একটা গোটা দেশের এতো এতো বড় লোকেরা এক সংগে এরকম পা চাটা কুত্তা হয়ে গেল, আর কৃষক ট্রাকটর নিয়ে মিছিল করলে সকলের খুব চিন্তা উত্তর পশ্চিমের কৃষক বড়লোক , গরীব বাঙালি কৃষকের জন্য কেউ দুশ্চিন্তা করে না :-))))) এই লেভেলের সাইকোফ্যান্সি ভারতে এমারজেন্সির সময় তেও হয় নি।
কি অবস্থা সত্যি, এদের পিচে নামাতে মিয়া খলিফা আর রিহানার টুইট লাগলো ? এবার যা হবে, caa এর বিরোধিতায় শাকিরা র টুইট, জম্মু কাাশ্মিরের ওপর আইনের বিরোধিতায় সালমা হায়েকের টুইট এইসব ছাড়া আর কাজ হবে না। কংগ্রেস কে গ্লোবাল উইং খুলতে হবে। রাহুল কে সরিয়ে থুনবরগ কে সভাাপতি করতে হবে।
ফেকু আবার ফার্মারদের হয়ে টুইট করা কয়েকটা অ্যাকউন্ট বন্ধ করে দিয়েছে।
বলতে চাইছি এলেবেলে ট্যুইট করলে তেনার বাড়ির লোক পড়বেন বলে মনে হয়? অমিতা বচ্চনের বাড়ির লোকও পড়ে না!
ভারি তাজ্জব দাবি!
বাড়ির লোকের খেয়েদেয়ে কাজ নেই?
সবই গরুর রচনা কেস . গত দুমাস ধরে এসব দুপয়সার ইন্ডিয়ান সেলিব্রিটিরা ফার্মার্স এজিটেশন নিয়ে কোনো টুইট করে উঠতে পারেনি অচেনা সিলেবাস বলে । এদ্দিন পরে যেই রিহানার টুইট দেখেছে , অমনি সব ফ্ল্যাট পিচ পেয়ে ব্যাট ঘোরাতে লেগেছে।
অবশ্য প্রভুভক্তির দিক দিয়ে বাঙালি বুজিরাও কম যায়না। মমব্যানের এগেনস্ট এ কারোর তো বলার মুরোদ দেখা যায়না . অবশ্য এরা নেহাতই চুনোপুটি , এরা টুইট করলে এদের বাড়ির লোকেও পড়ে কিনা সন্দেহ.
রিহানার এক ট্যুইটে সব চাড্ডি খুলে লাপাচ্চে। সেলিব্রিটিদের ট্যুইটের উত্তর দিচ্ছে গম্মেন্ট বিবৃতি দিয়ে!! আরো চাট্টি পালতু কুত্যাকে নামিয়েছে ঘেউ কত্তে। হেগে পেদে বড়ি দিয়ে ফেলল। ঊদিকে চিন চুপচাপ এলাকা বাড়াচ্ছে ভারতের ভিতর। সেই নিয়ে মুখ খোলার সাহস নেই স্টেপ নেয়া ত দূর।
ভাবা যায় এই ফেকুরা থাকলে বাংলাদেশযুদ্ধের সময় কি হোত?ওই লেভেলের আন্তর্জাতিক চাপে ত কব্বে হ্যাঁ হ্যাঁ স্যার করে বসে থাকত ফেকুর বাচ্চা।
রিহানা আর মিয়া খালিফার টুইটে দেশের সার্বভৌমত্ব বজায় রাখতে সমস্যা হচ্ছে শুনলাম।
পিসির সরকারে ত সারদা নারদা কত ম্যাজিক দেক্লুম। ওদিকে পিসি সরকারও শুনি টাওয়ার গ্রুপের টাকা ভ্যানিশ করে দিয়েচে। সিবিআই বলচে তুমি দুষ্টু লোক।
বিজ্ঞাপণের চ্যানেল, ফাঁকে ফাঁকে খবরের চুটকি চাটনি। খবর জিনিসটাই হয়ে গেছে এনটারটেইনমেন্ট। নাটক।
এই মনে হয় হবার ছিল।
একজন লিখছেন পিসির সরকার, এদিকে আমি তাড়াতাড়িচ্চোটে পড়লাম পিসি সরকার। :-)
কবে শোনা যাবে তিনি বাংলায় গাইছেন, "আমার আড় হাবে না দেড়ী"
রমিত- এর দেওয়া ক্লিপে দেখলাম / শুনলাম , সেই অমর উক্তি - আম্বানির চ্যানেলে কোন গেস্ট-এর অম্বানির সমালোচনা নাজায়েজ :-((
এখন সবই খোলাখুলি এবং নির্লজ্জ
সেই বিখ্যাত ক্রিকেটার, তিনিও হাসিমুখে হ্যান্ডশেক করছেন প্রধানসেবকের সঙ্গে, সেই ছবি শেয়ার করছে লোকে।
ব্যাটারি খাচ্ছে বড়ো, একমাত্র কমপ্লেন।
কিন্তু একমাত্র সেজন্যই কি সবাই সিগ্নালে আসতে চায় না?
আমি সিগনাল ব্যবহার করি, টেলিগ্রাম ও। কিন্তু সিগনাল অনেক বেশি সিকিওর। মুশকিল হলো শুধু আমি আর কজন এলে তো হবে না, সবাই কে আসতে হবে।
উনিও অ্যান্টি ন্যাশনাল।
আর, গ্রেটা থুনবর্গ? তিনিও তো সাপোর্ট জানালেন!!
সম্বিত পাত্র জানিয়েছে যে রিহানা আর মিয়া খালিফা অ্যান্টাই-ন্যাশনাল।
সন্বাদমাধ্যমের গুষ্টির পিন্ডি করছেন করে ফেলুন, কুন বক্তব্য নাই!
কেবল বক্তব্য এই যে মার্ক জাকারবার্গ নামক এক মার্কিনি সাহেব ক্রোনি ক্যাপিটালিজমের নামে আপনাদের সরকার, ব্যাবসাপাতি, ব্যক্তিজীবন - সব দখল করে নিল - এ সব ও একটু খেয়াল করবেন।
শুনতে পাই পিসির সরকারের সব নির্দেশ হো আ তে আসে, ফার্মা ফাইনান্স মিডিয়া - এ সব ও হো আ তেই নির্দেশ, যোগাযোগ - সব চালায়। আপুনাদের জীবন এই হোয়াতেই এত আবদ্ধ যে অন্য কুন অপশান খতিয়ে দেখার টেইম ও নেই।
প্ল্যাটফর্ম রাশিয়ান ইনভেস্টমেন্টে তৈরি, শেষ পর্যন্ত কি করবে খোদায় মালুম, কিন্তু সিগন্যাল তো বেশ ভাল প্ল্যাটফর্ম। হতে পারে সেও মার্কিন সাহেবের মাল - কিন্তু সে জাকারবার্গের মত কারো প্রোডাক্ট নয়, যার কিনা আল্টিমেট উদ্দেশ্য দুনিয়ার দখলদারি।
ফ্রি উইল তো ফ্রি নয়, যেটুকু ফ্রি সেটুকু দিয়ে যা পারা যায় ...
এইসব আসলে বিজ্ঞাপন এর চ্যানেল, ad এর ফাঁকে ফাঁকে সময় সুযোগ মতো খবরের রিয়াকশান দেখায়।
আসলে জার্নালিজম জিনিসটাকে চিরকাল একটা নোবল প্রফেশন হিসেবে দেখে এসেছি তাই এই সুমন বা অর্নবকে জার্নালিস্ট হিসাবে মেনে নিতে মন চায় না। তবে সন্চালকের উপর সাম্বাদ পরিবেশনের দায়িত্বটা এসেই পড়ে আর সত্যি বলতে এদের আরো বেশি দায়িত্বশীল হওয়াই উচিত। ইন ফ্যাক্ট প্রেস ক্লাব থেকে এদের প্রেস কার্ড বাতিল করে দেবার দাবি তোলা উচিত
ষ্টার গোল্ডে শিনিমা দেখছি, রেডি, সলমন খান আছেন।এই নিয়ে বোধহয় nth বার। হানুদাকে একদম স্ট্রঙ্গেস্ট রেকো রাখলাম।
চ্যানেল টা 2014 তেই রিলায়েন্স কিনেছিল। মানে etv গ্রুপ কিনে তখন এই চ্যানেল লঞ্চ করে । নাম টা etv নিউজ বাংলা রেখেছিল কারন etv বাংলার খুব পপুলার চ্যানেল ছিল। পরে 18 তে ডিরেক্টলি টিভি18 নেটওয়ার্ক এর আন্ডারে নিয়ে আসে।
পিওর বিজনেস একবারও বলছি না। এখন বাংলায় কোনো নিরপেক্ষ চ্যানেল নেই। প্রত্যেকেই কোনো না কোনো পার্টির গুড় খায়।
2018 তে নাম চেঞ্জ হয়েছে।
ইনভেস্টমেন্ট টা কবে এসেছে খবর এনে দিন।
আর এটা যদি পিয়োর বিজনেস হয়, এর যদি কোনো রাজনৈতির শক্তির টুল হবার ইচ্ছে ন থাকে, এডিটোরিয়াল স্বাধীনতা বিলোবার ইচ্ছে থেকে থাকে তাহলে বলতে হয়, এই মহিলা ও তার টিম এর চাগরি আরো ই যাওয় উচিত, কোনো ই ক্রেডিবিলিটি থাকবে না তাহলে। যাবে না কোন চিন্তা নেই, সাইকোফান্সি ই আজকের রীতি।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
সংবাদের দায় যারা সংবাদ তৈরি করছে তাদের। অর্থাত আমাদের। এ তো খুবই পাতি ব্যপার। যেমন টেসলা গাড়ির দায় এলন মাস্কের আর ফুচকার দায় ফুচকা বিক্রেতার।