"Shiladitya Chowdhury asked, "What are you doing for farmers? Farmers are dying because they have no money. Empty promises are not enough."
সিঙ্গুরের নন্দীগ্রামের চাষীরা বছর সাতেক বাদে একই প্রশ্ন করে ২০১৯-এ বিজেপির হাত শক্ত করেছিল। এবারে কি করে দেখা যাক।
ব্যাঅ্যাঅ্যাঅ্যাঅ্যা
ব্যাঅ্যাঅ্যাঅ্যা
আবার গালাগালি!! ছিঃ।
অম্বিকেশ এখনো প্রতি মাসে হাজিরা দিচ্ছে থানায় (নাকি কোর্ট)। যে আইনের ভিত্তিতে আকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সেটাই নাকি আর বৈধ নয়। তা সত্বেও রাজ্য সরকার মামলা তোলেনি।
গড়াই ডাক্তারের হেনস্থা ও চাকরী খেয়ে নেওয়া নিয়ে কোন মোমবাতি মিছিল হয়নি। নেহাৎই ভদরলোক বলে তিনি বোধহয় বিজেপি হয়ে যাননি।
কেউ নাকি প্রতিবাদ করেনা!
But we should not wrestle with a dirty pig!
অম্বিকেশ-শিলাদিত্যকে মিথ্যা অভিযোগে গ্রেপ্তার করার পর অসংখ্য মানুষ প্রতিবাদ করেছেন। ফেসবুকে নানারকম কার্টুন শেয়ার করা হয়েছে। একইভাবে সন্ময়কে গ্রেপ্তারের সময় দলমত নির্বিশেষে মানুষ প্রতিবাদ করেছেন!
কিন্তু মানুষ নাকি প্রতিবাদ করেনা! সবাই ধান্দাবাজ, তৃণমূল, ছাগল!
নিজে কোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে কিছু বলবনা, আর অন্যকে সমালোচনা করে যাব। অন্যে কেন প্রতিবাদ করে না! বেশ মজা!
আরে সে ঠিক আছে পিটিদা, আপনি আপনার হারামিগিরি অব্যাহত রাখুন :d
দুনিয়াটা এতদিন রসাতলে যায়নি গো!! হামবাগ টিভি বা সন্ময়কে তিনোরা যখন পিটাই করছিল তখনকার হিনী খুব মনে আছে। আর অম্বিকেশকে সিপিএমের সঙ্গে জড়িয়ে বিস্তর খিল্লি চলেছিল তাও মনে আছে। তাও ভাল যে অম্বিকেশ বিজেপিতে চলে যায়নি। বিজেপি শুধু তিনোর অবিবেচনার জন্য শক্তিবৃদ্ধি করেনি পবতে।
উফ পিটিদা মনে করতে পারছেনা, দুনিয়া তো রসাতলে গেল!
হামবাগ টিভি, সন্ময় এসব পিটিদের খুব পছন্দের জিনিস।
না না, গত লোকসভার সময়েই আলোচনা হয়েছে। বিজেপি এ ভিডিও ভাইরাল করে কত ফায়দাও নিল। বরং ওই ভেদিওটা নিয়ে বলুন যেখানে তৃণমূল নেতা বলচে, বিজেপি আসলে আসুক, মোর্চা য্যানো এখানে (হাড়োয়া) না আসে।
গৌতম দেব যখন প্রার্থী পিছু ৭০ ল্ক্ষ টাকা ছড়ানোর কথা বলেছিলেন তখন খিল্লীর বন্যা বয়েছিল।
এই ঘটনাটা গত লোকসভার হলেও ভয়্ঙ্কর ও নিন্দনীয়। এটার নিন্দে করে কোন আলোচনা হয়েছে বলে মনে করতে পারিনা।
নাকি বিজেপি এসে যেতে পারে সেই ভয়ে এসব নিয়ে আলোচনা করা যাবে না?
সরল বিশ্বাসী মানুষজনের জন্যই তো বিজেপির এতগুলো চ্যানেল খোলা।
মশায়েরা, ঐ ক্লিপিংস গত লোকসভার। আবার ভেসে উঠেছে ?
"শেষে আরামবাগ টিভি? "
সরকারকে বাঁচানোর ও নিয়মিত সরকারী বিজ্ঞাপনের জন্য মেন-্স্ট্রিম বাংলা মিডিয়া গত পাঁচ-সাত বছরে অনেক কিছু ন্যক্কারজনক ঘটনা ঢাকা-চাপা দিয়ে রেখেছিল যেগুলো এখন কার্বাঙ্কলের মত বিষিয়ে উঠেছে। সরকার ও মিডিয়া এই জাতীয় বালখিল্যতা না করলে হয়্ত বিজেপির এতটা উত্থান হতনা পবতে।
হ্যাঁ দেখলাম। প্লাস খবরের কাগজের ফাঁকে ফাঁকে ভুয়ো ওপিনিয়ন পোল উইথ abp, এই সময়, প্রতিদিন এই সব কাগজের হেডিং গুঁজে দিচ্ছে। সব গুলোতে গ্রাফিক্স আর লেখা এক শুধু tmc প্রার্থী যাকে এগিয়ে আছে বলা হচ্ছে তার নাম আর ছবি বদলে বদলে যাচ্ছে কেন্দ্র অনুযায়ী।
আবার ফোন করে করে ফাস্ট নিউজ এর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে tmc 30 এর মধ্যে 25 টি আসন পাবে, rss চিন্তিত, অমিত শাহের মাথায় হাত এইসব।
আরামবাগ টিভি তে অনেক কিছু দেখায় যেগুলো মেন নিউজ মিডিয়া গুলো তুলে ধরেনা।
শেষে আরামবাগ টিভি?
"হিন্দুদের ভোট করতে দেওয়া যাবে না, কর্মীদের বিধান দিলেন TMC র রাজ্যসভার MP।"
আরামবাগ টিভিতে ক্লিপিং দেখাচ্ছে। অনেকের অপছ্ন্দ বলে লিং দিলাম না। খুঁজে দেখে নিতে পারেন।
এরা আটকাবে বিজেপিকে?
@abhyu বেশ কোশ্চেন গুলো করছে মাঝে মাঝে। ভালো লাগছে। আরো আসতে থাকুক।
না ওটা নয়।
এটা আগে দে খে ছি, লাস্ট এ বাচ্চাটা কেদে ফেলে তো ?
আইআইটি সেলের কাজ বাড়ল।
আমারও তৎকাল ছিল। তারপরেও বহু সমস্যার জন্য সময় লেগেছে।
যা বোঝা যাচ্ছে যে নশো কোটির বখরা পায়নি বলেই ভোঁদু দল ছেড়েচে। সত্যিই তো, ন্যায্য যা হোক।
হ্যাঁ :)
ঘনাদা? ঃ-)
আতোজ, হ্যাঁ গুনগুনিয়া হল হামিং বার্ড। বলতে পারো নামটা কার দেওয়া?
@S: পেয়েছেন শুনে ভালো লাগলো, সম্ভবতঃ পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য সময় লেগেছে। আমার তৎকালে হপ্তাখানেক লেগেছিলো, ওতে পুলিশ ভেরিফিকেশনটা পরে হয়।