এখানে -২০ সেলসিয়াস চলছে। বরফে পুরো ঢেকে গেছে।
শুরু থেকেই জানতাম ঐ বুড়ো লোকটার টিম জিততে চলেছে:-)
আহা পুরো জেনে কী হবে?
'নিমপাতা নিননিছা-
দিনশেষে সবই মিছা।' :-)
নিননিছা জ্ঞান দিয়েচেন, তা অর্জন করে ঋদ্ধ হয়েচি
নিরক্ষরেখায় ছায়াপথ দেখলে, সেই দৃশ্য মন ছুঁয়ে যেত
নিননিছা পুরো শব্দ-টা যেন কী?
সিঙ্গল কে যদি ভাটিয়ালিতে নিয়মিত আসতেন, খুব ভালো হত। সমুদ্রের গল্প শুনতে খুব ইচ্ছে করে।
অরণ্যদা, 'ঋদ্ধ' হলেন? 'ছুঁয়ে গেল' না? :-)
নিজে না খেললে বোধহয় ঠিক ভাল বাসতে পারি না
আমার তো বেশ লাগে আমেরিকান ফুটবল। একসময় তো কলেজ ফুটবল নিয়মিত ফলো করতাম। অবশ্য বাস্কেটবল অতটা ভালো লাগেনা। বেসবল দেখেছি, ক্রিকেটের ধারে কাছেও না।
ভুল জানতাম, বলাই বাহুল্য :-)
গুরুর কোন এক প্রাক্তন দেখি মেঘনাদ হয়ে লীলু পিসিতে ভক্তিহীন পামরদের 'ভোদাটাইপ' আখ্যা দিয়েচেন। ঋদ্ধ হলেম :-)
লেখা ভাল লাগার ব্যাপারটা 'পসন্দ আপনা আপনা' এমনই জানতাম এদ্দিন।
এই খেলাটা, আম্রিগান ফুটবল, কিছুতেই ভাল লাগাতে পারলাম না
ক্যানসাস সিটি এই ডিফেন্স নিয়ে সামলাবে কি করে?
রাহানে দেখলাম ২০১৭ থেকে হোম টেস্টে ২৩ অ্যাভারেজ। কিন্তু বসানো যাবে না।
রাহানে অফ স্পিনার দেখলে চিপ করে তুলে মারে তো। ওটা ওর গেমপ্ল্যান।
কোহলির আউটটা নিয়ে আমার কিছু বলার নেই। সেম বল রুট স্বচ্ছন্দে ব্যাকফুটে খেলে দিয়েছে। ওর এই এক অদ্ভুত বদভ্যাস আছে - অসম্ভব বড় স্ট্রাইড আউট এগেন্সট অফ স্পিনার। যে বল ইজিলি ব্যাকফুটে খেলে দেওয়া যায় সেই বলও সামনে গিয়ে টার্ন টা স্মদার করা। প্রবলেম হল - একটু বাউন্স হলেই এজ নিয়ে চলে যাবে। যে সুইপ করতে পারে না সে আইদার পা ইউজ করে সামনে খেলবে বা ব্যাকফুটে খেলে দেবে, যেমন পুজারা।
কালকের মত ফ্রাস্ট্রেটিং খেলা অনেক দিন দেখি নি। উইকেট ছুঁড়ে দিয়ে আসা পরের পর!!
নবীন (প্যাট্রিক ম্যাহোমস, বয়স ২৫, ক্যানসাস সিটি)
- বনাম -
প্রবীন (টম ব্র্যাডি, বয়েস ৪৩, ট্যাম্পা বে)
অদম্য সেনের আলোচনা এসেছে টইতে। জমে গেছে। যদিও পিঠে করে অ্যাটম বোম নিয়ে যাবার জায়গাটা এখনও আসে নি আলোচনায়। :-)
মিয়া খালিফা আর আমান্ডা সার্নি মিলে তো ভক্ত ট্রোলদের যাকে বলে ব্যান্ড বাজিয়ে দিয়েছে।
পদীপিসির বর্মীবাক্স কি পরেও সিনেমা তোলা হয়েছিল? টিভিতে দেখেছি বলে ছায়াছায়া মালুম পড়ছে।
অভ্যু, "শঙ্খচিলে ডিম পেড়েছে ছাগলে দিয়েছে তা" এই গানটা ওঁরা নির্ঘাৎ শুনেছেন। শঙ্খচিলের ডিম থেকে যদি ছাগলছানা হতে পারে, তাহলে ছাগল থেকে ভেড়া হওয়া তো কোনো ব্যাপারই না। ঃ-)
লোকেরা ভালোই তো! হরেদরে সাধারণ লোকেরা প্রায় সকলেই ভালো। মন্দের ভালো। সাধারণ ভালো। আর কে না জানে, দুনিয়ায় বেশিরভাগ লোকই সাধারণ লোক। অসাধারণ লোক খুব কম। তাই অসাধারণ পাজি বা অসাধারণ ভালো সবই খুব কম। ঃ-)
শুধু রাত্রে একটা হুলুস্থুলু হবে, সেই নিয়ে গল্প পোষায় না। প্রচুর স্টিরিওটাইপিং। বড্ড কোয়ালিফায়ারস। সব এবং সবাই খুব ভালো।
মিশনারি অনাথ আশ্রমের ফাদার বলছিলেন, "তোমরা কারুর কাছে কিছু চাইবে না, চুরি করবে না, ভগবানের দয়ায় খেটে খাবে।" কয়েকজন অনাথ ছেলে বলল, "খেটেই যদি খাবো, তবে ভগবানের দয়া আবার কীসের?"
(আরে আমারও তো সেই প্রশ্ন!)
একমাত্র লীলা মজুমদারের লেখাতেই এইসব অসাধারণ জিনিস পাওয়া যায়। ঃ-)
বেস এর যে বলে কোহলি গেল সেটা কিছু বোঝেই নি , রাহানে যে জীবনে হাওয়ায় মারে না, তার কি অসুবিধা হল বুঝলাম না।
না, শঙ্খ ঘোষের জন্মদিনে ঐ লেখাগুলো পড়াবই সেকশনে বের করা হল বলে আর আজকের সেটটা বের করা হয়নি। সামনের সপ্তহ থেকে আবার সবকিছু রেগুলার চলবে।
এইবার নীলাঞ্জন হাজরার সিরিজটা এলো না?
বাংলাদেশ ওয়েস্ট ইন্ডিজ খেলাটা লাজবাব হল। অভিষেক টেস্টে ফোর্থ ইনিংসে তিন স্পিনারের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনে ডাবল হাঁকিয়ে প্রায় চারশো তুলে ম্যাচ জেতানো - মায়ার্স অলৌকিক ঘটনা ঘটিয়ে দিল।
ডম বেস এত ভালো স্পীনার নিজেও জানতো না।
জয় পন্থ
<sm> কে অনেক দিন দেখা যাচ্ছে না। কেডিদার ও কোনো খবর নেই?
আবারো দত্তক
-----------------------
মহামারীর সময়ে ঢাল তরোয়ালহীন এক নিধিরাম সর্দারের দিন যাপনের কাহিনির সঙ্কলন এই বই। অস্ত্র বলতে স্টেথোস্কোপ, বিপি মেশিন, ছয় বছরের পুরনো ঝরঝরে স্কুটার আর বহু কষ্টে যোগাড় করা একখানা এন ৯৫ মাস্ক।
তাই সম্বল করেই লকডাউনে সারাদিন- রাত ঘুরে ঘুরে রোগী দেখেছেন এই তরুণ খুপরিজীবী চিকিৎসক। আর রাত জেগে লিখে রেখেছেন সেই অদ্ভুত সময়ের রোজনামচা।
কল্পিত গল্প উপন্যাস নয়, এই বই এক চিকিৎসকের ডায়েরি। কল্পনার মিশেল নেই। অনিশ্চিত অসহায় অস্থির ধ্বনির বর্ণময় রূপ এই সঙ্কলন।
রোজনামচা শুরু হচ্ছে জনতা কারফিউয়ের ঠিক আগে। আর শেষ দুর্গাপুজোর আগে আগেই। তারপরই যোদ্ধা চিকিৎসকের বাড়িতেই কোভিড সংক্রমণ। পুজোর দিনগুলোয় বাধ্যতামূলক ঘরে কাটানো ফলে রোজনামচাও ভিন্ন খাতে বইতে শুরু করলো।'
এই বই প্রকাশিত হতে চলেছে শিগগিরিই।
অন্যান্য বইয়ের মত এটির জন্য আর্থিক আংশিক দত্তক, মানে আর্থিক ব্যয়ভার বহনের কল রইল, কেউ ইচ্ছুক হলে জানাবেন, এখানে, বা এই মেলে - guruchandali@gmail.com।
গাধা পিটিয়ে মানুষ বানানো যায় দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে, অর্থাত ৩৬ মাসের মধ্যে। তো চল্লিশ মাসে ছাগোল পিটিয়ে ভেড়া বানানো কি এমন ব্যপার?