এখানে সবাই পার্সিভারেন্সের ল্যান্ডিং দেখছিলেন জানলে আমিও যোগ দিতুম। একা একা দেখলুম কাল।
সরি সরি মাই ব্যাড,পরশুরাম। নট প্রেমেন মিত্তির।
ডগলাস অ্যাডামস!! দ্য হিচহাইকারস গাইড টু দ্য গ্যালাক্সি! অসম্ভব প্রিয় সিরিজ! আমি প্রথম বিবিসির রেডিও ড্রামাটা শুনেছিলাম,তারপর বইগুলোপড়ি।
বিষয় হল,ইঁদুর যে পৃথিবীর হর্তা কর্তা বিধাতা এই নিয়ে প্রেমেন মিত্তিরও কিন্তু লিখে গিয়েছেন।
আমি ছোটবেলায় একটা ওয়েবসাইট বানিয়েছিলাম, তাতে একটা ফ্ল্যশ ইনট্রো ছিল। সেটায় আমাদের গ্যালাক্সিটা ঘুরতো আর ডগলাস অ্যাডামসের এই কোটটা স্ক্রোল হতোঃ
আমার আবার এইসব মহাবিশ্ব কসমোলজি ইত্যাদি দেখলেই ডগলাস অ্যাডাম্স মনে পড়ে।
In the beginning the Universe was created. This has made a lot of people very angry and been widely regarded as a bad move.
তাড়াতাড়ির চোটে গুলিয়ে গিয়ে পড়লাম এই যে মুকুল আর মদন, আশেপাশেই আছে। ঃ-)
শুধু দূরে কেন, কাছেও তো! :-)
এই যে সিএমবি আর জিডাবলুবি, এরা তো আপনার চারপাশেই আছে! পড়তে পারলেই হলো। আবার দেখুন ডার্ক ম্যাটারও আমাদের মধ্যে, আমাদের চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে, শুধু আমরা দেখতে পাইনা। ঠিক ভুতের মতো। একদিন আবিষ্কার হবে যে ভুত আসলে ডার্ক ম্যাটার দিয়ে তৈরি, আর ভগবান হলো ডার্ক এনার্জি।
অমিত শাহ এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
বিজেপি সভাপতি জেপি নড্ডাকে এর আগে ‘নাড্ডা, ফাড্ডা, চাড্ডা, গাড্ডা’ বলে কটাক্ষ করেছিলেন। এ বার অমিত শাহকে ‘নাদুস-নুদুস, ফানুস-ফানুস, ফাটুস-ফুটুস চেহারা’ বলে কটাক্ষ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার পৈলানের দলীয় সভা থেকে অমিতকে একাধিক বার আক্রমণ করেন তিনি। পাশাপাশি মমতা অভিষেকের বিরুদ্ধে লড়ার চ্যালেঞ্জও ছুড়েছেন অমিতের উদ্দেশে।
পৈলানের বক্তৃতায় মমতা বিজেপি-র বিরুদ্ধে সুর সপ্তমে তোলেন। তিনি বলেন, ‘‘বলছে, বাংলা দখল করবে। আগে দিল্লি সামলাও। কৃষকদের সামলানোর ক্ষমতা নেই, মমতা দিদিকে সামলাবে! মমতা দিদি ছোটবেলা থেকে রাজনীতি করে। তার মতো রাজনীতিক হতে গেলে তোমাকে হাজার বার জন্ম নিতে হবে। এই চেহারায় হবে না।’’ অমিত শাহের নাম না করে এর পরেই তাঁর চেহারা নিয়ে কটাক্ষ করেন মমতা। বলেন, ‘‘অত ফোলা ফোলা চেহারা, বেশ নাদুস-নুদুস, সুন্দর-সুন্দর দেখতে, ফানুস-ফানুস চেহারা, ফাটুস-ফুটুস চেহারা, আমাদের মতো এসে লড়াই করো! যাও গিয়ে বাড়িতে বাসন মাজো। যাও গিয়ে ঘর মোছো। যাও গিয়ে ডান্ডার সঙ্গে লড়াই করো। যাও গিয়ে বন্দুকের সঙ্গে লড়াই করো। গুলি বন্দুকের সঙ্গে লড়াই করে বেঁচে আছি মনে রাখবেন।’’
অমিতকে ব়ৃহস্পতিবার অভিষেকের বিরুদ্ধে লড়াই করার চ্যালেঞ্জও ছুড়েছেন মমতা। এর আগে তিনি নন্দীগ্রাম আসনে তাঁর বিরুদ্ধে লড়ার জন্য ‘আহ্বান’ জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
পৈলানে তিনি বলেন, ‘‘খালি দিদি আর ভাতিজা! আরে দিদিকে পরে লড়বি আগে ভাতিজাকে লড়। এতই যদি দিদি আর ভাতিজা বলতে হয় তোদের, তা হলে চ্যালেঞ্জ করছি অমিত শাহকে, আগে অভিষেকের সঙ্গে লড়ে দেখান।’’
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে আগলে রাখতেও দেখা গিয়েছে ‘পিসি’ মমতাকে। তাঁর কারণে যে ‘ভাইপো’ অভিষেককে ‘কথা শুনতে হয়’, পৈলানের ভরা জনসভায় মমতার মুখে সেই ‘আক্ষেপ’ শোনা গিয়েছে। ডায়মন্ড হারবারের সাংসদকে যে তিনি ‘বেশি প্রাধান্য’ দেন না, সে কথাও বলেন তৃণমূলনেত্রী। অভিষেককে দুর্ঘটনায় মারার চেষ্টার অভিযোগও তোলেন ‘পিসি’। মমতার কথায়, ‘‘অভিষেক বিশেষ প্রাধান্য পায় না আমার কাছে। হাজরায় যখন আমাকে মারা হয়েছিল, মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয়েছিল, মাথায় ব্যান্ডেজ দেখে ও একাই কংগ্রেসের পতাকা নিয়ে মিছিল করত। স্লোগান দিত, দিদিকে কেন মারলে জবাব দাও। তখন ওর ২ বছর বয়স। তার জন্যই ওকে রাজনীতিতে এনেছি।’’ তাঁকে যে তিনি উপমুখ্যমন্ত্রী বা মুখ্যমন্ত্রী করেননি, রাজ্যসভার যাওয়ার বদলে অভিষেক যে নির্বাচনে লড়ে লোকসভায় গিয়েছেন, সে কথাও মনে করিয়ে দেন তিনি।
তবে, এখানেই থামেননি মমতা। আক্রমণ আরও শানিয়ে তিনি বলেন, ‘‘তোমাদের ছেলেমেয়েরা তো বিদেশে চলে যায়। আমাদের ছেলেমেয়েরা এই মাটিতে থেকে লড়াই করে। আমাদের ছেলেমেয়েরাও বিদেশ যেতে পারত! অভিষেককে দুর্ঘটনা করে মেরে ফেলার চেষ্টা হয়নি? আজ ও একটা চোখে দেখতে পায় না।’’ এর পরেই তাঁর মন্তব্য, ‘‘ক্ষমতা থাকলে নাম নিয়ে কথা বলুন। আর কী কী করেছো তোমাকে বলতে হবে। নইলে মনে রাখবে তোমার ছেলেও দুর্নীতির অভিযোগ থেকে রেহাই পাবে না। তোমার ছেলেকে তুমি লুকিয়ে রাখবে আর অন্যদের গালাগালি দেবে, এটা চলতে পারে না। আমি ভদ্রতা করি অমিত শাহ। আমার ভদ্রতা দুর্বলতা নয়।’’
আর এইসব রেকর্ডেড জিনিস করতে করতে ফেডাপ হয়ে গিয়ে ইউনিভার্স সৃষ্টি করে ফেলল আমাদের, যাতে কিনা আমরা লাইভ প্রোগ্রাম চালাতে পারি, শুধুই ভাঙা রেকর্ড না। ঃ-)
একদম ডিসি। সব প্রিজার্ভ করে রাখা, স্তরে স্তরে। সমস্ত তথ্য। যত বেশি দূরের জিনিস দেখা যাবে, তত বেশি প্রাচীন।
কাল রাত্তির আড়াইটায় নামলো, ভারতীয় সময়। গত কদিন ধরে ঘন্টায় ৪৮০০০ মাইল গতিবেগ ছিল, শেষ চব্বিশ ঘন্টায় সেটা কমে হয়েছিল ঘন্টায় ৪৭৫০০ মাইল।
তবে অন্যদিকে একটা ভারি ইন্টারেস্টিং ব্যপার হয়েছে, লাইগো আর তার সাঙ্গোপাঙ্গোরা গ্র্যাভিটেশনাল ওয়েভ ব্যাকগ্রাউন্ড খুঁজে পেয়েছে, যা কিনা অনেকটা সিএমবির মতো। এই গ্র্যাভ ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে ইনফ্লেশানের ঠিক আগে বা পরের খবর পাওয়া যাবে, বিভিন্ন ফেজ ট্রান্সিশানগুলো সম্বন্ধে জানা যাবে। ভারি অদ্ভুত, ইউনিভার্সটা ঠিক একটা বইয়ের মতো করে বানানো, যাতে পাতার পর পাতা পড়তে পড়তে এগিয়ে যাওয়া যায়।
কী সুন্দর পাহাড়টা!!!!
নেমেছে।
নেমেছে
আমি আগে শুনিনি, রবিশংকরের লন্ডন সিম্ফনির সঙ্গে কয়েকটা কম্পোজিশন আছে। ব্রিলিয়ান্ট। এই যেমন একটা -
গভর্নর সুর বদলেছে , নিশ্চই এখানে আমার কমেন্ট পড়ে দুঃখ পেয়েছে :)
https://www.yahoo.com/news/texas-governor-walks-back-fox-052453616.html
টেক্সাস এর পাওয়ার গ্রিড ফেলিওর আবার দেখাল রিপাব্লিকান পার্টি কতটা দেউলিয়া এই মুহূর্তে
টেক্সাস US এ তে biggest পাওয়ার জেনারেটার এবং এই স্টেট খুব conciously নিজেদের পাওয়ার গ্রিড ন্যাশনাল গ্রিড থেকে পুরোপুরি ইনডিপেন্ডডেন্ট রেখেছে , BTW টেক্সাস হলো US তে বিগেস্ট পাওয়ার জেনারেটার উইথ ফ্লোরিডা ডিস্ট্যান্ট সেকেন্ড
এর মানে হলো টেক্সাস যেমন উদ্বৃত্ত পাওয়ার ট্রান্সফার করতে পারে না তেমনি দরকার পড়লে ন্যাশনাল গ্রিড থেকে ধারও নিতে পারে না , যেটা দরকার ছিল এই সময় যখন নিজেদের গ্রিড পুরোপুরি বসে গেছে
টেক্সাস এর মেন্ পাওয়ার সোর্স হলো ন্যাচারাল গ্যাস এবং সেই ইকুইপমেন্ট গুলো আদৌ এই কোল্ড ওয়েভের জন্য প্রস্তুত ছিল না, এখানেও গল্প আছে , টেক্সাস সমস্ত রকম রেকমেন্ডেশন (to upgrade) আগে ইগনোর করেছে , অবভিয়াসলি BIG GOVERNMENT intrusion মনোভাব কাজ করেছে
তো কিভাবে তাদের টপ এডমিনিস্ট্রেটর রা রেস্পন্ড করলো ?
টেক্সাস এর গভর্নর প্রথমেই বললো এই জন্য দায়ী উইন্ড টারবাইন গুলির failure (যা নাকি ১০% এর কম পাওয়ার জেনারেট করে টেক্সাস এ) এবং সেই সুযোগে renewable energy যে কতটা খারাপ সেই নিয়ে ভাট বকে গেলো (এবং ফক্স নিউস আরও একটা সুযোগে পেল AOC কে গালাগাল দেবার )... এবং এও বলা হল এর জন্যে ডেমোক্রাট পলিসি দায়ী , সুতরাং বাইডেন যত নষ্টের গোড়া
এক মেয়র সারভাইভাল অফ দ ফিটেস্ট তত্ত্বের অবতারণা করলো , বক্তব্য হলো যারা এই প্রবল ঠান্ডায় কষ্ট পাচ্ছে বা কমপ্লেইন করছে তারা lazy এবং গভর্নমেন্ট হ্যান্ডউট চাইছে , সুতরাং সোশালিস্ট ।.সেই মেয়র পদত্যাগ করেছে , নিজের বক্তব্যের জন্য নয়, ডেথ থ্রেট পেয়েছে বলে
আর এক সেনেটর (Ted Cruz) সবাইকে সাবধানে থাকতে বলে কানকুন বেড়াতে চলে গেলো (অনেক আগে থেকে প্ল্যান করা ছিল কি করবে ).... এখন শুনছি নাকি ট্রিপ কাট শর্ট করেছে প্রচুর সমালোচনার পরে
আর এক প্রাক্তন গভর্নর এবং ট্রাম্প এর এনার্জি সেক্রেটারি রিক পেরি বল্লো টেক্সান রা ঠান্ডায় ভোগ পছন্দ করবে তবু বিগ গভনরমেন্ট এর ইন্টারভেনশন পছন্দ করবে না ... অবশ্য এই জনতা তো এনার্জি ডিপার্টমেন্ট টাই এবলিশ করার তালে ছিল
সো মাচ ফর পুওর হোয়াইট ক্লাস
টেক্সাসে কোল্ড ওয়েভ বেশ বাজে অবস্থা - ঠান্ডায় বিভিন্ন জায়গায় জলের পাইপ ফেটে গেছে, বয়েলিং ওয়াটার অ্যালার্ট এসেছে কিছু জায়্গায় ।
যে দলের পজিশন উত্তরভারতীয় আর্যত্ব সংক্রান্ত , সে দলের নেতার চেহারা নিয়ে প্যাঁক দেওয়াটা খুব ভুল কিছু না, হ্যাঁ তবে এই ভাষা টা ভুলভাল এবং ডেলিবারেটলি বিতর্ক কে ডিপোলিটিসাইজ করার অভ্যাস। সাংবাদিক সম্মেলনহীন ওয়ান ওয়ে মেসেজের নাম যেমন হয়েছে মন কি বাত। ট্রাম্প ও এর থেকে ভালো সাংবাদিক হ্যান্ডল করে, অন্তত হ্যান্ডল করতে বাধ্য হয়।
পার্টির এবার যা লাইন তাতে এটা অন্তর্কলহ মাত্র , এ নিয়ে আর ভেবে কি করব। কেসি বলে গেছেন, ইগনোর মাডি।
দর্শনহীন রাজনীতির অব্শ্যম্ভাবী পরিণতি!! এটি নবতম সংযোজন।
"অত ফোলা ফোলা চেহারা, বেশ নাদুস-নুদুস, সুন্দর-সুন্দর দেখতে, ফানুস-ফানুস চেহারা, ফাটুস-ফুটুস চেহারা,......."
এল সি এমকে ধন্যবাদ
বি,
হ্যায় পেয়ার তো মুসাফির, মর্জি সে আয়ে যায়ে...
লিরিকস: জয়দীপ সাহানি
সুর: শান্তনু মৈত্র
https://epaper.anandabazar.com/imageview_54314_7385725_4_71_18-02-2021_9_i_1_sf.html
আচ্ছা, ওকে, কালীঘাট পুলিশ যে ছেলেটিকে গ্রেপ্তার করেছিল মিদ্যার মৃত্যুর পরের ঘটনায়, তাকে শহরের বিভিন্ন থানায় নিয়ে গিয়ে মেরেছে, বিচারক কান্ড দেখে ঘাবড়ে গিয়ে বলেছেন যে ওমা এ কী করে হ'ল, তদন্ত করো। হাউয়েভার আমরা এসব নিয়ে সমালোচনা করব না, কারণ বিজেপি এসে যাবে।
শোভা মুদ্গলের 'হ্যায় প্যার তো মুসাফির ' গানটার লিরিসিস্ট ও সুরকার কে? আগাম ধন্যযোগ।
বাড়তেই পারে। রাম মন্দিরের এতো চাঁদা উঠছে চাদ্দিকে।
আইটি সেলের পারিশ্রমিক বেড়েছে মনেহয়।