কেসিকে চারটে নকুলদানা দিলাম। সুনীধি চৌহান আমার অন্যতম ফেভারিট। সুনীধি আর সুখবিন্দার সিং জুটি খুব bhaalo.
পিটি কখনো ভুল স্বীকার করে না। ভুল ধরা পড়লে প্যাঁচ মেরে ঘুরিয়ে দেবার চেষ্টা করে।
~ গুরুর প্রাচীন প্রবাদ
সেই শো ছিল, 'মেরি আওয়াজ সুনো', জিতেছিল সুনিধি চৌহান।
সংশোধন করলে অবশ্য কুণাল ঘোষ লজিক আর টিকবে না৷ ওই অংশটা বাদই দিতে হবে। কারণ NE Bangla কর্ণধারের ব্যাপারটা কিঞ্চিৎ অস্বস্তিপ্রদ।
"আচ্ছা, মনে করুন তো ঐ স্টিং অপারেশনে করেছিল কোন মিডিয়া? সুদীপ্ত সেনের সারদার চিট ফান্ডের কালো টাকায় ফুলে ফেঁপে ওঠা চ্যানেল টেন।"
ফেসবুক পোস্ট সংশোধন করা যায়। কোনও শুভানুধ্যায়ী যদি এই পোস্টদাতাকে জানান যে, চ্যানেল ১০ নয়, এটি প্রচারিত হয়েছিল NE Bangla চ্যানেলে, তাহলে পোস্টদাতার তথ্যনিষ্ঠ হিসেবে স্বীকৃতি পাবার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে।
আজকাল আর ফ্যাক্টচেক কেউ করে না, কেবল শেয়ার! (স্বগতোক্তি)
ইন্ডিয়ান আইডলে অনেকে খুব ভালো, যেমন সলমন আলি, সানি হিন্দুস্তানি ইত্যাদি। অদ্ভূত সব ট্যালেন্ট।
গানের প্রথম এই শো শুরু করে অনু কাপুর - মানে সঞ্চালক।
কুইজ - কে জিতেছিল সেইবার? (দুটো নকুলদানা)
সওয়াই ভাট কি সেই ছেলেটা যে পুতুল নাচ দেখায় রিয়েল লাইফে? খুব ভালো গায়।
ধুস।
রঞ্জনদা ও বাকি বুড়োরা ও সদ্য প্রৌঢ়রা, সবাই খুব সাবধানে থাকুন।
রঞ্জনদা, সওয়াই সত্যি অন্য লেভেলের।
যাক, দীর্ঘকালীন ভুলবকায় ফিরে এসেছেন দেখে নিশ্চিন্ত লাগছে :-))))
কেসি,
অঞ্জলি গায়কোয়াড়, ছোটবোনটি, গতবছরও ওয়াইল্ড কার্ড এন্ট্রি পেয়েছিল মনে পড়ছে।
সওয়াল ভাট যেন অন্য গ্রহের থেকে এসেছে।
বোধি
ভালোই আছি। নীচে আমার পোস্ট দেখে নিও। ভুল বকছিলাম।
সাময়িক।
বিখ্যাত সেই "বেদের মেয়ে জ্যোৎস্না" এতদিনে দেখে উঠলাম। যাক, আর কোনো আক্ষেপ রইল না। ঃ-)
যা সালা টেকো বুড়ো আপনার শরীর খারাপ? কি কেস? সাবধানে থাকবেন। শরীর ভালো রাখবেন, নইলে আবার আপনাকে গাল দিলে আমি সহ সমকালীন বঙ্গসমাজের মনে আত্মগ্লানি হবে, সিরিয়াসলি, শরীর ফিট রাখুন, ইকি রে বাবা।
রঞ্জনদা , আপনি ভালো থাকুন , সুস্থ্য হয়ে উঠুন জলদি . সকলেই চিন্তায় থাকলাম
@KC থ্যাংক ইউ , নাম দুটো খেয়াল রাখবো
আমার ইন্ডিয়ান চ্যানেল সাবস্ক্রিপশন নেই হটস্টার ছাড়া , কিন্তু সেখানে বোধহয় ইন্ডিয়ান আইডল পাওয়া যায় না
ইউটুবে চেষ্টা করে দেখবো
আনন্দ,
সওয়াই বাট আর অঞ্জলি গায়কোয়াড নামের দুটো বাচ্চাকে ফলো করুন এবারের ইন্ডিয়ান আইডলে।
**ফেবু থেকে টোকা, লেখকের (সুশোভন পাত্র) অনুমতি না নিয়েই। শুধু মেন্ স্ট্রিম নয় সাইড স্ট্রিমের মিডিয়াও এসব নিয়ে মাথা ঘামায় না।
"শুভেন্দু অধিকারী বিজেপি জয়েন করল। মহম্মদ ইলিয়াস রয়ে গেলো।
ওহ, ওয়েট! আপনি বোধহয়য় মহম্মদ ইলিয়াস কে চিনতে পারছেন না। তাই তো? স্বাভাবিক। মিডিয়া তে শুভেন্দুর মাঞ্জা দেওয়া পাঞ্জাবি আর অমিত শাহ’র হেলিকপ্টার –এর বাইরে মহম্মদ ইলিয়াসের ‘সাধারণ’ রাজনৈতিক জীবনে ফোকাস করার মত আপনার সময় কোথায় বলুন!
১১ বছর আগের একটা স্টিং অপারেশন। নন্দীগ্রামের সিপিআই'র বিধায়ক মহম্মদ ইলিয়াসের হাতে প্রায় জোর করেই গুঁজে দেওয়া হল ১০,০০০ টাকা। বিধানসভায় জমা পড়ল স্টিং অপারেশনের সিডি। চিত্রনাট্যর স্ক্রিপ্ট মেনেই, স্বাধিকার ভঙ্গের নোটিশ আনলেন নারদা কাণ্ডে অন ক্যামেরা ৫লাখ ঘুষ খাওয়া সৌগত রায়। স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে পদত্যাগ করলেন ইলিয়াস।
আচ্ছা, মনে করুন তো ঐ স্টিং অপারেশনে করেছিল কোন মিডিয়া? সুদীপ্ত সেনের সারদার চিট ফান্ডের কালো টাকায় ফুলে ফেঁপে ওঠা চ্যানেল টেন। ঐ স্টিং অপারেশনে সাংবাদিক কে সেজেছিলেন? তৃণমূলের প্রাক্তন, বিজেপির বর্তমান কচিনেতা শঙ্কুদেব পাণ্ডা। আর ঐ স্টিং অপারেশনের মাস্টার মাইন্ড কে ছিলেন? তৃণমূলের প্রাক্তন, বিজেপির বর্তমান ‘জননেতা’ শুভেন্দু অধিকারী। নন্দীগ্রামে বামফ্রন্ট বিরোধী বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের পার্ট অ্যান্ড পার্সেল -স্টিং অপারেশন।
আজ, ২০২০-র ডিসেম্বর। আজ অবধি তদন্তে ইলিয়াসের বিরুদ্ধে প্রমাণ হলনা কিছুই। হওয়ার ছিলোওনা। আজ যখন শুভেন্দু তৃণমূল থেকে বিজেপি হলেন তখন গুরুতর অসুস্থ ইলিয়াস। দু-বিঘা জমি বেঁচে তাঁর চিকিৎসা চলছে। সংসার চলে কোনওমতে, বিধায়কের পেনশনে। কিন্তু আজও আদর্শের সাথে এক ইঞ্চি আপোষ করেননি ইলিয়াস। আজও লাল ঝাণ্ডার রাজনীতি থেকে এক পা সরে আসেননি ইলিয়াস। আজও ইনকিলাবি স্লোগানে সমাজ পরিবর্তনের ফিনিক্স স্বপ্ন বন্ধক দেননি ইলিয়াস।"
ভগবান কি ছিলেন আর কি হইয়াছেন ... শুধুমাত্র অসাধারণ টেকনিক্যাল দখল আর রেয়ার ট্যালেন্ট এর জন্য এখনো কিছুটা হলেও শোনা যায় ।....নিয়মিত রেওয়াজের অবকাশ আর বোধহয় হয় না
আর ছেলেটি জাস্ট ক্লাসিকাল সিঙ্গার মেটেরিয়াল ই নয় , আগেও শুনেছি আর একই রকম অপ্রস্তুত লেগেছে , এর থেকে অনেক বেশি ব্রিলিয়ান্ট আর তৈরী ছেলেমেয়ে সা রে গা মা টাইপের রিয়ালিটি শো এ মাথা কুটে মরে
বাবা আর কত প্লাটফর্ম যোগাবে , শেষের দিকে রাশিদ এর চোখ বলে দিচ্ছিলো যে কিসুই গাইতে পারছে না
কেকেআর থেকে আরসিবিতে প্লেয়ার গেছে। কোচের সঙ্গে মনমালিন্য, খেলাতে সুযোগ কম পাচ্ছে। তার উপরে পয়সাটাও বেশি দিচ্ছে। পরে আবার কোনও সময় ফিরেও আসতে পারে।
তৃণমূল দলটায় আমার ধারণা ববি হাকিম , অভিষেক বন্দ্যো , পি কে, সৌগত , সুব্রত বক্সী এরা এরা বেশী গুরুত্ব পাচ্ছে, দলের ব্যাপারে। শুভেন্দুর গুরুত্ব কমে গেছে। মমতাকে মাথায় রেখে পাওয়ার স্ট্রাগল বলতে পারেন। আবার দলের মধ্যে কলকাতা কেন্দ্রিক নেতা আর জেলার নেতাদের মধ্যে দ্বন্দ বলতে পারেন। ফলে ববি হাকিমের ওপর রাগ। বিজেপি এটাকেই দুদিনের মধ্যে হিন্দু-মুসলমান করে দেবে।
রঞ্জনবাবু, আপনার ভাইয়ের সংবাদ জেনে দুঃখ পেলাম, সমবেদনা জানবেন। আপনি বয়োজ্যেষ্ঠ মানুষ, কেন মাফ চাইছেন। কিছু ভাববেন না।
রঞ্জনদা, অতো ভাববেন না। মাথা এরকম সময়ে কাজ নাই করতে পারে। আপনি ভালো আছেন সেটাই বড়ো কথা। আপনার ভাইয়ের কথা শুনে খারাপ লাগল, সমবেদনা জানবেন।
গুরুর সবার থেকে মাপ চাইছি, আন্তরিক ভাবে। মাথার ঠিক ছিল না। উল্টোপাল্টা ভুলভাল লিখেছি, এর প্রতিক্রিয়া অন্যদের কী হবে একবারও ভাবি নি।
আমার করোনা হয়নি, সুস্থই আছি। পরশুদিন মারা গেছে আমার খুড়তুতো ভাই। সাতবছরের ছোট, কিন্তু ছোটবেলায় জয়েন্ট ফ্যামিলিতে একসঙ্গে বড় হয়েছি। ভিলাইয়ে আমার বাবার কাছে কাজ শিখে আজ সফল। মেয়ের বিয়ে দিল কোলকাতায়। টাটানগরে ফিরে এসে সর্দিজ্বর। প্রথমে কোবিড টেস্ট নাকরিয়ে অ্যান্টি বডি টেস্ট করাল, নেগেটিভ। তারপর জ্বর ১০৪ ডিগ্রি। নামছিল না।
হাসপাতালে যেতে দেরি করল। মেয়েজামাই বা আমাদের কাউকে জানায়নি। ভেন্টিলেটরে ছিল পাঁচদিন। পরশুদিন কোভিড নেগেটিভ হল, কিন্তু হার্ট অ্যাটাকে চলে গেল। আমরা যেতে পারলাম না। ও আমাদের সব কাজে থাকত।
কিচ্ছু ভাল লাগছিল না। ঘুম আসছিল না। ভাবছিলাম ভুত হলে কেমন হয়?
মাথার ঠিক ছিলনা। যা তা করলাম। আবার মাপ চাইছি। এসব পাগলামো , ঠিক করি নি।
কেকে, মজা দেখো, টিনটিনের একবারে শেষের কমিকসে এসে জানা গেল হ্যাডকের পুরো নাম। তার আগে পর্যন্ত শুধুই পদবী দিয়ে চলত।
সবক্ষেত্রে স্বেচ্ছায় নয়, বিকল্প অপশনগুলো কমে যাচ্ছে বলে। যেমন কিনা স্কুলের ক্ষেত্রে হয়েছে, এমন অবস্থা যে অত্যন্ত মহার্ঘ্য ও অন্যন্য নানা ঝামেলাযুক্ত হওয়া সত্ত্বেও লোকে প্রাইভেট স্কুলেই ছেলেমেয়েকে পাঠাতে বাধ্য হচ্ছে।
এইটা পোস্টটা ঈশানদার জন্য। এইযে লোকে ভাবছে যে তিনো বিরোধিতাই একমাত্র কারণ বিজেপির ভোট বৃদ্ধির। সেটা ঠিক নয়। একটু অবজার্ভ করলেই অ্যানেকডোটালি দেখবেন লোকের মধ্যে মোদিভজনা বেড়েছে, লোকে অতিরিক্ত ধম্মকম্ম করতে শুরু করেছে, টিভিতে সব সিরিয়ালেই ধর্ম রয়েছে, এমনকি অন্তত কোলকাতায় লোকে হিন্দিটাও একটু বেশিই বলছে। মানে বিজেপির বিষটাও কিন্তু কম লোক খাচ্ছেনা।
কিন্তু দিদিও তো কঙ্গ ভেঙে তিনো করে প্রথমেই বিজেপির সাথে জোট পাকিয়েছিলেন।
যেটা বলা যেতে পারে ৭০-৮০-৯০-২০০০ এর দলবদল গুলি কেন্দ্রীয় দলের দিকে। আর ২০০০ এর মাঝামাঝি আসাম থেকেই নতুন ট্রেন্ড হল অভিমুখ টা উল্টো স্থানীয় থেকে কেন্দ্রের দিকে। গ্লোবালাইজেশন পরবর্তী সময়ে বিকল্প রাজনীতি মানে আসলে আ্যট বেস্ট অফ টাইমস স্পেশাল প্যাকেজ, নতুবা মূলতঃ প্যারোকিয়াল শভিনিজম এর স্থানীয় শক্তির সঙ্গে উত্তর ভারতীয় পুরুষ কারের বোঝাপড়া। বিহার উড়িষ্যা প্রথমটার উদাহরণ, দ্বিতীয় কার উদা আসামের রাজনীতি।
আরও একটা ভালো হয়েছে, এই আপদেরা যত সরাসরি বিজেপিতে যেতে থাকবে , লোকেরা ততই বুঝতে পারবে বিজেপি বিরোধী ভোটগুলো তিনোতে দিয়ে নষ্ট করার কোনো মানে হয় না।