যাহ বৃষ্টি শ্যাস।
"কার হাতে সত্যি সময় আছে বলেন আজকের দিনে পাঁচদিন ধরে একনাগাড়ে গেম ফলো করার "
সে কি? টেস্ট ক্রিকেটের জন্য পাঁচটা দিন সময় দেওয়া যাবে না? আমি অন্তত দিতে রাজি আছি। এবারের ভারত অস্ট্রেলিয়া টেসট সিরিজ দেখার পরেও বলতে পারলেন?
খ, টু বি অনেস্ট আমার প্রকাশক আমাকে পনেরোটা বই দিতে চেয়েছিলেন। আমি পাঁচটা নেব বলেছি। তার একটা আপনাকে দেব, অন্যটা রঞ্জনবাবুকে। অরিনবাবু এ দেশে থাকলে তাঁকে একটা দিতাম। এটা একটা আন্দোলন, আমি সেই আন্দোলনের অংশ। আপনাদের কাছে এটা আমার শ্রদ্ধা প্রকাশের অন্যতম উপায় হিসেবে বিবেচনা করবেন দয়া করে।
বাই দ্য ওয়ে, আমার নামে চুকলি কাটা এক গুরু পরিবারের পুরনো খেঁচো বইটা তাঁর অনলাইন সাইটে রাখার ইচ্ছে প্রকাশ করেছিলেন। আমি প্রকাশককে পত্রপাঠ না করে দিয়েছি।
"এদিকে জিওয়োগ্রাফিতে হুলিয়ে লিখে এলাম ধান চাষে প্রচুর জল থাকতে হবে। এই একদম হাঁটু পর্যন্ত। এদিকে আমাদের জিওগ্রাফি টীচারের মতে - যেখানে ভালো বৃষ্টি নেই - সেখানে ধান চাষ নেই। "
জলের ফুটপ্রিন্ট একটা দিক। কিলো পিছু চালে ১০০০ লিটার মত জল লাগে, (দুধের মত)। অবশ্য ধানচাষের ক্লাইমেট ইমপ্যাকট ও কিছু কম নয়।
আমার হাতে আছে।
টেস্ট ক্রিকেট এর কোয়ালিটি বা প্যাশন সবই ঠিক। কিন্তু সমস্যা হলো গিয়ে টাইম। কার হাতে সত্যি সময় আছে বলেন আজকের দিনে পাঁচদিন ধরে একনাগাড়ে গেম ফলো করার ? টিভি হোক বা মাঠে।
ক্রিকেটে প্যাশন তৈরী করতে গেলে টেস্ট ক্রিকেট দেখতে হবে। এই সিরিজটা খুব ভালো উদাহরণ। অনেকেই বলছে যে সিডনি টেস্ট ড্র ক্রিকেটকে আবার ফিরিয়ে নিয়ে এলো।
দূর রাতে বৃষ্টি হয়ে ঘন্টা হবে। কাল সকালটা একটু dekhun
এলে, বাবা একেবারেই ভালো নেই। ঠিকানা পাঠিয়ে দিছি। আপনার বই পাঠাবেন খুব ই আনন্দের কথা। কিন্তু টাকা কি করে দোবো? বিনে পয়সায় বই বিলি করবেন না, লোকের ধারণা হবে শস্তার জিনিস। আমি বৌ এর বই ও পয়সা দিয়ে কিনে পড়ি। সিরিয়াস। :-)))
সি এস, ইংরেজি আকাডেমিক বই তো মনে হয় লোকে যাতে কিনতে না পারে, শুধু লাইব্রেরি যাতে কেনে তার জন্য বেরোয়। গত দু বছরে পরিবারের প্রবন্ধ আছে বলে দুটি বিদেশে আকাডেমিক বই কিনেছি, একশো চল্লিশ ডলার দাম, এভাবে সম্ভব? তাও ইন্ডিয়া এডিশনে হাত দেবা যেত আগে অসম্ভব এখন হাত দেওয়া । বাংলায় অনুষ্টুপ , দিবারাত্রির কাব্য বা ঐ মডেলের পত্রিকা -বই গোদা পেপার ব্যাক প্রচন্ড দাম। আবার গাংঅচিল ইত্যাদির কায়দা হল, বই ছোট বড় সব ই হার্ড কভার, 'ফস্সা বই' ট ভালো বলেছো :-) কি অসহ্য দাম। যা বেরোয় বেশিটাই কোন আগ্রহ পাই না।
আগে এক সময় যা বই পড়তাম সেটা কিনে পড়া হত না, সম্ভব ও ছিল না। তার পরে কিনে পড়তাম। ভালো লাইব্রেরি ছিল। শান্তিনিকেতনে। তার পরে শুধু কেনা হল কয়েক বছর পড়া র ক্ষমতার তুলনায় বেশি। গত দু বছরে আমি সব মিলিয়ে ম্যাক্স ৫ টা বই আদ্যপান্ত পড়েছি। বাকি সব ই এই বই এর ঐ পেপার বা চ্যাপটার। ইত্যাদি। এখন তাও পড়ি না। কিছু পড়তে ইচ্ছেই করে না। আমার আদ্যপান্ত বই পড়ার ন্যুনতম ইচ্ছে চলে গেছে বছর খানেক হল। খুব প্রিয় লেখক হলে তবু পারি।
আর মনে হয় বুক রিভিউ ও লিখবো না। যদিও সব মিলিয়ে সারা জীবনে হয়তো পূর্ণাংগ র্ভিউ প্রবন্ধ মাত্র গোটা দশ পনেও কারণ অ্যাকচুয়ালি দেখেছি, গোটাটাই অর্থহীন। স্কলাস্টিক বই বা ইনট্যারন্যাশনাল ফিকশন বা কবিতা, অনেক রিভিউ বেছে তাও নেড়ে চেড়ে দেখতে ইচ্ছে করে, বাকি কিসু ইচ্ছেই করে না। বই পড়ে কিসু লিখলে, যাদের ঐ বিষয়ে আগ্রহ আছে তারা কেন আমার মতামত জানতে আগ্রহী হবে সেটা নিজেই বুঝি না। কারণ আমি তো কোন বিষয়ের ই এক্সপার্ট নই। প্র্যাকটিকালি অশিক্ষিত। আর যাদের আগ্রহ নেই, তাদের ভারি বয়ে গেছে। আর বিজ্ঞাপন ই যদি করতে হয়, তাহলে বইয়ের লেখক প্রকাশক আমার কাছে আসবে কেন, আমার অপিনিয়নে কার কি যায় আসে। এসব নানা বিধ কারণে আমার জীবনে সবচেয়ে প্রিয় জিনিস বই সম্পর্কে আমার সম্পূর্ণ আগ্রহ হারিয়ে যাচ্ছে বা গেছে। অভ্যেসে নাড়া চাড়া করি। অর্থনইতিক সমস্যা ও একটা কারণ, নানা কমিটমেন্ট সামাল দিতে গিয়ে চাপে পড়ে গেছি, অথচ যাদের কাজে লাগার চেষ্টা করছি, তাদের প্রয়োজন সত্যি ই বেশি ও জীবনের সমস্যা দুরূহ। বই পড়তে একটু মাথ ফাকা লাগে সেসব আর নাই। হবেও না।
খুব ই চাপের। আমার ধারণ মনোসংযোগ এর ক্ষমতাটাও চলে গেছে বা যাবে শীঘ্রই . মোবাইল ব্যাবহার এর কু প্রভাব হতে পারে, যদিও আমি একেবারে প্রয়োজন ছাড়া ফোন ব্যাবহার করি না। ইনটারনেট জিনিসটা ছেড়ে দিয়ে দেখতে হবে, বই এর প্রতি মনোসংযোগ ফেরাতে পারি কিনা। নইলে কোন বিষয়েই আগ্রহ পাই না, এই পরিস্থিতিটা এলো কি করে বুঝতে পারি না।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
পাঞ্চলাইনটা শেষেঃ
"স্থানীয় বিজেপি বিধায়ক বিনয়ভূষণ দাস জানাচ্ছেন, তাঁরা যে ত্রিপুরার বাসিন্দা, এমন নথি দেখাতে পারেননি। তাই এখনও পরিবারটি সরকারি সাহায্যও পায়নি।"
ক্রিকেট নিয়ে প্যাশন কম , একা দেখতে ইচ্ছে করে না। বন্ধু-বান্ধবের সাথে আড্ডা + ক্রিকেট ভাল লাগে।
তবে কালকের ব্যাটিং-টা হয়্ত দেখব। সিরিজের সেশ দিন-ও ৫০-৫০, খুব বেশি হয় না
বাবা, বাল- ও চলে এল।
হ্যাঁ, এল। ওতে মুচ্ছো যাওয়ার কিছু হয়নি। কারণ ওটি আপনাকে বলাই হয়নি। ওটি কথার মাত্রাবিশেষ, কলকাতাও তার ব্যতিক্রম নয়। তাছাড়া এখানে চণ্ডালদের খাঁচায় পুরে রেখে মাজাকি দেখেন নাকি যে তাঁদের বুলি শুনে ভদ্দরনোকদের মতো কানে আঙুল দেন? বাংলা স্ল্যাং নিয়ে বই ছাপানো গুরুর লোকজনদের স্ল্যায় নিয়ে এত ছুৎমার্গ কেন? এ তো মানে দ্বিচারিতার চরম নিদর্শন!
ফেসবুকের প্রচার? গুরুকে অভিযুক্ত করুন। দুনিয়ার হেন কোনও ফেসবুক গ্রুপ নেই যেখানে তারা তাদের প্রকাশিতব্য বইয়ের প্রচার করেন না। তারা গ্রুপগুলোর কোনও আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন না। শুধু আমাদের দেখুন মার্কা হ্যাংলামি চালিয়ে যাচ্ছে দিনের পর দিন। নাম চান? দিয়ে দেব। এমনকি কিছু 'নামজাদা' প্রগতিশীল লেখকও একই গোত্রভুক্ত! আর আছে গুরুতে প্রকাশিত লেখার লিঙ্ক সাঁটানো একধারসে। শালা চালুনি করে সূঁচের বিচার!
বাংলাদেশের টাকার কনভার্সন রেট জানান। ৮০০ টাকা মানে ভারতীয় টাকা কত হয় বলুন। তাছাড়া ওখানে বইটার পৃষ্ঠাসংখ্যা ৫৪০। এবারে হিসেব কষুন।
বলছেন বটে এলেবেলের বই নিয়ে বলছেন না কিন্তু এলেবেলে এসব ভদ্দরনোকদের হামানদিস্তায় পানছ্যাঁচা করে থাকে। বাদ্দিন। এক বছরবিয়োনি 'লেখক'-এর বই আর তার রেস্টুরেন্ট চালানো প্রকাশককে নিয়ে আপনার মাথা না ঘামালেও চলবে।
আমি উইলো টিভিতে দেখি, যেকোন ডিভাইসে দেখা যায়।
'একটা ওয়েবসাইট আছে - গুগল' :-)
প্রচুর চিন্তা ভাবনা করেন - কিন্তু পান্জাব থেকে বাসমতী রাইস ঠিক কি ভাবে আসে সেটা নিয়ে কি আদৌ ভাবেন? পচ্চুর প্রশ্ন। এদিকে জিওয়োগ্রাফিতে হুলিয়ে লিখে এলাম ধান চাষে প্রচুর জল থাকতে হবে। এই একদম হাঁটু পর্যন্ত। এদিকে আমাদের জিওগ্রাফি টীচারের মতে - যেখানে ভালো বৃষ্টি নেই - সেখানে ধান চাষ নেই। একটু ভাবা প্র্যাকটিস করুন।
একটা ওয়েবসাইট আছে - গুগল। সেখানে সার্চ করে দেখুন ওয়াচ লাইভ ক্রিকেট ফ্রী ইত্যাদি। দেখবেন পোচ্চুর সাইট আছে।
টেল এন্ডার-্দের বাউন্সার দেওয়া হবে না, এমন একটা অলিখিত নিয়ম ছিল এককালে। এখন আর মানা হয় না ।
কোথায় দেখব / কমেন্ট্রি পড়ব বল তো?
কেন ক্রিকইনফো কেন?
এবার এত আকর্ষণীয় খেলা হচ্ছে, সম্বিৎ, বড়েস, অভি, অমিত, আকা - সব বন্ধুদের সাথে একসাথে বসে বড় স্ক্রীনে দেখতে পারলে আরও জমত।
একা দেখতে ভাল লাগে না। আমি অবশ্য দেখছিও না, জাস্ট ক্রিকইনফোতে ফলো করছি
সাইনি এখন ৫০% ফিট, সেটা ইন্ডিয়ান টীম জানে। তবে আমারও মনে হচ্ছে যে ম্যাচ শুরু হওয়ার আগেই কিছুটা ইনজিওর্ড ছিল।
সাইনি এই লেভেলে আউট-অফ-ডেপথ।
সাইনি কি চোট লুকিয়ে খেলছিল? প্রথম টেস্টে কয়েক ওভার বল করেই ইন্জিওরড, জটায়ুর ভাষায় হাইলি সাসপিশাস
ক্রিকেট উপ্ভোগের পথে কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে ম্যাচ ফিক্সিং। এই সিরিজে অন্তত সেই চিন্তাটা মাথায় আসছে না
হালকা বৃষ্টি শুরু হয়েছে।
আজকে বিকেলে 4 টের থেকে বৃষ্টির প্রেডিকশন আছে। রাত্তিরে ও হবে। কালকে সকালে 9 টার অব্দি ৩০-% প্রেডিকশন। তারপর আস্তে আস্তে কেটে যাবে বলছে।
সাইনিকে দিয়ে আর বল না করালেই পারে। প্রচুর রান দিচ্ছে। ক্লিয়ারলি এখনও ফিট নয়।
"স্মিথের ক্যাচ মিস করলো সিরাজ। সোজা ক্যাচ। এই সিরিজের অন্যতম সমস্যা জঘণ্য ফিল্ডিং।"
নবাব "মহারাজ"রা ক্রিকেট খেললে একটু আধটু ওরম হয়।
অমিতবাবু ওয়েদার কেমন? শুনছি ঝড় বৃষ্টি হবে? কাল না আজ?
অরিন,
আচ্ছা,আমি এবার ভালো বুঝতে পারলাম কনসেপ্টটা। বই ট্রেস করতে পারাটা বেশ ব্যাপার। ওয়েবসাইটটার কথা মাথায় রাখবো।