সবচেয়ে ভালো লাগল সিঙ্গলকের দেওয়া পোস্টগুলো। অত্যন্ত ভালো। ডিম আনি ডিম খাই। :-)
বাহ, বাহ, বেশ কয়েক পাতা ভর্তি! জমেছে। চালিয়ে যান মহাশয়গণ। :-)
বিজেপি আল্টিমেট শত্রু।
বিজেপিকে হারাতে হলে তৃণদের হারাতে হবে সেটা দেখেছি। আমার প্রশ্ন, তার মানে কি তৃণমূল প্রথম শত্রু?
এজ্ঞে আমি অনেক আগে থেকেই খিকখিক হাসছি যে। যারা ওয়েইসি-আব্বাস জোট জানে না, তারা করছে ভোটের আলুচানা। ২৯৪টা বিধানসভা সিটের নাম বলার ধক আছে এদের? গুরু ছাড়া এমন সুযোগ আর কে দেয়? কোন দুঃখেই বা দেবে?
এলেবেলে আপুনি ছাড়া ভাট শূণ্য। আপুনি পিলিজ ভাটে লিখুন। আমরা খিল্লি করবনা। সুদু খ্যাকখ্যাক করে হাসব।
সত্যি ভয় পেয়েছে তিনো ও তিনোর ধামাধরারা। আব্বাস জেলে গেলে আশ্চর্য হবেননা।
"To woo followers of the Furfura Sharif whose cleric Pirzada Abbas Siddiqui has joined hands with the Congress and the Left Front, TMC chief and Chief Minister Mamata Banerjee allocated Rs 2.60 crore for the development of the popular Muslim shrine — hours before the model of conduct came into effect with the announcment of the Assembly poll schedule on Friday............
......Siddiqui’s uncle and rival Toha Siddiqui met Banerjee and Urban Development and Municipal Affairs Minister Firhad Hakim at the state secretariat on Thursday. Toha had lashed out at his nephew for announcing the seat deal with the Left, saying he was becoming a “communist rather than a pirzada”. He alleged: “He (Abbas) is facing some serious allegations of corruption, and that is why he is compelled to ally with the CPM and Congress.”"
কে অধীর-সেলিম ফিলিমের ডায়লগ বুঝতে পারেনি? এই দেখুন সিপিএমের শুভাকাঙ্খী আম্বানির চ্যানেল সাবটাইটেল বানিয়ে দিয়েছে
how to achieve this objective অবধি আপনি তুলেছেন। তার ঠিক পরেই আছে যে পব-্র বাস্তব পরিস্থিতিতে বিজেপিকে হারাতে গেলে তিনোদের হারাতে হবে। কারণ তিনোরা বিজেপিকে সাহায্য করেছে, তাদের সাথে কেন্দ্রে ছিল ইত্যাদি, প্রভৃতি।
দেখুন, চোখে পড়ে কিনা।
ধেড়ে খোকাদের সিরিয়াল হল ঘন্টাখানেক সঙ্গে ... আর গুরুর প্রবল প্রাজ্ঞদের সিরিয়াল হল নির্বাচন আসলেই তুই বিড়াল না মুই বিড়াল। ওফ। সুদীপার রান্নাঘর এর চে ভালো ছেল। এদিক-ওদিক থেকে কুড়িয়েবাড়িয়ে জড়ো হওয়া কলকেতার ঘটিরা বেশ গুমোর দেখিয়ে ঘটস বলছিল। কী মারাত্মক বিনোদন! একবার কলিকাতা কমলালয়টা পড়িয়া লইবেন। গুমোর ফাঁক হইয়া যাইবে চিরকালের মতো।
ভাটে এরকম আসছে কেন ? এই লেখাটা পসিশন এ স্টির থাকছে।
হাঃ হাঃ খুব যন্তোন্না হচ্ছে বুঝি? সিএস তাঁর উকিল খুঁজে পাচ্ছেন না বুঝি? তাই আপুনি তাঁর বিরিফলেস বারিস্টর? হে হে মাইরি। খোরাকই খোরাক। আপনাদের রাজনীতির প্রবল প্রাজ্ঞ হাবভাব দেখে করুণা হয় মাইরি। যার বিয়ে তার ধুম নেই পাড়াপড়শির ঘুম নেই।
আমি আত্মবিলাপ করছি। কোনও খেঁচোর সঙ্গে তক্কে জড়াইনি। পিটি এবং খ-কে খেঁচো মনে করি না। পিরিয়ড হে নিননিছা।
এই দ্যাখেন, একটু আগে যা বলছিলাম ইয়েচুরি সায়েবও একই বলছেন। গ্রেট মেন ইত্যাদি...ঃ))
অত কিছু সিলেকটিভ গাল দেওয়া হয়নি। তাপস পাল শতাবদী রায় মুনমুন সেন অনুব্রত মদন সবাইকেই লোকে ঢেলে গাল দিয়েছে।
তবে এখানে এটা অপ্রাসঙ্গিক (অপ্রত্যাশিত নয় যদিও :) ) কারন এঁদের ধর্মপরিচয়টা এদের পরিচিতির কারন নয়। একজন ধর্মগুরুর ঐ পরিচয়টাই প্রধান।
নেতাদের লোকে গালমন্দ করবে, ও নিয়ে এত স্পর্শকাতরতার কী আছে। তুলমুল্য বিচার করে দেখতে হবে কত ধানে কত চাল, তারপর ভোট দিতে হবে, এই তো ব্যাপার।
লোকজন দেখি এক পক্ষকে আরেক পক্ষ খুব রাগ করে বলে প্যাথলজিক্যাল সিপিএম হেটার। দল আছে তার হেটার তো থাকবেই, অত অভিমান করলে কী করে চলবে। সিপিএম হেটার কংগ্রেস হেটার তৃণমূল হেটার সবই আছে। ঠিকঠাক কারন পেলে তাদের আবেগের অভিমুখ বদলাতে কতক্ষন।
যদিও এলবেল ভাট ছেড়েই দিয়েছে
যদিও এলবেল পেঁচো সিপিএমদের সাথে কথাই বলবে না
যদিও এলবেল সিএসের সাথে লাগতে গিয়ে সুবিধে কত্তে পারে না
তবুওওও
আব্বাসকে কমরেড বলছে তৃণমূল বাই দ ওয়ে :))
প্রথম এবং
সব্বাই মাইরি রাতারাতি মুসলমান দরদি সেজেছে গো! আব্বাস-ওয়েইসি যে তলায় তলায় যোগাযোগ রাখছে এ কেউ জানে না গো! সাচার কমিটি ভুলে গেছে গো! ধন্যি সিপিএমের কামারাদরি। কবে না বলে বসে মোদীও সেকুলার! অবিশ্যি এর আগে সিপিএমের সঙ্গে জোট হওয়ার পরে লালু-মুলায়ম-মায়াবতী-জয়ললিতা সব্বাই ধোয়া তুলসিপাতা হয়েছিল। সেই তালিকায় নতুন সংযোজন আব্বাস! মালটার দলের বয়স সাকুল্যে এক মাস এবং এখনও নির্বাচনী প্রতীকই পায়নি। তবে কর্মসংস্থান-বেকারি ইত্যাদি পেভিতি বলেছে বলে কতা! ওফ, চক্ষুতে পানি আইসা গেল গো।
আসতে বাধ্য।
সেই ২০০৬ থেকে দেখছি বুদ্ধিমান বাংআলী (ও মিডিয়া) কেমন selectively গাল দেওয়ার কায়দা রপ্ত করেছে!!
আগের কালের কিষেণজীর কশাইখানাও মেনে নেওয়া গিয়েছিল। আর এদানিন বেশ গা সওয়া হয়ে গিয়েছিল কয়লাচোর আর কোকেনচোরের ন্যরেটিভ। তা দিয়েই ২০২১ এর নির্বাচন সেরে নেওয়া যেত।
কিন্তু বন্দুকের নল ফল বাদ দিয়ে, কোত্থেকে এক মোছোলমান ধর্মগুরু ব্রিগেডে এসে চিল্লাচ্ছেঃ "ভিক্ষা নয়, অধিকার চাই"। সেখানে আবার তৃতীয় লিঙ্গের মানুষেরাও হাজির।
ল্যাও ঠ্যালা। সব ঘেঁটে ঘ!!
ওঁকশ! সুর নরম করে ফেললাম নাকি! তা ভাটপাড়ার ব্রাহ্মণের সে তেজই বা কই ! :)
পিটি-র উত্তর দান ভঙ্গী খুবি মজার :-)
সিদ্দিকি সংক্রান্ত প্রশ্ন , যার উত্তর হ্যাঁ বা না-তে হয়, তাতে তাপস পাল, শতাব্দী , টুপি দাড়ি, টালির নালা- বিবিধ জিনিস এসে পড়েচে
হুঁ, সেসব তো ঠিকই। আমার ঐ বাম মঞ্চে ধর্মগুরু এসব নিয়ে বিস্ময় কৌতুক এসবের বাইরে আর কিছু নেই। এইসব করেও যদি ফেরা যায়, বিপুল সংখ্যক লোকের কাছে পৌঁছনো যায় তাহলে তাই হোক না। কালের গতি বিচিত্র, কত কী হয়। এখনকার থেকে খারাপ হবে তেমন সম্ভাবনা বোধহয় কমই।
যাক টিএর অ্যাড্রিনালিন খানিক শান্ত হয়েছে।
আরেকটা কথা বলে যাই, হুতোদাকে। দ্যাখো, পবর গ্রামে গঞ্জে এইসব হুজুরদের প্রতিপত্তি বৃদ্ধি হয়েছে রাণীমার আমলেই।ফ্রি হ্যান্ড দিয়েছেন প্রভূত। এইরকম জুলুস ইত্যাদির মাধ্যমে এরা সংগঠন বাড়িয়েছে, যেমন একই কাজ পাশাপাশি করে গেছে হিন্দু সংহতিও, আরো উগ্রভাবে। সেদিক দিয়ে ব্রিগেডের সভায় এসে ইনি যে কর্মসংস্থান, গরীবের অধিকার ইত্যাদি হকের দাবী তুলছেন, এবং ধর্মীয় জিগির তোলেননি, এ খানিক স্বস্তির আর কী। হতেই পারে যে কাল দেখা গ্যালো এই মুভটা সর্বৈব ভুল, এ আদতেই অ্যামন কিছু ডিমান্ড করছে যা সাম্প্রদায়িকতা বাড়াবে। তখন সরে আসার পথ খোলাই আছে এবং সে কিছু ডিফিকালত না। যেমন কংগ্রেসের সঙ্গেও এই জোট সময়ভিত্তিক এবং প্রয়োজনের সময় সরে আসা হবে।
@aranya
ধর্মগুরু? নিশ্চয়।
সাম্প্রদায়িকের সমর্থনে বক্তব্য ও তথ্য খুঁজছি।
মেল শভেনিস্ট? নুসরতের প্রেক্ষিতে অবশ্যই।
কিন্তু বাংলা তো "ঘরে ছেলে ঢুকিয়ে রেপ করে দেব" বক্তব্য রাখা "হিন্দুকে" আপন করে নিয়েছে। ঘরে ঘরে তার সিনেমা দেখানো হয়। আরেক "হিন্দু" অভিনেত্রী ভোটের প্রচারে গিয়ে "আমাকে জেতালে এমনি দেখতে পাবেন আর না হলে পয়সা দিয়ে দেখতে হবে" জাতীয় কিছু বলেছিলেন। তাঁকেও আমরা আপন করে রেখেছি কান্তি গাঙ্গুলীকে বিদেয় করে।
এই লোকটা কি টুপি পরা দেড়েল মোছোলমান বলে "বাংআলীর" সমস্যা হচ্ছে? টালির নালার কোন দিকের জলে চুমুক দেবেন বলে ঠিক করেছেন?
হ্যাঁ, ওটাই। এখানেও ঐ লাইনে মন্তব্য আছে।
https://peoplesdemocracy.in/2020/1122_pd/maximise-pooling-anti-bjp-anti-tmc-votes-bengal
Speaking to The Hindu, he said, “To defeat the BJP, which is the priority, it is necessary to defeat the TMC [Trinamool Congress] too.”
এটার কথা বলছেন?
হুতোদা, মোদীর মুখ আর মুখোশ বুঝতে তো অসুবিধে হয় না। কারণ অতীত ও বর্তমানের কার্যকলাপ। আব্বাস দাঙ্গা করে বেড়াচ্ছে বলে শুনিনি বা দাঙ্গা করে বেড়ানো ওর অ্যাজেন্ডায় আছে বলে শুনিনি। উসকানীমূলক বক্তব্য ডিফেন্ড করছি না। সুপ্রীম কোর্টের প্রধান বিচারপতি যেখানে নিতান্ত জঘন্য মন্তব্য করেন সেখানে একজন হুজুর নারী স্বাধীনতা সংক্রান্ত উদার বক্তব্য রাখবে এ আশা করাই বৃথা।
দ্যাখো, বাম মঞ্চে একজন ধর্মগুরুকে দেখতে ভালো না লাগারই কথা। ইনি যাঁদেরকে রিপ্রেজেন্ট করছেন তাঁদের কাছে যে আমরা পৌঁছতে পারিনি বা কোনো কারণে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছি সেই ব্যর্থতাটাই এখানে আসল। কিন্তু রাজনৈতিক পরিস্থিতি যা তার হিসেবে এই গুলি এখন কিছুটা মেনে নিতেই হবে। আমি একদম বুথ স্তরের কর্মীদের ব্যাপারে বলছি।
আইএসএফ ওদের কর্মসূচী এবং ইশতেহারে যা জানিয়েছে তাতে ওদের স্টান্স যে সাম্প্রদায়িক তা বলা যায় না। এটা যেদিন ভাঙবে সেদিন সরে না আসার কোনো কারণই দেখি না।