রমিত আপনার গানটা লিখে দিননা কেউ না কেউ গেয়ে দেবে।
উনিও কবিতা গান এসব লিখতেন, নতুন নতুন তাল বানাতেন, এবং মনে করতেন পেটে যথেষ্ট পরিমাণ কামিনীভোগ আতপ চালের ভাত আর ভালো মাছ ও আম থাকলে যে কেউ ওসব লিখতে পারে, শুধু কলকাতার লোক বলে লোকটা বিখ্যাত হয়ে গেছে।
রবীন্দ্র বিদ্বেষী কেন ছিলেন ?
আমার দাদু, পাঁড় কংগ্রেসি, যারে কয় জেলখাটা। আর ছিলেন ততোধিক রবীন্দ্রবিদ্বেষী। রবিগানের স্পুলে ও রেকর্ডে (তাঁর পয়সাতেই কেনা) ব্লেডও মেরেছিলেন বলে উত্তরাধিকার সূত্রে গল্পে পেয়েছি। সাতাত্তর সালের রেজাল্টের পর তাঁর সিপিএম ঘেঁষা নকশাল ছোট পুত্রকে বলেছিলেন ত্রিশ বছরে তোরা শেষ হয়ে যাবি।
আমি এখনও দাদু হইনি আর আমার পুত্রও বিজেপি নয়, তাই আমাদের পরিবার পরবর্তী ভবিষ্যৎবাণী থেকে আপাতত বেঁচে গেছে।
গান লিখে পেট চালাতে গেলে তালে অনেক গান লিখতে হবে। তবে গীতবিতান ধরে শব্দ রিপ্লেস করতে পারলে হতে পারে।
পার গানে হয়তো 70 টাকা করে দেয়।
বিজেপির গানটার কোনো মাাথামুন্ড নেই। একদম বোগাস।
গান লেখার রেটও কি সত্তর পয়সা?
ডিসি, বিফলের গীতিকার বা কবির লাইনে সবচে আগে আমি আছি। কিন্তু অত সোজা না। ইনফ্যাক্ট ভক্তিমূলক বই বা পদ্যেরও ভালো বাজার আছে।
তৃণমূলের গানটা শুনছিলাম, বেশ ভালৈ, তবে আওয়াজটা কেমন ঝাপসা, কথা ভালো বুঝলাম না।
লোকজনের নাম শুনে ভাবছিলাম, তৃণমূলের পক্ষে তো এখন নেতাদের নাম বলা একটু মুশকিল, কে কখন চলে যায়। তারপর ঠাহর করে শুনলাম অলরেডি যারা গেছে তাদের নামই বলছে। বুদ্ধি আছে।
আর বিজেপির গানটা ওতে তো ভোটের কথা কিছুই নেই শুধু বজরঙ্গ বজরঙ্গ ঝঃ ঝঃ।
কি লেভেলের শুয়োরের বাচ্চা একটা পেপার।
'নড্ডা কী খাবে' এসব পুরোনো হয়ে গ্যাচে। ইলেকশন যুদ্দু জেতার জন্য বিজেপি কতলা আপিশবাড়ী আর তার কেমনতরো নীল-সাদা রঙের উপরই ভরসা করচে সেসব রিপোর্টিং হচ্ছে রিসেন্ট আবেগ থরথর ট্রেন্ড।
ইফ নট এনিথিং এল্স দিস শুড ফিনিশ বিজেপি কিন্তু আমাদের আবাপ আছে, নড্ডা ডাল আলুপোস্তো খাবেন কৃষকের বাড়ি তে আর কি।
ভারভারা রাওয়ের ইমেল ব্যবহার করা হয় হ্যাকিংয়ের জন্য।
https://m.thewire.in/article/tech/rona-wilson-elgar-parishad-letters-planted-us-firm
https://www.washingtonpost.com/world/asia_pacific/india-bhima-koregaon-activists-jailed/2021/02/10/8087f172-61e0-11eb-a177-7765f29a9524_story.html
দু-এর লিংকের সূত্র ধরে, এইটা Washington post র রিপোর্ট, এভিডেন্স প্ল্যান্ট করা নিয়ে।
বছর খানেক আগে পেগাসাস নামে একটা সার্ভিলিয়েন্স সফটওয়ার ব্যবহার করার রিপোর্ট এসেছিল, অ্যাক্টিভিস্টদের বিরুদ্ধে, যে সফ্টওয়ারটা গভর্নমেন্ট ছাড়া কেউ কেনেনা। লিংকটাতে সেই প্রসঙ্গ আছে।
r2h, আমিও একজন বিফল গীতিকার। শুধু তাই নয়, আমি একজন বিফল গায়ক আর কবিও। লোকে আমার কবিতা পড়ে শীতকালে দরদর করে ঘামতে থাকে, গান শুনে গরমকালে কম্বল চাপা দিয়ে ঠকঠক করে কাঁপে। তাড়াতাড়ি করে বলুন কোথায় বিজেপির সাথে যোগাযোগ করবো। দিনে এক ডজন করে কবিতা আর দু ডজন করে গান অনায়াসে লিখে দেবো, সেসব পড়ে আর শুনে গোটা পবতে দাংগা না হয়েই যায়না। মাত্র এক কোটি টাকা পারিশ্রমিক। নাম টাম চাইনা, টাকা পেলেই হবে।
ভীষণ জনপ্রিয় হয়েছে এই গান গুলো।
আমরা কারা
খেলা হবে
মমতাদি আরেকবার
একটা খুব তাৎক্ষণিক ভাবে কানেক্ট করার এলিমেন্ট আছে গান গুলো তে। চট করে বার্তা টা দেওয়া যায়। শেষের টা বোধহয় সবচে পপুলার
পুরো ইলেকশনটাই ডিজে বুলবুল মিক্স হয়ে গ্যাচে ঃ)))
আমার একজন অন্যত্র বিফল গীতিকার বন্ধু গত ত্রিপুরার ভোটে বিজেপির জন্যে গান লিখে খুব টাকা ও সংশ্লিষ্ট মহলে অনেক নাম করেছে।
@উরেবাবা অপসংস্কৃতি আপানি যদি ভাটে একটু পিছিয়ে যান তাহলেই দেখবেন যে অভিষেক ব্যানার্জি র অপবাক্য এডিট করে বাদ দেয়া নিয়ে কথা হচ্ছিল। তাতে আমি জানাই এটা কিছুই না, CM এর অপ শ ব্দ নিয়মিত বাদ দেওয়া হয়। তাতে অডিও ভিজুয়াল প্রুফ বারংবার চাওয়া হলে আমি খুুঁজে পেতে বাার করে পোস্ট করি। এবার আমার ধারণা হচ্ছে এই প্রুফ দেখে আপনার কিছু প্ৰবলেম হচ্ছে । যাই হোক আপনার ভিজে রাখবেন না। আছাড় খেয়ে পড়ে গেলে লাগতে পারে
কিন্তু শুনেছিলুম যে তিনোরাই নাকি পোকিত বাম। তাহলে সেক্ষেত্রে বিজেপিই পোকিত তিনো।
সি এস, থ্যাংক ইউ।
রমিত , এসব এক্সপেক্টেশন কেন রাখেন বুঝি না।
রমিতের ত ইয়ের জল শুকোচ্চে না।
বিচিপি হাম্বাপার্টি , চাড্ডী নাড্ডা গাড্ডায়।
আর টুইটারের পরিবর্তেঃ
https://gadgets.ndtv.com/apps/news/koo-app-indian-twitter-alternative-union-minister-piyush-goyal-2366696
হয় দুদিকের কথাই ছাপব আর নয় কোন দিকই ছাপব না, রিপোর্টিংএর এটা একটা নীতি হতে পারে। একটা ভাষণের সবকিছু তো ছাপা যায় না, ফলে ভুলভাল কথাগুলো বাদ দেওয়া যেতে পারে, নীতি অনুযায়ী। কিন্তু তাহলে যেহেতু নেতাদের খারাপ কথার খতিয়ান দেওয়া হল না, সে জন্য আলাদা প্রবন্ধ লেখা যেতে পারে, উত্তর সম্পাদকীয়, কীভাবে রাজনীতি খারাপ হচ্ছে ইত্যাদি। বা সাধু ভাষায় সম্পাদকীয়। সেটা আমার কাছে বেশী এফেক্টিভ, না হলে নেতাদের ভাষণের মতই সবসুদ্ধু রিপোর্টিং পরের দিনই হারিয়ে যাবে।