এন্টারটেনর শব্দটার মধ্যে একটা বিশ্রী ইঙ্গিত করা হয় এবং এটা এক চেটীয়া ব্যবহার করা হয় অভিনয়,নৃত্যও সংগীতের শিল্পীদের। বিশেষ করে মহিলাদের। রাজনীতির লোকজন তো অন্যতম এন্টারটেনর বেশ কিছুকাল। সাহিত্যও তো যথেষ্ট এন্টারটেনিং একটি মিডিয়ম। লেখক কবিরাও তো তাই।
এইটা বলেছেন
আমার প্রশ্ন আজকের দিনে নটী শব্দকে অসম্মানজনক মেনে নিলে নিজের পেশাকেই অসম্মান করা হয় না?
এইটা বলেছেন
আমার প্রশ্ন আজকের দিনে নটী শব্দকে অসম্মানজনক মেনে নিলে
তথাগত নগরনটী বলেছে। আম্রপালীকে নগরনটী বলা হত। তার প্রায়োগিক অর্থ, নগরের খ্যাতনাম্নী এন্টারটেইনার। এবার এন্টারটেইনারকে কীভাবে তথাগত ব্যাখ্যা করে, আর মানুষ পারসিভ করে, তা নিয়ে দুস্তর আলোচনা চলতে পারে। তবে তথা যেরকম শুবা, তাতে ও এস্কর্ট বলতে চেয়েছে, বলাই বাহুল্য।
এক বিশিষ্ট কবিনী সেদিন কঙ্গনা আর শ্রীলেখাকে অবশ্য এসকর্টই বললেন। ফেসবুকে৷
তথাগতবাবু কী এবং কীভাবে বলেছেন জানিনা, তবে নটী৷ শব্দর রুট তো নট, নাট্যর রুটের সঙ্গে এক। অবশ্যই ভিক্টোরিয়ান আমলে, এবং অষ্টাদশ ঊনবিংশ শতকে, এমনকি বিংশ শতকের গোড়ায় বাঙালি সমাজে শব্দের প্রসারণ ঘটে ও ডিরোগেটরি নুয়ান্সে ব্যবহৃত হতে থাকে।
"নগরের নটী " বলতে যদি রবীন্দ্রনাথের সেই শব্দবন্ধ ব্যবহার করেন তবে অবশ্যই মানেটা একটু ডেরগেটরি, আজকের প্রেক্ষিতে।
আচ্ছা, এই যে তথাগতবাবু অভিনেত্রীদের নটী বলেছেন,এই শব্দটা কি ডিরোগেটরি? নাকি যেভাবে বলেছেন সেটা অপমানজনক?
সজনে ডাটা কুমড়ো আর আলু দিয়ে চচ্চড়ি করলে ভালো লাগে, শুক্তোতেও দেওয়া যায়। কাটোয়ার ডাটা একটু চিংড়ি না দিলে অপ্টিমাইজ হয় না। দক্ষিণীরা সম্বরে ইয়া মোটা মোটা ডাটা দেন, সেগুলো কামড়াতে গেলে দাঁত ভেঙে যেতে পারে।
এই হল আমার ডাটা অ্যানালিসিস।
অপুর সাথে অনেকটাই একমত, তবে নন-্প্যারামেট্রিক মানেই চাপ্মুক্ত, এটা ঠিক মনে হলো না :-) মানে ডিস্ট্রিবিউশান ফ্রি (নন-প্যারামেট্রিক) ধরে অ্যানালিসিস করলেও তার কিছু লিমিটেশান আছে। তাছাড়া র্যান্ডম ফরেস্ট তো এমনিতেও নন-্লিনিয়ার মডেল, কাজেই লিনিয়ার রিগ্রেশান ধরারই দরকার নেই।
LCM দা, Predictive Analysis সব সম য় যে Forcasting করবে এমন ন য়। Classification problem ও হতে পারে।
আর Multiple Linear Regression, Logistic Regression, Fisher's LDA তো আমাদের বোস পুরোনো ক্লাসিক্যাল মেথডস। সেই নর্মালিটি assumption. অটোকোরিলেশন, মাল্টিকোলিনিয়ারিটি, হোমোস্কেডাসটিসিটি টেস্ট করো রে। তারপরে আসল আনালিসিস।
কিন্তু হালের মেশিন লার্ণিং টেকনিক এ এত চাপ নেই। যেমন ধরো Random Forest. পাতি নন প্যারমেট্রিক আপ্রোচ। আর জীবন চাপমুক্ত।
ডিসি,
একদম ঠিক। এদের মধ্যে প্রেডিক্টিভ টা এদের মধ্যে দেখতে শুনতে বেশ ইয়ে। প্রেসক্রিপটিভ এ রিস্ক বেশি।
মানে ধরো, প্রেডিকটিভ অ্যানালিসিস করে দেখা গেল, ২০২১-২০২২ এ কোম্পানির রেভিনিউ পড়বে। প্রেসক্রিপটিভ অ্যানালিসিস বলে দেবে কি কি করলে এই পতন কমানো যাবে বা অপটিমাইজ করা যাবে।
বেসিক্যালি -
There are three types of data analysis:
আকাই সেই ৮? অর্থাত কিনা গোখরো? মেরেছে।
এলসিএমদা, প্রেডিকটিভ অ্যানালিসিসের বিভতস ডিম্যান্ড, মানে আমি যেটুকু দেখি, বেশীর ভাগ কোম্পানি এটার পেছনে ছোটে। প্রেসক্রিপটিভে হয় এখনো অতোটা ইন্টারেস্ট তৈরি হয়নি বা আমি ওই ধরনের কাজ বেশী পাইনা। জানিনা কোনটা ঠিক।
ডিসিকে তো কাল্টিভেট করতে hachchhe
হ্যাঁ কাল যখন জানবেন আমিই ৮। তখন আমাকেও সমঝে চলবেন।
মেরেছে হুঁহুঁ আমাকে বিগ্যানি ভেবেছেন নাকি? আমি এবার লজ্জায় লাল হয়ে গেলাম. আমি পাতি ডেটা অ্যানালিসিসের কাজ করে রুটি আর মাখন জোগাড় করি :d
অভ্যু
কথামৃতের গল্পটাই আমার প্রেরণা। আমি ধরে নিয়েছি ওটা সবাই জানে তাই আর ডিটেইলস এ যাইনি।
ইন ফ্যাক্ট, এস এমকে একসময় বারবার 'ঝোলা---' বলে তাড়িয়ে দেওয়াটা আমার খুব খারাপ লেগেছিল। সেটা উনি ডাক্তার বলে নয়, একজন ভদ্রপুরুষ বলে। রাজনীতিতে না মিলুক, সে তো আমার বাবার সঙ্গেও মিলত না।
তাই একবার বলেছিলাম গুরুতে এই কথাগুলো মান্য-- লিস্টে ওই শব্দটাও ছিল। আশা ছিল কেউ প্রটেস্ট করবে। তুমি করলে, ব্যস, আমার হল সারা।
আহা, কথামৃতের গল্প রঞ্জনদা। ঠাকুরের বলার স্টাইল অনেক সরেস।
একজন নাপিত কামাতে গিয়েছিল। একজন ভদ্রলোককে কামাচ্ছিল। এখন কামাতে কামাতে তার একটু লেগেছিল। আর সে লোকটি (damn) ড্যাম্ বলে উঠেছিল। নাপিত কিন্তু ড্যামের মানে জানে না। তখন সে ক্ষুর-টুর সব সেখানে রেখে, শীতকাল, জামার আস্তিন গুটিয়ে বলে, তুমি আমায় ড্যাম্ বললে, এর মানে কি, এখন বল। সে লোকটি বল্লে, আরে তুই কাম না, ওর মানে এমন কিছু নয়, তবে একটু সাবধানে কামাস। নাপিত সে ছাড়বার নয়, সে বলতে লাগল, ড্যাম্ মানে যদি ভাল হয়, তা হ’লে আমি ড্যাম্ আমার বাপ ড্যাম্ আমার চৌদ্দপুরুষ ড্যাম্। আর ড্যাম্ মানে যদি খারাপ হয় তা হ’লে তুমি ড্যাম্ , তোমার বাবা ড্যাম্ , তোমার চৌদ্দপুরুষ ড্যাম্ । আর শুধু ড্যাম্ নয়। ড্যাম্ ড্যাম্ ড্যাম্ ড্যা ড্যাম্ ডাম্।
@ হুঁহুঁ,
ভুল বলছেন। প্রফেসর কি মাস্টার--সেটা ইস্যু না। ইস্যু হল খামোখা ব্যক্তি আক্রমণ এবং গালপাড়া। পিটি রুচিতে ভিক্টোরিয়ান, গাল খেলে চেহারা লাল হয় , কিন্তু পালটা গাল দেন না। একবার এলেবেলেকে দিয়ে দেখুন না!
ওকে যদি বলেন 'ড্যাম' তো তৎক্ষণাৎ বলবে --আমাকে বললি? তবে শোন তুই ড্যাম, তোর অমুক ড্যাম, তোর তুসুক ড্যাম ইত্যাদি। আর আমি হলাম দু'কান কাটা। গাল দিলে হ্যা-হ্যা করে হাসব। যাক গালই তো দিয়েছে, ইগ্নোর তো করেনি।
ঠিক কলেজ লাইফে মেয়েরা 'কী অসভ্য" বললে যেমন খুশি হতাম।
আমি কিন্তু আপনাকে কেউ খামোখা গাল দিলে ঠিক প্রটেস্ট করব। একবার খেয়েই দেখুন!
"সেদিন সকালে উঠে দেখি গলার পাশে কাঁধে কেমন লাল হয়ে গেছে"
লাল তো? মানবেন না জানি, ওটা সি পি এম পোকা।
আমার একবার নাকের মধ্যে বোধ হয় শুঁয়ো ঢুকে ক্রমাগত হাঁচি, তারপরে হাঁপের টান, চোখ চুলকানো, শ্বাসকষ্ট, মুখ ফুলে ঢোল এরকম অবস্থা হয়েছিলো। ১০ থেকে ১৫ মিনিটের মধ্যে। পটাপট অ্যান্টি অ্যালার্জিক ইঞ্জেকশন, নেবুলাইজেশন , অকসিজেন ইত্যাদি রক্ষা করেছিলো।
পপেচারের সম্মান নিয়ে কি ব্যস্ত সবাই। ম্যাস্টারকে পাশের সুতোয় যথেচ্ছ গালি দিয়ে চলেছে তাই নিয়ে কেউ রা টি কাড়ছে না পপেচারের জন্য বুক পেতে দিচ্ছে। কাল যদি জানা যায় ডিশি আসলে মস্ত বিগ্যানী সব চুপ হয়ে বসবে তক্কুনি। ক্লাস ক্লাস হুঁ। একই কাজ ছাত্তর ঠ্যাঙানো, ওদিকে গ্ল্যাম আলেদা বাবা।
হুইল চেয়ার | 207.244.126.132 | ০৫ মে ২০২১ ১১:৫৪
৫০০০ শতাংশ একমত। তাছাড়া অল্প চোট পেলেও সাবধানতা নিয়েছিলেন।
না, আগের পোস্টটা বাদ দিন। আমি ভাল করে না দেখে লিখেছিলাম।
https://www.sciencemag.org/news/2020/07/it-safe-strike-band-time-coronavirus
বদ্ধ ঘরের মধ্যে বিউগল বাজিয়ে শপথগ্রহণ। কোভিডের মধ্যে। একটু প্রোটোকল অদলবদল করা যেত না কি?
সর্বনাশ করেছে। তাই তো, এটা পড়েছিলাম ক'বছর আগে। তবে আমার জ্বর ট্বর হয়নি, কাঁধের ওই লাল জায়গাটা ছাড়া আর কোথাও কোন যন্ত্রনাও নেই, আর ওষুধ খেয়ে আর লাগিয়ে বেশ চটপট কমছে।
তবে থ্যাঙ্কিউ, মাথায় রাখবো এটা, আর গোলমাল দেখলে ভালো করে ডাক্তার দেখাবো।
@র২্হ
এটা হলে এক্ষুনি ভাল করে ডাক্তার দেখান।
"Scrub typhus now endemic in Kolkata, private hospitals report regular cases"
https://timesofindia.indiatimes.com/city/kolkata/scrub-typhus-now-endemic-in-city-pvt-hospitals-report-regular-cases/articleshow/72431215.cms
আমি ও ছোটবেলা থেকে তীব্র CPM বিরোধী। গুরুর প্রত্যেক টা লোক জানে।
তো?।....
মমতা নির্বাচন জেতার পরে কটা কমেন্ট করেছি।
সেদিন সকালে উঠে দেখি গলার পাশে কাঁধে কেমন লাল হয়ে গেছে, এক চোখ ফুলে আধবোঁজা। কলকাতা ছিলাম, ভাবলাম হয়তো গরমে অ্যালার্জি। বরফ অ্যান্টিসেপটিক লাগিয়ে কাটলো।
পরদিন দেখি সে আরো ভয়াবহ অবস্থা, ফুলে, লাল কালো হয়ে প্রচণ্ড সেন্সেটিভ, পরদিন আবার লুরুর রক্তচক্ষু ফ্লাইট, সপ্তাহের মাঝে আরো লম্বা ফ্লাইট (সে অবশ্য মোদিজির কল্যানে ট্র্যাভেল ব্যানের ভোগে গেছে)। ক'দিন আগেই গুরুতে শিংগলস নিয়ে পড়েছি, ভাবলাম নির্ঘাত ওই, কিন্তু আমার তো চিকেনপক্স হয়নি কখনো। ভয়াবহ যন্ত্রনা, কিছু লাগলে মাথা খারাপ হয়ে যাচ্ছে, তার মধ্যে কোনরকমে ব্যাগ ট্যাগ কাঁধে নিয়ে ফিরলাম।
এসে আর দেরি না করে ওয়ানএমজিতে ভিডিওকলে ডাক্তার দেখালাম (লুরু লকড ডাউন, যাওয়ার উপায় নেই কোথাও, সব বন্ধও)। ডাক্তার ছবি ভিডিও দেখে টেখে বললেন ও কিছু না, ইনসেক্ট বাইট, কিন্তু সারতে সময় লাগবে। এবার সে হতেই পারে, কলকাতায় আমি জানলা খুলে ঘুমাই, জানলার পাশে একটা বড় ফাঁকা ডিসপিউটেড প্লট আছে, সোয়াম্প মত, ধার ঘেঁষে অনেক গাছ, তাতে হাঁড়িচাঁচা পাখি থেকে ভামবিড়াল সবই থাকে। কয়েকটা বজ্রকীট থাকতে কোনই বাধা নেই।
যদিও আমার শুরুতে বিশ্বাস হচ্ছিল না, মনে হচ্ছিল এটা নিশ্চয় আরো ভয়ানক কিছু, কিন্তু যা ওষুধ দিয়েছেন তাতে কাজ হচ্ছে, তাই মেনে নিতেই হবে।
এত কথা বলার একটাই কারন, কলকাতায় কী এমন ভয়ানক পোকা আছে, যার কামড়ে এই রকম হতে পারে? একটা পোকার কামড়ে এরকম হলে, দল বেঁধে কামড়ালে তো লোকে পটল তুলবে! আর এমন বাঘা পোকাই যদি কামড়ালো তাহলে তেজস্ক্রিয় মাকড়সা, নিদেনপক্ষে তেজস্ক্রিয় গুবরে পোকা মতও তো কিছু কামড়াতে পারতো।