সম্ভব।
Bodhisattva Dasgupta_Gurulogin | ১৮ মে ২০২১ ২১:০৯480518*অরিন দা কে
Bodhisattva Dasgupta_Gurulogin | ১৮ মে ২০২১ ২১:০৮480517দুজন বৈজ্ঞানিক এর মধ্যে কথা হচ্ছে ভালো লাগছে। পাই আর অরিনষকে ধন্যবাদ।