টুইটারের ব্যান কারোর পছন্দ বা অপছন্দ হতেই পারে (আমারও অপছন্দ)। কিন্তু তার সাথে ফ্রী স্পিচ, বিগ টেক, টুইটারের অধিকার এইসবের কোনও সম্পর্কই নেই। একটাই প্রশ্ন থাকে - সেটা হল লিগালিটির। টুইটার কোনও বেআইনি কিছু করে থাকলে, সেটা কোর্টে দেখা যাবে। রাইট টু সার্ভিস সার্ভিস প্রোভাইডারের হাতে থাকে এইটা জানি। টুইটার ব্যবহারের টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশানও আছে। টুইটার জীবনের অঙ্গ - এইটা ব্যক্তিগত সমস্যা, আইনত নয়।
"We faced an extraordinary and untenable circumstance, forcing us to focus all of our actions on public safety." - এই লাইন টা ভালো করে দ্যাখেন কমরেড। এটাই বলতে চাইছি এতক্ষন ধরে :) :)
আদ্যিকালের গরুর গাড়ির স্পিড এর ইম্পিচমেন্ট আইন দিয়ে আজকের আল্ট্রা ফাস্ট সোশ্যাল মিডিয়া ফানাটিসিজম কে সামলানো যাবেনা। বিপদ যেখানে ঘাড়ের ওপর , সেখানে ইমিডিয়েট সেটা এড়ানোটা আগে দরকার-। ঘরে হটাৎ আগুন লাগলে লোকে আগে বালতি খোঁজে , ইয়া মোটা সেফটি ম্যানুয়াল তখন খুলে পড়তে বসেনা.
পাবলিক সার্ভিস সরকার দেয় বা এনশিওর করে। কেউ টুইটারকে পাবলিক সার্ভিস হিসাবে দেখতে চাইলেই সেটা পাবলিক সার্ভিস হয়ে যায় না।
নাঃ এবার পানু দেখি গে।
এটা জ্যাক ডরসি লিখেছেন। উনি নিজেও পাবলিক সেফটির কথা লিখেছেন, মানে টুইটারের রোল নিয়ে উনি ওয়াকিবহাল আর টুইটারকে পাবলিক সার্ভিস হিসেবে দেখাতে চান। আমরা পক্ষে হই বা বিপক্ষে, আমার মনে হয় এগুলো নিয়ে ভাবা উচিত।
"I do not celebrate or feel pride in our having to ban @realDonaldTrump, or how we got here. After a clear warning we’d take this action, we made a decision with the best information we had based on threats to physical safety both on and off Twitter. Was this correct?
I believe this was the right decision for Twitter. We faced an extraordinary and untenable circumstance, forcing us to focus all of our actions on public safety. Offline harm as a result of online speech is demonstrably real, and what drives our policy and enforcement above all.
That said, having to ban an account has real and significant ramifications. While there are clear and obvious exceptions, I feel a ban is a failure of ours ultimately to promote healthy conversation. And a time for us to reflect on our operations and the environment around us."
এঁড়ে তক্কো মিটার চড়চড় করে উঠে যাচ্ছে হে।
আমি ইলেকশান জিতেছি - এটাকে ট্যাগ করা যায়। চলো ওদেরকে মারি - এটাকে কি ট্যাগ করা হবে?
লেটস এগ্রি টু ডিসাগ্রী ফর দিস ওয়ান। আমি মনে করি সোশ্যাল মিডিয়া আইন বা কোনো আইন ই অবসোলুট কিছু নয়। ইঙ্কলুডিং ইমপিচমেন্ট রুলস। সময়ের সাথে সাথে বা লার্নিং এক্সপেরিয়েন্স এর সাথে সাথে পাল্টানো দরকার এভার চেঞ্জিং সোশ্যাল বা বিজনেস বা ডেমোগ্রাফি বা হিউমান রাইটস ইস্যুস এড্রেস করার জন্যে।
ট্রাম্পের আগে কেও এতটা পাওয়ারফুল পসিশনে থেকে এই ম্যাসিভ লেভেলে সোশ্যাল মিডিয়াকে ফানাটিজম স্টেজে ব্যবহার করতে পারেনি। ইট ওয়াস আনপ্রেসিডেন্টেড। সেরকমই ওর লেভেলের আনপ্রেসিডেন্টেড ইন্ফ্লুয়েন্স বা আনপ্রেসিডেন্টেড পাওয়ার টু ড্যামেজকে কাউন্টার করতে সোশ্যাল মিডিয়া আনপ্রেসিডেন্টেড স্টেপস নিয়েছে।
কে বলতে পারে এই এক্সপেরিয়েন্স থেকে কালকে ইম্পিচমেন্ট আইনও চেঞ্জ হবে না ?
রন্জনদা মোটামুটি নাটশেলে সব লিখে দিয়েছেন। এর থেকে বেশি কিছুই লেখার নেই।
আমার মনে হয় এদ্দিন টুইটার ট্রাম্পের টুইট ট্যাগ করে দিচ্ছিল, সেটা ঠিক ছিলো। কিন্তু ব্যান করে দেওয়াটা সমর্থন করছিনা। বিশেষত, টুইটার প্রাইভেট কোম্পানি হলেও প্রায় পাবলিক সার্ভিসের লেভেলে চলে গেছে (ওরা নিজেরাও সেটাই চায়)। এই কনটেক্সটা মনে রাখা উচিত।
@পলিটিশিয়ানঃ
"ধরা যাক ফেসবুক ঠিক করল অংক শেখার পক্ষে কোন পোস্ট ওরা দেখাবে না। কিন্তু কেউ অংক শেখার বিপক্ষে কিছু লিখলে সেটাকে যত বেশী সম্ভব লোককে দেখাবে।
আমরা কি সেটা ফেসবুকের অধিকার বলে মেনে নেব?"
আইনত ফেসবুকের সেই অধিকার আছে। আমার মানা না মানার সঙ্গে কোনও সম্পর্কই নেই।
@আকাদাঃ
"আগেরটা টুইটার তার মরাল জাজমেন্ট প্রয়োগ করেছে, সেটা বিপ্জ্জনক।"
না এটা টুইটারের ফ্রী স্পিচ।
"আবার বলি টুইটার, ফেবু, গুগুল আর পাড়ার তেলেভাজার দোকান এক নয়।"
একমত। তেলেভাজার দোকান অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
তারজন্য ট্রাম্পকে ইমপিচ করো, আইন আছে।
আমার কাছে এটা যতটা সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানি গুলোর মডারেশন রাইটস ভায়োলেশন ইস্যু , তার থেকে বেশি একটা দেশের প্রেসিডেন্ট এর নিজের সরকারি পসিশন মিসইউস করে এডমিনিস্ট্রেটিভ এন্ড জাস্টিস সিস্টেমকে কমপ্লিটলি বাইপাস করে নিজে সোশ্যাল মিডিয়া তে ইনস্ট্যান্ট ফানাটিজম কে এনকারেজ করার ইস্যু। প্রথমটা হয়তো পুরোপুরি ঠিক নয় এন্ড ক্লিয়ারলি ডিবেটাবল। কিন্তু দ্বিতীয়টা একেবারেই ভুল বা মিসইউস অফ পাওয়ার।
এটা যে অপরাধযোগ্য সেটা কে ঠিক করবে? কোন ব্যাক্তি? খাপ পঞ্চায়েত? নাকি আইন?
ট্রাম্প কোনো প্রমান না থাকা সত্ত্বেও ইলেকশন ফ্রড ক্লেম করে গেছে সমানে। অনেক সরকারি অফিসিয়াল বা ইন্ডিভিডুয়াল কে ধরে ধরে টুইটারে টার্গেট করেছে। জর্জিয়ার গভঃ আর সেক্রেটারি অফ স্টেটকে সমানে টার্গেট করে গেছে। কোনো ফ্যানাটিক সাপোর্টার ওদের ওপর গুলি চালাতেই পারতো।
সরকারি পদে থেকে এরকম আনমডারেটেড , আনকন্ট্রলড টুইটস অপরাধযোগ্য কেন নয় - ? সরকারি গ্রিভান্স এড্রেসল মেকানিসম রুলস ফলো নাকরে এরকম ফ্যানাটিক ইনস্ট্যান্ট সোশ্যাল মিডিয়া জাস্টিস কে এনকারেজ করা দেশের প্রেসিডেন্ট এর জন্যে কেন অপরাধ নয় ?
কাল টুইটার বলবে ভারত তো সিন্ধু নদীর ধারে, তাই হিন্দুদের দেশ, এখানে যারা থাকে তারা সবাই হিন্দু, এর অন্যথা হলে হিংসা ছড়ানোর সম্ভাবনা প্রচূর। তাই আমাদের মরাল জাজমেন্ট হল সেই সব পোস্ট মানে অ্যান্টি হিন্দু রাষ্ট্র পোস্ট ব্যান করে দেব। এর ফল হল একটা বড় প্লাটফর্ম শুধুই প্রোপাগাণ্ডা মেশিনে পরিণত হল। কোম্পানির মরালিটির ওপর বিশ্বাস রাখা ঠিক না।
এখানে আইন ঠিক নেই। ইকুয়াল অপারচুনিটি আইনে যেমন আমার ইচ্ছে হল আমি মেয়েদের নেব না এটা টুটিটার করতে পারবে না ইভেন ইফ তারা প্রাইভেট কোম্পানি, তেমন কোন আইন নেই যে কোথায় টুইটার ইচ্ছে করলেই ব্যান করতে পারে বা না পারে।
আমি ডিবেটটা ফলো করতে পারছি না।
কোন প্রাইভেট এনটিটির নিজস্ব কোন ঘোষিত নীতি থাকতে পারেনা? যদি থাকে তাহলে সে তার পলিসির কোন ধারার উলংঘন হয়েছে বলে অ্যাকশন নিতে পারবেনা? কোন প্রাইভেট এস্টাব্লিশমেন্ট তার ঘোষিত সার্ভিস রুলের প্রতি দায়বদ্ধ থাকবেনা?
প্রাথমিক স্তরে রুল ভাঙা হয়েছে কিনা সেই এগজিকিউটিভ ডিসিশন তো সেইই নেবে, পাড়ার পদিপিসী নেবেনা কি?
কিন্তু সেই ডিসিশন/অ্যাকশন ইনকরেক্ট/বায়াসড/ কালারফুল এক্সারসাইজ অফ পাওয়ার বলে তাকে চ্যালঞ্জ করা যেতেই পারে। সেখানে জনমত ও আদালতের ভূমিকা আসবে।
সিপিএমের ঘোষিত নীতি রয়েছে। তারা স্তালিন বিরোধী কোন প্রবন্ধ/ পাঠকের চিঠি রিজেক্ট করবে বা এডিটোরিয়াল নোট দিইয়ে ছাপবে সেটা তাদের এডিটোরিয়াল ডিসিশন। দুটো ক্ষেত্রেই সেটা তাদের অধিকারের আওতায়। আদৌ ফ্রি স্পীচের ইস্যু নয়।
দ্বিতীয় কেসে আমার ভাল লাগবে, কিন্তু প্রথম কেসে আমার কোন আপত্তি নেই।
দুটো দল মাঠে ক্রিকেট খেলছে। তার মধ্যে আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে আপত্তির প্রকাশ বা স্লেজিং নিইয়ে ওরা শাস্তি নির্ধারণ করে কীভাবে? ওদের রুলবুকের ভিত্তিতে। সেখানে বিচার ঠিক হল কিনা অন্য প্রশ্ন। একইভাবে টুইটার ইত্যাদি;যেহেতু ওরা গাইডলাইনের নির্দিষ্ট ধারা ভাঙা কোট করে ব্যান করেছে, সেখানে ট্রাম্পকে ব্যান করার নির্ণয়এর মেরিট নিইয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে। কিন্তু ব্যান করার অধিকার নিইয়ে? বুঝতে পারছিনা।
ব্যাপারটা হল ট্রাম্পের টুইট গুলো কি আইনত অপরাধযোগ্য? যদি হয় তাহলে অন্য কথা। কিন্তু সেটা বিচার করার আগেই টুইটার নিজস্ব maapajok লাগিয়ে কাটিয়ে দিয়েছে। এটা খুব ডাইসি, কখন, কার ইনফ্লুয়েন্সে টুইটাটের কি মনে হবে, কে জানে।
আবার বলি টুইটার, ফেবু, গুগুল আর পাড়ার তেলেভাজার দোকান এক নয়।
আগে যদি প্রমাণ হয় ট্রাম্পের স্পীচ আইনত অপরাধযোগ্য তাহলে অন্য কথা। যেমন অ্যামাজন পার্লারকে তুলে দিয়েছে কারণ লোকজন রেপ করবে, খুন করবে বলে হুমকি দিচ্ছিল। এটা বোধগম্য।
আগেরটা টুইটার তার মরাল জাজমেন্ট প্রয়োগ করেছে, সেটা বিপ্জ্জনক।
ক্ষেপেছেন -? হোটেলের ত্রিসীমানায় যেতে দিচ্ছেনা পুলিশ কাউকে। পুলিশ কেলিয়ে ভুত ভাগিয়ে দিচ্ছে। মাঠেও তাই করবে হয়তো।
গতবার ব্রিসবেনে টোয়েন্টি টোয়েন্টি ম্যাচ দেখতে গেসলাম, ব্যাড লাক। মাত্তর ৪ রানে হেরেছিল ইন্ডিয়া । খেলার পর রাত্তিরে সব প্লেয়ার রা একটা ইন্ডিয়ান রেস্তুরাঁ তে খেতে এসেছিলো তখন সেলফিও তুলেছি বুমরা আর ধাওয়ান র সাথে। এরকম ভাবে জেলখানার মধ্যে টেস্ট খেলার কি মানে কে জানে.
ধরা যাক ফেসবুক ঠিক করল অংক শেখার পক্ষে কোন পোস্ট ওরা দেখাবে না। কিন্তু কেউ অংক শেখার বিপক্ষে কিছু লিখলে সেটাকে যত বেশী সম্ভব লোককে দেখাবে।
আমরা কি সেটা ফেসবুকের অধিকার বলে মেনে নেব?
কিছুদিন আগে ভারতে ফেসবুক একটা সিমিলার কাজ করেছে। বিজেপির বিরুদ্ধে যারা বলে তাদের অ্যাকাউন্ট অল্প অভিযোগেই ফেবু বন্ধ বা মিউট করে দিচ্ছিল। কিন্তু বিজেপির পক্ষের অ্যাকাউন্ট বাড়াবাড়ি করলেও কিছু বলছিল না। প্র্শ্ন করায় ফেবু উত্তর দিয়েছিল ওটা ব্যবসার লাভ বজায় রাখার জন্য করছে।
@a, ব্যাপারটা আলাদা হবে যদি যে লিখছে সে আকাদাকে পয়সা দেয় তবে। নইলে একই ব্যাপার। আকাদার দেওয়ালে বা ইয়ার্ড সাইনে আকাদা একপক্ষকে লিখতে দিতেই পারে। অন্যের লেখা মুছতেই পারে। যদি সেসব লেখার আগে আকাদার সঙ্গে লেখকের আদৌ কোনও কন্ট্রাক্ট হয়ে থাকে (এবং সেখানে লেখক আকাদাকে টাকাপয়সা দিচ্ছে), তাহলে কন্ট্রাক্ট ভাঙলে লেখক কোর্টে যেতে পারে। সরকার মুছতে চাইলেও যে লিখেছে সে বা আকাদা কোর্টে যাবে। প্রথমটা কন্ট্রাক্ট ভায়োলেশনের জন্য, সেকেন্ড কেসটা ফার্স্ট অ্যামেন্ডমেন্ট ইনফিন্জমেন্টের কেস হবে।
দরকার পড়লে কাল অমিতবাবু নেমে পড়বেন মাঠে। মানে ব্রিসবেনে আর কি
উপমাটা ঠিক হল না। আকাদার বাড়ির দেওয়াল নিয়ে কথা না। সেখানে ধরেই নেইয়া হয়েছে ওখানে ওনার ইচ্ছেই চলবে।
কথাটা হল আকাদা বাড়ির লনে একটা বোর্ড লাগিয়েছেন যাতে লোকে যা পছন্দ লিকে আসবে বলে। এবার আকাদা সেই বোর্ডে ওনার অপচন্দের কিছু মুছে দিতে পারেন কি? জাস্ট বোর্ডটা ওনার বাড়ির লনে আছে বলে? বোর্ডটা ওনার নিশ্চয়, কিন্তু লেখাটা তো আমার। সেটা ইউনিল্যাটারালি মুছে দেবার বা অমাকে লিখতে না দেবআর অধিকার না থাকলেই ভাল।
সরকার এসে যদি বলে ভাই ঐ লেখাটা হেট স্পিচ লাগছে মুছে দাও সেটা আইনের ভিতর পড়ে। সেখানে আপনি তর্ক করতেই পারেন এটা হেট স্পিচ না সরকার ভুল করছে। কিন্তু সেই তর্কে আকাদার কোন ভূমিকা থাকার কথা না।
কাল থেকে ব্রিসবেন টেস্ট শুরু হচ্ছে। ইনজিওরির জন্য ১১ জন খেলোয়ার খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা। লাস্ট টেস্ট যদি এই টীম নিয়েও ইন্ডিয়া রুখে দেয়, তাহলে কিন্তু কোহলির কাপ্তানির বিরুদ্ধে আরেকটা টিক বসবে। ড্র হবার চান্স আছে, কারণ ওয়েদার ফোরকাস্টে প্রচুর বৃষ্টি দেখাচ্ছে।
এরপর আসছে টি২০ ওয়ার্ল্ড কাপ। কোহলির কাপ্তানির অ্যাসিড টেস্ট। সেখানে ইন্ডিয়া ভালো করলে কোহলি টিঁকে গেলো। নইলে অন্তত টি২০ ফর্মাটের কাপ্তানি যাবেই। সেখানে রোহিত আসবে বা কে এল রাহুল আসবে, সেটা প্রশ্ন।
যেদিন ই-হাগুতে জোর দিতে বলবে সেদিন বোঝা যাবে আসল খেলা।
ই-স্নান হল যেটা বাঙালি পুরুষ যুগের যুগের পরে যুগ করে এসেছে, তাপমাত্রা তিরিশের নিচে নামলেই। পুরো কথাটা
'উরিবাবা চাআআআন?' , প্রশ্নবোধক।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
ওকে এগ্রিড. কিন্তু পোটাস একাউন্ট টাও কি মডারেটেড ? আমার একটাই বক্তব্য : সরকারি একাউন্ট কেন ব্যক্তিগত কমিউনিকেশন এর কাজে ব্যবহার হবে ? যখন আমি নিজের ফলোয়ার দের জন্যে টুইটারে ইনফ্লামেটরি পোস্ট করছি , সেটা সরকারি প্রিভিলেজ এর অপব্যবহার কেন ধরা হবেনা ?
আজকে আমি যদি কোম্পানির ইমেইল ব্যবহার করে কোনো অশ্লীল ইমেল করি বা কোনো নাইট ক্লাবে কোম্পানি টি-শার্ট পড়ে সোশ্যাল মিডিয়া তে পোস্ট করি ইমিডিয়েট আমার চাকরি যাবে। তখন ফ্রি স্পিচ এর অজুহাত কেও শুনবেনা। তাহলে আনমডারেটেড পোস্টিং এর জন্যে প্রেসিডেন্ট এর কেন চাকরি যাবেনা ? বরং ওরকম একটা ক্রিটিকাল পসিশন এ আরো বেশী অ্যাকাউন্টেবিলিটি আর কন্ট্রোল দরকার।
অরওয়েলের ১৯৮৪ - হুতোর পোস্ট দেখে মনে পড়ল। হুতো বোধহয় সেই বইএর কথা ভেবেই লিখেছে।
'সব পশুই সমান, কিন্ত কিছু পশু অন্যদের চেয়ে বেশে সমান '
ই-স্নান ব্যাপারটা কী ?