আলুপোস্ত নিয়ে কিন্তু ঘটিদের মধ্যে একটা ইন্টারনাল ফাইট আছে। একদল একটু ঝোলঝোল আলুপোস্ত, অন্যদল টাইট আলুপোস্ত। এখানে কারা সংখ্যাগুরু ঘটস সে বিষয়ে কিছু স্ট্যাট আছে?

টইতে গিয়ে দেখি জ্যোতিষ!!!!!

ঘটি বাড়িতে তিলের বড়া হয়। আমি ছোটোবেলায় মামাবাড়িতে খেয়েছি। আমার মামাবাড়ি কোথায় জানো? কেশপুরের কাছে, গড়বেতায়!

জেম অব আ রোগী:

- কী সমস্যা?

- ডাক্তারবাবু সেক্সের সমস্যা। (এবং বিস্তারে কথন)

- কতদিন ধরে হচ্ছে?

- তা, প্রায় বরাবরই হচ্ছে।

- বরাবর বলতে?

- ধরুন প্রায় জন্ম থেকেই।

অভ্যুর কথাবার্তা শুনে হাউহাউ করে কেঁদে ফেলব কিনা ভাবছি!!!

কী সে আর কীসে!!  

পোস্তর বড়া আমার পোষায় না। বানাই, জীবনেও খাই না। ঘটি আর বাটি খায়:-)

পোস্তর বড়া খেতে মন লয়, কিন্তু এদেশে পোস্তর যা দাম! শেষে একটা উপায় বার করলাম। সাদা তিল আর পোস্ত একসাথে বেটে পেঁয়াজ দিয়ে বড়া। দিব্যি খেতে, আর গেরস্তের কিঞ্চিৎ সাশ্রয় হয়।

আকাদা তোমার কোন কোম্পানি? আর তুমি এই ডবকা ছোঁড়া, কি জালি করে ভ্যাকসিন পেলে শুনি? :)

পোস্ত আর আফিমের সম্পর্ক আছে। তাই না?

কিন্তু ঘটিদের পোস্তবাটা বাঙাল বউদের জিভে যুগান্ত এনে দিয়েছে। পোস্তবাটা ৫ - কসুবাটা ১ হয়-কি-হয়না।

দুঃস্বপ্নগুলো কীরকম?

আমাদের কোং এর একজন চিফ সায়িন্টিস্ট আছেন, বাজারে খুবই রেপুটেড। তিনি সেদিন একটা প্রেজেন্টেশন দিয়ে বললেন যে অবস্থা কোনদিকে যাচ্ছে এখনও বোঝা যাচ্ছে না। এই নতুন ভ্যারিয়েন্টগুলো কন্টাজিয়াস এবং ডেডলিয়ার, এবং কোনটা যে ভ্যাকসিনে আটকাবে বলা মুশকিল। আরও অনেক কিছু বোঝালো কিন্তু সেগুলো ঠিক মাথায় ঢুকল না। তবে এই সারমর্ম। 

ওদিকে আমাদের একপ্রস্থ ভ্যাকসিন হয়েছে মর্ডানা। রাতে দুঃস্বপ্ন দেখা ছাড়া কোন সাইড এফেক্ট নেই। এক হপ্তা হল। 

ভাবা যায়না!! বাঙাল বৌদের পাল্লায় পড়ে ঘটিরা কচুবাটাকে তালিকার শুরুতে এনে ফেলেছে:-)))

বলছি কী, কচু বলতে আমি মানকচু বলেছি, ওলকে কচু বললে কচু মাটির নীচে গলায় দড়ি দেবে কিন্তু!!

শাস্ত্রে আছে কসু তিন ফর্মে খাওয়া যায়। বেটে - ওই মাইমা যেমন বললেন। অনেকে তার সঙ্গে নারকোল কোরা দেন। কচু ভাতে, একই রেসিপি তবে কচু আগে সেদ্ধ করা। আর ঝাল কচু চিপস। পাড়ার দোকানে পাবেন, সিটি সেন্টারে পাবেন না। এর বাইরে খেলেই হিন্দু খাতরে মে।

কচু আমি "কেবলমাত্র" কাঁচাবাটা খেতে ভালোবাসি। সরষে-নারকেল আর কাঁচালংকা দিয়ে বেটে আচ্ছাসে সর্ষের তেল, লংকা মেখে গরম ভাতে- ভাবতেই জিবে জল এসে গেলো। ঘটি এবং বাটি দুজনেই খুব ভালোবাসে:-))

আমার এক কলম্বিয়ান বন্ধু ট্যারোরুট ফ্রাই খাইয়েছিল, সেটা আহামরি না লাগলেও সিরাচা আর কীসব মেশানো একটা  ডিপ দিয়েছিলো তার স্বাদ মনে থাকবে।আমাদের ট্রেনের ঝাল কচুভাজাও ভালো খেতে:-)

পালং শাক দিয়ে মাছের ঝোল!!! সবই সম্ভব!!

কচুর গায়ে রঙবেরঙের আল্পনা সব আঁকা!!!!!
ঃ-)

টারোর ফ্রেঞ্চফ্রাই ও খুব ভালো হয়। তবে কচি দেখে কিনতে হবে। বুড়ো হলে বড্ড শক্ত, তাতে ফ্রাই ভালো হবেনা।

সম্বিৎ আর ম-এর কচু খাওয়া বা খাওয়ানোর প্রস্তাবে মনে  হলো -- টারো কিন্তু বেক করে খেলে ভালোই লাগে। এই যে কচুর আত্মীয় https://chefsmandala.com/archaeology-fruits-vegetables-taro/

মাছের ডিমের বড়া খান আপনারা? কোন মাছের ডিমের? কীভাবে বড়া করেন?

এখনও হয় নি , তবে ওয়াইওমিং এর পপুলেশন ছাড়িয়ে যেতে পারে 

হ্যাঁ, পালং শাক আর আলু দিয়ে ট্যাংরা মাছের ঝোল, ছবিটা নেটে পেলাম।

সোমবারই ৫০০ হাজার ছাড়িয়ে গেছে, বহুরাজ্যের গোটা জনসংখ্যা ওর চে কম

লেস ডেডলিতেই 500000 হয়ে  গেছে আর কিি হবে?

পল্টন বাজারে ৫০০ টাকা আজকে ই খবর নিলাম

এলসিএমের দেওয়া ছবিতে কি ওটা পালংশাক দিয়ে ট্যাংরা?

ছোট ট্যাংরা যাকে বুজুরি বা বজুরি বলে জানি সেটার গায়ে হালকা দাগ থাকে, এরম ডোরাকাটা বাঘের মতো না:-( 

আমি সবচে ভালোবাসি এটা, ডিম থাকবে হালকা, বেগুন ধনেপাতা দিয়ে গা মাখা 

সব ট্যাংরার নাম গুলিয়ে গেছে। এই ডোরাকাটাটার নাম কী?

 এদিকে সেরেছে 

'Homegrown' California coronavirus variant is more contagious and possibly deadlier
By Rachael Rettner - Senior Writer 21 hours ago

The variant, known as B.1.427/B.1.429, may also be more resistant to current vaccines, early data suggests.

Scientists in California are increasingly worried about the state's "homegrown" coronavirus variant, with studies now showing that the variant is more transmissible than earlier strains and may be more resistant to current vaccines, according to news reports.

https://www.livescience.com/california-coronavirus-variant-contagious.html