আর তপনবাবুর কফি হাউস তো কলেজ স্ত্রীটছেলো? ওনারা সেই সেন্ট্রাল অ্যাভেন্যুর কফি হাউসে বসতেন না?
আর টু এইচ কি ব্যপার ? ক্রনোলজি সম্ঝাইয়ে।
ফেসবুকের বইপোকা (বা ঐরকম অন্যান্য) গ্রুপে সাধারনত কফি হাউস নিয়ে বেশ আবেগ হয়। ওদিকে রাজনীতি ছিঁটেফোঁটা দেখলে লোকে ছিছি করে ওঠে। গতকালকের পোস্টার ছেঁড়ার কথা মনে হলো, তপনবাবুর বাঙালনামা থেকে কফি হাউস নিয়ে দুটো অনুচ্ছেদ পোস্ট করে এলাম। তাতে দেখি হিরন্ময় নীরবতা।
অবশ্য সে এমনিও হতে পারে, আমি ফেসবুকে কবিতা লিখলেও হিরন্ময় নীরবতা হয়।
কিন্তু আজ নাকি খুব মজা হয়েছে, নানান রঙের বামেরা (এবং তত বাম নয়-রাও) শুনলাম মিলিতভাবে চাড্ডি তাড়িয়েছ।
কোন ঘোড়ার মুখের খবর পেলে আনন্দ হয়। গুরু থেকে কেউ যায়নি?
হ্যাঁ, অরিনদা তো একেবারেই আসছেন না আজকাল।
অরিনকে আমিও খোঁজ করে গেছি কয়েকদিন আগে। কিন্তু সাড়া পেলাম না।
অরিনকে বহুদিন দেখছি না। দখিণ হাওয়ার দেশের গল্পও শোনা হচ্ছেনা। সব ঠিক আছে আশা করি।
এই ধরণের বই দেখলেই মনে পড়ে যায় সত্যিনারাণ গোয়েন্ঙ্কাকে। হারারি সায়েবকে অবধি গছিয়ে দিয়েছেন বিপাসনা ! "আয় ব্যাটা কিছু মালকড়ি খসা। শুধু তোরাই টুপিটাপা দিয়ে যাবি, আর আমরা পকেট খালি করে গড়াগড়ি দেবো? ও হবে না। সহজ হস্তে পড় নি এবার। যোগাড় করেছি কারণ সেবার। " :-)
অরিজিন স্টোরি বইটার প্রতিপাদ্য ঠিক বুঝ্লুম না! স্যাপিয়েন্সের তো কিছু বক্তব্য ছিল, এটা তো ছোটদের ইতিহাস বা ইতিহাসবটিকা টাইপ কিছু একটা হয়েছে।
খানুবাবুর হাতে পড়লে যাতা হয়ে যেত।
কার্লো রভেলিকে ভক্তি করি বলে উনার রেকো দেখে পড়ছিলুম, বোঝা উচিত ছিল ভদ্রলোক সময় আছে কি নেই সেইই ভাবতে এত সময় ব্যয় করেছেন যে ইতিহাস আর পড়ে উঠতে পারেন না।
"আদালতের এমন নির্দেশের জেরে মমতার নির্বাচনী এজেন্ট শেখ সুফিয়ান, আবু তাহের, শেখ শাহবুদ্দিন-সহ এলাকার বহু তৃণমূল নেতা গ্রেফতারের আশঙ্কা করছেন। কারণ, খুন, অপহরণ, মারধরের এই সব মামলায় প্রায় ১৫০ জনকে চার্জশিটে ‘ফেরার’ দেখানো হয়েছিল এবং তাঁদের অধিকাংশই জামিন নেননি। ফলে, তাই আদালতের নির্দেশ মতো এঁদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হবে"
শোভন বৈশাখী কে প্রার্থী করলে বিজেপির অ্যন্টি ইন্টুমিন্টু,সনাতন ভারতীয় বিবাহ প্রথার প্রতি শ্রদ্ধা এসব ফেস্টুন এজান্ডায় কনফ্লিক্ট হত। বিজেপি তে থেকে খুব বড় কোনো জায়গায় যাওয়া এই কারণে এদের পক্ষে এমনিই সম্ভব ছিল না। এদিকে ভোটে না দাঁড়াতে দিলে আর বিজেপি তে গিয়ে কি লাভ? তাই বাছারা আবার ফিরে এসেছে।
এইটা একটা দিক।
আবার মুলোরা যাদের এখনও ফেরত নেবে ডাকাডাকি করছে তাদের মুলোদের দিক থেকেই দাঁড় করিয়ে ভোটে জিতিয়ে তারপর দলবদল করানোর খেলাও আছে। অর্থাৎ এরা বিজেপির থেকে দাঁড়ালে সনাতন হিন্দু সংস্কৃতির ধ্বজাধারী রক্ষণশীলেরা এদের এমনিতেও তেমন ভোট দিত না। বরং মুলোদের দিক থেকে দাঁড়াক। লিবেড়াল ভোটে জিতুক,তারপর আবার বিজেপি জয়েন করে যাবে।
এরকম বহু বিজেপি ক্যান্ডিডেটই মুলোদের হয়ে দাঁড়াচ্ছে। ভোটে জিতলে রঙ বদলাবে।
পার্সোনাল সম্পর্ক নিয়ে কিছু বলার নাই,পলিটিক্সটাই বললাম।
@বোধিদা আমি নতুন গতি তে যে তথ্য দেওয়া হয়েছে তার উৎস সম্মন্ধে আমার জানা নেই। কিন্তু ইলেকশন কমিশনে যে তথ্য জমা পড়েছে সেই অনুুুযাই এটা পেলাম। এখানে রাষ্ট্রীয় সেকুলার মজলিশ পার্টি লেখা।
শুধু যে টেমপ্লেট লেখা তাইই না, শিরোনামের সঙ্গে বিষয়বস্তুর অমিলটাও চোখে পড়ার মতো।
তুলনায় ওনার হেড শিষ্যের জন্মতিথি উপলক্ষ্যে প্রকাশিত লেখাটি অনেকটাই উচ্চ মানের ছিলো।
অভ্যু, পড়লাম। এতো ভক্তিমার্গের টেমপ্লেট লেখা। ভালোই। তবে আমার মেইন ইন্টারেস্ট ওনার হেড শিষ্যটিকে নিয়ে।
দেশের সমুদ্রবন্দরগুলির মত দেশের বাতিঘরগুলিকেও মাননীয় আদানীজীদের হাতে তুলে দেবার জন্য সংখ্যাগরিষ্ঠ সরকারবাহাদুর বিল আনলেন।
সত্যি তো, সরকারের কাজ তো বাতি জ্বালানো নেভানো হতে পারে না, তাতে দেশদ্রোহীদের শায়েস্তা করার কাজ বাধা পায়।
পুরোনো ১৯২৭ এবং নতুন বিলের পিডিএফ সার্চ করলেই পাবেন।
দু-এর মতটা বুঝলাম না, বিজেপি ঐ দুজনকে ট্রফি হিসেবে ব্যবহার করছে, এরকম কিছু ? কিন্তু কাগজে তো পড়লাম যে বিজেপি ওনাদের প্রার্থী হিসেবে চায় না কারণ বাঙালী সমাজ কনজার্ভেটিভ, অতএব দুজনের সম্পর্ক মেনে নেবে না ইত্যাদি। তো দলটা একটা পর্যায় অবধি গেছে, তারপর অসুবিধে হওয়াতে ফেলে দিয়েছে। সব দলই সেরকম করত।
দু, এগ্রিড।
মানে, প্রেমই তাদের বিজনেস!
যদিও সে সত্য, তাদের আর কোথাও যাওয়ার নেই, এবঙ্গ কূট তর্ক এও হতে পারে ক্যালকুলেটেড রিস্ক নিয়েছে মমতার জন্য, তবু একটা গাঁটছড়া তো দুজনে বেঁধেছে, দুনিয়ার খিস্তি শুনে, এইটুকুই
নির্মোহ ব তে তাদের কুন স্থান নেই
শোভন বৈশাখী বিজেমূলের মতই একটা ব্যপার। অন্য দলের লোক নিয়ে তারা যেমন সগর্বে মাসল দেখা য় আর সকলে আপ্লুত হয় এটাও তেমনি লাগে আমার।
বিজেপিকে কাগুজে হাওয়া দিয়ে ফুলিয়ে এবারেে ভরার জন্য তূলো পাচ্ছে না।
একদম ঠিক, গাটস আছে বলতেই হচ্ছে। এক কথায় দল ছেড়ে দিল। মনে মনে বলছে আরে এতদিনের তৃণ ছেড়ে, মেয়র পদ ছেড়ে, চলে এলাম তো এ দুুুদিনের বিজেপি
এককের সাথে একমত, আর সেই সূত্রে খ দার সাথে।
হনুবাবুর মন্তব্যে একমত। শোভন - বৈশাখি সম্পর্কে। বিশেষ করে এমন এক সমাজে যেখানে ঠিক এইমুহুরতে, এক শহরতলির বাজারে বসে বিড়ি টানচি,আর পাশের ধাপিতে চারজন ভিন্ন বয়েসি পুরুষ উক্ত বিষয়ে সহমত ঃঃ " মালটা একটা মাগীর চক্করে পুরো কেরিয়ার্টা নষ্ট কল্লো "। এই সমাজে চারপাশ ইগনোর করে টিঁকে থাকতে গাটস লাগে বস!
বিয়েবাড়িতে পাতে মাংস কম পড়লে অবশ্য আমিও সহজে ছেড়ে দেবো না। তবে মেয়েটির সিদ্ধান্ত সঠিক। যে ছেলে পাতে মাংস কম পেয়েও হাসিমুখে বিয়ে করতে রাজি হয় সেই হলো উপযুক্ত পাত্র।
বিজেপি বাল বাড়ছে।
কি সব্বোনাশ! দেশে কি নাপিতের অকাল পড়ল নাকি ? অবশ্যি বিজেপিই যা বড়লোকপার্টি তাতে কি আর নাপিতের কাছে গিয়ে পোষায়? নিদেনপক্ষে জাভেদ হাবিবের প্রয়োজন।
আমি কোনোদিন গুরু তে লিখিনি, কিন্তু বহু বছর ধরে পড়ছি। কুমুদির বই প্রকাশের খবর ফেসবুক এ দেখেছিলাম। ভাবতে পারছি না উনি চলে গেলেন।
বিজেপি বাল বাড়ছে।
চমৎকার!!
ক্লাস টুয়েলভ পর্যন্ত পড়াশুনা করা মেয়ে। খুব ভালো লাগল।