ওটা কাগের বাসা না, পাখির নীড়। পাখি মানে গুনগুনিয়া পাখি (বলুন দেখি সেটা কোন পাখি)।
কাগের বাসার মত চোখ নিয়ে আপনারা আদিখ্যেতা করবেন, আর মাছের চোখের মতো চোখ বল্লেই দোষ?
ঠিক ঠিক। মাছের চোখের মতো চোখ বেশ বাজে ব্যাপার। তবে এখন ঈল মাছের মতো চোখও কিছু ভালো না।
মীনাক্ষি মে মুদম বলে একখান গান ছিল।
আহা ও তো দেবীর নাম।
মাছের চোখের মত চোখ তো বিচ্ছিরি ব্যাপার। মাছের মত চোখ হওয়ার কথা না?
ইয়ে মানে রামবামের 'মীনাক্ষি' বানানের সঙ্গে সঙ্গে তার সমাসটাও ভুল। আসলে মীনের অক্ষির মতো অক্ষি যার = মীনাক্ষী। একই ভাবে কপোতের অক্ষের ন্যায় অক্ষ যাহার = কপোতাক্ষ।
তৃণমূল বিভিন্ন জায়গায় অত্যাচার করেছে। বামেরা বহুদিন ঠিকমত প্রতিরোধ করে উঠতে পারেনি। 2019 নির্বাচনের আগে সিবিআই তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে কিছুটা সক্রিয়তা দেখিয়েছিল। এই দুটো মিলিয়ে অনেক লোকের ধারণা হয়েছিল বিজেপি হয়তো তৃণমূলের অত্যাচার থেকে বাঁচাবে। সুতরাং তারা বিজেপিকে ভোট দিয়েছিল। বামেরা বিজেপির হয়ে প্রচার করেনি।
রমিত বাবুই ঠিক কাগজ পড়েন।
মিনাক্ষী, দেবাশীষ এগুলো প্রপার নাউন হলেও ভুল বানান। সেই নামের বানান জয়ন্তি বলাতে কুমুদি একবার ক্ষুণ্ণ হয়েছিলেন মনে পড়ে? তৎসম শব্দ নাম হলে যা খুশি বানান করা চলে না।
ভিডিও ভালো, মজার, কিন্তু উইশ্ফুল থিঙ্কিঙ।
এদিকে অসমের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছেন মাস্ক না পরতে ।
অ্যাডল্ফজির হাতে কি শেষ অব্দি হ্যারিকেনই? জানতে হলে দেখুন এই ভিডিওটি। ভাল লাগলে অন্যকে দেখার সুযোগ করে দিন।
পাড়ার ফচকে লুম্পেন গুলো যে টোনে মেয়েদের আওয়াজ দেয় সেই টোনে।
এদিকে মোদুজী বিভিন্ন জনসভায় অঁঅঁঅঁঅঁঅঁ দিদিইইই বলে সুর করে চোখ পাকাচ্চেন।
বামেরা হেরেছিল বাংলায় নিজেদের খারাপ কাজের জন্য। পাবলিক ভোট দেয়নি বলে হেরেছিল।
পরমাণু চুক্তির বিরোধিতা করে বামেরা ঠিকই করেছিল।
"প্রকাশ কারাত আর কেরল লবি নিজেদের ইগোর জন্যে ওভাবে পব র বামদের স্যাক্রিফাইস না করলে আজকে গোটা ইন্ডিয়ার ইতিহাস হয়তো অন্য হতো।"
যত দূর জানি, সিপিএমের একটি পলিটব্যুরো আছে এবং সিদ্ধান্তটি সর্বসম্মতভাবে সেখানে পাশ হয়েছিল। 'পলিটব্যুরোর সম্পাদক ও কেরল লবি' বুর্জোয়া আন্দোবাজারের লব্জ। অমিত সেটাতে অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছেন। ভালো। তবে বলি, এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছিলেন নিরুপম সেন এবং গণশক্তির পাতায় পরমাণু চুক্তির বিরুদ্ধে দীর্ঘ প্রবন্ধ লিখেছিলেন শ্যামল চক্রবর্তী। কমরেডরা এভাবে ঘেঁটে ঘ করলে তো খুবই মুশকিল!
বামেদের ভোটে জেতা উদ্দেশ্য না তো কি রামেদের জেতানো উদ্দেশ্য?
ইনি তো দিব্বি স্বীকার করেছেন যে বাম ভোট রামে গেছিল। ভুল হয়েছিল। অনেকদিন ধরে এই নিয়ে সাবধান করছেন। তাহলে ইনিও মিথ্যাই বলছেন।
<a href="https://ibb.co/55KC9yX"><img src=" alt="FB-IMG-1617524233002" border="0"></a>
২০০৮-তে আমেরিকার সঙ্গে এনার্জি চুক্তি নিয়ে বামেরা যে ইউপিএ ছেড়েছিল তার সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের বামেদের স্যাক্রিফাইসের কিছু নেই, স্যাক্রিফাইস তো হয়েছিল প্রকাশ কারাত আর সীতারাম ইয়েচুরি দের নিজেদের পজিশনই, আর সেটা না হলে ভারতের ইতিহাস অন্যরকম কিছু হত না। বামেরা সাপোর্ট সরিয়ে নেবার পরেও ইউপিএ ৬ বছর দিব্যি ক্ষমতায় ছিল।
তবে ২০০৮ এ সমর্থন তোলা নিয়ে এখনো দ্বিমত আছে। প্রকাশ কারাত আর কেরল লবি নিজেদের ইগোর জন্যে ওভাবে পব র বামদের স্যাক্রিফাইস না করলে আজকে গোটা ইন্ডিয়ার ইতিহাস হয়তো অন্য হতো।
যাকগে , সময় তো আর পেছনে ঘোরানো যায়না।
রামোবামো,
বামপন্থী দলের কাছে নির্বাচনী লড়াইটাই একমাত্র নয়। তাহলে 2004 এ কেন্দ্রে ক্ষমতার দখল নিতে ঝাঁপিয়ে পড়ত, বাইরে থেকে সাপোর্ট করত না। 1996 এও। 2008 এ upa থেকে সমর্থন তুলে নেওয়াটা ও হতো না।
চাড্ডিরা মনে হয় মুখ্যমন্ত্রী ব্যাপারটাকে বহুবচন বানাবে। ভোঁদুও মুখ্য, বুলদাও মুখ্য, দিলুয়াও মুখ্য, মানে মুখ্যমন্ত্রীজ আর কী।
শোনা যাচ্ছে, রাজ্যে বিজেপি ক্ষমতায় আসলে স্বপন দাশগুপ্ত মুখ্যমন্ত্রী হতে পারেন।
ড: স্বপন দাসগুপ্ত: পড়াশোনা এলিট স্কুলে - দার্জিলিং সেন্ট পলস, কলকাতা লা মার্টিনিয়ার। দিল্লির স্টিফেন্স কলেজ থেকে বিএ। ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন থেকে এমএ এবং পিএইচডি। দেশে ফিরে কিছুদিন ক্যালকাটা কেমিক্যাল (নিম পেস্ট, সাবান, মার্গো সাবান ) এর পারিবারিক ব্যবসা। আবার লন্ডনে ফেরত, অক্সফোর্ড প্রথমে রিসার্চ ফেলো, তারপরে ওখানেই সাউথ এশিয়ান পলিটিক্স পড়ানো। তারকেশ্বর বিধানসভা কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী। ওই কেন্দ্র বাকি দুই প্রধান প্রতিপক্ষ তৃণমূল কংগ্রেসের রামেন্দু সিংহ রায় এবং জোটের প্রার্থী সিপিএম নেতা সুরজিৎ ঘোষ। দু’জনেই ভূমিপুত্র। বিরোধীরা বলছেন বিজেপি প্রার্থী ‘বহিরাগত’। স্বপন বলছেন ‘ভারতবর্ষের সবাই তাঁদের নিজের বাড়ির বাইরেই বহিরাগত’। কিন্তু এই কথাটা তো আমাদের রাজ্যে খুবই উঠেছে। স্বপনের যুক্তি, আমি এই পাড়ায় থাকি বা ওই পাড়ায় থাকি, যদি এই মতো ব্যাপারটা নিয়েই আলোচনা হয় তাহলে ‘ওয়ার্ড ইলেকশন’ করাটাই ভালো। কথাটা একেবারেই অবান্তর কথা। এই কথাটা তাঁরাই ওঠাচ্ছেন যারা দশ বছর রাজত্ব করেছেন। তাঁরা কী করেছেন বা কী করেননি সেটা না বলে এই কথাগুলো বলছেন।
কারো নাম তো proper noun, এভাবে বানান পরিবর্তন কর যায় না বলেই জানি। সে ব্যাকরণ গত ব্যুৎপত্তি যাই হোক না কেন।
হলিউডের ডিরেক্টর, যাচ্ছেতাই সিনেমা বানায়।
আমার এক বন্ধু কেন্দ্রীয় সরকারে কর্মরত . কোনো কাজে নন্দীগ্রাম ঘুরে কাজ করেছিল দিন 20 আগে . মুসলিম ভোট = টিএমসি এই সমীকরণ পুরো কাজ করবে না বলছে সে . -----'দেখা যাক
উত্তর হবে - সবাই জানে কে আই ই লোমপক
উৎস - ম্যান্ড্রেক কমিক্স
দেখি আপনারা কেমন খবর কাগজ পড়েন। আই. ই. লোমপক কে বলুন তো?
অথচ নন্দীগ্রামের দুই বামবিরোধী ক্যান্ডিডেটের নাম মমতা আর শুভেন্দু।
কাজী নজরুলের স্কুলের দিনে লেখা একটি মর্মস্পর্শী কবিতার ক'টা লাইন বন্ধু শৈৈলজানন্দ রচিত স্মৃতিচারণ "কেউ ভোলেনা কেউ ভোলে " থেকে উদ্ধৃত করছি। এর মধ্যে অকারণ রাজনীতি খুুঁঁজবেন না প্লিজ!
"ঐ ঝাউয়ের পাহাড়ে নীরব চিতাটি রাণীমার,
ও যে দপদপ জ্বলে লোকে বলে আলো আঁধিয়ার।
এই নিভে যায় এই জ্বলে ওঠে
থমকি চমকি পছি দিকে ছোটে
মিশে যায় শেষে রাজগড়ে ওঠে আবার তেমনই আঁধিয়ার।
ওযে রাণীমার! আহা রাণীমার!"
@কেসিদা, সম্ভাবনা একেবারে নেই তা না কিন্তু। কৃষকসভা লড়ছে। ডিওয়াইএফাই ও। তবে পুরোনো সংগঠনের বেশিরভাগই গেছে কানাই বাবুর সঙ্গে।
ইনিজিরি মিডিয়াম এ সমাস পড়ানো হয় না এখন . 11/12 কেলাসেও নয় . মানে ২য় ভাষা য়
মীনাক্ষির মত মেয়ের তো জিতে আসা উচিত ছিল। বিধানসভায় প্রতিনিধিত্ব করা। প্রচারের আলোয় পাওয়া সিট দেওয়া হল বটে কিন্তু প্রায় নিশ্চিতভাবে হারা একটা সিট। তমলুকের মত জায়গা থেকে সিট দিলে প্রায় নিশ্চিত হতে পারত জয়।
এখন মীনাক্ষি অন্যদের জন্য যত জায়গায় ক্যাম্পেন করছেন, তাঁরা যদি মীনাক্ষির ক্যাম্পেনেও একটু আসতেন!
নিজেদের পায়ে আর কত কুড়ুল মারবে দলটা?