ক্লাস টুয়েলভ পর্যন্ত পড়াশুনা করা মেয়ে। খুব ভালো লাগল।
কেসিদা, দেখেছ? আজ শ্রীরামকৃষ্ণদেবের জন্মতিথি।
জীবনে চাপ খাবেন না! কুল থাকুন চিল থাকুন! মনে রাখবেন Deal it Or Delete.
আমার শোভন বৈশাখী কে কাপল হিসেবে দুর্দান্ত লাগে। তাঁরা রাজনীতি তে বা পেশায় অপরচুনিজম করেছেন বলে জান যায়, শোভন তো কোরাপশন করেছেন বলেই শোনা যায়, কিন্তু তাঁদের বন্ধুত্ত্ব অমর হোক, এটা প্রেম কিনা আমি জানি না, আমার জানার দরকার নেই। প্রচুর গাট্স থাকলে গোটা সমাজ খোরাক করছে জেনেও কাছাকাছি থাকা যায়। সেটা এঁরা বার বার পেরেছেন। মোর পাওয়ার টু দেম। পারলে সাক্ষাৎকার নিতাম। হ্যাঁ পরিবার ছেড়ে আসা ইত্যাদির একটা গল্প আছে, সেটা যাঁদের ছেড়ে এসেছেন তাঁদের পক্ষে দুঃখের সেটার জন্য যা ভোগার ওনাদের ভুগতে হবে , কিন্তু এটা যদি বিজনেস অ্যালায়েন্স ও হয় তাহলেও খুব ভালো বলতে হবে। আর বিজেপি ছাড়ার জন্য ওনাদের একটা অভিনন্দন প্রাপ্য। পরের বার যাওয়ার আগে অবদি :-) কিন্তু সত্যি ই দেখার মত যেটা, সেটা হল নো কম্প্রোমাইজ অন ম্যাটার অফ লাভ। ফ্যান্টাস্টিক।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
চতুরানন মিশ্র, পড়ে দেখুন। কোথায় লাগে সেই বিপ্লবের সেই বিখ্যাত "মহাভারতে ইন্টার্নেট" । ঃ-)
"রোমিতের ১৪ মার্চ ১৮টা ৪৩-এর পর ভাটের জগৎ এমন নিরুত্তর ছবি হয়ে গেলো ক্যানো?" সবাই শোকে মুহ্যমান।
পড়িনি, এবংঅথবা, তবে দেখলাম ফিরি পিডিএফ পাওয়া যাচ্ছে।
রোমিতের ১৪ মার্চ ১৮টা ৪৩-এর পর ভাটের জগৎ এমন নিরুত্তর ছবি হয়ে গেলো ক্যানো?
"শ্রীকৃষ্ণের শেষ কটা দিন" কেউ পড়েছেন?
শোভন বৈশাখী বিজেপি ছাড়লেন
কর্মসকল আমাকে লিপ্ত করে না। আমারও কর্মে ফলস্পৃহা নাই! এইরুপ আমায় যে জানে সে কর্মের দ্বারা আবদ্ধ হয় না। এইরুপ জানিয়া পূর্বকালের মোক্ষাভিলাষিগণ কর্ম করিয়াছিলেন, তুমি পূর্বগামীদের পূর্বকালকৃত কর্মসকল কর।
যে কর্মতেও কর্মশূণ্যতা দেখে ও অকর্মতেও কর্ম দেখে সে মনুষ্যের মধ্যে বুদ্ধিমান। সেই যোগমূক্ত ও সেই সর্বকর্মকারী! যাহার সকল চেষ্টা কাম ও সংকল্পবিবর্জিত এবং যাঁহার কর্ম জ্ঞানাগ্নিতে দগ্ধ, তাহাকেই জ্ঞানীগণ পন্ডিত বলেন।
কুমুদি চলে গেছেন! এত তাড়াতাড়ি! খুব কষ্ট হচ্ছে।
শংকরকে কিন্তু নাগরিক জীবনের গপ্পো লেখার জন্য আকাদেমি দেয় নি, বিবেকানন্দ নিয়ে লেখালেখি করেছেন তার ফল পেলেন, অফিসিয়ালি বলছে "একা একা একাশি" বইটার জন্য। কবছর আগে আগে সঞ্জীব চ্যাটার্জিকেও "শ্রীকৃষ্ণের শেষ কটা দিন" বইটার জন্য আকাদেমি আওয়ার্ড দিয়েছিল, যদিও ইনি বাংলা স্যাটায়ার লেখার জন্যই বেশি পরিচিত।
খারাপ লাগছে শুনে। ওঁর তো বেশি বয়স হবার কথা না।
কেবলিদি নেই ভাবাই যাচ্ছে না .. মন খারাপের দিন আজ । ডিপ্রেসিং
পুরনো সব দিনগুলোর কথা মনে পড়ে গেল। কেবলী আর নেই। জীবন তখন অনেক বেটার ছিল।
কুমুদি চলে গেলেন। মনটা খারাপ হয়ে গেল।
শুনে খুব খারাপ লাগল। আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনতাম না তবু মনে একটা বিষাদের ছায়া এসে জমল। ওনার আত্মার শান্তি কামনা করি।
কুমুদি বলে একজনের মৃত্যুর খবর পড়্লাম। আকস্মিক মৃত্যু খুবই দুঃখজনক। কুমুদির পরিবারের জন্যে সমবেদনা জানাই।
তার সাথে এটা বলতে চাই সবাইকে যে হার্ট ডিজিজ হচ্ছে লিডিং ক্জ অফ ডেথ ফর উইমেন - ওয়েস্টার্ন কান্ট্রিতে। ইন্ডিয়াও খুব একটা পিছিয়ে নেই। সাধারণত মেনোপজের পর মেয়েদের হার্ট ডিজিজের সম্ভাবনা অনেক গুণ বেড়ে যায়। আর মেয়েদের হার্ট অ্যাটাকের সিম্পটমস ছেলেদের থেকে সাধারনত আলাদা হয়। চেস্ট পেন ছাড়াও কলার বোনের কাছে কি চোয়ালে ব্যাথা - এইসব সিমপ্টমস বেশি দেখা যায় যা কিনা সাধারণত আমরা ইগনোর করে থাকি।
যাদের প্রিয়জন এই ডেমোগ্রাফিতে আছেন, তারা অবশ্যই খেয়াল রাখবেন। নিয়মিত চেক আপ, হার্ট হেলদি খাবার, কার্ডিয়াক এক্সারসাইজ, ব্লাড প্রেশার, বডি ওয়েট কন্ট্রোলে রাখা জরুরি। দিনে আধ ঘন্টা হাঁটলেও খুব ভাল কাজ দেবে। ছোটোখাটো সিম্পটমও ইগনোর করা ঠিক নয়। নিজেরা সচেতন থাকুন আর নিকটজনদের সচেতন থাকতে বলুন।
কেউ কি কুমুর ঠিকানা দিতে পারো ? আমি এখন দিল্লীতে। ১৬ তারিখ পর্যন্ত আছি।
ভাবা যায় না।
এইমাত্র জানলাম । যেখানে গেছো ভাল থেকো ।
কুমু দিদিভাই কে আমার শ্রদ্ধাঞ্জলি , জানি যে নীরবতার কথা ছিল কিন্তু না জানিয়ে পারলাম না
স্বজন হারানো ব্যথাঅনুভব করছি , তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করি
আসুন তো, আমরা এক দিন নীরবতা পালন করি ওনার স্মৃতিতে। অনুরোধ, ভাট একদিন বন্ধ থাক।
শুক্রবার আমার বেলা দেড়টা নাগাদ কুমুদিদির হোয়াট্সয়াপ মেসেজ- নতুন বই এর মলাটের ছবি তাতে। তলায় লেখা রয়েছে নতুন। খুব খুশি হয়েছি লিখেও মনে হল, কথা বলেই জানাই। অফিস থেকেই ফোন করলাম। এত খুশি হলেন ফোন পেয়ে-তুমি এত খুশি হয়েছে, সত্যি খুশি হয়েছ বারবার বললেন- বই আজই মানে শুক্রবার উদ্বোধন হবে, কে উদ্বোধন করবেন, বিস্তারিত বললেন।
আমি বললাম, পরে আবার কথা হবে, এখন তো অফিসে। শ্যামলদাকে প্রণাম দিও।
সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরে ভাবলাম , অনুষ্ঠানের ছবি পাঠাতে বলব শনিবার...
একদম , এ সত্যিই আপনজন হারানোর বেদনা
দিনটা খুব কালো হয়ে গেলো আজ
কুমুদি আমাকে দত্তক নেবেন বলেছিলেন যখন আমরা রেগুলার ভাটে আসতাম। মুখোমুখি কোনদিন দেখা হয় নি, কথাও হয় নি। কিন্তু মনে হচ্ছে এক আপনজনকে হারালাম।
অবশ্যই করা উচিত। শুধু যে অসম্ভব ভালো মানুষ, মিষ্টি মানুষ তা-ই নন, উম্যান এম্পাওয়ারমেন্ট বলতে যা বোঝায় তার মূর্তি ছিলেন। ল্যাবের মেয়েদের কাছে আদর্শ বস ছিলেন।
সেকী!!! ভাবতেই পারছিনা!!
আমার মতে গুরুর পক্ষ থেকে ওনার একটি স্মরণ সংখ্যা বা ওই রকম কিছু প্রকাশ করা উচিৎ
খুব খুব খারাপ খবর , ভীষণ ডিপ্রেসিং