এর একমাত্র ও সুদূরপ্রসারী সমাধান ফ্লিপড ক্লাসরুম।
দেখুন, আপনারা আগামীর অবয়ব টইটাতে কিছু লিখুন। নইলে এই বিশ্বব্যাপী ভাইরাসের গতিপ্রকৃতির এলিয়েন ষড়যন্ত্র কিছুই তো বুঝতে পারছি না। আপনারা যা যা কনস্পিরেসি তত্ত্ব পাচ্ছেন এদিক ওদিক, সব ওখানে দিন। ঃ-)
সেই আমলে এরকম ক্ষেত্রে একটা টেলিফোন আসতো, ল্যান্ড ফোন, হেডুর ঘরে গিয়ে সেই ফোন ধরতে হত। সব সমাধান। পয়ত্রিশ মিনিট উড়ে বেরিয়ে যেত। ঃ-)
আরে যিনি শেখাচ্ছেন তাঁর মনে সাহস কে দেবেন? এদিকে অঙ্কের একটা ক্রুশিয়াল স্টেপ কিম্বা রবীন্দ্রনাথের বাবার নাম ভুলে গেছেন, চারদিক থেকে নানাবিধ ত্যাঁদড় মন্তব্য ও সাজেশন ভেসে আসছে, নিজের গলার স্বর নিজেই শুনতে পাচ্ছেন, কলার দিয়ে কুলকুল ঘাম পড়ছে , ওদিকে ঘন্টা পড়তে আরো পঁয়্ত্রিশ মিনিট বাকি।
এ সবই দুঃস্বপ্নের এলিমেন্ট।
হ্যাঁ যদুবাবু, পড়ানো পারফর্মিং আর্ট তো বটেই। আমার তো মনে হয় এর মধ্যে একটা হিউম্যান বন্ডিং এরও ব্যাপার থাকে, মানে বলতে চাইছি একটা সাহস পাওয়া, যে এই তো যিনি শেখাচ্ছেন তিনি সামনাসামনি এসেছেন, এই তো অজানা একটা জিনিস শুরু করলেন বোঝাতে, কীভাবে একটা প্রবলেমকে আগে বুঝতে হবে তারপরে ধাপে ধাপে সমাধান করতে হবে সেটা দেখাচ্ছেন, আরে তাহলে তো জিনিসগুলো করা যায়! সম্ভব। ধরুন, দশ বারো জন ছাত্রছাত্রী ক্লাসে বসে আছে, এর মধ্যে দু'জন হয়তো খুব স্মার্ট, আগে থেকেই জানে টানে, হেলায় সব করে ফেলে। তাদের কাছে ক্লাসে আসা না আসা কিছুই না, তারা শিখেই ফেলেছে। আর দু'জন ধরুন একেবারেই কেয়ার করছে না, সব বোরিং লাগছে। তাদের ক্ষেত্রেও আসা না আসা সমান। কিন্তু মাঝের এই বাকী যারা, আগ্রহে শিখতে চাইছে, কিন্তু ভয় সঙ্কোচ আছে, তাদের ক্ষেত্রে এই সামনাসামনি ব্যাপারটা মনে হয় গুরুত্বপূর্ণ।
এক ক্ষেত্রে শুনলাম একটা ভার্চুয়াল গ্রুপ ফর্ম করে স্ক্রিনশট শেয়ার করে করে নাকি শেয়ারে পরীক্ষা দিয়েছে অনেকে। কিন্তু আশার কথা হল, কেউ না কেউ তো সলুশনটা কষেছে। বাকীরা টুকলে টুকেছে। সেটা তাদের লস। কিন্তু যে শেখার সে এর মধ্যেও শিখেছে।
@অরিন-দা, ইশ, এইটুকু বিশ্বাস করতে কি ক্ষতি হয়?
অবশ্য আমার আগের ডিপার্ট্মেন্টেই একদিন তিনঘন্টা ফ্যাকাল্টি মিটিং চলেছিলো এই নিয়ে। কী করে রুখবো ভার্চুয়াল টুকলি। কেউ নিদান দিচ্ছে দুটো ক্যামেরা দুই অ্যাঙ্গেলে, কেউ বলছে পুজো পরিক্রমার মতো অ্যাপার্ট্মেন্ট পরিক্রমা করাও। শেষমেশ একজন বৃদ্ধ প্রোফেসর চেঁচিয়েমেঁচিয়ে উঠলেন 'তোমরা কি সব্বাই পাগল হয়ে গেলে? টুকলে টুকবে আবার কী!!'
@&\ - আমার মনে হয়েছে Synchronous পড়ানো ঢের ভালো, অন্ততঃ খানিকক্ষণের জন্যে কিছু লোকের সাথে ইন্ট্যারাক্ট করার উপায় থাকে। অবশ্য এখন সব্বাই এতোই যুম-ক্লান্ত, যে ক্লাসে কেউ-ই আর আসতে চায় না। আর তাছাড়া, পড়ানো-ও তো একটু হলেও পারফর্মিং আর্ট, তাই না? এক-একটা অঙ্কের প্রুফ তো অলমোস্ট একটা ম্যাজিকের মতন, জাদুকর শুরুতেই দেখিয়ে দিলেন আসলে তার দুই হাত-ই খালি এবং টুপির ভেতর ফক্কা কিন্তু একবার জাদুকাঠি ঘোরাতেই ফটফট করে বেরিয়ে এলো একটা ধবধবে পায়রা। খালি এইখানে কেউ কেউ ম্যাজিকটার কায়দাও শিখিয়ে দেবেন।
(একটু অত্যূক্তি করে ফেললাম, আসলে আমি ছোটোবেলায় নাটকের প্রেমে পড়া লোক। আমার কাছে ঐ ব্ল্যাকবোর্ডের সামনের দুই ফুট অঞ্চল-ই স্টেজের মতন মনে হয়।)
ভার্চুয়ালিটির দশ দফা দেখে ফেললাম আমরা যাকে বলে। একটা হদ্দমুদ্দ এক্সপি হয়ে গেল। অবশ্য সামনে কী আছে তাও তো জানা নেই। এ বরফির মেয়াদ যে আর কদ্দিন সে তো জহরবাবুও জানেন বলে মনে হয় না। অতীত ইতিহাস হয়ে গেছে, সামনে ভবিষ্যৎ অজানা।
এক ভদ্রমহিলা বলছিলেন পি এইচ ডি র ওরাল নিচ্ছেন কোনো এক মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ে , ক্যান্ডিডেট বাড়ি থেকে জুম্ করতে চায় | তো পরীক্ষার যিনি অধ্যক্ষ (chair), তিনি নাকি ক্যান্ডিডেট কে বললেন যে গোটা ঘরটা ক্যামেরা ঘুরিয়ে দেখাতে | পরীক্ষক ভদ্রমহিলা অবাক , তাঁর বক্তব্য পি এইচ ডি ওরাল পরীক্ষায় কেউ ঐরকম চোট্টামি করবেই বা কেন ? শুনে অধ্যক্ষ ভদ্রলোকের বক্তব্য কি করবো বলুন ইউনিভারিসিটির ডিন এর এটাই হুকুম তামিল করছি মাত্র |
কি যে চলছে !
আর রেকর্ডেড লেক্চার আপলোড করে দেওয়া, সে তো আরও এক কীর্তি যাকে বলে। ক্যামেরাকে পড়াও, তারপরে ভিডো আপলোডিয়ে দাও। মুখ দেখা গেল না কোনো ছাত্রছাত্রীর, সব ভার্চুয়াল পার্টিকলের মতন প্রোব্যাবিলিটি হয়ে রইল। মাঝে মাঝে ইমেল এলে তবু বোঝা যায় আছেন তাঁরা। অনলাইন হোমওয়ার্ক, অনলাইন পরীক্ষা, অনলাইন ল্যাব! মানে যাকে বলে ভার্চুয়াল হদ্দমুদ্দ। কোনো মানে হয়? অথচ এইরকম প্যান্ডেমিকের সময় অন্য উপায় খুব কম।
এই থেকে বোঝা গেল ক্লাসে বসে পড়াশোনা ব্যাপারটা ওরকম করা যাবে না, এটা সেই তক্ষশীলার আমলের মতই সামনাসমনি করতেই হবে, নাহলে বেশিরভাগটাই "কোথায় বা কী ভূতের ফাঁকি মিলিয়ে গেল ফট করে" হয়ে যাবে। পরীক্ষাটরীক্ষাগুলোতে যে কী পরিমাণ ইয়ে চলল তার তো পুরোপুরি হিসেবই পাওয়া যাবে না মনে হয়।
হ্যাঁ সেই।
তবে একসময় ভাবতাম আস্তে আস্তে MOOC এসে তথাকথিত ইউনিভার্সিটির ক্লাসে বসে শেখার চল পুরোপুরোই তুলে দেবে। প্যানডেমিকের পরে মনে হচ্ছে ততোটা হয়তো না-ও হতে পারে। সত্যি বলতে যুম করে অঙ্ক পড়া ও পড়ানোর থেকে খারাপ জিনিষ খুব-ই কম আছে। অবশ্য আমার এক ছাত্র বলেছে আমার সফট মোনোটোন ভয়েসে প্রোবাবিলিটির লেকচার শুনে তার অনিদ্রারোগ কেটে গেছে। টেনিওর না পেলে ঘুমপাড়ানি ক্যাসেট বেচবো।
উদাত্ত গলায় টেপরেকর্ডে কী রেকর্ড করেছিলেন? "এইচ টু, তীরচিহ্ন উপরের দিকে?" ঃ-)
অবশ্য আজকালের এই ভিডোর দিনে সবই জলচল হয়ে গেছে। ঃ-)
&\ - পোষা ময়না নয়, তবে নিজের অনুরূপ একটা অভিজ্ঞতার কথা বলি। বাবা একবার কেমিস্ট্রির নম্বর দেখে বিচলিত হয়ে এক কালজয়ী কেমিস্ট্রি স্যারের টোলে নিয়ে যান। তো টোলে ঢুকেই শুনতে পেলাম স্যারের উদাত্ত গলা, দরজার ফাঁক দিয়ে দেখলাম শখানেক ছাত্র নিবিষ্ট মনে নোট টুকছে । ভাবলাম পাশের ঘরে গিয়ে বসি। তা পাশের ঘরেও শুনি ঐ উদাত্ত গলা এবং শখানেকের মাথানিচু। তখন উঁকি মেরে দেখি, স্যার নেই, স্যারের বাণী টেপ-রেকর্ডারে বাজছে। " চিহ্ন তব পড়ে আছে তুমি হেথা নাই" কেস।
বলাই বাহুল্য, সেই স্যারের টোল এবং কেমিস্ট্রি কোনোটাই আর পড়া হয়ে ওঠেনি।
অরিন-দা, আপনার GAN-এর বাণী শুনে একটা সদ্য-যৌবনের গল্প মনে পড়ে গেলো! আমার আই-এস-আই-এর প্রাণের বন্ধু মাতাল (ভালো নাম গোপন থাকুক) তখন বিবাহযোগ্য ব্যাচেলর। বাড়ির লোকেও স্বাভাবিক ভাবেই উন্মুখ ও উদবিগ্ন ... তা মাতালের মায়ের সাথে একদিন বাজারে পুরোনো বান্ধবীর দেখা, এ-কথা-সে-কথায় জানা গেলো সেই বান্ধবীর-ও একটি বিবাহযোগ্যা কন্যা আছে, এবং সে মডেলিং করে। মাতালের মা হাতে চাঁদ পেলেন, বললেন 'বাঃ আমার ছেলেও তো সারাদিন মডেলিং-ই করে' ...
শোনা যায়, নির্দিষ্ট দিনে এরপর দুজনের দেখাও হয়েছিলো বাবা-মায়ের তত্ত্বাবধানে, কিন্তু মডেলার মডেলকে দেখতে না দেখতেই মডেলার মাতালের মা বলে ওঠেন, ‘না রে বাবা তোর দ্বারা হবে না ... ‘
আজকের এই GAN-এর গোঁসাই-দের যদিও সেরম কিচ্ছু বলতে চাই না একেবারেই, এটা নিছক-ই একটা গপ্পো!
আরে ব্রতীন তোমার খবর কী?
পোষা ময়নাকে ক্যালকুলাসের সব ফর্মূলা শিখিয়ে দিয়ে এক ভদ্রলোক তাকেই বলতেন ক্লাস নিতে, নিজে বাগানে ঘুরতেন, মাছ ধরতেন পুকুরে। ঃ-)
"আর আমি ওল্ড-স্কুল প্রতিক্রিয়াশীল স্ট্যাটিশটিশিয়ান। বাংলা মিডিয়ামের লোকে যেমন ফটর-ফটর ইংরেজি বলা বন্ধুদের সমীহ করে পিছনের চেয়ারে গিয়ে বসে, ডিপ লার্নিং-এর প্রতি আমার মনোভাব-ও ঐরূপ। তবে, সে যে সর্বশক্তিমান, কারণ বিজ্ঞান এই নিয়ে সন্দেহ নেই। "
ইয়ে যদুবাবু , এইসব ডিপ লারনিং , তারপর GAN গুরু দের বুলি শুনলে ডেভিড ডানিং আর জাস্টিন ক্রুগারের মতন লোক অবধি সোশ্যাল সাইকোলজি ছেড়ে সুমনের ভাষায় পায়রা পুষতে যেতেন মশাই , আপনি নেহাত ই ভদ্রলোক দেখছি |
আরে আটোজ যে? কী খবর হে?
আছি, &\ ! তবে ভাটে পার্টিসিপেট করি না সচরাচর। এমনিও পোলিটিক্যাল ক্রস-ফায়ারের সময় কোনো একটি ঝোপ দেখে লুকিয়ে পড়াই জীবনের ব্রত বলে মেনে নিয়েছি। আছি আর কেমন কী বলবো? অ্যাকোয়ারিয়ামের রঙিন মাছের মতন। মাঝে মাঝে কেউ জল পাল্টে দিলে আনন্দ পাই।
আর আমি ওল্ড-স্কুল প্রতিক্রিয়াশীল স্ট্যাটিশটিশিয়ান। বাংলা মিডিয়ামের লোকে যেমন ফটর-ফটর ইংরেজি বলা বন্ধুদের সমীহ করে পিছনের চেয়ারে গিয়ে বসে, ডিপ লার্নিং-এর প্রতি আমার মনোভাব-ও ঐরূপ। তবে, সে যে সর্বশক্তিমান, কারণ বিজ্ঞান এই নিয়ে সন্দেহ নেই।
গ্রাফটা চমৎকার। আমার এইরকম গ্রাফ খুব ভালো লাগে (সারকাজম না, সত্যি ভালো লাগে)। এই আরেকটা গ্রাফ যেটাও খুব ভালো লাগে।
ঠিক ডিসি, এক একটা মেথডে এক একটা সুবিধে। যেমন বেশীর ভাগ ভেরিয়েবেল ক্যাটাগোরিক্যাল হলে ডিশিসন ট্রি করো। CART করলেই বা তোমায় ঠেকাচ্ছে কে? তবে এখানে ডিপেডেন্ট আর ইনডিপেনডেন্ট ভেরিয়েবেল মধ্যে কোন পার্টিকুলার ফর্ম নেই।
ওদিকে একটা টইতে একজন "ভ্যু" নামে কমেন্ট করেছেন দেখে ঘাবড়ে গেছিলাম। তারপরে কমেন্টটা পড়ে বুঝলাম ঘাবড়াবার কিছু নেই। ঃ-)
ওহ্হ্হ, এলসিএমের দেওয়া গ্রাফটা!!!! বড়িয়া। দারুণ। ফোরসাইটের যেমন বা ডিফিকাল্টি তেমন বা ভ্যালু!!! হু হু বাবা, বললে হবে? এই যে যদুবাবু, আছেন? মিথিউ এর আগে প্রো আর এপি বসালে কী তফাৎ সেটা ঐ গ্রাফে এক্কেবারে ঝকঝকে। অবশ্য আপনাকে আর কী বা বলি, আপনি তো এইসবেই এক্সপার্ট।
কেমন আছেন এই দারুণ ক্রান্তিকালে?
***************************
Q: The charge is that Mamata Banerjee hasn't done enough to stop this political violence. BJP, in fact, says the TMC is responsible for this. Does your party have blood on its hands?
BJP is doing exactly what it did last 12 months. We're suffering from Covid. Till the MCC [Model Code of Conduct] was in force, we could do nothing. But, now, we have started work. On the other hand, Dilip Ghosh and other BJP MPs are doing a dharna in Kolkata. Ninety-five percent of what's going on in social media is fake. And the people of Bengal have already slammed the BJP.
***************************
Q: The BJP has given specific names of people who have been killed. Does victory give you the right to take revenge?
The nature of Bengal politics in the last 30 years has been a bit violent. Unfortunately, it's not party-specific. If a man dies of a heart attack, the BJP will go to the family and say - please say TMC goons killed him. There have been incidents of violence. Mamata Banerjee has cracked down very sternly. We didn't have the charge of the police till yesterday.
Now, we have sent out a very strong message. It's very sad if you buy into the narrative that Bengal is burning and all BJP workers are being killed. TMC workers have also got killed. It's not one-sided. And violence anywhere is a blot on us. There is no doubt about it.
***************************
Q: The BJP says Mamata Banerjee could have stopped the violence but she did not
We're not here to counter the BJP's narrative. The people of Bengal have already countered the BJP's narrative. We're not going to waste our time countering it again and again. Every day, they will come up with a narrative. It's not for us to counter it.
We're doing our work on the ground. We just had enough of it. Mamata Banerjee had said - we want change and not retribution. This is their new game. They have again activated the Governor who had been sleeping for the last five months. Nadda has again taken the flight and gone back. For God's sake, you have 77 MLAs and 18 MPs, send them to districts, sit with DMs, get down to work. Don't start this nonsense again, you have lost.
***************************
Q: Can we expect attempts to build bridges and focus on Covid?
We would not have won, had we ignored our responsibility. I could have gone on a holiday. I'm sitting in Nadia. I'm not scoring brownie points in Kolkata TV studios. Mamata Didi has told all of us - go, manage Covid. But look at the BJP. The onus is not on us. People have given us a mandate. We will do what we need to. We condemn violence in every form.
***************************
নগর নটী কেসটা ভালো হয়েছে। আর এস এসের গুপ্তসন্ন্যাসী ও বীরপুরুষরা বুঝুক যে অন্য জায়গায় সতী - সাধ্বী - সন্ন্যাসিনী সুলভে পাওয়া যেত ভোটের জন্য, কিন্তু এ রাজ্য এমনই জায়গা তাদের তো পাওয়াই যায় না উপরন্তু নটীরা না হলে বংগালীরা ঘুরেও তাকায় না। আর এস এস হয়ত এরপর নোটব্যানের মতো এ রাজ্যে ভাজপার জন্য নটীব্যান করে দেবে, পাছে কেউ আবার বারমুডা পরা পা দেখিয়ে দেয়।
পিটিবাবু কথিত ডিম্ভাত স্ক্যামের নাম ডিম্ভাত কেলো দিতে চাই।
হ্যাঁ কেলোদাদা, আপত্তি নাই তো?
নটীতে না, নগরনটীতে।
অমৃতা লিখেছে, পাঁচ মিনিট আগে যেখানে সিলিন্ডার ছিল, সেখানে এখন আর থাকছেনা। অক্সিজেন সিলিন্ডার প্রোভাইডার ফোন সুইচ অফ করে দিচ্ছেন বা ফোন করলে সবসময় ব্যস্ত শোনাচ্ছে। কেউ বলছেন অক্সিজেন দিইনা - আমি অন্য পেশার সঙ্গে যুক্ত। এটা খুবই স্বাভাবিক। তাঁরা দিনে ৫০০ ফোন পাচ্ছেন!
আমি বিধ্বস্ত। ভীষণভাবে বিধ্বস্ত। মানুষ সিলিন্ডার বাড়িতে স্টক করছে। আমার পরিচিত একজন তিন মাসের জন্য অক্সিজেন স্টক করবেন বলে যোগাযোগ করেছিলেন! ভাবুন! লোকজন ফাঁকা সিলিন্ডার নিয়ে রেখে দিচ্ছে। ফেরৎ দিচ্ছেনা। রিফিলের সন্ধান পাওয়া গেলেও সিলিন্ডার নেই। শুধু অবাক নয়, এভাবে আস্তে আস্তে ভেঙে পড়ব বোধ হয়।
অক্সিজেনের লিড পেতে আমাকে আর কেউ কোথাও মেনশন করবেন না।
কোভিড রিপোর্ট না থাকলে হাসপাতালের এমারজেন্সিতে অক্সিজেন পাওয়া যাবে।
কোভিড রিপোর্ট থাকলে আলিপুরের উত্তীর্ণতে গেলে অক্সিজেন পার্লারে কেবল অক্সিজেনটুকু পাওয়া যাবে। অন্যান্য ট্রিটমেন্ট নয়।
এটা সেরা, কোনোই সন্দেহ নেই
তথাগত খিস্তি খাচ্ছে খাক না। ওতে আর এত ব্যাকরণ দেখে কী হবে।
তথাগত খিস্তি খাচ্ছে খাক না। ওতে আর এত ব্যাকরণ দেখে কী হবে।
আমার অ্যাম্বিশান একদিন কেউ আমায়ও নগরনট বলবে!
এমন দিন কি হবে তারা!
এবার উনি যেটা বলতে চেয়েছেন সেটা অতি অবশ্যই আপত্তিজনক, কিন্তু লোকে নটী শব্দটাকে টার্গেট করছে আমি সেটা বুঝছি না। এটা তো তাঁদের পেশা।