আর এস এস গোটাটার ই বিশেষ মানে নেই। তার মুসলিম সেল ইত্যাদি আউটরিচ প্রোগ্রাম। দরিদ্রের দেশে পড়াশুনা র সুযোগ করে দেওয়া, ভারতীয় ইতিহাস সম্পর্কে তাদের ধারনা র শিক্ষা দেওয়া, এবং বর্ণহিন্দু দের উদার হৃদয়ে তে দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণীর নাগরিক দের জন্যেও যে অন্নেএএএএএএকটা :-))))) জায়গা আছে সেটা বোঝানো কাজ। সেটিই বক্তব্য। আমেরিকার সুপ্রীম কোর্ট এ কালো কনজারভেটিভ থাকতে পারে এত বড় দেশে আর এস এস এ মুসলমান না পাবার কি আছে? মারো ধরো লব জিহাদ আটকাও, অনর্থের বাড়ির রান্না ঘরে গরুর মাংস খোঁজো এর জন্য বন্ধু সংগঠন লেসার মর্টাল ক্যাডার রা আছেন। এখানে আগেও অনেকের এরিয়ান ইনভেসন প্রশ্নে একটা আর এস এস সিম্প্যাথি ছিল তাই এই অনুসন্ধিৎসা নতুন কিছু লাগছে না। তবে মানুষের অবস্থান বদলিয়েই থাকে। আরেকটি কথা বোঝা দরকার ক্যানোনাইজড টিচিং এর মধ্যে থাকা বিশ্বাস ও বিদ্বেষ আঁকড়ে থাকা রাজনৈতিক কর্মীদের মধ্যে , বর্ণ হিন্দু, নিম্নবর্গীয় , আদিবাসী/বনবাসী , মুসলমান তিনিই থাকুন তাঁদের মধ্যে রঞ্জনদা সুলভ তাইতো-তাইতো সিদ্ধান্ত হীনতা, জেনুইন আত্মজীজ্ঞাসা , আশা না করাই ভালো, ওগুলি এনলাইটেনমেন্ট এর ঘোড়া রোগ, আমেচার অটো ডাইডাক্ট দের মধ্যে প্রকট, তার সঙ্গে ভারতীয় ফ্যাসিস্ট ক্যাননের সম্পর্ক নাই। তাই সেল বিভিন্ন লাগলেও সেকেন্ডে বক্তব্যের বিভিন্ন তা তেমন নাই। তবে একটা কথা বোঝা দরকার আর এস এস একটি মডারনিস্ট রাজনৈতিক প্রোজেক্ট। তার সঙ্গে অন্যান্য হিন্দু ধর্মীয় সংগঠনের সেটিই মূল পার্থক্য।
ধন্যবাদ অরিন দা, সেটাই আমার মনে হয়েছিল, যে এই সাবসিডি তুলে দেবার ব্যবস্থা টি সম্ভবত সরকারি ডেট আকাউন্টিং এর খেলা, মার্কেট ইকোনমি তে এই উইন্ডো ড্রেসিং গুলি স্বল্পলোচিত হলেও সহজলভ্য। তবে এটা তে করেন সরকার সেটা খুব ই ভালো আমরা ও উনিজিকে দিয়ে বা সমস্ত কেন্দ্রীয় সরকারকে দিয়ে এসব করাতে চাই।
বোধি: "নিউজিল্যান্ডের কথা এত কম জানি যে কি করে কি দেশটি করে ফ্যালে বুঝি না। কোন ধরণের খাবার দাবার এর মুভমেন্ট এর উপরে, ওয়াইন বা বীফ এর জিও ট্যাগ প্রোটেকশন এর ব্যাপারে, সাধারণ ভাবে সমস্ত ধরণের ফার্ম প্রোডাক্ট এর জেনেটিক বিশুদ্ধতা রক্ষার ব্যাপারে , কনটামিনেশন এর বিরুদ্ধে শুনেছি আপানাদের ওদিকে ব্যাপারে সরকার খুব বড় ভূমিকা নেয়। সেটা কি ভরতুকির মধ্যে ধরা হয়"
না, সরকার ১৯৮৪ সাল থেকে ফার্ম সাবসিডি তুলে দিয়েছে। আমরা জি এম সিড ও ব্যবহার করি না। যার জন্য নিউজিল্যান্ড এর বায়োসিকিউরিটি অসম্ভব রকমের কড়া।
তবে বাজার যেহেতু সম্পূর্ণ উন্মুক্ত, সরকার অন্য নানারকমের মার্কেটিং সাপোর্ট দেন, গবেষণায় সাহায্য করেন, যেগুলো অন্যত্র অকল্পনীয়। আমার কৃষক বন্ধুদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করে দেখেছি আর যাঁদের ধরুন ৫০০-১০০০ একর জমিতে যারা গম চাষ করেন, তাঁদের ন্যায্য মূল্য পাবার নানান রকমের চেকস ব্যালান্স আছে। আজকে যে সম্পন্ন কৃষক ভারতে আন্দোলন করছেন, অত্যন্ত সঙ্গত আন্দোলন কারণ এই কভার না থাকলে পুরোটা বাজারের খপ্পরে পড়লে কৃষকের সমূহ সর্বনাশ।
কদিন আগে দেখলাম আরেসেস এর মুসলিম উইং এর কথা কেউ লিখলেন। তার মানে ওখানে ওদের কিছু অন্যধরণের বক্তব্য আছে। নাহলে স্পষ্টপষ্টি 'মুসলিম হঠাও মুসলিম মারো' এইসব বললে আর মুসলিম উইং খুলবে কী করে? কোনো মানেই তো থাকবে না তার।
অরণ্যদা, নেতাজীর আজাদ হিন্দ ফৌজে কিন্তু ধর্মগুলো অস্বীকার করে নি। হিন্দু, মুসলমান, শিখ ইত্যাদি সব সৈনিকরাই নিজ নিজ ধর্মের আচারগুলো পালন করতেন।
ভিএইচপি যেটা করছে সেটা হল হিন্দু ধর্মকে ক্রমশ আব্রাহামিক রিলিজিয়নের কাছাকাছি নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। স্পিরিচুয়ালিটি কম, আর গ্রুপ ডায়নামিক্স বেশ। এইযে ধর্ম বা ঈশ্বরের আরাধনাকে ক্রমশ ব্যক্তিগত পরিসর থেকে টেনে নিয়ে সবার মাঝখানে ফেলে দেওয়া হচ্ছে এটা খুব বিপজ্জনক একটা ট্রেন্ড। এতে ধর্মগুরুদের ক্ষমতা বেশি হয়, রিলিজিয়নের নামে যাখুশি চলে, কিন্তু স্পিরিচুয়ালিটি থেকে মানুষ যে শান্তি পেত সেটা সম্পূর্ণভাবে চলে যায়। ফলে মানুষজন এইসব সংগঠনের উপর আরো বেশি নির্ভরশীল হয়ে ওঠে। উদাহরণঃ দুগ্গোপুজো যে একটা উৎসব, সেই চরিত্রটা বদল করে ফেলা হবে। এখন লোকে প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ঘুরে বেড়ায়, বিরিয়ানি-মাটন রোল খায়, আবার ম্যাডক্স স্কোয়ারেও যায় সুন্দরীদের দেখতে। তখন এসব করা যাবেনা। নিরামিষ খেতে হবে, প্রেম করলে পুলিশ এসে তুলে নিয়ে যাবে, ঐসময় ননভেজ রেস্তোরাগুলই হয়তো বন্ধ করে দেওয়া হবে, মহিলাদের জন্যও বিশেষ রকমের ড্রেস কোড আসবে।
শুনে হাইপারবোলি মনে হতে পারে। কিন্তু অপেক্ষা করুন, আচ্ছে দিন আসছে।
Absolutely, অরণ্য ! সেযুগের বলুন, এযুগের বলুন, এই মিলনের ব্যাপারটা ভারতের পরিপ্রেক্ষিতে সত্যিকারের গেম চেঞ্জার
নেতাজী কিন্তু বিভিন্ন ধর্মের মানুষ-কে এক করতে পেরেছিলেন,। হিন্দু, মুসলিম, শিখ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ব্রিটিশের বিরুদ্ধে লড়ছে -এ একটা দারুণ ব্যাপার। কোন সাম্প্রদায়িকতার বিষ আজাদ হিন্দ ফৌজ-্কে জীর্ণ করতে পারে নি
ভারতীয় উপমহাদেশের মূল ভিত্তিটাই নানাধরণের ধর্মবিশ্বাসের উপরে দাঁড়িয়ে আছে। এটাকে অস্বীকার করে বাইরে থেকে আমদানি করা নানাধরণের ইজম দিয়ে খুব বেশি কিছু করা যায় না ভারতীয় উপমহাদেশে। ধর্মভিত্তিক কোনো ইজম চাই, যেটা ঐ "আরেসেস" দের তাদের নিজের মাঠেই বিট করে একটা ইউনিফাইড সাবকন্টিনেন্টালিজম এর ধারণা গড়ে তুলবে।
ভারতীয় উপমহাদেশে ধর্মের আকর্ষণ আমোঘ। হিন্দুধর্ম = বিজেপি / আরএসএস , এটার যে কোন মানে নেই, তা নিয়ে প্রচার হলে ভাল হত + ধর্ম-কে একান্তই ব্যক্তিগত ব্যাপার হিসাবে দেখা
মাঝখান থেকে লাভের গুড় খেয়ে যাচ্ছে আদানি, আম্বানী রা
এরা নাজীদের চেয়ে অনেক বেশি ভয়ানক। এরা যেতেও কাটবে আসতেও কাটবে, শাঁখের করাত। নাজিরা তো বছর দশ-বারোর মধ্যে ফুটে গেছিল, এরা ভেতরে ভেতরে শিকড় চারিয়ে যাচ্ছে বহু বছর ধরে। সবচেয়ে আফশোসের ব্যাপার হল, এখনও এগুলোকে টেনে হিঁচড়ে ক্ষমতা থেকে নামিয়ে দেবার মতন কোনো দলজোট নেই?
এগজ্যাক্টলি এই কারণেই এমেসপির সাপোর্টটা তুলে দেওয়া হয়েছে। রিলায়ান্স রিটেল লোকাল বাজারের সঙ্গে কম্পিট করে পেরে উঠছে না। লোকে এখনও কাঁচাবাজারে যাচ্ছে। এই ফার্ম বিল পাশ হলে রিটেলেও কিছু পরিবর্তন করা হবে। অলরেডি মুকেশ আম্বানী বিগ বাজার কিনে নিয়েছে। আমাজনকে দেশ থেকে বের করে দেওয়ার ব্যবস্থা হচ্ছে।
যেদিকে যাচ্ছে তাতে আজ থেকে পাঁচ বছর পর আম্বানীরা খুব কম দামে খাদ্যদ্রব্য কিনবে কৃষকদের কাছ থেকে আর মারাত্মক দামে বিক্রি করবে ক্রেতাদের। কেউ আটকানোর থাকবে না।
মোবাইল কমিউনিকেশানের পর আরো একটা স্পেসে আম্বানীদের মনোপলি কার্যত নিশ্চিত করতে চলেছে মোদি সরকার। অন্যদিকে ব্যান্কিংএও ঢুকছে রিলায়েন্স। সবদিক থেকে দেখলে পুরো দেশটাকেই রিলায়েন্সের পকেটে ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
তবে সেটাই স্বাভাবিক। দাঙ্গা পরবর্তি সময়ে মোদিজী আর গুজরাতকে বিনিয়োগ এবং গ্রোথের সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছে দেওয়ার জন্য আম্বানী আদানীরা প্রচুর বিনিয়োগ করেছিল। সেইসব বিনিয়োগের রিটার্ণ নিশ্চিত করা হচ্ছে। এইসবের থেকে দৃষ্টি দূরে রাখতে এনারসি, সিএএ, মন্দির, তিন তালাক, বালাকোট, সিয়াচেন আছেই। একইসঙ্গে দেশের সম্পদকে (বর্তমান এবং ভবিষ্যতের) বন্ধু শিল্পপতিদের কুক্ষিগতও করা হল, আবার হিন্দু রাষ্ট্র বানানোর স্বপ্নও সফল হল। মুসোলিনীর এসে শিখে যাওয়া উচিত।
রঞ্জন বাবু:"মেটিরিয়ালের বাজার প্লেটে করে সাজিয়ে দিতে । ওরা এক্সপোর্ট করবে আর এই চক্করে আম্মাদের মত কনজিউমারদের আকাশছোঁয়া দামে কিনতে হবে।"
ওয়ার্ল্ড প্রাইসে চাল ভাল কিনতে হবে, দামের ওঠানামা হবে। পেট্রলের মত।
@lcm:"চাষী বলছে - ঐ লাভের কলা আমায় দেখিয়ে কি লাভ। আমার তো ডিস্ট্রিবিউশন ইনফ্রাস্ট্রাকচার নেই, আমাকে উৎপাদিত শস্য ওই আড়তদার/ফড়ে/লোকাল চ্যানেল দিয়ে বেচতে হবে, বা, সরকারি চ্যানেলে বেচতে হবে (মান্ডি/এফসিআই) - আমার যেটা দরকার সেটা হল মিনিমাম প্রাইস ও সেল গ্যারান্টি - কারণ কোনো সিজনে সব শস্য ঠিকদামে বিক্রি না হলে আমি লুটে যাব - একটা মিনিমাম প্রাইস আর প্রোকিওরমেন্ট গ্যারান্টি চাই।"
একদম ঠিক। কৃষক নেতারাও এই কথাটাই বলছেন, ভিডিওটা দেখুন।
প্রকৃত স্বদেশীয় ভাবনার যথার্থ প্রয়োগ -২
প্রকৃত স্বদেশীয় ভাবনার যথার্থ প্রয়োগ -১
অরিন, উনিজি = প্রধান সেবক = ফেকুজি = ৫৬ ইঞ্চি , আমাদের পরম প্রিয় লরেন ভাই
এবাদেও বিজেপি যেটা চেপে যাচ্ছে, কর্পোরেট রিটেল মনোপলি তৈরী করে বা কার্টেল তৈরি করে। শুরুতে হয়তো কৃষক কিছুদিন ঠিকঠাক দাম পাবে। তারপর অন্য রিটেল চ্যানেল বন্ধ হয়ে গেলে কৃষক কর্পোরেটদের ডিক্টেট করা টার্ম মেনে নিতে বাধ্য হবে।
আর্সেনিক নিয়ে এলেবেলের অভিযোগটা একটু পরিষ্কার করে বললে ভাল হয়। আমার যে সম্ভাবনাগুলো মনে হচ্ছে।
এক, সিপিএম জেনেশুনে গ্রাউন্ড ওয়াটার তুলে সেচ করেছে যাতে বাঙালী আর্সেনিক বিষে আক্রান্ত হয়। অভিযোগ, ক্রাইম এগেনস্ট হিউম্যানিটি।
দুই, তখন এক্সপার্ট মহলে সবাই জানত গ্রাউন্ড ওয়াটার থেকে আর্সেনিক বিষ ছড়ায়। কিন্তু সিপিএম ডিউ ডিলিজেন্স করেনি। অভিযোগ, অকর্মণ্যতা।
তিন, সন্দেহের কারণ ছিল যে সেচে গ্রাউন্ডওয়াটার ব্যবহার বিপজ্জনক হতে পারে। কিন্তু সিপিএম প্রপার স্টাডি করার প্রয়োজন বোঝেনি, যদিও অন্যান্য রাজ্য করেছিল। অভিযোগ, ক্যালাসনেস।
ইত্যাদি।
কোনটা?
এই আপদগুলোকে ধরে ধরে ছুঁড়ে ফেলে না কেন গদী থেকে? শুরু থেকে আম্বানিদের আম্বা বাড়িয়ে চলেছে। না কোনো ভালো প্ল্যান, না কোনো ভালো প্রোগ্রাম!
এলসিএম,
ধরেছেন ঠিক! প্রধান সেবক (কালকের বক্তৃতা দেখুন) ও তার পছন্দের ইকনমিস্ট এবং চ্যানেল নীতি আয়োগ বলছে- আমরা অনেক স্টাডি করে এই মডেল ঠিক করেছি। হাওয়ায় নয় , সমস্ত উন্নত দেশ এই করছে। খোলা বাঅ্আম্বানি র করলে (সাবসিডি এবং এমএসপি বন্ধ করলে) বড় বড় ইনভেস্টমেন্ট আসবে , টেকনোলজি আসবে। কন্ট্র্যাক্ট ফার্মে ক্রপ সিলেকশন ও ইনপুটের ব্যাপারে এক্সপার্ট থাকবে। যেটা চেপে যাচ্ছে যে গোটা ইউরোপ ও আমেরিকায় কৃষি সাবসিডি নির্ভর।
ও বলার জোনয়ে ইউরোপ আম্রিকা ইনভেস্টমেন্ট দেখাচ্ছে আসলে চাইছে আম্বানি আদানিকে বিশাল এগ্রো র' মেটিরিয়ালের বাজার প্লেটে করে সাজিয়ে দিতে । ওরা এক্সপোর্ট করবে আর এই চক্করে আম্মাদের মত কনজিউমারদের আকাশছোঁয়া দামে কিনতে হবে।
দেখবেন, ওরা খুব এগ্রো এক্সপোর্টের কথা বলে। ইকনমি পুরো ঘেঁটে গেছে।
অব্শ্যই - ভারতে রাজ্যগুলোর মধ্যে পণ্যের মসৃণ ট্রেড - সেটা তো ন্যাচারাল এবং জরুরী
যা মনে হল, বাংলা যা বুঝলাম -
নতুন কৃষি বিলে যে জায়গাটা নিয়ে মেইন গন্ডগোল হচ্ছে সেটা হল - মিনিমাম সাপোর্ট প্রাইস - অর্থাৎ, চাষীদের উৎপাদিত শস্য সরকার-্নির্ধারিত একটি মিনিমাম দামে (বা তার থেকে বেশি দামে) বিক্রি হয়, এবং, সরকার নিজে শস্য ঐ দামে কিনে নেয়। এতে করে, অবিক্রিত শস্য জলের দামে বিক্রি করা, বা ফেলে দিয়ে প্রচুর লস নেওয়ার টেনশন থেকে চাষীরা একটু রেহাই পায়। সব রকম শস্য এই মিনিমাম সাপোর্ট প্রাইসের আন্ডারে নেই। যেগুলিতে আছে নতুন আইনে সেটা তুলে দিলে চাষীরা চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়বে।
সরকার বলছে নতুন আইনে চাষীরা অনেক বেশি দামে ভোক্তাদের কাছে বিক্রি করতে পারবে, চাষীদের আয় বাড়বে। কিন্তু, মিনিমাম প্রাইস এবং সেল গ্যারান্টি সরকার দিতে চায় না। অর্থাৎ, বিগ রিটেইল সোজা চাষীদের থেকে কিনবে, কিন্তু তাদের মিনিমাম দামের গ্যারান্টি এবং সব শস্য কিনে নেবার গ্যারান্টি সরকার দেবে না।
চাষী বলছে - ঐ লাভের কলা আমায় দেখিয়ে কি লাভ। আমার তো ডিস্ট্রিবিউশন ইনফ্রাস্ট্রাকচার নেই, আমাকে উৎপাদিত শস্য ওই আড়তদার/ফড়ে/লোকাল চ্যানেল দিয়ে বেচতে হবে, বা, সরকারি চ্যানেলে বেচতে হবে (মান্ডি/এফসিআই) - আমার যেটা দরকার সেটা হল মিনিমাম প্রাইস ও সেল গ্যারান্টি - কারণ কোনো সিজনে সব শস্য ঠিকদামে বিক্রি না হলে আমি লুটে যাব - একটা মিনিমাম প্রাইস আর প্রোকিওরমেন্ট গ্যারান্টি চাই।
মিনিমাম সাপোর্ট প্রাইস চালু রাখলেই চাষীরা আন্দোলন তুলে নেবে বলছে।
লসাগুদা, পাঁঠার মানছ।
তাছাড়াও ভারত একটা দেশ, এক জায়গার জিনিস অন্য জায়গায় গিয়ে মিলেমিশে থাকার নামই তো দেশ।
পশ্চিমবঙ্গের কিছু জায়গায় জলে আর্সেনিক সমস্যার কারণ হিসেবে তো বলে না ঐ যে - শ্যালো পাম্পিং করে চাষের, বাড়িঘর কন্সট্রাকশনের, পাণীয় জলের ব্যবহার বৃদ্ধির ফলে আর্সেনিক লেভেল বেড়ে গেছে --- এরকম কিছু পড়েছিলাম মনে হচ্ছে
কেসি,
ঠিক সবজি/আলু পশ্চিমবঙ্গ থেকে অন্য রাজ্যে যাচ্ছে। কিন্তু "লাল মানছতেও" - এটা কি জিনিস?
আমুলের দুধ এলিটদের জন্য, তাঁরা আইরিশ রাম দিয়ে নারকেল নাড়ুও বানাতে জানেন।
S, ভালো পোবোন্ধ এখন তামিলরা নামায় আর এক ওড়িয়া মানুষ, বাঙালিরা বেশিরভাগই পোবন্ধের নামে নেম ড্রপিং করে।
অথচ আমার এখানে বরফের কোনও খবরই নেই। কিযে হচ্ছে ক্লাইমেটের। !!!
তাহলে নাসিকের পেঁয়াজ আর আমূলের দুধ এখানে কী করে? কোবতে লেখে?