নেকসট প্রেসিডেন্সিয়াল প্রাইমারিতে উড বি প্রেসিডেন্ট দেরকে ইতিহাস সমাজ আর রাষ্ট্রবিজ্ঞান বেসিক এর এক্সাম e বসাতে হবে .
অনেক নাচিয়ে গেলো ধনী হবার মাদুলি বিক্রেতা .
আমেরিকাতে কোনও কারণ না দেখিয়েই আপনার সার্ভিস নাকোচ করতে পারে যদি কন্ট্রাক্টে সেরকম লেখা থাকে। আমেরিকা ফ্রী মার্কেট। সেখানে দুটো পার্টির মধ্যে কন্ট্রাক্টে সরকারের বক্তব্য খুবই কম থাকে। মোটামুটি দুটো ক্ষেত্রে কন্ট্রাক্ট কোর্টে যেতে পারে। এক, যদি সেই কন্ট্রাক্টেই কিছু গোলমাল বেআইনি থাকে। দুই, এক পক্ষ যদি সেই কন্ট্রাক্ট না মেনে চলে।
ট্রাম্প চাইলে কোর্টে যেতেই পারে। কিন্তু সেখানে ঘোড়ার ডিম হবে সেটা ট্রাম্প নিজেও জানে।
ডিসি, তাহলে টুইটার তো ঠিকই করেছে ট্রাম্পকে ব্যান করে
S, সেটাই তো মজা। এইসব নানা কনট্রাডিকশানের চাপে সোশ্যাল মিডিয়া উঠে গেলে বা কমে গেলে সবচেয়ে ভালো হয়।
হ্যাঁ।
ধরুন আপনার ফেসবুকে অ্যাকসেস নেই। আপনার পনেরজন শত্রুর আছে। এবারে ভাবুন।
পলিটিশিয়ান, প্রয়োজনীয় জিনিস কোনটা? সোশাল মিডিয়া?
গ্রেপ্তার হওয়া আর চাকরি যাওয়ার মধ্যেও পার্থক্য আছে। একটা সরকারি কাজ, আরেকটা বেসরকারি। ক্যাপিটালিস্টদের তো এসব বোঝা উচিত।
পলিটিশিয়ান, প্রয়োজনীয় জিনিস কোনটা? সোশাল মিডিয়া?
স্টার্টিং পয়েন্ট হিসেবে ঠিক আছে। কিন্তু পুরো লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্কের বিকল্প নয়।
এইরকম একটা জমজমাট আলোচনার মাঝে সান্টা ক্লারা প্রিনসিপলটা দিয়ে রাখি:
https://santaclaraprinciples.org/
@পলিটিশিয়ান, @s, আপনাদের কি মনে হয়?
:-)
আরেকটা ব্যপার বন্ধ হওয়া উচিত, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের জন্য চাকরি চলে যাওয়া বা ইস্কুল কলেজে সেন্সর হওয়া। আজকাল এটা জলভাত হয়ে গেছে, কিন্তু এটা আমার বিরক্তিকর লাগে। সোশ্যাল মিডিয়া কি এমন জিনিষ যে তাতে পোস্ট করার জন্য চাকরি কেড়ে নিতে হবে? আর আমাদের দেশে তো কথাই নেই, লোকজন গ্রেপ্তার টেপ্তারও হয়ে যাচ্ছে।
ডিসি, তাহলে টুইটার তো ঠিকই করেছে ট্রাম্পকে ব্যান করে।
বেসিকালি, সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে যা পাবলিশ হবে তার দায় সেই প্ল্যাটফর্মকেও নিতে হবে। এবার এর মধ্যে দরকারমতো কিছু ক্লজ টজ গুঁজে দেওয়া যেতে পারে। এই তো হলো ব্যপার।
প্রশ্নটা রাষ্ট্রের নয়। প্রশ্নটা হল কোন মনোপলির প্রয়োজনীয় জিনিসের ওপরে পুরোপুরি কন্ট্রোল আছে কিনা। একটা উদাহরণ দিলাম ওষুধ।
কমিউনিকেশন কোন ডিউ প্রসেস ছাড়া সেন্সর করার অধিকার থাকলে টুইটার কখনও লাভের জন্য সেন্সর করবে। বা কোন টুইট জাস্ট দেখাবে না। বা সময়মত দেখাবে না।
ধরুন আপনি চিরুনির ভালোমন্দ জানতে চান। কিনবেন। যারা গুগলে বিজ্ঞাপন দেয় গুগল শুধু তাদের ভাল রিভিউ দেখাল। বাকিদের খারাপ রিভিউ। কেমন হবে?
পলিটিশিয়ান, একই রকম - ফেবু টুইটার ওসব তো পুলিশের মত রাষ্ট্রর টুল না। রাষ্ট্র ওসব জিনিসকে এত গুরুত্ব দিলে দানব তৈরি হবে (অলরেডি না হয়ে থাকলে)।
পর্ণ সাইট না চললে টেড ক্রুজ অফিসে বসে কি করবে?
মানুষের চাকরি পর্যন্ত মুখের কথায় আজও নট হয়ে যায় , টিন এজ ছেলেমেয়েরাও জানে ওষুধ আর মিডিয়া এক আইন এ রেগুলেট হয় না ,
কারো কোনো কাজ নেই আসলে :(
এইরকম একটা জমজমাট আলোচনার মাঝে সান্টা ক্লারা প্রিনসিপলটা দিয়ে রাখি:
https://santaclaraprinciples.org/
@পলিটিশিয়ান, @s, আপনাদের কি মনে হয়?
:-)
"প্রায়োরিটির লিস্টঃ ওষুধের দোকান, পর্ণ সাইট, তেলেভাজা, সোশাল মিডিয়া।"
একদম।
অর্থাৎ যেহেতু টুইটারের অ্যাক্টিভিটি কন্ট্রোল করে সেরকম আইন নেই, টুইটার কাউকে সেন্সর করলে ঠিকই আছে। কে জানত যে কখনো লিন্ডসি গ্রাহামকে এত ভাল লাগবে। :-)
"কারণ সত্যি যদি এক্সট্রিমিস্টরা কিছু প্ল্যান করে তা ডার্ক ওয়েবে করতেই পারে। যাসব প্রোফাইল দেখছি তাতে টেকনলজি কোন ব্যাপার নয়। "
তাহলে ২৩০ কে এমনভাবে পাল্টানো হোক যাতে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোকে জব্দ করা যায় অথচ পানু সাইটগুলোর কোন ক্ষতি না হয়। সাপও মরবে, লাঠিও ভাঙবে না (অনেকগুলো পান আছে মনে হচ্ছে)।
প্রায়োরিটির লিস্টঃ ওষুধের দোকান, পর্ণ সাইট, তেলেভাজা, সোশাল মিডিয়া।
পলিটিশিয়ান, একই রকম - ফেবু টুইটার ওসব তো পুলিশের মত রাষ্ট্রর টুল না। রাষ্ট্র ওসব জিনিসকে এত গুরুত্ব দিলে দানব তৈরি হবে (অলরেডি না হয়ে থাকলে)।
আর, তাহলে কি ধরে নেওয়া উচিত ক্যাপিটলে মার্চ করে শক্তি দেখানোর ডাক-টা আমেরিকা রাষ্ট্র দিয়েছিল, জনৈক ট্রাম্প নয়?
"তেমন হলে সেটা চিন্তার বিষয়।"
তেমনটাই হয়ে দঁড়িয়েছে। তাই চিন্তার বিষয় তো বটেই।
বলতে পারেন যে সেকশান ২৩০ আনাই হয়েছিল পর্ণ সাইটগুলোর জন্য ঃ))
এই রে! নানা, পর্ন সাইট উঠে গেলে বাঁচবো কি নিয়ে? তাহলে থাক বাবা।
s, না, আমি রাষ্ট্রপ্রধান নই।
কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়া তো দেশ চালানোর জন্যে প্রয়োজনীয় জিনিস না, রাষ্ট্রর টুলও না। তেমন হলে সেটা চিন্তার বিষয়।
হা হা, হোয়াইট হাউস অ্যাটর্নি তো ডিওজে কি এফবিআই মনে হচ্ছে। কাকে অ্যারেস্ট করা হবে তার লিস্ট বানাচ্ছে। নাহলে বাইডেনের টিমের কেউ হবে।
আকার সাথে একমত। আসল টেরোরিস্ট অপারেশানের প্ল্যানিং একেবারেই আলাদা লেভেলের। স্লিপার সেল অয়াক্টিভেট করতে হলে অন্যভাবে করা হবে, টুইটারে না।
এসব করে ফেবু টুইটার নিজেদের পিঠ বাঁচাচ্ছে। তবে এটা একটা সাংঘাতিক প্রিসিডেন্স হয়ে গেল, যে সোশ্যাল মিডিয়া চাইলে রাষ্ট্রপ্রধানকেও নিজেদের প্ল্যাটফর্ম থেকে ব্যান করতে পারে। এর উল্টো ব্যবহার হবেই।
টুইটার, ফেসবুকের ভুমিকা পাড়ার তেলেভাজার দোকানের থেকেও কম।
"... আমার বক্তব্য হল টুইটার যেটা করেছে তাতে আইন ও কোর্টের একটা ভূমিকা থাকা উচিত ..."
অফ কোর্স। ট্রাম্প ট্যুইটারকে স্যু করতে পারে। কোর্টে জিতলে অ্যাকাউন্ট ফেরত পেতে পারে।
কঙ্গ্রেসে জাকারবার্গ দাবী করেছিল যে মায়ানমারের ঘটনার পরেই ওরা মডারেট করতে শুরু করে। এর সত্যাসত্য জানিনা।
@ডিসি, লিন্ডসি গ্রাহাম যে প্রোটেকশান তুলে দিতে চাইছে, সেটা তুললে সব পর্ণ সাইট উঠে যাবে। অতেব বি কেয়ারফুল বিফোর ইউ ইউশ সামথিং।
অ্যাকচুয়ালি এইসব করে কিসুই আটকাতে পারবে না। কারণ সত্যি যদি এক্সট্রিমিস্টরা কিছু প্ল্যান করে তা ডার্ক ওয়েবে করতেই পারে। যাসব প্রোফাইল দেখছি তাতে টেকনলজি কোন ব্যাপার নয়।
এই ব্যান খানিকটা সিম্বলিক, বাকিটা ফেবু, টুইটার নিজেদের পিঠ বাঁচালো।
মুশকিল হল এটা প্রিসিডেন্স। পাড়ার তেলেভাজার দোকান আর টুইটার, ফেবু এক নয়।