অরিনদা, মাসামান কারি (থাই ফুড) কথাটা আসলে নাকি মুসলমান কারি থেকে এসেছে।
আচ্ছা মিঠুদি তোমাদের ওখানে ক্রোগার নেই? বা ওদের কোনো সিস্টার কনসার্ন?
একদম, মিঠুদি। ঐ জন্যেই সাধ থাকলেও আমি লোকালি গ্রোন কেল কি ধনেপাতা খেতে পারি না! এখানে একমাত্র স্যামন কখনো কখনো দশ এগারো টাকা পার পাউণ্ড দাম দিয়ে কিনি। বাকি জিনিস অনেক সস্তা।
এই জামাইকান মাংসের ঝোলের ছবিটা দেখে সত্যিই উপাদেয় মনে হচ্ছে। খেয়াল করার জিনিস হল জামাইকাতেও মাংসে আলু দেয়।
অভ্যু আমি মিডওয়েস্টে থাকি, খুব ইচ্ছে করলেও লোকাল বা ওয়াইল্ড কট মাছ,চিংড়ি পাওয়া মুশকিল।এশিয়ান ফার্মের মাছ আমি খাইনা সেটা স্বাস্হ্যের জন্যে- অনেকেই খায়। এক পাউন্ড মাছ দশ-এগারো টাকা দিয়ে কেনা বহুলোকের পক্ষেই অসম্ভব।ভারতীয় উপমহাদেশের লোকেরা বাংলাদেশি দোকানের মাছ খায়। সে যে কেমন তা তো জানাই আছে।
ক্রয়ক্ষমতা আর ইচ্ছে দুটো আলাদা জিনিস। সাধ্য এবং সাধ- সবসময় মেলে না।
নির্ভর
গাওস্কার সাহেব তো বললেন ময়াঙ্ক আর রোহিত ওপেন করুক। শুভমানকে বিহারীর জায়্গায় পাঠানো হোক।
অভ্যুর জামাইকান মাংসর ঝোল দেখে মনে পড়ল গত সপ্তাহে এখানে নেলসন শহরে বেড়াতে গিয়ে মেয়ে এবং তার মায়ের ল্যামব শ্যাঙ্ক মাসামান কারি অর্ডার দেওয়া। নারকোলের দুধ দিয়ে কষা মাংস।
আমি হাঁসের ডিম জীবনে কোনোদিন খাই নি। কেবল মুরগীর ডিম খেয়েছি। তফাৎটা যে কী সেটা বোঝার জন্য একবার এক্সপেরিমেন্টালি খান ছয়েক হাঁসের ডিম কিনবো। তারপরে দুটো সেদ্ধ, দুটো ভুর্জি করে দেখবো। রেজাল্টের উপরে নির্ভ করবে বাকী দুটো কী করবো। :-)
শুভমান ছেলেটা মনে হচ্ছে লম্বা রেসের ঘোড়া। 'আপনি থাকবেন সার ' বলাই যায়
আরে &/ বোলো না, সেদিন হাঁসের ডিম কিনলাম লোকাল ফার্মার্স মার্কেট থেকে। লোকাল হাঁস - চরে খায় - প্যাস্চুর রেইজড - এই সব। কিন্তু কি বাজে খেতে। ওর চেয়ে অর্গ্যানিক ফ্রী রেঞ্জ মুরগীর ডিম ঢের ঢের ভালো।
আমিও যতদূর পারি লোকাল খাবার কিনি, শাকসব্জী, ফল, মাছমাংস সবই। গ্রীষ্মে সুবিধা বেশি, তখন ফার্মার্স মার্কেট চলে, সপ্তাহে একদিন স্থানীয় শাকসব্জী ফল মধু এইসব নিয়ে আসে বিক্রি করতে।
মাছের চেয়েও যেটা পছন্দ করি সেটা হল - আদি অকৃত্রিম পাঁঠা। বলতে মনে হল - জামাইকান দোকানে পাঁঠার মাংস পাওয়া যায় যেটা পুরো দেশি স্টাইলে মাংসের কষা। আমাদের ডিপার্টমেন্টের কাছে আগে একটা জামাইকান রেস্টুরেন্ট ছিল, দুঃখের বিষয় সেটা উঠে গেছে :(
ওদিকে নিউজিল্যন্ডে পাকিস্তানের চার উইকেট পড়ে গেছে। সেকেন্ড সেশান শুরু হয়েছে। আজকে পাকিস্তান এই টেস্ট ড্র করে দিলে ভারতের সুবিধা হবে ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশীপের পয়েন্ট টেবিলে।
"অরিনদা, আমি এশিয়ান দেশগুলো থেকে ইমপোর্ট করা চিংড়ি, তিলাপিয়া ইত্যাদি কিনি না। "
লোকালি সোর্সড খাবার সব সময়ে শ্রেয়, তাতে হয়ত একটু দাম বেশী পড়ে।
শুধু চিংড়ি নয়, পরের বার এশিয়ার দোকানগুলো থেকে মাছ কেনার সময় বা এশিয়া থেকে ইমপোরটেড মাছ কেনার সময় একটু হতভাগ্য ক্রীতদাস/ক্রীতদাসীদের কথাটা ভাববেন, আপনি মাছ খাবার সময় কি খাচ্ছেন একটু ভেবে দেখতে অনুরোধ করি:
অরিনদা, আমি এশিয়ান দেশগুলো থেকে ইমপোর্ট করা চিংড়ি, তিলাপিয়া ইত্যাদি কিনি না। Georgia'র সমুদ্রে ধরা চিংড়ি যথেষ্ঠ উপাদেয়; তবে শাকসব্জির ক্ষেত্রে locally grown জিনিসগুলোর মারাত্মক দাম দেখি, কেন কে জানে।
লোকাল ওয়াইলড কট শ্রিম্প এক জিনিস, ইমপোরটেড চিংড়ি, বিশেষ করে থাইল্যাণ্ড, এশিয়ার অন্য দেশ থেকে, অন্য গল্প:
লালচাঁদ রাজপুত আর রবিন সিংও কন্টেন্ডার ছিল বটে।
কোহলির কাপ্তানিতে আর কেউ হেড কোচ হতে চাইছেনা। দ্রাবিড় বোধয় সেই কারণেই গতবছর অ্যাপ্লাই করেনি। রভি ছাড়াও মাইক হ্যাসেন আর টম মূডি অ্যাপ্লাই করেছিল। কপিল দেব, অনশুমান গায়কোয়াড, আর শান্তা রঙ্গস্বামীর প্যানেল ইউন্যানিমাসলি রভিকে দায়িত্ব দিয়েছে। ইনফ্যাক্ট টম মূডি তিন নম্বর প্রেফারেন্স ছিল।
আমি আজকাল বেশির ভাগ সময় লোকাল চিংড়ি খাই, জর্জিয়ার বা নর্থ ক্যারোলিনার - বেশ খেতে। আর খাই আর্জেন্টিনার লাল চিংড়ি। ক্রোগারে ১৬-২৫ পার পাউণ্ড ডিল কুপন ইত্যাদি নিয়ে পাঁচ টাকা মতো দাম পড়ে (পাউন্ড)। কালো সুতো বার করতেও কোনো অসুবিধে নেই, বড়ো চিংড়ি বলে। আর খেতেও দারুন, ওয়াইল্ড কট জিনিস - মিঠুদি খেয়েছ ওগুলো?
আর মিঠুদিকে বলা হয় নি, এবার https://www.southernsupreme.com/ এদের ফ্রুট কেক খেলাম। ফ্রুটের চেয়ে নাটই বেশি, দিব্যি লাগল।
ব্রতীন্দা ভালো আছো?
"রবি শাস্ত্রী হয় হায় হায় " > "রবি শাস্ত্রী হায় হায় "
শাস্ত্রীকে কুলোর হাওয়া দিয়ে বিদেয় করা উচিত। একটা ফালতু লোক। খালি বড় বড় কথা আর অকারণ মস্তানি। যখন ক্রিকেটার ছিল তখনো যথেষ্ট বিরক্তির কারন হত। "রবি শাস্ত্রী হয় হায় হায় "স্লোগান ভারতীয় সাপোর্টাররা কি এমনি এমনিই দিত ? বম্বে লবির হাতে ঐরকম ক্ষমতা না থাকলে রবি শাস্ত্রীর ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট ক্যারিয়ার অত লম্বা হয়ই না।
আচ্ছা কারা যেন বলেছিল যে ইলেকশানের পর মেইনস্ট্রীম মিডিয়া কোরোনা নিয়ে নাকি আর কোনও কথাই বলবেনা (ঠিক যেমন ফক্স নিউজ মিডটার্মের পর ক্যারাভান নিয়ে কথা বলা বন্ধ করে দিয়েছিল)। কোরোনার মর্টালিটি রেট নাকি সাধারণ ফ্লুয়েরই সমান। সবই নাকি লিবারল হোক্স বা ডীপ স্টেটের কারসাজি বা চায়নার বায়োলজিকাল ওয়েপন বা বিল গেটসের সাজানো গল্প। তাদের কি এইবেলা কাঠগড়ায় দাঁড় করানো যায়।
লালফিতের ফাঁসটা একটু আলগা মতন হলে সুবিধা হত খানিকটা। সেক্ষেত্রে অ্যাকাডেমিক আওতা থেকে বেরিয়ে এসে স্বাধীনভাবে গ্রুপ তৈরী করেও খোলা যেত। কিন্তু ....
'করোনেশন বাই করোনা' টা সবচেয়ে ভাল প্রোপোসড নামগুলোর মধ্যে। এখন আরেকবার বুঝলাম কেকে আপনাকে কেন বড়মাপের কবি বলেছিলেন।
এক্যাডেমিয়া-ইন্ডাস্ট্রি কোলাবরেশন বা এক্যাডেমিক ল্যাব থেকে স্পিনঅফ কোম্পানি বেরিয়ে আসা বোধ হয় ওয়েস্টার্ন কালচারের একটা অঙ্গ। ভারতে এসব হবে না। প্রথমেই এক্যাডেমিক ল্যাবের বড় বড় হনুরা হাসাহসি করবে, আর তাছাড়া লালফিতের ফাঁস তো আছেই।
আগের টেস্টে হারার পর শাস্ত্রীকে দেখাই যায়নি। কালকে টেস্ট জিততেই প্রেস কনফারেন্স করেছে।
এঁরা কী সুন্দর কোম্পানি খোলেন! করেসপন্ডিং রাষ্ট্রগুলোর নানাবিধ সহায়তাও পান। আমাদের সমাজে "হ্যাঁ মশাই, কেন খুলবেন, কী করে খুলবেন, কাকে ভোট দ্যান, আপনার মামার বয়স কত, আপনার খুড়শ্বশুরের ভায়রাভাই কে ছিল' এইসব হাজারো বায়্নাক্কা করতে করতেই সময় চলে যাবে, কোম্পানি ততদিনে হাওয়া।
'করোনায় না করোনা ' চমৎকার নাম। ঃ-) ইংরেজীতে লিখলে 'করোনেশন বাই করোনা' ও হতে পারে।
বই এর নাম 'করোনায় না করোনা' টা কেমন হবে?