বোঝো।
ময়াঙ্ক বোধয় সত্যিই আর চান্স পাবেনা এই সিরিজে।
ভারতীয় বোলাররা বোধহয় নেটে খুব একটা ব্যাটিং প্র্যাকটিস করে না। তবে বোলিং সুপার্ব, একজন বোলার (উমেশ ) কম নিয়ে দারুণ পারফর্ম্যান্স
হেজেলউড বা স্মিথের আউটের বলগুলো পায়ে আটকে গেলে আম্পায়ার্স কলে নট আউট ঘোষিত হত।
অজিরা সেশ ৪ উইকেটে ১০১ রান করল, ভারত করেছিল ৩২
লাস্ট বলটা দেখে বোঝা যায় যে অশ্বিনের বলগুলো উইকেটের উপর দিয়ে যাওয়ার কথা নয়।
ধেত্তেরি,
a র কথায় সায় দিয়ে:
এসেছে সে এক গ্রিন ,
সে যে ভোগাবে অনেকদিন।
ব্যাটে বলে আছে জোশ
করে দেয় দিলখোশ।
আজ মুখে নাই হাসি,
গরীবের কথা বাসি:
একদিন এই ছেলে
হইবে গলার ফাঁসি।
সিরাজ ইজ আ গুড ফাইন্ড ইন দিস টেস্ট।
বলতে বলতে আউট
খুবই ফ্ল্যাট পিচ তো মনে হচ্ছে। পরের ম্যাচে ময়ান্কের বদলে রোহিত আর বিহারীর বদলে কে এল আসবে।
এই গ্রিন ভোগাবে anekadin
@S, জ্যাঠামশাই(রা) এসে ধমক দেওয়র আগে জানিয়ে রাখি, ড্যারেন লেহমানের ভাষ্য অনুযায়ী, মেলবোরনের মাঠ পাটা/বাউনসি পিচ,
আমাদের এখানে ক্রিকেট অসম্ভব জনপ্রিয়। কাছেপিঠের শহর মিলিয়ে রীতিমত লিগ চলে। আমাদের এক প্রতিবেশীর বাড়ির পাশে বিকেলে রীতিমত নেট টানিয়ে প্র্যাকটিশ হয়।আমাদের মহিলা ক্রিকেট টিমও আছে। ২৯ জন মহিলা ক্রিকেটার আমাদের শহরে বসবাস করেন:-)
অশ্বিনের বলে এত বাউন্স কেন? হাইট?
বোঝো! এখন মেসি বলছেন তিনি ইউএসএতে খেলার স্বপ্ন দেখেন ---
Lionel Messi says he has “always had the dream” of playing in the United States
https://theathletic.com/news/messi-barca-interview-transfer-mls/T9JyadvQcif1
অরিনের কথাটা বলতে চাইছিলাম। কিন্তু ঠিক গুছিয়ে উঠতে পারছিলাম না।
অমর্ত্য সেনের চিঠিটি মূলতঃ সৌজন্যমূলক। সেটা নিয়ে তেল মারা জাতীয় মন্তব্য ভাল লাগে না।
অন্য প্রশ্ন ছিল, একটি সাধারণ সৌজন্য প্রকাশক চিঠি নিয়ে বিভিন্ন হোয়া ফোরামে অজস্র উচ্ছ্বাস কেন সেটাও বুঝতে পারছি না। হয়তো কিছু আমার বোঝার বাইরে থেকে যাচ্ছে।
@নিজে:"সুযোগসুবিধা নেবার বেলায় কেউই এস্টাবলিশমেন্টকে তেল মারতে ছাড়েনা। সে দাদাই হোক কি অমর্ত্য সেন।"
অমর্ত্য সেন সম্বন্ধে এই কথাটা না লিখলেও পারতেন। যে চিঠিটির পরিপ্রেক্ষিতে লিখেছেন, তাতে অমর্ত্য সেন মমতার স্তাবকতা করেননি, কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন, এইমাত্র। ক্ষিতিমোহন সেনের বাড়িকে শান্তিনিকেতন কর্তৃপক্ষ squatter এর তকমা দিয়েছিলেন, তার উত্তরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অমর্ত্য সেনের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বিবৃতি দেন, অমরত্য সেন তাই কতজ্ঞতা প্রকাশ করে ঐ চিঠিটি লিখেছেন।
বাঙালীর পাবলিক ফোরামে একটু সংযত লেখালিখি দেখলে ভাল লাগে।
আমেরিকার থেকে বেশি। এইটুকুই। তবে ওখানেও দেশি আর অন্যান্য কমনওয়েলথের লোকজনের ভীড় বেশি।
কানাডাতে ক্রিকেট কতটা জনপ্রিয়? ব্রিটিশ ডোমিনিয়ন, কমনওয়েলথ দেশ তো।
সেটা আছে। ইন্ডিয়ান-পাকিস্তানি-বাংলাদেশি-শ্রীলংকান কম্যুনিটিতে আছে। তাও আছে বলতে ঐ আর কি, কিছু লিগ আছে, মোস্টলি রিক্রিয়েশন্যাল। এদেশে জন্ম দ্বিতীয় প্রজন্মের ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের খুব একটা খেলতে দেখা যায় না।
নর্দার্ন ক্যালিফোর্নিয়া ক্রিকেট লিগ আজ বহুবছর ধরে চলছে। চার-পাঁচটা ডিভশন আছে, কাজেই প্রচুর লোক খেলে। বছর কুড়ি আগে আমি দু-তিন সিজন খেলেছিলাম। তখনই বেশ ভাল স্ট্যান্ডার্ড ছিল। মূলতঃ ভারতীয় আর পাকিস্তানী অধ্যুষিত। তবে কিছু অস্ট্রেলিয়ান, ক্যারিবিয়ান, ইংলিশ প্লেয়ারও ছিল। তার মধ্যে কিছু লোক নিজের দেশে ফার্স্ট ক্লাস ক্রিকেট খেলে এসেছে। বেশ কিছু এক্স-রঞ্জি প্লেয়ার ছিল। আমাদের টিমেই দুজন এক্স-রঞ্জি ছিল রাজস্থানের।
কিন্তু মাঠের ব্যাপারেই কবি কেঁদেছেন। সামারে খেলা হত। স্কুলের মাঠ নিয়ে। নিজেদের মাঠ মেনটেন করতে হত। আউটফিল্ডের ঘাস কাটা থেকে পিচ মেনটেন করা অব্দি। টার্ফে খেলা হতনা। ম্যাটিং উইকেটে হত। তবে দেশে যে সব পিচে খেলেছি তার তুলনায় এগুলো অনেক ভাল। তবে এখন তো ক্রিকেট প্রায় মেনস্ট্রিমের মর্যাদা পেতে চলেছে। আমাদের ছোট শহরের যে সেন্ট্রাল পার্ক, ট্যাক্সের পয়সায় সিটি-মেন্টেন করে, সেখানে দুটো ক্রিকেট ফিল্ড আছে। তবে শহরে দেশি লোকে ভর্তি।
লসাগুদা, আমেরিকাতে ফ্লোরিডাতে একমাত্র ক্রিকেট স্টেডিয়াম। আরো দুটো বানানোর প্ল্যান আছে। একটা বোধয় আপনাদের ওদিকে হবে। অনেকদিন ধরেই অস্ট্রেলিয়া আর নিউজিল্যান্ডে ড্রপ ইন পিচ ব্যবহার করা হচ্ছে। একই মাঠে ফুটবল, রাগবি, ক্রিকেট সবই খেলা হয়। ক্রিকেটের আগে অন্য জায়্গায় তৈরী করা পিচ এনে বসিয়ে দেওয়া হয়, আবার খেলার পর তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। এই মেলবোর্ণেও তো তাই হয়েছে। আমেরিকাতেও বেসবল মাঠে সেসব করার প্ল্যান আছে। তবে এই ড্রপ ইন পি নিয়ে অনেক কমপ্লেইন এসেছে, বিশেষ করে টেস্ট ম্যাচে। একসময় তো বলা হয়েছিল যে এমসিজিতে হয়ত ইন্টারন্যাশনাল ম্যাচ আর হবেইনা।
ওহো, থ্যাংকু কেসি/রমিত
26 dec
আগেরদিন ei samay তে বেরিয়েছিল বেে খবরটা glitch
লসাগুদা, এনডিটিভির খবর পাঁচ বছর আগেকার, বিদ্যাসাগর ইউনি, ......
এই পিএইচডি-র খবরটাতে ইন্টারেস্টিং বিষয় - প্রথম লাইনেই লিখেছে পিএইচডি পেলেন। তো সেটা দেখে মনে হল তাহলে দেখি কোন ইউনিভার্সিটি দিল এই পিএইচডি। কিন্তু কোনো ইউনিভার্সিটির নাম নেই লেখাতে। পরে এক জায়গায় লিখেছে, ইউজিসি ফেলোশিপ পেলেন। তাহলে তো এখনও পিএইচডি পান নি। এবার পুরো ঘেঁটে গেল।
যাই হোক, এরপরে খেয়াল করলাম যে ওয়েবসাইটটি হল বেঙ্গলস্টোরি-ডট-কম, তো স্টোরি দেখে একটু ইয়ে হল...
লেখার হেডিং