বিজেপির নোতুন কেনা বুদ্ধিবিচির বক্তব্য শুনুন,
কিছু এড়োআন্দা আইডেন্টিটি পলিটিক্স মার্কা বাম বাম এ রেসিয়াল ভায়োলেন্স re ঘুরাই জাস্টিফিকেশন দেয়া যায় প্রতিষ্ঠান বিরোধিতা এনার্কি হ্যান ত্যান ভং ধরে
S @ কেমব্রিজ এনালিটিকার সময় জেনেছিলাম ওবামা ক্যাম্পেন ও রিপাবলিকান দের জেরিম্যান্ডারিং এ ডাটার ব্যবহারের কথা।
অবজেক্টিভ রিয়েলিটির কার অভাব সেটা একটু দেখা যাক। ওপেন সিক্রেট নামে একটা ওয়েবসাইট আছে। সেটাতেও অন্তত একটু সার্চ করে দেখতে পারে তো লোকে।
মাইক্রোসফ্ট ১৯৯০ থেকে পলিটিকাল কন্ট্রিবিউট করছে। হয়তো তার আগেও করেছে। অ্যাপেল কোনও পলিটিকাল কন্ট্রিবিউশান করেনা কোনও প্যাকে (ব্যালট মেজারে করে)। আইবিএমও চিরকাল করে এসেছে। এরা আবার জেনারালি রিপাব্লিকানদের বেশি কন্ট্রিবিউট করে। ফেসবুক তো পাব্লিকই হল ওবামার শাসন কালে, অতেব তার আগে কন্ট্রিবিউট সামান্য করতো। গুগলও ২০০৬ থেকেই কম বেশি করছে। ২০১৬র ইলেকশানে গুগল রিপাব্লিকানদের বেশি টাকা দিয়েছিল, ২০১২তেও, ২০১৪ এবং ২০১৮তেও। অ্যামাজন চিরকালই কম কন্ট্রিবিউট করেছে, ২০১৬ থেকে বাড়িয়েছে। নেটফ্লিক্সও তাই।
এর বাইরে লবিয়িংএ, স্পেশাল ইন্টারেস্টে সবাই পয়সা ঢালে। সব বড় ইন্ডাস্ট্রি। চিরকালই ঢালতো। স্পেশাল ইন্টারেস্টের স্বার্থে একটা যুদ্ধে গেছে এই দেশে। ২০০৮এ হঠাত টেক কোম্পানিদের নিজেদের স্বার্থের কথা মনে পড়ে গেল যারা ভাবছে, মে বি দে ওয়ার নট পেয়িং অ্যাটেনশান। যতদূর জানি ২০০০ সালেও বুশ এবং গোর দুজনেই গেছিলো সিলিকন ভ্যালিতে পয়সা তুলতে। পেরো সিস্টেমের মালিক তো নিজেই ইলেকশানেও লড়েছিল। ২০১৬ সালে ট্রাম্পের সঙ্গে প্রাইমারিতে ছিল কার্লি ফিওরিনা, যিনি এইচপি-কম্প্যাকের সিইও ছিলেন। মাইকেল ব্লুমবার্গ ২০০৭ অবধি রিপাব্লিকান আর ২০১৮ অবধি ইন্ডিপেন্ডেন্ট ছিল। এছাড়াও এইযে ট্রাম্পের ক্যাবিনেটে বেটসি ডাভোস, উইলবার রস আছে - এরা সব বিশাল বিশাল ফান্ডের মালিক। এরা বড় টেক কোম্পানিদের স্বার্থ দেখেনা নাকি।
এইযে রিপাব্লিকানরা বিগ টেক নিয়ে কমপ্লেইন করছে, তার কারণ এখন সিলিকন ভ্যালি ডেমদের বেশি পয়সা দিচ্ছে। শুধু কোম্পানিগুলো না, যারা কাজ করে তারাও।
আর নতুন ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে পুরোনো ইন্ডাস্ট্রির যুদ্ধটাই আসলে ডেম আর জিওপির কম্পিটিশান, এটা টেক ইন্ডাস্ট্রিতে থাকা ওভারকনফিডেন্ট লোকজনের ভ্রান্ত ধারণা বা ফ্যান্টাসিও বলা যেতে পারে। তাও যদি ফান্ডগুলোর কথা বলতেন, তাও ভেবে দেখতাম। কারণ এইসব কোম্পানিগুলো, পুরোনো, নতুন, বড়, ছোট, টেক, অটেক বেশিরভাগেরই মালিকানা বড় বড় ফান্ডগুলোর হাতে ধরা আছে। তাদের নির্দেশেই সবাই ওঠে বসে। গোল্ডম্যান কোনও স্টককে ডাউনগ্রেড করলেই সবার তোতা উড়ে যায়।
বিগ টেক মানে গুগুল, ফেবু, অ্যামাজন ইত্যাদি, ইন ব্রডার সেন্স সিলিকন ভ্যালি।
সিরিয়াসলি আকাদা, একটা লিব্ক দিলেই কাজ শেষ হয়ে যায়? আগে বলুন হোয়াট ইজ বিগ টেক। তারপরে উত্তর দিচ্ছি।
বড়েস, একটু সবদিক পড়, নইলে কখনোই অবজেকটিভ রিয়ালিটির ধারে কাছেও যাওয়া যায় না।
এইযে বিগ টেকের গল্প, এটা তো ট্রাম্প শুরু করেছে।
কাকা আবার এরতার পোদে লাগছে। তা কাকা এই ত কালও ভুল খবর দিয়েছিলে। সম্বিত ঠিক কিতা না চিপকালে ওই ফেক নিউজই চালিয়ে যেতে। লজ্জা বজ্জা কিছু হয় না?
ট্রাম্পের মূর্খামি?
বি
পন্থের ক্যাচ মাটিতে পড়ার পরও সেটা তুলে আপিল করার হাস্যকর প্রয়াস।
ট্রাম্পের মূর্খামির বলি চড়ল চারটে প্রাণ। একে জেলে পাঠানো উচিত।
ইয়াহু!
ট্রাম্প জানিয়েছেন 20 তারিখে লক্ষীছেলে হয়ে ব্যাটন তুলে দেবেন
উইসকনসিন নিয়ে আবার অবজেকশান তুললো রিপাব্লিকানরা।
ক্রমশ যেটা পরিস্কার হচ্ছে শুধু ট্রাম্প বা ট্রাম্পভক্তরাই না, রিপাব্লিকান সেনেটার আর হাউস রিপ্রেজেন্টেটিভরাও তাদের খবর পাচ্ছে কিউঅ্যানন, পার্লার এইসব জায়্গা থেকে।
মেজরিটি ইলেকটোরাল কলেজও পেয়ে গেল বাইডেণ। এখন মার্শাল ল, মিলিটারি ক্যু, গণতন্ত্র ছুঁড়ে না ফেলে ট্রাম্পের পক্ষে টিকে থাকার সব পথ বন্ধ হয়ে গেলো। তবে সেসবও করতে পারে। কোনও ভরসা নেই।
পন্থ কি করল আবার?
পন্থের চোট্টামো টা দেখলাম। কেউ ওকে বলেনি যে আজকাল খেলার মাঠে ক্যামেরা থাকে।
এ তো যাতা খিল্লি চলছে। এদিকে পন্থবাবু ক্যাচ ছেড়েছে তো বটেই আবার চোট্টামি করতে গিয়ে কেস খেয়েছে। লোকে বলছে লায়ার লায়ার পন্থ অন ফায়ার।
চীন গত চার বছরে আমেরিকাকে ফ্রী ট্রেডের লেকচার দিয়েছে। এবারে ডেমোক্র্যাসির লেকচার দেবে।
চীন অফিসিয়াল স্টেটমেন্ট দেয়নি বটে, তবে ওদের সোশ্যাল মিডিয়া আর স্টেট মিডিয়ায় ব্যপক খিল্লি চলছে।
অমিত
হাহাপগে !
পলিটিশিয়ান কিন্তু রাইটিস্ট গুন্ডামিকে জাস্টিফাই করেন নি, সিনড্রোমটি এক্সসপ্পেন করছিলেন। রুট কজ খোঁজাার চেষ্টা।
একান্ত ব্যক্তিগত মত!!
পিসিদিদি ট্যুইট করেননি এখনও?