সম্বিৎ কে গতকাল বলা হয় নি
দুখুয়া ম্যায় কা সে কহুঁ -র জন্য মেনি থ্যাংক্স :) আক্ষরিক অর্থে নাদিয়া কিনারে মোর গাওঁ -এর হুবহু সুর মনে হল ।...একটা অংশ তো দুটো গানেই আছে
ভীষ্মদেব -এর টাও এই সুযোগে শুনে ফেলা গেলো ,একদম অন্য ক্লাস - সাড়ে তিন মিনিটেই কাঁপিয়ে দিয়েছেন
তবে একটু স্লো পেস এ গাওয়ার সুযোগ থাকলে লাজবাব হতো।.. অতি দ্রুতই শেষ হইলো :(
আজকে কয়েক ইন্চি বরফ পড়েছে।
নিজেকে ছোট করে দেখবেন না হানুবাবু।
ম er কমেন্ট দেখে একটা কথা মনে হল। শংখ ঘোষ , অলোকরঞ্জন এঁদের সম্পর্কে একটা কথা ভাবলে সবচেয়ে অবাক লাগে। আমি যা দেখি, যে সময়ে যা দেখছি, এঁরাও প্র্যাকটিকালি তাই দেখছেন, ঐ লাইন গুলো বেরোয় কোদ্দিয়ে। আমাr আমার তো নিকষ নর্দমা ছাড়া কিসু হয় না। সেটাও গৌরবানইত হয়ে গেল, সেটাও তো ঠিক ঠাক কিসু হয় না। আমরা সত্যি ই ভাগ্যবান বাঙালি , যাদের জীবৎঅকালে এই সব লোক কাজ করেছেন। আনবিলিভেবল। অতি সম্প্রতি একটি কোমেমোরিটিভ বই বেরিয়েছে , তাতে যাঁর সম্পর্কে বই, তাঁকে নিয়ে অনেকে লিখেছেন, শংখ বাবুর লেখাটি , সেখানেও অসামান্য বললে কম বলা হয়। ভদ্রলোক যাই করেন, তাতেই যাদু সত্যি বাবা।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
টীম সিলেকশানে আবার গোলমাল হয়েছে। বোলিং রোটেশান ঠিকমতন হয়নি। ফিল্ডিং প্লেসমেন্টেও তেমন কোনও চাপ তৈরী করা হয়নি।
আসলে এটাই বায়াস তৈরী করে, আপনি হয়ত দেখলেন মোদী, কয়েকটা দেখার পরেই বিগ ব্রাদার জানে যে আপনি বিজেপি ভক্ত, ব্যাস আপনাকে সেই মতন পোস্ট, ভিডিও পাঠাতে লাগল জানে আপনি দেখবেন, আর আপনার প্রোফাইল অনুযায়ী অ্যাড পাঠাতে থাকে। জানে যে যেহেতু মূল বক্তব্য আপনার পছন্দের তাই আপনি অ্যাডটা দেখবেন। আর যেহেতু অ্যাডটাও আপনার প্রোফাইল অনুযায়ী তাই সেটাও ক্লিক করার প্রোবাবিলিটি বেশি। আর এতেই টাকা, এই করেই ফেসবুক, টুইটারের এত রমরমা। আর এতে করেই অনলাইন সমাজ এত পোলার। আর তারই রিফ্লেকশন অফলাইনেও। তাই হয় বাইডেন ভালো নয়ত খারাপ, ধুষরের প্রাচুর্য্য আজ গিয়াছে হারায়ে অনলাইনের অন্তরালে।
আজ এই আমার দুই পয়সা, বাকি কাল।
দাঁড়া আমি ফিনিশ ব্রাহ্ম লোকসঙ্গীত শুনবো। অ্যালগো ক্র্যাশ করে দেবো। ইনফাইনাইট লুপে বোঁ বোঁ করে ঘুরবে।
বি ওগুলো হল নিজেরই পাপের বোঝা, আমি সেভাবে দেখি, যা করব কম্পিউটারে সবই বিগ ব্রাদার দেখছে।
ফাফ খুললেই একগাদা সেল্ফ ইম্প্রুভমেন্ট হাবিজাবি লিংক আসে। বালস্য বাল টাইপ।
বাবা রুট তো সমূলে আঘাত করেছে।
কুলদীপকে না খেলানোর ফল পেতেই হবে।
মেহেদি হাসান ভক্তদের জন্যে একটা হালকা চালের গানঃ 'কিঁউ মুঝসে খফা হো গয়ে অ্যায় জান-এ-তমন্না? ভিগি হুই মৌসম কে মজা কিঁউ নহীঁ লেতে"?
লিরিকটা দেখবেন, দ্বিতীয় অন্তরাতেঃ বরসাত নে এক আগ লগা দী হ্যায় চমন মেঁ! উস আগ কো অপনেমে দবা কিঁউ নহীঁ লেতে?
২ রিদ্ধিকে খেলালে ওই ক্যাচ মিস হত না। পন্থ স্পেশালিস্ট ব্যাটসম্যান।
ই কি রে বাবা । রান তো করেই যাচ্ছে।
সোলকার আর ওয়াদেকার ।
যাই হোক, ব্যাটসম্যান বেশি প্যানিক করে আউট না হয়ে গেলে ইংল্যান্ড তো সাড়ে তিনশো অনায়াসে করবেই। এ এক্কেবারে রঞ্জির পিচ।
হ্যাঁ, গাভাসকার আর সোলকার :-)
তখন তো আমাদের দুর্ধর্ষ পেস ব্যাটারি গাভাসকার আর সোলকার বোলিং ওপেন করত। বল প্যান্টে না ঘষে মাটিতে ঘষত শাইন তুলে ফেলার জন্যে।
চন্দ্র, বেদী, প্রসন্ন-র আমলে এ জিনিস দেখা যেত, তখন ভাল পেস বোলার তেমন ছিলও না। প্রথম দিন, প্রথম ঘন্টাতেই স্পিন আক্রমণ
ঘরের ছেলেকে খেলাবে বলে চেন্নাই কী পিচই না বানিয়েছে। ফাস ডে ফাস আওয়ারে স্পিনার নেবে গেল।
উইকেটে কিছুই তো নেই মনে হচ্ছে। কবে থেকে ভাঙতে শুরু করে দেখা যাক। পন্থ অলরেডী একটা ক্যাচ মিস করলো।
কুলদীপের তাও জায়্গা হলনা টীমে। নদিম আর সুন্দরকে নিয়েছে।
এই যে রাগপ্রধান এর খবর :-)))))
https://indianexpress.com/article/india/d-n-jha-historian-7175160/
আচ্ছা সিকি তথা শমীক এখানে আর আসে না কেন?
আমার পরিচিত একজন মেহেদী হাসান এর জল ভি চুকে পরবানে (ঠিকঠাক বোধহয় লিখলাম না) শুনে পুকুরে ঝাঁপ দিয়েছিলেন অন্য কোনোভাবে ভালো লাগা প্রকাশ করতে না পেরে .... ওই ভার্সন টা যেটা বৈরাগী রাগ বেসড
ক্লাস ১০ এর মধ্যে তৎকালীন প্রকাশিত অধিকাংশ গান শুনে ফেলেছিলাম , এমনকি যেগুলো পাকিস্তান ফিল্ম এ প্রথম গাওয়া হয়েছিল , সেখান থেকেই অব কে হাম বিছরে র অরিজিনাল শুনতে পেরেছিলাম
কলেজে পড়ার সময় প্রায় দিন S.N.Baerjee রোড এ পুরোনো LP ঘাঁটাঘাঁটি করতাম , যোদি কোন মণিমুক্তো পেয়ে যাই , সেই খুঁজতে খুঁজতেই পাত্তা পাত্তা বুটা বুটা - র অপার্থিব ভার্সন টা পেযেছিলাম
আর এখন সেই সবই শুনে যাই, উর্দু ভাষা প্রায় বুঝি না বলতে গেলে , শুধু সুরের জাদু আর এক্সপ্রেশন
এক বেগম আখতার ছাড়া গজল গায়কী আর এভাবে কারুর কাছে পাই নি
বই চেয়ে খেরোর খাতায় পোস্ট করলাম .
সরাসরি ফেসবুক এ কোনো বড় গ্ৰুপে পোস্ট দেয়া যেত .
কিন্তুক ...
দিলাম আরকি
জো রোগান পডকাস্ট e সিদিক এসেছে
কিন্তু dekhte পাচ্ছিনা।
স্পটিফাই পাই না app স্টোরে , web site এ বলে আমার এখানে এভেইল্যাবলে na, পাওয়া যায় না।
'দুখুয়া ম্যায় কা সে কহুঁ'র পরেই চাপাতে হয় 'উমর ঘুমোর....'
আবার পীর বকশ,
আমার পুউরো মিউজিক্যাল লাইফটা বরবাদ করে দিয়েছেন এই মেহেদি হাসান, সঙ্গে পীর বকশ থাকলে আর কথাই নেই। শুনে দেখো, একই রিপিটেটিভ ঠেকা আর তেহাই, কিছুই ইনোভেশন নেই, তবু কিরকম একেবারে 'খাপে খাপ পঞ্চার বাপ' টাইপের বাজনা।
চুলোয় যাক এই মুলো, পদ্ম, ছিপিএম। থাকুক এইসব গান আর সেই একটা গেরুয়া জোব্বা আর গেরুয়া পাগড়িধারী, বাকিসব ভাঁড় মেঁ যায়ে....