হ্যাঁ, এমনকি না লেখা হলেও সেটা আগেই শুরু হবে। সঙ্গে নিননিছারা পোঁ ধরবে কারণ গুরুতে তো ওই একজনই...
তাদের গালি ও গসিপটা সবচেয়ে বড় ধারণার চাষ। সুধীর চক্কোত্তি থাকতে অধ্যাপক লাগে কোন দুঃখে? এবং সেটা যখন আমি ছাড়া কেউ তোলেননি? নাকি তাঁরা আমাকে কানে কানে...। ধ্যার।
কিন্তু এ অন্যায়, ভদ্রলোকের নাম শ্যামাপ্রসাদ তাও বিজেপি নিতে চাইছে না
প্রফেসর আমার ঢাল নয় তো, তাদের গালি আর গসিপ তো আপনার বক্তব্যর খুঁটি। সেই জন্যই বারবার ওনাকে নিয়ে আসা হচ্ছে।
হ্যাটা দিলে হ্যাটা শুনতে হবে, সুপিরিয়টি কমপ্লেক্স লিখলে ইনফিয়রিটি কমপ্লেক্স লেখা হবে, সবজান্তা লিখলে মূর্খ লেখা হবে।
চুরি করা খাতার কথা পড়েই অনেক আগেই লিখেছিলাম এসবের কোন মানে নেই। খেলা তো তখন`ই খতম হয়েছে কিন্তু লেখা না বুঝে চোর দাগানো চালিয়ে গেলে চালান , আমার অসুবিধে নেই।
এবারে যেই আমি পাল্টা কুচ্ছো করে একটি শব্দ লিখব অমনি গুরুর গার্জেনরা রে রে করে ছুটে আসবেন। এখানে কারা যেন আবার রুচির গুমোর দেখায়। ধন্যি টাট বাবা।
বলি লেখাটা কেউ কপি-পেস্ট করছে না কেন? এদিকে তো নিননিছার বন্যা বইছে। নিজের নিকে কুচ্ছো করার দম হচ্ছে না? হচ্ছে না দম? ফুস।
অহো! কেয়াবাত! গসিপ মাথায় সারা মাঠ জুড়ে নেচেকুঁদে নিজের গোলেই ছবার বল ঢুকিয়ে খেল খতম বলে উল্লাসে ডিগবাজি দিতে একজনই পারে বস।
পারফেক্টো।
গুগলকাকুকে জিগ্যেস করা সহজ রাস্তা বটে, কিন্তু অনেক সময় খাপে খাপ নয়।
যেমন, ব্রহ্মসূত্রে গীতার ব্যাখ্যা নেই। এটি শুরু হয়েছে অথাতো ব্রহ্মজিজ্ঞাসা শ্লোকটি দিয়ে। এটি ষড়দর্শনের উত্তর মীমাংসা বা বেদান্ত স্কুলের সূত্র গ্রন্থ। তাই এতে বেদান্তের দৃষ্টিকোণ থেকে সৃষ্টিতত্ত্ব, ব্রহ্মের স্বরূপ ইত্যাদি ছাড়াও বাকি অন্য মতের সঙ্গে বিতর্ক ( যেমন সাংখ্য, ন্যায়, মীমাংসা) ও খন্ডন রয়েছে।
হ্যাঁ, তুলতে থাকুন আর ধারণার চাষ করতে থাকুন। সঙ্গে কলার তোলা আর হ্যাটা করাটা অব্যাহত থাকুক। অনেক আগেই বলেছিলাম খেল খতম। কিন্তু ঢাল হিসেবে জনৈক অধ্যাপকের গসিপের ধারণাটি না করলে চলে ক্যামনে। মানে আমি জানি না অথচ অন্য কেউ সেটা...। আর কেসি যেহেতু কেউকেটা, তাই তাঁকে বেনিফিট অফ ডাউট!!
ডিসি, অনেক ধন্যবাদ।
হুতো, চাপ নেবেন না। এলেবেলে এসবে অভ্যস্ত।
এদিকে সুইডেনের রাজা হাত তুলে দিলেন।
পশ্চিমবঙ্গ না বুন্দেশলিগা বোঝা যাচ্ছে না, যেভাবে বরুশিয়া থেকে প্লেয়াররা বায়ার্ন মিউনিখে যাচ্ছে...:)))
হোয়া জোকস
" পুরুষকে মাইনে, মহিলাকে বয়স, বাসন্তী কে নাম এবং তৃণমূল নেতাদের পার্টি জিজ্ঞেস করবেন না।"
এই বেলা একটা গান শুনে নিন। আরডি, কিশোর, আশা। এই জীবনে আর কিছু কি পাওয়ার আছে?
এমনিতেই আলোচনার ধরন ধারন অদ্ভুট টক্সিক হয়ে আছে, তার মধ্যে এইসব রুচিহীন কমেন্ট, অত্যন্ত কদর্য। পরিনত বয়সের ও মনের মানুষজন টিন এজার বুলিদের মত অন্যানোনিমিটির সুযোগ নিয়ে এরকম খুঁচিয়ে যেতে পারে, এ এক আশ্চর্য।
র ন টি দা নাচুন্না
আরে র নটিদা নাচুন্না আ আ
হয়ত তুলে নিলাম।
আমার মত ওটিই।
সুধীরবাবুকে জিজ্ঞেস করলেই মিলিয়ে নেওয়া যেত, তার তো উপায় নেই।
গভঃ কলেজের প্রফেসররা গসিপ না করে কাজটি করতে পারতেন।
'ঐভাবে জোগাড় করাকেই উনি অন্য লেখায় অলৌকিক বলে লিখেছেন হয়ত'। হুম, শুধু হয়তো নিয়েই এত কথা বলে ফেলা যায়।
আবারও লিখতে হল।
তর্কটা শুরু হয়েছিল সুধীরবাবু আনসারউদ্দিন আর কুবির গোসাইকে খাতা ঝেড়েছিলেন।
সেই প্রসংগে সাহেবধনীদের নিয়ে মূল বইটা থেকে বলা হয় সেখানে সবারঈ উল্লেখ আছে, কারা খাতা দিয়েছে ইত্যাদি।
তারপর আরো ডিটেলে দেওয়া হয় সেই খাতা কীভাবে জোগাড় করেছিলেন। এবং বলা হয় ঐভাবে জোগাড় করাকেই উনি অন্য লেখায় অলৌকিক বলে লিখেছেন হয়ত।
অলৌকিকের বাংলা যে চুরি সেই ধারনাটিকে ভুল বলা হয়।
এই তো ব্যাপার। আবার লিখতে হল।
একজনই না হই, কিন্তু সাহিত্য আর লেখা কিছুটা তো বুঝি। আর কে বোঝে না সেও তো বুঝি। বিনয় করছি না তো।
বিষ লোক? না।
লঞ্চিং প্যাড? না।
এলেবেলে হল গুরুর আইটেম নাম্বার। বসে বসে শুধু কতবার 'কাটি' আর 'এই মুখে কুলুপ আঁটলাম' বলেছে গুণলেও সময় কেটে যায়। অথচ থামবে না, শূন্য কলসির ন্যায় ভকভকিয়ে যাবে।
এই দ্যাকো এক ছোবলেই ছবি! বানাম্ভুল আর নেইকো!!
সাহা দার যোগ্য সহচর
ফিরিয়ে দাও আমার হারিয়ে যাওয়া বারোটা বছর ভ্যাঁ
সত্য। উত্তেজনায় নিজের নামের বানামটা পর্যন্ত গুলিয়ে গেছে। ছ্যা ছ্যা কী অসৈরণ কাণ্ড গুরুর টাটে।
কোথায় পারলিন লামা সিকি অরিজিৎ বাইনারি লসাগু ব্ল্যাংকি পারমিতা এদের লেখা আর আজ কোথায় এলেবেলে ।..গুরু এর মান আজ কোথায় এসে নেমেছে
মানে এটাও ধরে নেওয়া যে সাহেবধনী সম্পর্কিত সমস্ত কিছু সুধীরবাবু কেবল ওই বইটিতেই বলেছেন এবং তার পরে এই বিষয়ে অন্যত্র কোত্থাও কিচ্ছু বলেনও নি, লেখেনও নি। দুর্দান্ত।
অ! এখনও নাম লিখে উঠতে পারেননি? আহা রে, আগে ওটা লেখা শিখুন, তারপরে ঘন্টা বাজাবেন।
বোঝো কাণ্ড! প্রথমে এই কলারটা তোলা হল
//সাহেবধনীদের নিয়ে বইয়ের স্বীকৃতিতেই সুশান্ত কর্মকার আর রামচন্দ্র ঘোষের উল্লেখ আছে, কুবির গোঁসাইয়ের খাতা নিয়ে।
তাদের নিয়েই বিস্তৃত লেখা, আজ সকালে যা তুলে দিয়েছি।
অন্য লেখা থেকে সহজেই যা বোঝা যাচ্ছে সে না বুঝতে পেরে উল্টে বোঝা হয়েছে খাতা চুরি করেছেন !//
আমি প্রশ্ন করলাম - বইয়ের নামটা বলুন না। গোদা বাংলায়।
তার উত্তরে ফের কলার তুলে জানানো গেল
//সাহেবধানী সম্প্রদায় / তাদের গান।
স্বীকৃতি আর আত্মপক্ষতে তো অনেক মানুষের উল্লেখ আছে যারা সাহায্য করেছেন, যারা খাতা দিয়েছেন তাদের নামও আছে। কাল রাতেই তো লিখলাম, লোক ঠকানো তো সে বই থেকে বোঝা যাচ্ছে না। সেসব পড়েননি বোঝা যাচ্ছে। সকালে কোষ্ঠ ক্লিয়ার হয়ে যেটা চোখে পড়ে তার আগে সব ভুলে যান দেখছি।
ঐ দুজনের কথাই সকালের কুবির গোঁসাই বই থেকে তোলা হয়েছিল।
সাহেবধনীদের খাতা প্রসঙ্গে গত রাতেই ঐ বইয়ের প্রথমে কী আছে সেসব লেখা হয়েছিল।
সেও পড়েননি বোঝাই যাচ্ছে।//
এবারে যেই বললাম আমার দেওয়া সুধীরবাবুর লেখাগুলো ওই বইতে নেই, অমনি লেখা গেল
//না, নেই তো। আপনিঈ তো দিলেন, আপনি তো জানবেন কোথাকার লেখা। কিন্তু আমি তো লেখাটিকে সন্দের করছি না কিন্তু তার পরেও তো আরো বিশদে লেখা আছে।//
সত্যিই তো পৃথিবীতে একজনই সাহিত্যবোদ্ধা আর একজনই আর্কাইভিস্ট। আর তাঁদের হয়ে সানাইয়ের পোঁ ধরার জন্য লাইন লেগে গেছে!
একটা জিনিষ বুঝতে পারছি না . সাহেব ধনী সম্প্রদায় সম্পার্কে লিখতে গেলে , ঐ সম্প্রদায়ের খাতাপত্তর সংগ্রহ না করে , স্টাডি না করে বাইরের লোক লিখবেন কেমনে
লিখে গুগুল করলে প্রথম রেজাল্টেই এসব পাওয়া যায়। কিন্তু অনেকের মেশিনে বা ফোনে বোধয় গুগুল ব্লকড। তাই তারা যাবতীয় প্রশ্ন গুচতেই সারেন। অথবা অভ্যাসেও হতে পারে।