সিংগল কে, বড় তুচ্ছ বিষয় নিয়ে বিচলিত হন। মোদিজীর নামে এখনো মুরগীতে ডিম পাড়ে। ভবিষ্যত স্বর্ণময়।

টীকা নেবার পর মার ফোনে একটা এসেমেস এল একটা লিঙ্ক সমেত তাতে বলা আপনার টীকা নেওয়ার অভিজ্ঞতার এই নিচের লিঙ্ক এ ক্লিক করে ফিডব্যাক দিন।
তা সেই লিঙ্কে ক্লিক করতে বলে দিল  - You have already given the feedback.

ভোটকেন্দ্রে গিয়েও না এবার একই অভিজ্ঞতা হয়, চিন্তায় আছি।

:) হ্যাঁ, ভবদুলাল আবার লিখেছিলেন তো। ডবল ডিমাই, সাতশো কী আটশো পৃষ্ঠা। শব্দসংখ্যা কত ছিল তা অবশ্য জানি না। 

অরিজিনাল থ্রেডটা আছে। কমেন্ট বন্ধ করে দিয়েছে বলে আমি একটা আলাদা পোস্ট করেছিলাম, সেইটা...

এটা কি সেই সুদর্শন পোকার থ্রেডটা? বেশ জমেছিল কিন্তু। কিন্তু লোকের এখন ভোটের খেউড়ে বেশি ইন্টারেস্ট, তাই বোধহয় ডিলিয়ে দিল।

উইংস চাইতামই না, কিন্তু বিএসেনেল ল্যান্ডলাইন তো আমাদের পাড়ায় এক বছরের কাছাকাছি খারাপ হয়ে পড়ে আছে। অন্যান্য পাড়ায় কারো কারো কয়েকদিনের জন্য ঠিক হয়ে রিবেটের দাবী টা কাটিয়ে নিয়ে আবার খারাপ হয়ে যাচ্ছে।

এদিকে আমার লিনফোন তো ভারতে ল্যান্ডলাইন বা মোবাইলে কল করতে দেয় না। ভেবেছিলাম উইংস নিলে ঐ পুরোনো গ্র্যান্ডস্ট্রীম ফোনে দুটো একাউন্টই ব্যবহার করব, ওদে দুটো সিপ একাউন্ট খাওয়াবার জায়গা আছে।

কিন্তু বিধি বাম।

গতবছর জুলাই মাসে বিএসেনেল এর একটা সিপ সার্ভিসের (নাম Wings) জন্য এপ্লাই করেছিলাম। তা সেটা তাঁরা এখনও দিয়ে উঠতে পারেন নি। টাকা পয়সা সব অনলাইন নিয়ে বসে আছেন।

আজ ভাবলাম সেই জানুয়ারীমাসে শেষ সিজিএমকে চিঠি লিখেছিলাম, একবার বিএসেনেল হেল্প লাইনে ফোন করে দেখি কিছু এগোলো টেগোলো কিনা। রাজ্যে ভোট, ভোটদাতা হিসেবে এটুকু সুবিধা তো কেন্দ্রীয় সরকার তার উপভোক্তাদের দিতেই পারে, তাঁরা তো আবার উপভোক্তার দুয়ারে যাওয়ার ঘোর বিরোধী।

তা বললে বিশ্বাস করবেন না মশাই, ভয়েস এক্টিভেটেড সিস্টেমে দুই টিপে ইংরাজী বেছে নেবার পরেও ফাইন্যালি যে এক্সিকিউটিভের কাছে গেল, সে অম্লানবদনে হিন্দি বলে গেল। হিন্দি ভাল বুঝিনে, বলতে তো পারিই না, তাই ইংরাজী বলার চেষ্টা করতে কেটেই দিল বা কেটে গেল। বেশ কয়েকবার একই ফল।
প্রমান চাইলে ১৮০০-৩৪৫-১৫০০ তে কল করে দুই টিপে ইংরাজী সিলেক্ট করে তারপর তিন টিপে এনজিএন, উইংস ইত্যাদি সার্ভিস চুজ করে দেখুন ...

কাজের কাজও কিছু হয় নি। কয়েকবার ফোন করে বিরক্ত করার পর উইংস এর হেল্পলাইন নম্বর বলে ০৯৫৬৯৭০৩৭০৪ নম্বরটি দিল। তাতে করায় বলে যে সেটি পার্মানেন্টলি আউট অব সার্ভিস। নেটে নম্বরটি খুঁজে দেখলাম কয়েকজন ট্যুইট করেছে যে সাইক্লিক ভাবে ঐ নম্বর থেকে আবার ঐ ১৮০০-৩৪৫-১৫০০ তেই কল করতে বলা হত সেটা চালু থাকাকালীন।

এখন কথা হল, মাননীয় বামপন্থীরা সেকুলারদের সঙ্গে জোট বেঁধেছেন যাঁদের অ্যাজেন্ডা হল সাংসদরা স্বল্পবসনা হলে তাঁদের গাছে বেঁধে পেটানো। ফলে আমাদের মানে হাই ক্লাস লোকের এই হাইফাই সমস্যা সমাধান করার জন্য পাশে তো কাউকে দেখি না।

মাননীয় যোগাযোগ মন্ত্রীকে বা একেবারে খোদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীজীকেও যে চিঠি লিখব তার ভরসা কই, পাঁচ রাজ্যে ভোট, সেখানেই দিবারাত্র থাকতে হচ্ছে, আমার চিঠি পড়ে সুরাহা করার কি তাঁদের সময় হবে।

প্রসঙ্গত এনজিএন হল নেক্সট জেনারেশন নেটওয়ার্কের সংক্ষিপ্ত রূপ, বৈদিক রাষ্ট্রে বোধহয় ঐসব আশা করা একটু বেশীই হয়ে গেছে তাই না?

কিন্তু ভবদুলাল আবার লিখেছিলেন তো। 

:-) 

সে আর কী করে হবে, মুছে দিয়েছে যে। খুবই মৌলিক চিন্তা করেছিলাম, এখন আর মনেও নেই।

সেই সত্যবাহন যে সত্যবাহন ভবদুলালের খাতা ছিঁড়ে দিয়েছিল - পুরো ওরকম হলো।

বলেন কি! জীবনানন্দ আর টেরোডাকটিল তো একেবারে নিবিড় সম্পর্ক! আর সে কথা বলার জন্য বার করে দিলো? এরা না বোঝে জীবনান্দ, না জানে কবিতা। 

খ্যা খ্যা খো খ। 

সেই পোস্টটা দেখতে চাই। 

আপনারা ভোট নিয়ে হইহল্লা করছেন, ওদিকে আমাকে বইপোকা থেকে বের করে দিয়েছে। একেবারে পোস্ট মুছে ব্লক ব্যান যা যা হতে পারে। তারপর বোধয় ফিনাইল দিয়ে ধুয়েও নিয়েছে।

আমার অপরাধ ছিল এটুকুই, যে জীবনানন্দ সন্ধ্যার বাতাসে সুদর্শন বলতে টেরোডাকটাইল বুঝিয়েছেন। তার সঙ্গে একটা টেরোডাকটাইলের ছবি দিয়েছিলাম। যুক্তি টুক্তি দিয়ে, মাল্যবান, শামুকখোল, কবির রূপক, দ্বিধা, চিত্ররূপময়তা সব বলেছিলাম।

তবুও :(

ইন্টারেস্টিং

দেড় দশক বাদে আবাপর ন্যাকাপনা।
সঙ্গে করে অনুরাধা, মেধা, গানোয়ালা, মিত্র অভিনেত্রী, অতিবদ অতিবাম ইত্যাদি প্রভৃতিদের সঙ্গে করে নিয়ে যাওয়া উচিত ছিল।

আচ্ছা এই গুরুর এডিটর থেকে বাংলা কপি করে অন্য কোথাও পেস্ট করা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে? 

এখুনি একটা এসবিআইয়ের ইমেইল দেখলাম। প্রথমে হিন্দি, তারপর ইংরেজী। এই ভাষা বিন্যাসের কোনই কারণ নেই, এক যদি না ধরে নেওয়া হয় যে ভারত দ্বিভাষিক দেশ। এখানে সকলেই হিন্দি বা/এবং ইংরেজী জানে।

"কিন্তু সেটা জানার আগে কি করে বলা যায় - আপনি ছড়াচ্ছেন মশায় ?"

এর আগেও বহু লোকের এই বিষয়ে ছড়ানোর নমুনা আমার দেখা, তাই। এই বিষয়ে আমার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা তিরিশ বছরেরও বেশি, তাই।

একটি টই ছিল "হিন্দী আগ্রাসনের প্রেক্ষিতঃ দেশ, রাষ্ট্র ও ভাষা"। সংশয়ীরা সেটা খুঁজে দেখে নিতে পারেন। ছড়ানোর প্রচুর নমুনা দেখতে পাবেন।

আমি আদৌ ভাটাচ্ছি না। নির্দিষ্টভাবে বাংলা ভাষাকে বাধ্যতামুলক করার সর্বসম্মত অপশন খুঁজে চলেছি এবং এখনও অবধি পাইনি। কাল থেকে আমার মূল কথোপকথন সৈকতের সঙ্গে। আজ যাঁরা সেই প্রসঙ্গে কথা বলেছেন তাঁরা এখনও অবধি সেই অপশন দিতে পারেননি। এবং এই বিষয়টি ছাড়া কাল থেকে এখানে আমি অন্য প্রসঙ্গে একটি কথাও নিজে থেকে বলিনি।

কিন্তু সেটা জানার আগে কি করে বলা যায় - আপনি ছড়াচ্ছেন মশায় ?

একই লোক। 

কিন্তু পয়েন্ট হচ্ছে ভাটিয়ালি ভেবে আপ্নিও ভাটাচ্ছেন। 

অবশ্য বলার কিছু নেই। 

আচ্ছা, সেটা বোঝা গেল 

'ম্যাস্টর' সবার আগে জিজ্ঞাসা করছে প্রবন্ধের সংজ্ঞা। অর্থাৎ কাকে প্রবন্ধ বলব আর কাকে প্যামফ্লেট।

চুলকুনি কি আর সাধে? আপনার মত ম্যাস্টরদের জন্যই আমরা মোগল সাম্রাজ্যের পতনের দশটি কারন ভেঙে পনেরোটি লিখে আসতাম।

আচ্ছা মশায় আপনার লোয়ার লিমিট কত? মানে পোবোন্দ মেপে কত শব্দ হলে আপনি মোটামুটি খুশি হন?

এত চুলকুনি কেন নিননিছাদের? আগে দেখুন পরে চুলকান।

প্রতিভা সরকারের লেখাটা থেকে কেটে উঠলেন যে? ঠিক সুবিদে হলোনা বুজি?

'জুড়ুয়া'ই হবেন তার মানে নেই, একই লোক হতে পারেন। অনেকেই আলাদা আলাদা নামে পোস্ট করেন। আমিও অনেক সময় করি।