"আজ তিনজন সৌম্যদর্শন প্রবীন লোক রাম মন্দিরের চাঁদা চাইতে এসেছিলেন"
কত দিলেন?
অভ্যু, হালচাল কেমন বুঝছো? চারিদিকের?
অ্যাঁ? হুতো লুরু থেকে বুফোর্ড হাইওয়ে ফার্মার্স মার্কেটে বাজার করতে আসে? খুপি ডেডিকেটেড কাস্টোমার বলতে হবে।
এম্পায়ার যখন গুণ্ডামী ছড়াচ্ছিল সবখানে
AFL-CIO রেও কেমনে জানি বরবাদ করছিলো
আহা কেকে, থ্যাঙ্কু। কী জীবন। শুক্কুরবারের বিকেলে তিনটে থেকে চারটে একটা মিটিং, তারপরে চারটে থেকে সাড়ে পাঁচটা আরেকটা।
"পাঁচটা গুন্ডা প্রকৃতির লোক এলে হয়তো ঘাবড়ে গিয়ে দিয়েও দেবো। দ্বিতীয় রকম লোকই বেশি যাচ্ছে।"
তবু ভাল যে সৌম্য প্রবীণ লোকজন যাচ্ছে, কিন্তু চাঁদা পাবার বেলায় গুণ্ডারাই পায়। ভদ্রলোকেদের জমানা আর নেই। ভয় আর ভক্তি।
আমিও পড়ি। অরিনের লেখা। কমেন্টও করি। ভাটে তো নিয়মিতই কথা হয়।
আমি লুরুতে।
ভাবাবেগ এখন শুধু রামভক্তদের। চাঁদা না দিলেই বরং যাবতীয় বড়দাদের অনুভূতি আহত হবে।
১৯৮৯ সালে দক্ষিন ভারত বেড়াতে গিয়ে প্রথম রাম-ইঁট দেখি। সেই নিয়ে খুব খিল্লি হয়েছিল। সেই রাম-ইঁট এখন মুষল হয়েছে। রাম মন্দিরের চাঁদা নিয়ে ভালোই তম্বি তম্বা চলছে দেশ জুড়ে। বাড়ি বাড়ি, পাড়ায় পাড়ায়, ট্রেনে বাসে। প্রোফাইলিংও হচ্ছে। সিরিয়াস ভয়ের ব্যাপার।
আজ তিনজন সৌম্যদর্শন প্রবীন লোক রাম মন্দিরের চাঁদা চাইতে এসেছিলেন। ইস্তেহারে লেখা আছে 're-establishment of national self-respect'
কোথায়? দেশে হলে আমার ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত লেগেছে বলে এফ আই আর ঠুকে দিতাম।
আমি গুরুর অনেক অনেক দিনের নীপা। সেই ২০০৬ সালে থেকে। অরিনবাবু আপনার সব লেখা পড়ি। ভাট -ও। গুরুর অনেক এরকম নীপা আছে। তাই এরম বললে হয়??
দিইনি কিছু। কিন্তু সব জায়গায় তো সৌম্য প্রবীন যাচ্ছে না, পাঁচটা গুন্ডা প্রকৃতির লোক এলে হয়তো ঘাবড়ে গিয়ে দিয়েও দেবো। দ্বিতীয় রকম লোকই বেশি যাচ্ছে।
"আজ তিনজন সৌম্যদর্শন প্রবীন লোক রাম মন্দিরের চাঁদা চাইতে এসেছিলেন"
কত দিলেন?
আজ তিনজন সৌম্যদর্শন প্রবীন লোক রাম মন্দিরের চাঁদা চাইতে এসেছিলেন। ইস্তেহারে লেখা আছে 're-establishment of national self-respect'
আমি আপনার 'দখিন হাওয়ার দেশ' নটা পর্ব একসাথে পড়েছিলাম। কমেন্টও করেছিলাম তো। দশ নম্বর পর্বটা এখনও পড়া হয়নি অবশ্য। এমনি করে অভিমান করতে আছে? আপনার লেখা অত্যন্ত ভালো লাগে। এখানে ভাটে যেগুলো লেখেন সেগুলোও। অবশ্য সব টপিক আমি অত বুঝিনা। তাই সেই নিয়ে কিছু বলাও হয়না।
অরিনকে বললাম।
অভ্যুসাব, তানিক মেল চেক করনা।
আমার গুরুতে লেখার একসপিযরিয়েনস যাচ্ছেতাই। যাই লিখি কেউ পড়ে না। এখন যে ক্লিনিকাল ট্রায়াল নিয়ে লিখছি, কেউ পড়ে না (anandab আর dc বাদ দিলে)। আমি কমেন্ট না পেলে গুরুতে আর আসব না। এই উইকেণ্ড দেখব, কেমন রেসপনস পাই, যদি কমেন্ট না পাই, আর আসব না।
না, না - সোশ্যাল মিডিয়া কিন্তু ভালো, পুষ্টিকর জিনিস।
এই যেমন ধরো, গুরুতে যে বিষাণ বসুর লেখাটি বেরিয়েছে কোভিড ভ্যাক্সিন নিয়ে, এটি এখনও পর্যন্ত ২০৩ জন ফেসবুক ইউজার শেয়ার করেছেন, মানে তাদের বন্ধুবান্ধবরা লেখাটি পড়তে পারবেন।
তো, এই যে একটি লেখা বা ছবি বা কোনো খবর - কারও ভাল লাগল এবং সে এটি অন্যদের সঙ্গে সহজে শেয়ার করতে পারছে - এটা তো ভাল ব্যাপার। আমি তো ফেসবুক/হোয়াটসঅ্যাপের দৌলতে কতকিছু জানতে পারি, দেখতে পারি - ভাল তো।
খুব ভাল হয়। আপদ বিদেয় হয়।
এই সব কটা সোশ্যাল মিডিয়া উঠে গেলে বেশ হয়।
এবার গুগল বনাম অস্ট্রেলিয়া।
"Google’s testimony today is part of a pattern of threatening behavior that is chilling for anyone who values our democracy,” said Peter Lewis, the director of the institute’s Centre for Responsible Technology."
ফেসবুকের সঙ্গে ও লেগেছে।
_
____
নানা এটা অনেকটা বেনোজলের মত। বেনোজল ব্যাপারটা র আশ্চর্য্য ক্ষমতা, সে যে দলেই যাক, কংগ্রেস, তৃণমূল, বিজেপি, সে সিপিএম er নিজস্ব বেনোজল :-))))
একদা সিপিএম সমর্থকে
রাজীব ব্যানার্জি বিজেপি তে গেলো। সিপিএম সমর্থকে বিজেপি ভরে গেলো মাইরি। :-))))))
লঙ্কা দুই উইকেটে সাত রান থেকে এখন লাঞ্চে আর উইকেট না হারিয়ে ৭৬ করেছে। টীমটা আসতে আসতে গুছিয়ে উঠছে। দুইতিন বছর পর আরো দুয়েকজন ম্যাচ উইনার যোগ দিলে বেশ ভালো টীম হয়ে উঠবে।
কমুনিসদের মার্ক্স আর বিজেপিকে হিন্দুত্ব ছাড়তে হবে। কারণ উহারা হাইস্যকর।
ধন্যবাদ অর্জুন। আমি যেহেতু ফেসবুকে নেই তাই দেখা একটু অসুবিধে হবে হয় তো। আপনারা পরে ইউটিউবে তুললে দেখে নেব।
থ্যাংকু অরিন। তাহলে সোয়ার্ম সব ওখানেই রয়েছে । ভারতের দিকে আসে নি।