প্রথম কথা হিস্প্যানিক/ লাতিনো ব্যাপারটা কোনো রেসিয়াল আইডেন্টিটি নয়, এইটা একটা এথনিক/ কালচার্যাল কনগ্লোমারেট। মনোলিথিক একদমই নয়। এইটা ভুললেই মুশকিল।
সাদার্ণ টেক্সাসের তথাকথিত হিস্প্যানিক লোকজন নিজেদের পরিচয় দেয় তেহানো বলে। হিস্প্যানিক বা মেক্সিক্যান অ্যামেরিক্যান কোনোটাই নয়। লাতিনো তো একদমই নয়। তো জিওপি এই তেহানো ভোট ট্যাপ করেছে। এবং বেশীরভাগ তেহানো পপুলশন কিন্তু রেসিয়ালি সাদা বলে পরিচয় দেয়। আদমসুমারীতেও ওই ভাবে দাগ পড়ে। তো টেক্সাসের সাদারা জিওপিকে ভোট দিয়েছে। এই কেস। সাদা পরিচয়ে সাদা পার্টিকে (হোয়াইট লিনিং) ভোট দেওয়া অ্যামেরিক্যান রাজনীতির ইতিহাসে এক রকমের সামাজিক সোপানের মতন। এই নিয়ে অনেক লেখালেখি আছে। তো নুয়েভো(ভা) মেহিকনো(না) দের নিয়ে তেহানোদের কোনো মাথাব্যথাই নেই। ফ্লোরিডার কিউবান- অ্যামেরিক্যানদের (ডাড কাউন্টির) ও একই রকম অভিপ্রায়!!!
বাকী রাজ্যে মনে হয় হিস্পানিকদের ভোট ডেমদের দিকেই গেছে।
একটা ব্যাপার , গত কয়েক বছর ধরে রেসিস্ট হেট গ্রুপদের বাড়বাড়ন্ত চোখে পড়ার মত। আমেরিকা, ভারত, এমনকি নিউজিল্যান্ড এও ২০১৯ র মার্চে ক্রাইস্টচারচে মসজিদে আক্রমণ। গতকালের ক্যাপিটল অভিযান কে এই ক্যানভাসে ফেলে দেখুন। আমার মনে হয়, আগামী দুতিন বছর পরিস্থিতি আরো খারাপের দিকে যাবে।
যাহ, রোহিত আউট হয়ে গেল। সফ্ট ক্যাচ।
আমি তো অনেকদিন ধরেই বলছি। দেশে যুদ্ধু করতে পারলে কি আর কেউ বিদেশে যায়।
একটা জোক দেখলাম। কোভিডের জন্য বিদেশ ভ্রমণ বন্ধ। তাই এবছর আমেরিকা নিজেদের দেশেই ক্যু করল।
খোঁচাটা খুব অন্যায় বোধহয় নয়।
হাতি কাদায় পড়লে ....
"Words like "Karma," "retribution" and "deserving" were frequently mentioned in Chinese netizens' comments when they saw the latest episode of the US' real version of House of Cards - which saw Trump supporters storming the Capitol, messing up House of Representatives Speaker Nancy Pelosi's office, clashing with police officers and looting items. The pictures went viral in US, Chinese and international news outlets after the riots began Thursday morning."
এখানে অনেকেই টু পার্টি সিস্টেম নিয়ে আলোচনা করে বটে, কিন্তু আমেরিকাতে টু পার্টি সিস্টেমের কারণ আছে। এই সিস্টেমে কোনও থার্ড পার্টিই বড় হতে পারবেনা।
প্রথমত আমরা ডেমোক্র্যাটিক বা রিপাব্লিকান পার্টি বলে আজকে যে দুটো পার্টিকে চিনি, তারা আসলে কোয়ালিশান। এনডিএ, ইউপিএ টাইপের। যেমন প্রচুর ইউনিয়ন, ইন্টারেস্ট গ্রুপ, প্রোটেকশান গ্রুপ, সাব-পার্টি নিয়ে ডেমরা তৈরী হয়েছে। যেমন এমি ক্লোবাচার ফার্মার-্লেবার পার্টির সদস্য। আবার সোশালিস্ট পার্টি আছে, নতুন তৈরী জাস্টিস ডেমোক্র্যাটরা আছে। কিছু ইন্ডিপেন্ডেন্টও আছে। এরা প্রাইমারিতে লড়ে। রিপাব্লিকানদের মধ্যেও একই ব্যাপার।
তাহলে জেনারল ইলেকশানে দুটো পার্টি কেন? কারণ উইনার টেকস অল নিয়ম, তাই। কোয়ালিশান তৈরী না করলে অন্যদিক নিশ্চিন্তে জিতে যাবে। যেটা এবারে ক্যালিফোর্নিয়ার একটা দুটো হাউস ইলেকশানে হয়েছে বোধয়।
পেন্স ট্রাম্পের চেয়েও পাজী।
তাহলে তো হয়েই গেল।
বার্নি কিনা ম্যাটার করে না। ডেমদের কিছু কাজ করতে হবে। বিদেন যদি সেগুলো করতে পারে ভাল। না পারলে ব্যাথা আছে।
টি পার্টির মিটিংয়ে সেই বিখ্যাত পোস্টার, সরকার আমার সোশ্যাল সিকিউরিটিতে হাত দিও না।
পেন্স ট্রাম্পের চেয়েও পাজী।
বার্ণীর জেতার চান্স ছিলো না। কারণ একটাই। সোশ্যালিজিমের জুজু। আমি প্রচুর লিবের্যাল ডেমদের সাথে কথা বলে দেখেছি। তারা মানে না বুঝেই সোশ্যালিজিমের /সোশ্যালিষ্ট ইত্যাদির সাথে যুক্ত কারুর নামেই ভোট নষ্ট করবে না। বার্ণীর আসল উদ্দেশ্য যাই থাকুক না কেন!! বার্ণী একই আইডিয়া যদি অন্য কোনো নামে সার্ভ করতে পারতেন তো অনেক কিছু হতে পারত। রাইট টু ফ্রী এডুকেশন, ফ্রী মেডিক্যাল , মিনিমাম ওয়েজ বাড়িয়ে ভদ্রস্থ করা, সেটা আর কে না চায়। লালটুপী মাগা, নীলটুপী ডেম, মধ্যপন্থী লাল, আমার মতন সুবিধাবাদী দেশীরা, সবাই চাই। কিন্তু যেই আইডিয়াতে সোশ্যালিজিমের ছাপ্পা পড়ে গেল, তখনই সেনেটরের সার্বিক গ্রহণযোগ্যতাও বেশ কয়েক ধাপ নীচে নেমে গেল। এর চেয়ে একই আইডিয়াকে মধ্যপন্হী দেশপ্রমিক অ্যামেরিক্যান ছাপ্পা লাগিয়ে ছাড়লে কী হত বলা মুশকিল। কিন্তু তা হলে তো আমরা সেনেটর বার্ণীকে আর পেতাম না।
সেনেটরের আরেকটা মাইনাস পয়েন্ট হল, ২০১৬-২০২০ এর মধ্যে আফ্রিক্যান অ্যামেরিক্যান কমুনিটির আরো কাছাকাছি যেতে না পারা বা গ্রহণযোগ্যতা-বৃদ্ধির কোন চেষ্টা না করা। ওবামা-বাইডেন-্জিম ক্লায়বার্ন-লুইস-কামিংস বা ওবামা-লুইস- কামিংস - ক্লায়বার্ন-বাইডেন অক্ষ ভেদ করে আফ্রিক্যান অ্যামেরিক্যানদের কাছে যেতে হলে ওবামা -লুইস - কামিংস - ক্লায়বার্ন-বাইডেন (বার্ণী) অক্ষ তৈরী করতে হবে। আর ২০২১ এ ব্রাউন/ব্ল্যাক ভোট না পেয়ে ডেমরা সুইং স্টেটে জিততে পারবে না।
এর ওপরে রইলো লালটুপী মাগাদের স্পিন চিকিৎসকদের বার্তা।
এর কোনো লিংক দিতে পারবো না। সবই ব্যক্তিগত কথোপোকথন!! তবে একটা ব্যাপার বেশ পরিষ্কার, একজন সাদা ওয়াস্পী মাগাকে পুরুষকে হঠাতে আরেক্জন সাদা ক্যাথোলিক পুরুষেরই দরকার পড়লো। জুইশ বার্ণী ব্লুমবার্গ বা, প্রোটেষ্ট্যান্ট মহিলা ওয়ারেণ বা ক্লোবোচার দিয়ে হল না। এইটা অ্যামেরিক্যান রাজনীতির প্রদীপের নীচের একটা ছোট গল্প!!
"আর গড ফরবিড, এর মধ্যে রিপাবলিকানরা যদি একটু পলিশড কাউকে খুঁজে পায় তো হয়েই গেল।"
পেন্স তৈরী থাকবেন।
আগামী দু বছর খুব নজরে রাখার।
"হ্যা - তিন দিনের জন্যে লক ডাউন আজকে সন্ধে থেকে। সিডনি বা মেলবোর্ন এর মতো ছড়ানোর আগে আটকাতে চেষ্টা করছে"
Amit, খুব সাবধান কিন্তু। বিলেত আর সাউথ আফ্রিকান স্ট্রেন মারাত্মক জিনিস।
ছোটেস
আপনার মত হল লোকে দুটো পার্টির কাছে হোস্টেজ। আমাকে সাপোর্ট না করলে দেখ কি হয়। আমি ভাল কাজ করব বলে নয়, ও নুইসেন্স ক্রিয়েট করতে পারে বলে আমাকে সাপোর্ট কর।
পশ্চিমবঙ্গে সিপিএমের এক সময়ে এটা ছিল, আমরা ছাড়া বিকল্প নেই। তার ফল কি হয়েছে সেটা আমরা সবাই জানি।
খেয়াল রাখবেন, এত প্রচার, প্রায় সব মিডিয়ার সাপোর্ট, তার পরেও ট্রাম্প এত ভোট পেয়েছে। চার বছর বাদে এই স্মৃতি ফিকে হয়ে আসবে। বিদেন ভাল কিছু না করলে ট্রাম্প ফিরে আসতেই পারে, উইথ ভেনজেন্স। আর গড ফরবিড, এর মধ্যে রিপাবলিকানরা যদি একটু পলিশড কাউকে খুঁজে পায় তো হয়েই গেল।
আচ্ছা ফ্লোরিডা তো বুঝলাম। সাদার্ণ টেক্সাসে হিস্পানিক ভোট কমলো কেন ডেমদের?
aka,
যদি ধরে নি ওবামা কলকাঠি নেড়ে বার্ণিকে ক্যান্ডিডেট হতে দেন নি, সোশালিজমের ভয় দেখিয়ে। তাহলে সোশালিজমের জুজুর জন্যে বার্ণি ডেমোক্রাটিক প্রাইমারি জিততে পারলেন না আর তিনি জেনেরাল ইলেকশান জিতে যেতেন? আমার ধারণা বার্নি জর্জিয়া আর অ্যারিজোনা জিততে পারতে না। এমনকি ডেমোক্রাটরা অ্যারিজোনা আর জর্জিয়ার সেনেট সিটও পেত না। বাইডেনের ফ্লোরিডা হারার অন্যতম কারণ হল গিল্ট বাই অ্যাসোসিয়েশান উইথ বার্নি। মোদ্দা কথা, বার্নি ক্যান্ডিডেট হলে সেনেট তো ডেমোক্রাট্দের হতই না, প্রেসিডেন্সিও হত কিনা সন্দেহ। ভাগ্যিস ওবামা কলকাঠি নেড়েছিলেন!
আর বার্নি যে সেনেটে নেক্স্ট ব্যাংকিং কমিটির চেয়ারম্যান হবেন তার জন্যে ওবামার একটা ধন্যবাদ তো প্রাপ্য।
আর কয়েক পাতা পিছনে কেউ জ্যাকোবিন আর চমস্কির কিসব লিংক দিয়েছেন দেখছি। চমস্কি ওবামার আমলে ওবামা বুশের থেকেও খারাপ এইসব বলেটলে বেশ ছিলেন। তারপর ট্রাম্প জমানায় চমস্কির টনক নড়ল। বাইডেন নমিনেট হবার পর বার্নি ক্যাম্পেনের সব রেভোলুশনারি যেমন ব্রিয়ানা জয় গ্রে, ডেভিড সিরোটা এদের পডকাস্টে এসে ব্রিয়ানাকে বলেই দিলেন যদি ব্রিয়ানা বাইডেনকে ভোট না দেয়, ইভন যদি কাউকেই না দেয় তাহলে ব্রিয়ানা ট্রাম্পের হাত শক্ত করছে। ব্রিয়ানা অনেক রকম কনসেশন আদায় করার কথা বলেছিল কিন্তু চমস্কি বললেন ওসব পরে হবে। আগে বাইডেনকে জেতাও। ওবামার ভিপি, তথাকথিত রেসিস্ট বাইডেন! ঠেলায় পড়লে বাঘেও কেমন ধান খায়।
ইচ্ছে হলে যে কেউ দেখে নিতে পারেন সেই পডকাস্ট।
অনুকূল ঠাকুর আমার অনুকুলে। দুটো প্রার্থনাই শুনেছেন। কোন ইন্ডিয়ান বোলার ওর উইকেট পাবে না।
স্ট্যাট: গড় 62. ভারতের বিরুদ্ধে 77..
25 ম্যাচে 8 টা সেঞ্চুরি। এরপর আমার সর্বকালের সেরা ক্রিকেটার সোবার্সের অনেক বেশি ম্যাচে 8,
বোধি
বিলো দ্য বেল্ট!
নাহয় মিশনের হোস্টেলে পাঁচবছর।
তাই বলে তুমি আমাকে আগে হোমো , তারপর ইরেকটাস বলবে?
বাংলা মিডিয়াম হলেও ওটুকু ইঞ্জিরি,।
অর্থাৎ বস, ডেম হলেই যে সে লোকের ইন্টারেস্টে কাজ করবে এমন নয়।
তা বুড়ো এক্সিকিউটিভ অর্ডার দিয়ে হেলথ কেয়ার পোক্ত করুক না। সেটা কিন্তু কোর্ট হাতে না থাকলে হবে না।
বেটসি ডভোস তো অ্যামওয়ের মালকিন। আর ব্ল্যাকওয়াটার নামের যে কুখ্যাত ডিফেন্স কন্ট্রাকটার আছে, তার মালিক ফ্যামিলির মহিলা। ডভোসের ফ্যামিলি নাকি রিপাব্লিকানদের ২০০ মিলিয়ন ডলার ডোনেট করেছে বিভিন্ন সময়ে।
মেরিক গার্ল্যান্ড এজি? হা হা হা হা। বহু রিপাব্লিকান সেনেটার তো আর মুখ খুলবেনা। ঃ))
বেটসি ডিভোস বলেছিল টিচারদের হাতে গান থাকা জরুরী কারণ যদি গ্রিজলি বেয়ার অ্যাটাক করে।
পলিটিশিয়ান,
আপনি প্রশ্ন করেছিলেন ২০০৮ এ যখন হাউস আর সেনেট ডেমোক্রাটদের ছিল তখন পাবলিক অপশান কেন পাস হল না। কারণ ছিল কিছু কন্জার্ভেটিভ ব্লু ডগ ডেমোক্রাট, যারা পাবলিক ওপশান সাপোর্ট করে নি। ফিলিবাস্টার প্রুফ মেজরিটি সেনেটে ছিল না। ওবামাকেয়ার পাস হয়েছিল বাজেট রিকনসিলিয়েশান হিসেবে। এটা একটা পার্লামেন্টারি ম্যানুভার, যাতে সিম্পল মেজরিটি থাকলেই কাজ চলে যায়। তাই ওবামাকেয়ারে ইন্সিউরেন্স না থাকাটা একটা ট্যাক্স হিসেবে ধরা হয়েছিল, ফাইন নয় এবং ইন্টারস্টেট কমার্সের একটা জটিল গল্প ছিল। এত কথা বলার উদ্দেশ্য হল এটাই যে বাইরে থেকে দেখে কেন এটা হল না, ওটা হল না এসব বলা খুব সহজ কিন্তু কোনো জটিল আইন পাশ করাতে গেলে যা করতে হয় সেটা কোনো ম্যাজিক ওয়ান্ড নয়। তবে এইবারেও বাজেট মেজার হিসেবে ওবামাকেয়ারকে হয়ত আর একটু পোক্ত করা হবে। রিপাবলিকানরা কোর্টে যেতেই পারে। তারপর দেখা যাক কি হয়।
আর কাল বাইডেনের ক্যাবিনেট এখনো পর্যন্ত যা দেখছি বেশ ভালই লাগছে। বিশেষ করে মেরিক গার্ল্যান্ডকে অ্যাটর্নি জেনেরাল করা তো মানে যাকে বলে সুইট রিভেঞ্জ। এতে করে গার্ল্যান্ডের জায়্গায় ডিসি অ্যাপলেট কোর্টে আর একজন লিবেরাল জাস্টিসকে বসানো যাবে আর কনফর্মেশানের সময় মিচ ম্যাকনেলের মুখ্টা কিরম হয় দেখা হবে।
আকাদা, বেটসি ডাভোসের বিজনেস টাইগুলো জানেন তো। অত খাজা ক্যাবিনেট পিক, এমনকি ট্রাম্পের ক্যাবিনেটেও।
বেটসি ডিভোস রিজাইন করেছে। এদ্দিন ধরে টনক নড়ে নি। ট্রাম্পের প্রেসিডেন্সিতে এভ্রিডে হল নিউ লো। যখন ভাববেন এর থেকে খারাপ কিছু হতে পারে না তখনই তার থেকেও খারাপ কিছু হবে।
রন্জনদা, স্মিথের সেন্চুরি তো হল। এবারে আউট হতে বলুন।
সেটা আমি ঠিক জানিনা। আমার ধারণা মিনিমাম ওয়েজ কঙ্গ্রেস পাশ করাতে পারে। টুইশান ওয়েভার তো বাজেট ইনিশিয়েটিভ। হেলথকেয়ার নিয়ে এখন আর কেউই তেমন আপত্তি করবেনা। প্যান্ডামিক এখনও চলিতেছে। হয়ত উল্টো দিকে ভোট দেবে, আবার এনশিওর করবে যাতে টিঁকে যায়। যে নাটকটা বিগত ১০ বছর ধরে রিপাব্লিকানরা করে আসছে।
তা কেন? মিনিমাম ওয়েজ, অ্যাফর্ডেবল হেলথেকেয়ার, ফ্রী কলেজ এসব করলেও তো লোকের অসন্তোষ কমবে। আপনি তো কালকে সেটাই বলছিলেন।
এগুলো ঠিক করে করতে কোর্ট লাগবে। বিশেষ করে হেলথ কেয়ার।
বাইডেন এর ইমমেডিয়েট হেডেক টা বোধয় কিছু লাঘব হলো , এই ক্যাবিনেট পসিশন কনফার্মেশন নিয়ে খুব বেশি নাটক হবার চান্স কম , এক তো গতকালের বাওয়াল তার ওপর জর্জিয়া ফ্লিপ করেছে একই দিনে
ইন্সিডেন্টাললি জর্জিয়া সিনেট ইলেকশন রেজাল্ট টা পুরো পেছনের পাতায় চলে গেলো , মিডিয়া বিশেষ কিছু কভার করার সুযোগ ই পেলো না
এখন সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ যেটা সেটা হল টু শো দ্যাট গুড থিংস ক্যান বি অ্যাচিভড উইদাউট বিয়িং আ ডিক। যারা গর্তে পরে গেছে, তাদেরকে হয়তো আর ফেরানো যাবেনা। কিন্তু মার্জিনালদের ফিরিয়ে আনা যেতে পারে।