কী পরিমাণ ক্যান্ডিডেট সাপ্লাই দিচ্ছে! এর জন্যেই না ধরে বেঁধে কেন্দ্রে নিয়ে গিয়ে একটা কোনো মন্ত্রী সান্ত্রী করে দেয়!
তাই চাই নতুন ধর্ম।
খাদ্যতন্ত্র, বুর্জোয়াতন্ত্র, সাম্যতন্ত্র, ক্রীড়াতন্ত্র, সঙ্গীততন্ত্র - ইত্যাদি যাবতীয় ভাটতন্ত্র ডুবিয়ে দিয়ে আলোচনায় আনতে হবে নতুন ধর্মতন্য্র যা অন্য সব লেগাসি ধর্মভিত্তিক অপ্রাসঙ্গিক করে দেবে!
চতুরানন মিশ্র, দেখুন দেখি কী কান্ড! রুমাল বেড়াল হয়ে গেল, তারপরে হয়ে যাবে লিবেড়াল। :-)
মমতার ভরসা দুটোঃ
১। লোকসভা আর বিধানসভায় ভোটের প্যাটর্ণ আলাদা হবে
২। বিজেপির কোনো মুখ্যমন্ত্রী ক্যান্ডিডেট নেই।
আহা, এবংঅথবা ৪টে ২১: সেতো হবারই ছিলো। টইটা শুরুই হয়েছে এই বলে "ছিল রুমাল হয়ে গেল বেড়াল।"
আকা, এইসব ড্যাশদের বাদ দিল নাকি? এরাই তো শুনলাম চলে গেল নিজে নিজে ক্যাঁচকলা দেখাতে দেখাতে।
ছিল আব্বাসের টই, মন্তব্যে গিয়ে দেখি রামকৃষ্ণে ভর্তি। হরেকৃষ্ণ। :-)
একা ভাইপো খেলে কাটমানি লাগামছাড়া হবে না?
মমতা গাটসি। তোলাবাজি থামাতে পারবে না এটা বুঝেছিল। তাই ওপেন সিক্রেট ছিল খাবে খাও, কিন্তু কাজ করো। এবারে সেটা যে বিশাল আকার ধারণ করেছে অতটা ভেবে উঠতে পারে নি। লাগামছাড়া কাটমানি রুখতে, সিবিআই থেকে বাঁচতে মুকুল রায়, শুভেন্দু, সোনালী, আরাবুল এদের বাদ দিল।
অর্জুন সিং গেল দিনেশ ত্রীবেদীর জন্য। তো যাইহোক, এবারে এদের বাদ দিয়ে যদি জেতে তো, মোটামুটি মুকুল, শুভেন্দু এদের পলিটিকাল ক্যারিয়ার শেষ করে দেবে।
না জিতলে আর কি বিজেপি এসে গেল। চলবে বিজেপির দবদবা অনেক দিন ধরে।
মমতাই বা কতদিন, বয়স হয়েছে, আর বছর পাঁচেক, তারপরে বিজেপিকে আটকাবে কে? কে?
Is there a customer complaint department somewhere?
দলের শুদ্ধিকরণ কিরকম? দুর্নীতির থেকে শুদ্ধিকরণ?
উন্মূলিত করে সমুদ্রে ছুঁড়ে ফেলুন।
ইন ফ্যাক্ট মমতা যদি এবারে জেতে তাহলে ওর পলিটিকাল অ্যাকিউমেনের প্রশংসা করতেই হবে। জেতার চান্স আছে। তাহলে দলের শুদ্ধিকরণ আর জেতা দুইই হবে। দেখার কাকে কাকে তোলে। ভাইপো প্রীতি একটু কমলেই হয়।
রঞ্জনদার মত তাত্ত্বিক আরেসেসে থাকলে বিজেপি আজ কোন সমস্যাই হত না। আনন্দবাজারে গেলে আনন্দবাজার উঠে যেত। কিন্তু রঞ্জনদা হারামির হাতবাক্সো সিপিয়েমকেই জীবনের ধ্রুবতারা কোল্লেন। তারপর কী হইল জানে শ্যামলাল!
রঞ্জনদা , আপনার রুটি পাল্টানোর তত্ত্ব কি তবে এই বাজারে তামাদি হয়ে গেলো ? নতুন তত্ত্বে আর রুটি পাল্টানো নেই ?
আমি গত ১৫ বছরে কোন পোবোন্দো লিখি নাই।
আর কোমর ভাঙা তিনো, নখ-দন্তহীন কংদের সঙ্গে বামেদের সমঝোতায় কোন আপত্তি নাই-সে কথা বহুবার লিখেছি। ভাইজানের চাচাজানকে এই গত সপ্তাহেই সরকার ২.৫ কোটি অনুদান দিয়েছে। কাজেই তিনোর সঙ্গে যেতে ভাইজানেরও কোন আপত্তি থাকার কথা নয়।
পিএম
নিশ্চিন্ত থাকুন। 2রা মে যদি ওইরকম ঘটে অর্থাৎ বিজেপি মসনদে না বসে, তাহলে আপনাকে রসগোল্লা খাওয়াব। তখন কিন্ত সিপিএমের কথিত নীতিহীনতা নিয়ে পোবোন্দ নামাবেন আমি না, আপনার পিটিদা।
ভাটপাতায় ভোট নিয়ে কথা বলব সেই 2রা মে। ততদিন আপনারা বলুন, আমি শুনি। টা টা!
“নতুন কিছু না, রান্না শুনলেই কিছু লোকের রক্ত খলবলিয়ে ওঠে।রান্না মানেই ঐ কোনও কাজ নেই ( মানে আর কিছু পারে না তো)তাই - বেচারি রা জাতীয় ভাবনা।যাবতীয় সামাজিক মাধ্যমে রসিকতার নামে যে কদাকার দাগিয়ে দেওয়া চলে,ঘরকন্নার কাজ তারমধ্যে একনাম্বারে আসে বোধহয়! দেখতে দেখতে বমিআসে আজকাল।”
—————/—————/————-/—————/
যখন লোককে কোট করবেন দয়া করে একটু দেখে নেবেন কেমন? ‘ঘরকন্না’= রান্নাবান্না এরম সহজ সমীকরণের দায়িত্ব আমিনিতে পারব না।
‘ওভারগ্লোরিফিকেশান’ একটি ‘ আপেক্ষিক ধারনা’ যাকে তর্কের বাইরেও রাখা যেতে পারে’- এটাও আপনার আরেকটি নতুনব্যাখ্যা। যা আমি সদ্য জানলাম।
আর “রান্নাবান্না দুয়ো পায়” টায় কিছু আমি লিখি নি-
ঘরকন্নার কাজকে ‘রসিকতার’ নামে যাবতীয় সামাজিক মাধ্যমে’ কদাকার দাগিয়ে দেওয়া চলে- লিখেছি। দেখাটেখা নিতান্তইব্যক্তিগত ব্যাপার।সে সব জিনিসপত্র দেখে লোকে(নারীপুরুষ নির্বিশেষে)আহা কী চমৎকার রসিকতা বলে হেসে গড়িয়ে পড়েফরোয়ার্ড/ শেয়ার ইত্যাদিও করেন। আমি এতে মজার বদলে অন্য কিছু পাই,তাই আমার ‘বমি’ আসে।পিরিয়ড।
এটি এ বিষয়ে আমার শেষ পোস্ট।ভালো থাকবেন।
@ কী যে বলেন
তখন আবার রঞ্জনদাকে " বামেদের নীতি হীনতা " নিয়ে নিয়ে লিখতে ওভারটাইম করতে হবে . উফফ , রিটায়ার করার পরেও শান্তি দেবেন না ওনাকে আফনেরা
কোন poraTaal?
@a ডাক্তারবাবুদের নিজেদের একটা পোর্টাল হয়েছে। মূলত ওখানে লেখেন তাঁরা।
জাত গোখরোর ছোবল খাওয়া পরে যে কজন টিএমসি এমএলএ থাকবেন তাদের কিছু বিজেপিতে যাবে, কিন্তু শেষমেষ টিএমসি-লেফট-কংগ্রেস জোট সরকার গড়বে, কালীঘাট-আলিমুদ্দিন আন্ডারগ্রাউন্ড টানেল তৈরি হবে।
নোটায় ভোট দিন। কল্লোলদা বলেচেন।
তারপর ধোজ্জো ধোরে বোসুন। এই নিন বাকুনিন। নৈরাজ্য আসচে। ওটাও কল্লোলদা বলেচেন।
নো-ভোট-টু-টিএমসি
বিজেপিকে ভোট দিন বা বাম-কংগ্রেস জোটকে ভোট দিন, কিন্তু তৃণমূলকে নয়, রাজ্যের নাম্বার ওয়ান শত্রু তৃণমূল
দিদি মঞ্চে বসে খালি পেছনে কটা লোক আছে গুনছে এখন। বক্তৃতা শুরু আর শেষের মাঝে দুজন বিজেপি তে চলে যাচ্ছে
মাঝে গুরুতে অনেক ডাক্তারবাবুদের লিখতে দেখছিলাম, সেটা কমে যাবার কারণ কি?
যে আসে আসুক থিয়োরীর দ্বিতীয় পর্ব চলছে। এখন এটা বিজেপির শ্লোগান। :)
সরলা মুর্মু। ইনিই টিকিট পেয়েছিলেন। ঃ))) এছাড়া সিঙ্গুরের মাস্টারমশাই। সোনালী গুহ। দীপেন্দু বিশ্বাস।
কে গেল ?