প্রশ্নটা ডিউ প্রসেস নিয়ে। যে কোন মনোপলি করপোরেশন যদি নিজেরাই জাজ জুরী এক্সিকিউশনার হয়ে সেন্সর করতে শুরু করে তো সেটা সাপোর্ট করা যায় না।
যারা ভাবছেন ট্রাম্প এর টুইট গুলো হেট্ স্পিচ নাকি ফ্রিডম অফ এক্সপ্রেশন আর টুইটার ব্যান কে অপোজ করছেন তারা এই নিউস টা একবার পড়ে দেখতে পারেন।
অরিন,
"আপনি আইন আর মরালিটি গুলিয়ে ফেলেছেন। নীতিগতভাবে করতে পারেনা ঠিকই, আইনগত কোন বাধা নেই।"
আমি কিছু গুলিয়ে ফেলিনি। আমেরিকায় এজ, রেস, জেন্ডার, ন্যাশনালিটি - এইসব হল প্রটেক্টেড। টুইটার ব্ল্যাক বলে কি বয়স্ক বলে কি মহিলা বলে করোর অ্যাকাউন্ট লক করতে পারে না বা টুইট ডিলিট করতে পারে না। করলে তা হবে বেআইনি। মরালিটি বিচার করুন বা না করুন। আমি চাই এর সাথে ইলেক্টেড লিডারদের অফিশিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্টও অ্যাড হোক। কারণটা খুব সিম্পল। ইলেক্টেড লিডাররা আমার মতন সাধারণ নাগরিকের কাছে অ্যাকাউন্টেবল। টুইটার নয়। আপনি এবং আরো অনেকে বলেছেন ট্রাম্প অন্য মাধ্যম ইউজ করতে পারে। কিন্তু অন্য মাধ্যমও যে ব্লক করবে না তার গ্যারন্টি কোথায়? সবাই তো প্রাইভেট এনটিটি। নিউ ইয়র্ক টাইমস বলতে পারে ট্রাম্পের প্রেস রিলিজ ছাপাবো না। সিনেন বলতে পারে ট্রাম্পের মেসেজ টেলিকাস্ট করবো না। এর শেষ কোথায়? প্রেসিডেন্ট, সেনেটর, কংগ্রেসম্যান, গভর্ণর এদের যে কারোর স্পিচই তো ব্লক করা যাবে। আমি চাই কংগ্রেস এই নিয়ে আইন পাশ করুক কি ট্রাম্প বা ফিউচার অ্যাডমিনিস্ট্রেশান কোর্টে যাক। ব্যাক্তিগত অ্যাকাউন্ট লক করা তবুও মেনে নেওয়া যায় কিন্তু প্রেসিডেন্ট বা অন্য ইলেক্টেড লিডাররা তাদের কন্সটিটুয়েন্টদের কি বলবে সেটা কতিপয় টুইটার এক্সিকিউটিভ ঠিক করবে - এটা অ্যাকসেপ্টেবল নয়। আর প্রেসিডেন্ট যদি আউট অফ স্টেপ হয় তাহলে কি করা হবে সেটা ঠিক করবে দেশের নাগরিকরা বা গভর্নমেন্টের অন্য কো ইকুয়াল ব্রাঞ্চ। এতে জ্যাক ডরসি বা মার্ক জুকারবার্গের কোনো রোল থাকা উচিৎ নয়।
যারা গুলি করেছে ভবনের ভিতরে - স্পেশাল পুলিশ বা গার্ড - তাদের মধ্যে ঘাপলা ছিলো না বলে বেঁচে গেছে।
মাঝে মাঝে msnbc দেখা যায়
ওখানে মেরিল্যান্ড er (R) গভর্নর er ইন্টারভিউ দেখে এই প্রতিক্রিয়া
:) @ aka
এদের নেই কোন বুদ্ধি ,
আসলে ঋদ্ধি তেই সিদ্ধি !! :))
যারা ভাবছেন ট্রাম্প এর টুইট গুলো হেট্ স্পিচ নাকি ফ্রিডম অফ এক্সপ্রেশন আর টুইটার ব্যান কে অপোজ করছেন তারা এই নিউস টা একবার পড়ে দেখতে পারেন। এই কাগজ টার কিন্তু লেফট লিনিং বলে একদমই সুনাম নেই। বরং উল্টোটাই। নেহাত ভাগ্যের জোরে পেন্স আর কয়েকজন বেঁচে গেছে , ফাঁসির দড়িও তৈরী ছিল একেবারে।
স্মিথ এবারও সেঞ্চুরির দিকে যাচ্ছিল।
কিন্ত অশ্বিনের ওই বলটা! ড্রিম অব এনি অফস্পিনার, কেমন ডিপ করল, কীভাবে স্মিথকে বিট করল!
ঐ কি বলতে চাইলেন সব ভেঙে গেল। বলতে চাইলেন কি যে এর মধ্যে পুলিশ, এফবিআই জড়িত ছিল?
S,. পারস্কেলকে বার করে দিয়েছিল ক্যাম্পেন ম্যানেজার হিসেবে, টাকা পয়সা মারছিল বলে। কিন্তু ওর তৈরি ডিজিটাল অপারেশন হুড় হুড় করে রান হয়েছে। লো ইনফো ভোটার টার্গেট করা, সমস্ত রকমের - এটাই ওট বিশাল সাফল্য
@অরিন, আরে মশাই শুরু করে আমার সেই ঋগ্বেদের "নাসদাসীন্ন্নোসদাসীত্তদানীং নাসীদ্রজো ন ব্যোমা পরো যৎ" মনে পড়ে টরেটম হয়ে গিয়ে ভাবলাম তাহলে ব্যাপারটা কী হল? ভুল করে অন্য বই এসে গেল? ঃ-)
তারপরে অন্য জায়্গা থেকে আলোচনা পড়ে ধাতস্থ হয়ে আবার শুরু করলাম।
আপনার দখিন হাওয়ার দেশ ১০ ম পর্ব এসে গেল তাহলে? অনেক আগের এক পর্বে মাউইয়ের কথা পড়েছিলাম। খুব ভালো লেগেছিল। এই পর্ব পড়ে ফেলব দ্রুত।
কোন দিক দিয়ে যে এটা ক্যু না সেটাই এখন
আকা বলতে পারেন .
যখন শিং ওয়ালা ছাল পরা কে দেখছিলাম
মজার i ছিলো সব .
এখন ভিতরের ছবি আরো ক্লিয়ার হচ্ছে ,
ন্যাশনাল গার্ড দিনের শুরু থেকে পর্যাপ্ত না থাকা
, ভিতর থেকে ল মেকার রা আশে পাশের নিজ রাজ্যের গভর্নর দের কাছে সাহায্য চেয়ে পাঠাচ্ছেন
গভর্নর o পুলিশ পাঠিয়েছেন কিন্তু
অথোরাইজ করতে পারেন এমন বান্দা মিলছে না ফোন e
ক্লাসিক ক্যু থারড পিতিবির হিসাবে
এক্সপেন্ডিবল হোয়াইট সামনে রাখা
তারা হোয়াইট দের মত ই ফুর্তিবাজ দেখতে
...
সাকসেসফুল হবে বলে আরো গুছিয়ে মাঠে নামে থারড ওয়ারল্ড
কি ন্তু এরা জানে এম্পায়ারের সামনে দেখি না কি হয় বলে ঝাপ দে পড়লে হয়তো মাইর কম খাওয়া লাগতে পারে
এত শক্তিশালী দেশের জন্য কোনো মব কিছুই না
আর উনারা যেখানে লুকাইছিলেন সেখানে উনাদের কিছুই হতো না
তবে ... প্ল্যানিং e পিস্তল ওয়ালা গার্ড দের ওয়ান থার্ড ট্রাম্প পন্থী রাখতে পারলে
রিয়েল ব্লাড বাথ হতে আর কি লাগে
যা শালা, বাকি লেখাটা উড়ে গেল কেন?
মার গেঁড়েছে!! লোকে গুজিয়া ফুজিয়া চিনতে পারছে না
"লেখাটাও খুবই সুন্দর। শুরু করে তো আমার আক্কেলগুড়ুম। প্রথমে কিছুই বুঝলাম না। তারপরে ইন্ট্রো পড়লাম অন্যত্র। তারপরে আবার শুরু করলাম। ঃ-)"
আপনি এলিনর ক্যাটনের দ্য লুমিনরিজ পড়েছেন?
ভারি সুন্দর ।
এই সপ্তাহে দখিন হাওয়ার দেশ ১০ম পর্বে মাওরীদের ইতিহাস নিয়ে লিখেছি, কেমন লাগল জানালে বাধিত হব।
... কিন্তু এরা আদতে খুব খারাপ কেউ না।
লেখাটাও খুবই সুন্দর। শুরু করে তো আমার আক্কেলগুড়ুম। প্রথমে কিছুই বুঝলাম না। তারপরে ইন্ট্রো পড়লাম অন্যত্র। তারপরে আবার শুরু করলাম। ঃ-)
&/, তুচ্ছ পয়েন্ট, তবু লিখে রাখি,
কেরি হুম পুরোপুরি মাওরি নন, হাফ মাওরি, বাবা ইংরেজ।
যে জায়গাটায় থাকেন বড় সুন্দর।
"অরিন, এই প্রথম এক মাওরি লেখকের বই পড়তে শুরু করলাম। কেরি হুল্মে। বইটার নাম দ্য বোন পিপল।"
আরেব্বাস! বড় খুশী হলাম।
বোন পিপল আমার দারুণ প্রিয় বই। ওয়েস্ট কোস্টের ও জায়গাগুলো বড় মায়াবী!
হ্যাঁ, ন্যানি। তোমাদের পারিবারেরই একজন এখন, তাই লিখেছিলে বটে
গামড্রপ ওনাদের বাড়িতে গিয়ে নিজের বাড়ির মতন হাব ভাব করে। ওনার হাজব্যান্ডকে গোয়ে ঘুম থেকে টেনে তোলে, ওর সাথে খেলতে হবে বলে। উনি প্রচণ্ড বিরক্ত হয়ে উঠে খেলতে যান। এখন ওনাদের পুতি, মানে নাতির কন্যে আমাদের বাড়িতে রোজ আসে। আমাকে খুব পছন্দ করে। আমার কোলে এলে আর কারুর কাছে যেতে চায় না ইত্যাদি।
আফ্রিকান আমেরিকান আমাদের প্রতিবেশী নন। এসেছিলেন গামড্রপের ন্যানি হয়ে, এখন আমাদের পরিবারের পার্ট। উনি গ্রামড্রপকে নিজের নাতির মতন করে লালন পালন করেছেন। জামা-কাপড়, খেলনা এক সেট আমাদের বাড়িতে, আর এক সেট ওনাদের বাড়িতে, জুতো সব নিজে কিনে কিনে আনতেন। আমাদের কিছু হলে নিশ্চিন্তে ছেলেদের ওনার বাড়িতে রাখতে পারব।
আর প্রতিবেশী ছিলেন সাদা মহিলা। তিনি মাঝে মাঝেই আমাদের সাথে, ন্যানির সাথে গল্প করতে চলে আসতেন। নাম দিয়েছিলেন লিটল ইউএন। মা মারা যাবার পরে ওনার ইয়ার্ডে দাঁড়িয়ে জড়িয়ে ধরে বলেছিলেন এখন থেকে আমিই তোমার মা।
সেগ্রিগেশান কাদের পলিসি ছিল? নন হোয়াইটরা বলেছিল যে আমাদের আলাদা করে রাখো? তোমাদের নেইবারহুড, কমিউনিটি, স্কুল, হাসপাতাল, ভোট ব্যবস্থায় আমাদের জায়্গা দিও না?
ট্রাম্পভক্তরা যদি ইমিগ্রান্টদের নিয়ে আপত্তি করতো সেও বোঝা যেত। তাদের তো সবাইকে নিয়েই আপত্তি। ব্ল্যাক কমিউনিটির প্রায় সবাই বেশিরভাগ সাদাদের আগে থেকে এদেশে আছে। তারা তো অ্যাসিমিলেটেড। নেটিভ আমেরিকানদের তো দেশই এইটা। আমেরিকার একটা বিশাল অংশ একসময় মেক্সিকোর পার্ট ছিল। শাক দিয়ে তো মাছ আর ঢাকা যাচ্ছেনা। তারপরে তারা ভোট দিয়ে ট্রাম্পকে এনেছিল সেও বুঝলাম। এবারে ভোটে হেরে যাওয়ার পর ফ্রডের গল্প ছড়াচ্ছে, অথচ খুব সামান্যই ইমিগ্রান্ট ভোট দিতে পারে। শেষে এই ইস্যুতে একদল টেররিস্ট অ্যাটাক করে বসলো।
এদিকে ঋদ্ধি তো ফাটিয়ে দিচ্ছে - পর পর ক্যাচ
ওক্কে, আকা, মিষ্টির রেন চেক রইল :-)
খারাপ হয়তো নয়, অপরিচয়ের একটা ব্যবধান, ভয় ইঃ থাকে। মেলামেশা আরও বেশি হলে ভাল হত।
আকা বোধহয় লিখেছিলে আফ্রিকান আমেরিকান প্রতিবেশীর সাথে বন্ধুত্বের কথা। আমারও দুঘর অমন প্রতিবেশী আছে - কালো ও সাদা। ভাল বন্ধু।
একটা জিনিস খুব অদ্ভুত লাগে। চাকরি বাকরি নেই, ব্যবসাবাণিজ্য নেই, এইসব কারণে পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাঙালি অন্য জায়্গায় কাজ করতে যান। এদিকে এত অবাঙালি পশ্চিমবঙ্গে যান, থাকেন। এঁরা কী করেন? বাণিজ্য? চাকরি? এঁরা এত কাজকর্মের সুযোগ পান কী করে?
অরণ্যদা ব্যাওসা করতে মন চায় কিন্তু জালিম চাকরি। অরণ্যদা এদিকে এলে সব মিষ্টিই করে খাওয়াব। আজকের রাতের মেনু ছিল চিকেন কাটলেট আর গুজিয়া।