এলেবেলের ফরকাস্ট কৈ ?
ভোন্দু মনে হচ্ছে গাঁজা বা ভাঙ কিছু খেয়ে আছে। যেভাবে কথা বলছে সাংবাদিকদের সঙ্গে কিছু না টেনে থাগলে এ জিনিস সম্ভব না।
দিদি এবারে একটা সেফ সীট নিলেই পারতেন। নন্দীগ্রামে জিতে গেলে দারুন ব্যাপার ঘটবে, কিন্তু এতটা রিস্ক না নিলেও পারতেন।
মনে হচ্ছে এলেবেলের ফোরকাস্ট সত্যি হবে। রাণীমার ফেয়ারওয়েল স্পীড লেখা হচ্ছে। বুথে ওর বডি ল্যাংগোয়েজ দেখুন। দিস টাইম শী ইজ রিয়েলি বিয়িং পেইড ব্যাক ইন হার ওন কয়েন। অথবা তাড়াহুড়ো করছি?
এনাদের বিষয়ে আমার মত্ প্রফেসর চ্যালেঞ্জারের মতো।
সঞ্জীব পন্ডিত লোক। ঈর্ষণীয় সিভি। লেখেন বেশ ভালো। ওনার দুটো বই পড়েছি, ভালোই লেগেছে। লাইফ ওভার টু বিয়ার্স আর ল্যান্ড অফ সেভেন রিভার্স।
** অ্যাঃ। প্রশংসা।
*gechhe
সঞ্জীব সন্যালের লেখা বই দেখলাম ইন্ডিয়ান রেনেসান্স ঃ রাইজ আফটার থাউজ্যান্ড ইয়ারস ডিক্লাইন ইত্যাদি।
এই হাজার হাজার বছরের কথাটা মোটামুটি হিন্দু সাইকে বসে গেছী, বিজেপিকে দোষ দেবেন কেন? প্রতিভা বসুর জীবনের জলছবিতেও দেখবেন। নেহেরু ফ্যামিলিকে প্রসংশা কত্তে কত্তে বলছেন এই যে `হাজার হাজার বছর পরাধীনতার শেষে নবজীবন ' ইত্যাদি ইত্যাদি।
বি
:))! ইহুদীদের কথা আলাদা। শাইলক!
কেসি
সত্যি কথা।
দিল্লিতে সরকারে কর্মরত আমার পরিচিত দুই ইকনমিক্সের লোক সঞ্জীবকে ভাল করে চেনেন। ওর ডিসিশন/ইন্টারভিউ/আর্টিকেল নিয়ে কথা উঠলে ফিকফিকিয়ে হাসেন।
হেঁ হেঁ , এই ইন্টারেস্ট খারাপ এর মধ্যে ক্রিশ্চিয়ান বায়াসও আছে বই কি।
বিজেপিই পোকিত শেকুলার।
আসল টার্গেট হল লোকের সঞ্চয়গুলো বিভিন্ন মিউচুয়াল ফান্ড দিয়ে শেয়ার মার্কেটে পাঠানো। আর এগুলোর মাস্টারমাইন্ড হলেন এক বঙ্গসন্তানই। সঞ্জীব সান্যাল যতদিন থাকবেন ততদিন এই ডাইরেকশনেই চলবে।
পলিটিশিয়ান
আমি নয়, মার্ক্স এবং অ্যাডাম স্মিথ।
ওনাদের চোখে রেন্ট এবং ইন্টারেস্ট হল পূর্ব--অর্জিত স্থাবর সম্পত্তি এবং তরল পুঁজিতে কোন ভ্যালু অ্যাড না করে কেবল মালিকানার জোরে বসে বসে খাওয়া। এটা পুঁজিবাদের নয় সামন্ততন্ত্রের ঐতিহ্য। ওদের সিস্টেমের মোড হল কনসাম্পশন। তাই এটা জড়তার প্রতীক, স্ট্যাটিক।
আর পুঁজিবাদী উৎপাদনে মালিক পুঁজির জোরে কাঁচামাল ও মজুরের শ্রমশক্তি কিনে তার প্রয়োগে ভ্যালু অ্যাড করে। ওটাই সারপ্লাস ভ্যালু। মার্ক্স ভাবতেন একমাত্র শ্রমশক্তিই ক্রিয়েটিভ। তাই সারপ্লাস মেরে দেয়াটা শোষণ।
কিন্ত ন্পুঁজিবাদের মোভ হল অ্যাকামুলেশন, ক্রমাগত নিরন্তর পুজিবৃদ্ধি। ফলে উৎপাদনের সমস্ত ফ্যাক্টর অপটিমাম ইউজের দিকেই যায়। তাই পুঁজিবাদ ডায়নামিক।
ডি: আপনার খোঁচা খেয়ে চর্বিতচর্বণ করে বোর করতে চাইলাম। অন্য ভাবে নেবেন না।
ইসলামেও আছে সুদ ব্যাপারটা খারাপ। বিজেপি প্রোগ্রেসিভ হিন্দুত্ববাদী দল, ন্যাচারালি ধীরে ধীরে সুদ উঠিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করচে
বিজেপি একটা প্রোগ্রেসিভ কাজ করেছে, সুদ কমিয়েছে। রঞ্জন বলেছেন সুদ রেন্টিয়ার্স ইনকাম, তাই সুদ নেওয়া খারাপ কাজ। :-))
এটাই লিখতে যাচ্ছিলাম। পাঁচ রাজ্যে ভোটের মুখে মোদী এতটা কাঁচা কাজ করবে ? মনে হয় ভেতর থেকে কেউ লিক করে দিয়েছে । এখন মুখ বাঁচানোর খেলা।
মানে ভোটের পারে পাবলিশ হবার কথা ছিল ... ভুল করে আগে হয়ে গেছে
সুদের হার কমানোর সিদ্ধান্ত, সরকার ফিরিয়ে নিল। এখন টিভিতে দেখাচ্ছে।
পি আচার্যর পুরো নাম ফণিভূষণ আচার্য। কবি। সুনীল-শক্তিদের সমসাময়িক। কৃত্তিবাস-গোষ্ঠিতে আলগোছে ছিলেন বোধহয়। কাজেই ওনার রিচনা বইয়ের ফ্লাওয়ারি ল্যাঙ্গুয়েজ সম্ভবতঃ বাংলার সাধারণ মাস্টারমশাইদের কথা মনে রেখে।
এই সরকারকেই তো মানুষ ভোট দিয়ে এনেছে। নোটবন্দীর পরেই তো তারা রিইলেকটেড হয়েছে?
হয়তো পশ্চিমবঙ্গেও এই দলই সরকার গঠন করতে চলেছে। সংখ্যাগুরু মানুষ যদি শুধু সংখ্যালঘু মানুষকে পেটানোকেই মূল বিষয় বলে মনে করে তাহলে কী করার থাকতে পারে?
রিটায়ার্ড মানুষরা সব খরচের খাতায়
আরে আবাপ-র ব্রডশিট ভার্শনটা অতো খারাপ নয়। ডিজিটাল ভার্সনে নানাবিধ কনফ্যুশন চলেঃ ,সানন্দা , আনন্দলোক আনন্দবাজার, পি আচার্য্য ইত্যাদির ককটেল।
আমার এক বন্ধু ক্লাস ইলেভেন টুয়েলভে পি আচার্য্যর ভাষার বড় ফ্যান ছিলো। সে বার বার বলত, আচ্ছা, এই যে বড় বড় লেখকেরা,(সুনীল শীর্ষেন্দু ইত্যাদি ), আমার কিন্তু মনে হয় এদের থেকে পি আচার্য্য অনেক বেশি গভীর।
আবার সুদের হার কমল।
পিপি এফ এখন সাড়েছয় পার্সেন্টের আশেপাশে।
এইসময় একটু বেটার, মনে হয়
আবাপর সব রিপোর্টিং ই এক্কেরে পেজ-ত্রি মার্কা হয়ে গেছে। আগে অন্তত একটা আঁতেল মুখোশ পড়ার চেষ্টা করতো। এখন আর সেসব কষ্টের দিন গেছে। সব চ্যানেলই শেষ অবধি রিপাবলিক হবে ।
এদের জন্য মদনদাই ঠিক আছে।
জনসংযোগ বাড়াতে মিউজিক্যাল চেয়ার, আনন্দবাজারের ইলেকশন কভারেজ (বাকুঁড়া), কিছুতেই পিছিয়ে পড়তে দেবে না --
"কিস্সা কুর্সি কা: বাঁকুড়ায় যে আবাসনে থাকছেন, জনসংযোগ বাড়াতে সেখানে মহিলাদের নিয়ে মিউজিক্যাল চেয়ার খেলছেন সায়ন্তিকা। তার সঙ্গে খেলতে পেরে আশপাশের মহিলারা বেজায় খুশি। সায়ন্তিকা জানেন, রাজনীতির খেলাটা আসলে চেয়ারের। যার কাছে চেয়ার আছে, তিনিই চেয়ারম্যান। থুড়ি, চেয়ারপার্সন।"