চিঁড়ে মুড়ি এই সব জিনিস আমাজনে পাওয়া যায় তবে তিন টাকার জিনিস দশ টাকা দাম হাঁকে :(
আপনি কোথায় থাকেন? আলাস্কা?
আরেকটু গেলে এমনিতেই ইন্ডিয়া পৌঁছে যাবো।
অ্যাঁ!!! একটা জিরো কি বেশি পড়ে গেছে?
এখানে মুড়িই পাইনা। নিয়ারেস্ট ইন্ডিয়ান স্টোর ৫০০ মাইল দূরে।
খুব সামান্য তেলে অল্প একটু গোটা জিরে আর শুকনো লঙ্কা দিয়ে ভেজে( পুড়ে যাবে না) মুড়িটা দিয়ে নাড়াচাড়া করে তারপর যা খুশি দিয়ে মাখুন। খুব চমৎকার লাগে খেতে।
অনেকদিন হয়ে গেল সরষের তেল, পেঁয়াজ কুচো, একটু বেশি বাদামওয়ালা চানাচুর, আর নারকেল টুকরো দিয়ে মুড়ি খায়নি।
তেলাকুচো-র মতই, দিব্য খেতে টিন্ডোরা
আচ্ছা দেশি দোকানে লাল ডাঁটিওলা একটা পাতাবাহারের মত দেখতে শাক থাকে, ওটার নাম কী?
কুঁদরী মন্দ না, একটু বেশি তেল দিয়ে ভাজতে হয়।
ঐ অপভ্রংশের সঙ্গে তেলাকুচো র মিল আছে:-)
উরিবাবা! কুঁদরী! সে আমি খাই না!
ওটার নাম টিন্ডে বা টিন্ডা। ইন্ডিয়ান বেবী পাম্পকিন। বিহার বাঙলায় বলে কুঁদরী।
পটলের মত দেখতে আর চিচিঙ্গার মত খেতে একটা অপভ্রংশ বিশেষ - দক্ষিনীরা খুব খায়।
হুতো টিন্ডোরা কী?
জাস্ট ১৫ মিনিট আগে মনে হচ্ছিলো পাকিস্তান বাঁচিয়ে দেবে। টিএর পর তিনটে উইকেট পরে গেলো। কোনও মানে নেই।
কলি তোমার একথা ভারী সত্যি- তবে ঐ আরকি, এত ভালো ভালো জিনিস থাকতে স্বাদহীন টোফু খেতে ইচ্ছে করে না এমনকি বানাতেও না। তুমি মোচাকাটায় টোফুর রেসিপি দিও। আমি চেষ্টা করে দেখতে রাজি আছি:-)
সয়াবিন নাগেট = নিউট্রিনাগেট ? দেশে খুব খেতাম তো। এখানেও ভারতীয় দোকানে পাওয়া যায় আজগাল। প্রিয় খাদ্য। রাজমাও ভাল লাগে
অনেক দিন স্মোকি মাউন্টেন যাওয়া হয় নি। প্রথম ভালবাসার ন্যাশনাল পার্ক। ওদিক পানে গেলে &/ আর কেকে-র সাথে দেখা করার বাসনা আছে
বড়েস প্রকৃত ক্রিকেট প্রেমী , ভারতবর্ষ ছাড়াও অন্য দেশের খেলা দেখ
আর মাত্র ২২ টা ওভার বাকী ছিল।
ফাওয়াদ বাজে আউট হল। লেগে ৭ জন ফিল্ডার লাগিয়ে দিয়েছিল। ইগোতে নিয়ে নিলো।
এইটা খুবি মনের মত কথা। আমি খুবি মাংশাসী, গরু শোর ছাগল পাঁঠা ভেড়া মুর্গি গেঁড়ি গুগলি ব্যাং মাছ সবি আমোদ করে খাই, আর রাজমা টোফু পনির টিন্ডোরা ওসবও ভালোই বাসি।
সেদিন কথা হচ্ছিল, গোপাল যাহা পায় তাহাই খায় - এর বদলে যদি বলি গোপাল যাহা পায় তাহাই খাইয়া ফেলে - তবে ব্যাপারটা গোলমেলে হয়ে যায়। আমি ওই দ্বিতীয় লোক।
দেখুন, আমি আজকাল খুব চুপচাপ হয়ে গেছি। বিশেষ রা কাড়িনা। কিন্তু একটা কথা না বলে পারলামনা। ঠিক মতো রান্না হলে সমস্ত কিছুই ভালো খেতে লাগা সম্ভব। এই টোফু আর রাজমা দুই দিয়েই আমি অতিশয় সুস্বাদু খাদ্য বানিয়ে থাকি। অনেক কিছুরই অ্যাকোয়ার্ড টেস্ট থাকে তো। খোলা মনে সাহস করে এক্সপেরিমেন্ট করলে ভালো স্বাদও করা যায়।
আচ্ছা অভ্যু 'তবে ক্রোগার আমি কদাচিৎ যাই। আমি হাইভি তে যাই। আইওয়ার কোম্পানি। ক্যানসাস থেকে ভালোবাসা, এ যাবার নয়:-)
রঞ্জনদা মেল দেখুন একটু।
রঞ্জনদা সমাজ সচেতন মানুষ, ওনার হাতে পড়ে জিলিপি, GDP হয়ে যায়!
মিঠুদি, তুমি একটা জিনিস চেষ্টা করে দেখতে পারো। এখানের ক্রোগারে হয় সেটা, তোমাদের ওখানে হবে কিনা জানি না, কিন্তু হতেই পারে। ওদের বললে স্পেশাল অর্ডার করে জিনিস আনিয়ে দেয়, এবং একই দামে। ঐ যে লিংকটা দিলাম, ওটা ওদের দেখালে আনিয়ে দেওয়ার কথা যদি দোকানে নাও থাকে। তেমনি আমি একবার বলেছিলাম ক্যাটফিস নাগেট আনানোর কথা, এক বাক্স নাগেটে হয়তো তিন চার পাউন্ড জিনিস থাকে, আমি এক পাউণ্ড নেবো, কিন্তু তার জন্যে ওরা পুরো বাক্সই আনিয়েছিল। তুমি ট্রাই করে দেখতে পারো। ওরা পেলে তোমাকে ফোন করে ধন্য করবে :)
কতকাল কোলকাতার বিরিয়ানি খাইনি।
হ্যালো অপু, সুস্বাগতম! সুস্বাদতম! সুঘ্রাণতম!
কালকেই এখানকার বিকানীর চেইন থেকে জিলিপি আনিয়েছি। এদিকের জিডিপি একদম কট্টর কড়া হয়। কিন্ত সোয়াদ?
টুকি টুকি মুখে দিলে রসে ভরে গাল ,
নেচে ওঠে নন্দলাল মুখে ঝরে নাল।
ইলিশের কিছু কাঁটা খেয়ে নিতে হয়, আর কিছুটা মুখের মধ্যেই আলাদা করে ফেলতে হয়,ইলিশ মাছের কাঁটা বেছে খেলে স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়।
অরিন | ৩০ ডিসেম্বর ২০২০ ০৬:২৩
অরিন, আমরা যা-ই কিনি না কেন, (মানে বাজারে গিয়ে ) সকালের চা পাতা থেকে শুরু করে শেষপাতের (চাটনির জন্যে ) টমেটো অবধি, সব কিছুর মধ্যেই চাষী / জেলে /শ্রমিকের শোষণ , পরিবেশের শ্রাদ্ধ ইত্যাদি হয়ে থাকে। এর অল্টারনেট কিনতে গেলে যে দাম দিতে হবে তা বোধ হয় আমাদের অনেকের পকেটের পক্ষে সম্ভব নয়। অথবা নিজে চাষ করা, সেও একটা ফুল টাইম জব । অথবা না খেয়ে থাকা ।