"এইসব নস্টলজির কথার কোন মানে নেই। মনে রাখা ভাল গাওস্করের মত বিশাল মাপের প্লেয়ারের সর্বাধিক রান ২৩৬, সেখানে প্রথম ট্রিপ্লের জন্যে অপেক্ষা করতে হয় সেওয়াগের জন্যে, যার খেলা আর যাই হোক ধ্রুপদী ছিল না, আর এই সব উপমা সেওয়াগের প্রথমদিকে খুব চলত যে ওর টেকনিক খারাপ ইত্যাদি।"
কেন, সেহওয়াগের আগে কেউ ট্রিপল সেঞ্চুরি করেননি বুঝি? নাকি, ট্রিপল সেঞ্চুরি করতে গেলে সেওয়াগের মত করেই খেলতে হবে। সেটা আপনার পার্সপেক্টিভ হতে পারে, আমার সেভাবে চিন্তা করার দায়বদ্ধতা নেই @a। তাতে যদি আপনার মনে হয় আমি বা আমাদের মত লোকেরা ক্রিকেট ভালবাসি না, শুধু আপনিই ভালবাসেন, তবে তাই না হয় হল।
পাকিস্তানের মজিদ খাঁও লাঞ্চের আগে সেঞ্চুরি করেছিলেন, ঐ ধ্রুপদী ক্রিকেট খেলেই, সে যুগে টি২০ ছিল বলে জানা নেই। অতএব।
"আমি আইপিএল নিজে ফলো করিনা বা তার ঢক্কানিনাদেও আগ্রহী নই, কিন্তু এর যে একটা বিশাল সুফল রয়েছে এটা অনস্বীকার্য।"
আইপিএল না টি২০?
&/
ওই রোহাতগী , বা পায়েল রোহাতগীর ভিডিও ভক্তদের হয়ে ইতিহাস চর্চার নাামে কুৎসাা
অরিন দা, থ্যাংক ইউ।
এখন সকাল সকাল অজি উইকেট পড়েচে বলে রেটোরিক করছি না, বিকেলের দিকে হলে বা অজিরা রান পেলে বলতাম, এইবারে শত্রুপক্ষের সমস্যা হল গংগাজি র আর্সেনিক বিজেপির পলিউশন নিয়ন্ত্রন এর ব্যর্থতা , উমা ভারতী তথা বেনারসের এম পি উনিজির ব্যর্থতা না সিপিএম এর নাকি একাধারে মুর্শিদাবাদের অধীর ও সিপিএম এর চক্রান্ত সেটা তাড়াতাড়ি অমিত জি কে জিগ্যেস করে বলতে হবে :-))))
আমাদের ওদিকে বিশাল চাপ হল, শ্যালো বন্ধ করার হুমকি অনেক সময় অনেক সরকার, জেলা অ্যাডমিনিস্ট্রেশন দেয়, পরিবেশ সচেতন বিডিও রা বা এডিও রা চেষ্টা ও করেন, কিন্তু যে জিনিস দিয়ে এক থেকে দুই বা তিন ফসল এসেছে, এবং সেটা গত এক বা দেড় প্রজন্মে, aএমনকি ছোট জমিতেও, সেটার লারজ্স্কেল শস্তার অলটারনেটিভ না থাগলে চাপ। কোন কোন এলাকায় সিজনাল ছাড় করা গেছে শুনেছি, তবে ডেটা নাই।
এইসব নস্টলজির কথার কোন মানে নেই। মনে রাখা ভাল গাওস্করের মত বিশাল মাপের প্লেয়ারের সর্বাধিক রান ২৩৬, সেখানে প্রথম ট্রিপ্লের জন্যে অপেক্ষা করতে হয় সেওয়াগের জন্যে, যার খেলা আর যাই হোক ধ্রুপদী ছিল না, আর এই সব উপমা সেওয়াগের প্রথমদিকে খুব চলত যে ওর টেকনিক খারাপ ইত্যাদি।
মাঝে টেস্ট ক্রিকেটের মান খুব পড়ে গেছিল আর সেজন্যে অনেক পরিবর্তন আনতে হয়। সেটা খুব ভাল হয়েছে সেটা এখন কত পার্সেন্ট টেস্টের ফয়সালা হছে সেটার তুলনা করলেই বোঝা যায়।
আর আইপিএল ক্রিকেটের ১২ টা বাহিয়ে দিয়েছে এরকম যারা মনে করেন তারা সত্যি খেলটা ভালোবাসেননা, তারা তাদের খেলা কেন্দ্রীক নস্তালজিয়াটাকে ভালোবাসেন। আমি আইপিএল নিজে ফলো করিনা বা তার ঢক্কানিনাদেও আগ্রহী নই, কিন্তু এর যে একটা বিশাল সুফল রয়েছে এটা অনস্বীকার্য।
আর সত্যি বলতে আইপিএলে খেলে খেলা নস্ট হয়েছে যাদের তারা সত্যি মধ্যমেধার প্লেয়ার। বিরাট, রোহিত, কে এল , রাহানে, বুমরা, অশ্বিন, ওদিকে স্মিথ, ওয়ার্নার, কেন উইলিয়াম্স, কারো খেলা নস্ট হয়নি।
অরিন
খাঁটি কথা। একটি বহুমাত্রিক সমস্যাকে একটা রিমোট কারণের সঙ্গে জুড়ে
দামি উইকেট। অশ্বিন এই ওভারে লাজুক সাইকোলজিক্যালি ট্র্যাপ করল।
উফ। লাবুসেন গেলো। ঘাম ছাড়লো। he was looking too comfortable. এবারে কোনওভাবে স্মিথকে তুলে নিতে পারলেই।
"আমি আরো বলেছিলাম কয়েকটা কথা কৃষি কাজে শ্যালো বা খাবার জলের ট্ষ বন্ধ করার সম্ভাবনা অন্তত বীরভূম এ তখনি হত, যদি ময়ূরাক্ষী ইরিগেশন আডিকুয়েট বা সফল হত।"
বোধি, এখানে আরো একটা ব্যাপার খেয়াল করবেন। আরসেনিকের সমস্যা মূলত গাঙ্গেয় অববাহিকায় বসবাসকারী মানুষজন, মানে মালদা, দিনাজপুর, রাজশাহী, মুর্শিদাবাদ, নদীয়া, চব্বিশ পরগণা, হাওড়ার কিছু জায়গা, ইত্যাদি অঞ্চলের সমস্যা, উত্তরবঙ্গ, মেদিনীপুর, বীরভূম, বাঁকুড়ায় ততটা নয়। বস্তুত, মেদিনীপুরকে আরসেনিক গবেষণায় সাধারণত কন্ট্রোল জেলা হিসেবে ধরাই দস্তুর ছিল। ফলে ঐসব জায়গায় শ্যালো টিউবওয়েল এর প্রভাব আর আরসেনিক acquifer এ রয়েছে, সেখানে শ্যালো টিউবওয়েল খনন আরেকরকম। আরো জটিল ব্যাপার, একই জেলার, একই গ্রামে, পাশাপাশি এক ডেপথের টিউবওয়েল, একটায় অসম্ভব রকমের বেশী আরসেনিক, আরেকটায় নয়।
কাজেই সমস্যা এক নয়, একাধিক।
নীল হার্ভে টি 20 শুনেই খেপে যেতেন। দাদার শর্ট বলে টেকনিকের খামতি ডেমো করে দেখিয়ে বলেছিলেন শোনানো যাবেনা।
লেটকাট শেষ কবে দেখেছি? এখন হেলিকপ্টার শট! সিংহগর্জন।
লাবুসেন ও স্মিথ , এই ইনিংসের কাঁটা হবে। বিশেষ করে স্মিথ। বাই ল অফ অ্যাভারেজ। খেয়াল করেছেন ও ফার্স্ট স্লিপ দাঁড়িয়ে শ্যাডো প্র্যাকটিস করছিল।
সম্বিৎ:"স্কোর কার্ড, এমনকি হাইলাইটস দেখে টেস্ট ক্রিকেটের আসল মজা পাওয়া যায়না। আসলে তো সাইকোলজিকাল গেম চলে। সেটা না স্কোরে না হাইলাইটসে পাওয়া "
একেবারে বিলিয়ন ডলার কমেন্ট!
ঐটেই তো টেস্ট ম্যাচ ফলো করার আনন্দ মশাই। কোথায় হারিয়ে গেল সেই সব দিন! পড়ন্ত বিকেলের নরম আলোয় গ্যালারীতে বসে কিউকামবার স্যাণ্ডুইচে কামড় আর ডেভনশায়ার টি তে চুমুক দিতে দিতে দেখছেন আলতো লেট কাটের শৈল্পিক ছোঁয়ায় বল পার করছে থার্ড ম্যান বাউণ্ডারী। চার দিক থেকে মৃদু হাততালি।
অলস দিনের ছবি।
টি ২০ এসে খেলাটার বারোটা বাজিয়ে দিল।
***রোগ না যোগ:-))))))স্পেল চেকার ডেফিনিটলি নদীয়া বাসী নব্য বিজেপি বা খচ্চর এনারাই:---))))))))
অরিন দা আর্সেনিক সংক্রান্ত আপনার বক্তব্য খেয়াল করেছি, থ্যাঙ্ক ইউ। পোলিটিশিয়ান বা আমি বা পিটি এলেবেলে র মন্তব্যের একটা দিকেই প্রশ্ন করেছিলাম আশির দশকে যে সমস্যাটা রিপোর্টেড হচ্ছে, ৯০ এর দশকে যেটা মোটামুটি কনফার্মড হচ্ছে , ষাটের দশক থেকে ব্যবহৃত একটা খাবার জল বা বড় সেচের সুযোগ না থাকা জায়গায় কৃষি তে জল পাবার পদ্ধতি সম্পর্কে , এবং যে দুটো কাজের ব্যবহার এখনো রয়ে গেছে তাকে সিপিএম এর ১৯৭৭ থেকে ২০১১ র সরকারি কৃষি পলিসি বা সরকারি স্বাস্থ্য পলিসি বলা যায় কিনা , যতক্ষণ না সেরকম ডকুমেন্টারি এভিডেন্স পাওয়া যাচ্ছে। নেগলিজেন্স বলাই যায় তবে তাতেও অনেক ডিসকাউন্টিং করতে হয়, বিকজ অফ ল্যাক অফ লারজ সার্কেল রুরাল অল্টারনেটিভস।
আমি আরো বলেছিলাম কয়েকটা কথা কৃষি কাজে শ্যালো বা খাবার জলের ট্ষ বন্ধ করার সম্ভাবনা অন্তত বীরভূম এ তখনি হত, যদি ময়ূরাক্ষী ইরিগেশন আডিকুয়েট বা সফল হত।
এলেবেলে মাথা পাগলা লোক আছে, তার সাঁকো নাড়ানো থামাতে আমি রাজি নই কারণ এই করতে গিয়ে কৃষিবিজ্ঞানী গূরুতে লিখলে আমার তো কোন ক্ষতি নাই:-))))তার এখন বিজেপি মুগ্ধতার আর কল্পিত মুসলমান অনুপ্রবেশের বলে সোয়াম্পড বোধ করার নতুন রোগ হয়েছে এটা সমস্যা র , সে অসুখে আগ্রেসিভ বাটাম অব্যাহত থাকবে:--))))) আর ই়ংরেজি সাহিত্যর ছাত্রর যদি মনে হয় , শুধু ই নতুন নেতা শুভেন্দু র অনুপ্রেরণা য় জেলা বনাম শহর করতে গিয়ে , তে সৈকত চট্টোপাধ্যায়ের সাহিত্য বোধ নেই তাহলে আরকি বলতে হবে সিপিএম রথেষ্ট পাগলা গারদ বসায় নি এটা খুবই বড় নেগলিজেন স। অন্যান্য নিননিছা আর বিয়ে হাত চালানো গন্ডমুর্খদের সঙ্গে ভদ্রলোকের পার্থক্য আছে সেটা বুঝতে পারলে ভালো না বুঝলে কিসু এসে যায়না। সৈকত (২য়) এর সাহিত্য পড়ার জার্নি আর এদের ক্রিটিকাল থিয়োরি র জার্নি যেরকম চলছে চলুক। আপ্রিসিয়েশন না লাগলেও কিসু যায় আসেনা। বাটাম সংস্কৃতি তে আমি নতুন নাম লেখালেও আছি, বিজেপি কে রেটোরিকল স্পেস ছাড়া যাবে না, তাতে আমার এ জীবনে পড়াশোনা র জার্নিতে শুধু ই অতৃপ্তি থাকলেও আপত্তি নেই। একটা ইন্ডিভিজুয়ালের কোয়েস্ট এর সততার কি দাম আছে যেখানে সর্ব অর্থে রেজিস্টান্স গড়তে হবে। আমি তো আন ইম্পরটান্ট চোদু, বাঘি বাঘা লোককেও রাস্তায় নামতেই হবে, সে কিছু শুরু কবে হয়ে গেছে, আমরা নতুন রোগ দিচ্ছি মাত্র।
অর্ণব নাকি এবারে বাংলাতেও চেঁচাবে।
মোদী একটু ব্যাকফুটে। বিজেপির মিডিয়া ডগেরা খুব চেষ্টা করছে স্পিন করতে। এখন অবধি তাতে কাজ হচ্ছে না।
এখানে তো দেখি কারোরই মাথাব্যথা নেই (অভিমান ইমো) কিন্তু একটা ভালো খবর, ট্রাম একটু আগে করোনা রিলিফ বিল সই করেছেন। বহু বহু লোক হাঁফ ছেড়ে বাঁচবেন।
চাষারা ভালো দিচ্ছে কিন্তু, সকাল সকাল মনটা ভরে গেল।
স্কোর কার্ড, এমনকি হাইলাইটস দেখে টেস্ট ক্রিকেটের আসল মজা পাওয়া যায়না। আসলে তো সাইকোলজিকাল গেম চলে। সেটা না স্কোরে না হাইলাইটসে পাওয়া যায়। শুধু তো টেকনিক নয়। বোলারের বল হাত থেকে রিড করা, গেম রিড করা, বোলারের সাইকোলজি রিড করা - এসব একসঙ্গে হলে গ্রেট ব্যাটসম্যান হয়।
হ্যাঁ, জন স্নো শোল্ডার পুশ করেছিল। ওই 1974 সিরিজে বোধহয় 54-ই গাভাসকারের হায়েস্ট রান। সেঞ্চুরি পায়নি। থ্রি টেস্ট সিরিজ ছিল। অবশ্য এ আমি ক্রিকেট ফলো করতে শুরু করার আগে।
হবে হয়ত। তাহলে তো আমার জন্মের অনেক আগের ঘটনা । ১৯৮৭ এর ইনিংসটা হালকা মনে আছে , ক্রিকেট সবে বুঝতে শিখেছি তখন ।
আচ্ছা এই জন স্নো বোধ হয় গাভাসকার কে একবার কনুই এর গুঁতো মেরে ফেলে দিয়েছিল ননস্ট্রাইকার এন্ডে।
আমিও শুনছিলাম।
১৯৮৭ এ গাভাসকারের বয়েসটাও খ্যাল রাখবেন
1974-এ গ্রিনটপে জন স্নো-র এগেনস্টে 54?
ম্যানচেস্টারের ওল্ড ট্র্যাফোরডে করা হাফসেঞ্চুরিও বোধ হয় কাছাকাছি থাকবে।
গাভাসকার 96। জীবনের শেষ ইনিং। আমার দেখা গাভাসকারের সেরা। অনেকেই বলে গাভাসকারের জীবনের সেরা। একটা চান্স ছিল। ওভালের 221 দেখিনি, শুনেছিলাম। সেটাও এপিক।
প্যাডিং এর সর্বত্তম প্রদর্শন দেখতে চাইলে ১৯৮৭ এর ইন্ডিয়া-পাকিস্তান সিরিজের ম্যাচের লাস্ট ম্যাচের রেকর্ডিং দেখুন। আন্ডার প্রিপেয়ার্ড উইকেটে খেলা হয়েছিল। সাংঘাতিক ঘূর্ণি উইকেট আর সেই সঙ্গে আন-ইভন বাউন্স। ইমরান তিন তিনটে স্পিনারকে লেলিয়ে দিয়েছিল, সঙ্গে ইন্টিমিডেটিং ফিল্ড প্লেসিং। স্রেফ প্যাডে খেলে গাভাসকার ৯৭ রান করে। ম্যাচ যদিও ভারত শেষ পর্যন্ত ১৬ রানে হেরে যায়, গাভাসকারের এই ইনিংসকে ইমরান থেকে কাদির পর্যন্ত সকলেই এপিক ইনিংসবলে স্বীকার করে নিয়েছে।
স্কোর কার্ডে দেখুন কি লো স্কোরিং ম্যাচ হয়েছিল এটা
১৩০এর লিডই হল তাহলে।
পিচে খুব সমস্যা আছে মনে হচ্ছে না। খেলারও এখনও অনেক বাকি, সবে অর্ধেক সময় হয়েছে। ভারত সুবিধাজনক একটু, কিন্তু শেষ ইনিংসে ভারতকেই ব্যাট করতে হবে ভাবলে ততটাও না। বিশেষ করে যদি স্মিথ বা মারনাস খেলে দেয়।
অজি প্লেয়ারদের মধ্যে মারনাস লেবুশেন আগের ইংল্যান্ড ট্যুর থেকেই সবার নজরে আছে। আরেকজনকে নজরে রাখুন, এই ক্যামেরন গ্রীন লম্বা রেসের ঘোড়া হবে। ফ্লিনটপ বা স্টোকস ধাঁচের সম্ভাবনা। এইসব নাম উঠে এলে জ্যাক কালিসকে খুব মিস করি।
@a, ২০২০তে পুজারার রেকর্ড কেমন?
নাহ দেড়শোর লীডটা হলো না। রাহানে আর জাদেজা দুজনেই উইকেট ছুঁড়ে এসেছে। এর ফল না ভুগতে হয়।