"র্যাবেল রাউজারের কোন প্রচলিত বাংলা আছে?"
বর্তমান আলোচনার প্রেক্ষিতে "চোখে আঙুল দাদা" চলবে?
আর কাঠি করার ইংরেজি টা
মারা যাওয়ার দুদিনের মধ্যে একজন প্রফেসর অশ্রাব্য গালি দিচ্চেন ! বাংলা বাজার অনেক এগিয়েছে বটে। এসবের মধ্যে না ঢোকাই ভাল।
ধ্রুবপদর কপি আর পাওয়া যায়না। আমি নিজেই খুঁজেছি। বই হয়ে খুব ভাল হয়েছে।
আমি সত্যি ই জানতাম না খাতা ঝাড়া র কথা ভদ্রলোক নিজেই বলেছেন। সরি। সে আপনি আগে করে রেখেছেন বলে তো আর ব্যাড টেস্ট , গুড হয়ে যায় না। একট লোক মরার খবর আসার পরে ফার্স্ট নিউজ প্রতিক্রিয়া হল , তাকে খুঁটি ধরা বলা মাইরি কোন কথা হল :-))))))) আশা করি নি। গাল গপ্প আর লিখে দেবা তো আলাদা মাইরি।
আমার মোটামুটি অবজেকটিভ পজিশন এই, যদি একটা সম্প্রদায় সিক্রেটিভ হয়, তাইলে তাদের কথা বলা কঠিন। মানে এটুকু তো মানবেন, যে কোনো অ্যান্থ্রোপোলজিকাল অ্যাপ্রোচ এর কাজ কে স্টেট এনটারপ্রাইজ এর এক্সপ্যানশন এর পার্ট হিসেবে দেখা যায়, আবার জেনুইন ইন্ডিভিজুয়াল ইনকোয়ারি হিসেবে দেখা যায়। এটাকে কে আপনি অপরাধ বলতে পারেন যা এভিডেন্স আছে তার ভিত্তিতে বিশেষতঃ যদি মূল বিতর্ক হয়, ওমুকের বদলে তমুকের নাম হল না কেন?
আরেকটা কথা হল, বৈষ্ঞব আন্দোলনের অংশ বা উপধারা হিসেবে এই সম্প্রদায় গুলিকে দেখা হবে, না এগুলিকে স্বাধীন এবং একাধারে অনেক ভাবে সম্পর্কযুক্ত ধর্মাচার হিসেবে দেখবেন, যেটা প্রচুর অস্ট্রাসাইজেশন এর মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে এবং তার কো অপশন টা সবসময়েই সাসপেন্ডেড থাকছে, এই বিষয় টা শতক পেরিয়ে যাচ্ছে তাও চলছে, এটাকে সাধারণ পাঠকের সামনে নিয়ে আসায় তো ভদ্রলোকের একটা ভূমিকা রয়েছে।
আব্দুর রাকিব, পুলিন বাস্কে, রঞ্জন গুপ্ত, শক্তিনাথ ঝা, রমাকান্ত চক্রবর্তী , হিতেশ সান্যাল , তারাপদ সাঁতরা এবং ইনি এঁদের যাই বলুন, আমাদের মত পাতি পাবলিক দের বাংলার ইতিহাসের সংস্কৃতির নানা দিক নিয়ে ইন্টারেস্ট বাড়ানোয় একটা ভূমিকা আছে। এটার গুরুত্ত্ব কম না,
র্যাবেল রাউজারের কোন প্রচলিত বাংলা আছে?
ধ্রুবপদকে নিয়ে ব্যবসাটাও বুঝিনি। একটা পত্রিকা বেশ কয়েক বছর আগে বন্ধ হয়ে গেছে, কিছু ভালো সংখ্যা ছিল যা পাওয়া যাওয়া মুশকিল, সেগুলো যদি বই করে রাখা যায়, সমস্যা কেন ? জানিয়ে রাখি যে আমি বইগুলো দেখিনি। কিন্তু এও তো একরকমের আর্কাইভ, বাংলা বাজারে যতখানি হয়।
চিনি। সহজ কথাকে খুব কঠিন করে লিখতে পারেন। এখনও সিরিয়াসলি পড়াশোনা করেন ও মনে করেন অন্য কেউ পড়ালেখা করেনা। গুড রিসোর্স এবং লাল রঙ সহ্য করতে পারেননা।
এমনি এমনি করতে পারে, কিছুটা জেনে বা এর তার মুখে ঝাল খেয়ে। এরকম হামেশাই হচ্ছে। হ্যাঁ, আনসারউদ্দিন নিজে যদি লেখেন তাহলে মেনে নেব বা যদি জানতে পারি যে সেই খাতাগুলো নিয়ে সুধীরবাবুর কী লাভ হোল। আমার যা জানা তাতে কোন যোগ খুঁজে পাইনা। আর নিজেই সাহেবধনীদের খাতার কথা লিখলে তো মিটেই গেল, শুধু জানতে হবে বলাহাড়িদের খাতা সম্বন্ধে। এই কথাগুলো মনে হয় তৈরী হয় একই অভিজ্ঞতার মধ্যে একাধিক লোকে থাকলে একজন বিশেষ হয়ে উঠলে, তখন। মূল্য খুজে পাইনা এই কথাগুলোর, তার থেকে বোঝার চেষ্টা করা ভালো সুধীরবাবুর লেখার ফলে শহুরে সমাজে গৌণধর্ম নিয়ে ধারণার পরিবর্তন হোল কিনা। ওনার লেখার সেটা একটা উদ্দেশ্যে ছিল বলে মনে করি।
আপনারা কেউ অর্জুনদেব সেনশর্মাকে চেনেন। বাংলার? প্রেসি-যাদবপুরের ছাত্র ও বর্তমানে শিলচর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক? পারলে তাঁকে দিয়ে সুধীরবাবুর ওপর একটা লেখা লেখান গুরুতে।
একজন সরকারি কলেজের অধ্যাপককে আজীবন কৃষ্ণনগরে থেকে যেতে হলে কতটা খুঁটির জোর থাকতে হয় সেটা জানার জন্য গসিপের দরকার পড়ে না।
স্ক্রিপ্ট না। স্কেচ।
পারেন বটে!!
সেই যে ET-র script "ঝেড়ে" হলিউডি পরিচালক খ্যাত হল তার পর থেকে আজ পোজ্জোন্তো একটা পাতে দেয়ার মত সাই-ফাই ছবি তৈরি হল না এদেশে। আরে, script-এর একটা কপিও কি ছেলের কাছে ছিল না?
এক সময়ে কোন একটা টিভি চ্যানেল যামিনী রায়ের ছবির "অজ্জিনাল" স্রষ্টাকে হাজির করেছিল।
আমি ভাবছি যে এমন কেউ সন্ধানে আছে যাকে টিটাগড় পেপার মিলের সব কাগজ আর জেল কোম্পানির সব কালি দিলে আরেকটা রবীন্দ্রনাথ পাওয়া যেতে পারে? চলুন চাঁদা তুলে সে কাজটা করি।
ওহ্হ্হ্হ-mistake, mistake! তার জন্যে অরেকটা লালন চাই যে!!!
আকাদা, উদ্বিগ্ন হয়ো না, শনিবার যাবে।
এবং এটা জুড়ে রাখা উচিত, আকাডেমিক ডন রা, পোলিটিকাল অ্যাফিলিয়েশন কে ইউস করতেন। ভালো পোস্টিং, আগে প্রোমোশন, প্রেস্টিজিয়াস প্রোজেক্ট ইত্যাদি, তবে এখন আর এস এস যেটা করছে, সেটা হল, টেক ওভার। তবে ঐ আর কি অনিলায়ন বলার মত বাম্মনের সে তেজ নাই।
কেন মূল্য দেব না? সুমনের গানের ভূমিকা লেখা সুধীর চক্কোত্তি আজও প্রণম্য আমার কাছে বা ডি এল রায়ের গান শোনা তাঁর নিজের গলায়। কিন্তু সুধীরবাবু যে সাহেবধনীদের খাতা ঝেড়েছিলেন পাক্কা পাঁচ বছর অপেক্ষা করার পরে, এটা তো উনি নিজেই লিখেছেন। তাহলে 'গসিপ' বা 'ব্যাড টেস্ট' কথাগুলো আসছে কেন?
সত্তর দশকে নক্শল আন্দোলন ভেঙে গেলে অনেকেই গ্রামে চোকে গিয়ে বাউল-্ফকির সঙ্গ করেছিল। হতেই পারে তাদের অভিজ্ঞতা বেশী বা অভিজ্ঞতার ধরন অন্য রকম কিন্তু তারা হয়ত সেগুলো লিখে উঠতে পারেনি, কিন্তু তার জন্য যে লিখেছে তাকে দোষ দেওয়া কেন বুঝিনি। লিয়াকত আলি যেমন লিখেছেন, সুধীরবাবুর লেখাতেও উল্লেখ আছে, এরকম হয়ত কেউ কেউ। কিন্তু লেখাটাও তো একটা কাজ যেটা সুধীরবাবু করেছেন, সেটার মুল্য দেব না নাকি ?
খ, নদীয়ায় বাস করার সুবাদে সুধীরবাবুর জীবদ্দশাতেই আমরা এই রকমের অনেক ব্যাড টেস্টের নমুনা রেখেছি। সমবেতভাবেই। এমনকি ছাত্রদশাতেও। এখানে এলসিএম একটা উইকি মার্কা চাল্লাইন লিখেছিলেন, তার প্রেক্ষিতে আমার ভিউপয়েন্ট লিখেছি মাত্র। নির্মোহ ব-ফ কেসই নয়। লোকে একটু অন্য সুধীর চক্কোত্তিকেও চাখুক।
সিএস, সব কিছু ধরে নেওয়ার ভিত্তিতে লিখলে সামান্য চাপ হয় আর কি! এলেবেলে কোথাও লেখেনি যে সুধীরবাবু আনসারউদ্দিনের খাতা ঝাড়েননি। শুধু সেই খাতাগুলো নিছকই গপ্পো-উপন্যাসের ছিল না - সেই ইঙ্গিত করা হয়েছে। হ্যাঁ, আপনি তাকে গসিপ বলতেই পারেন।
বর্তমানে কৃষ্ণনগর গভ.-এ বাংলা বিভাগের চাকরিরত অধ্যাপক (নাম বলব না) আমার বন্ধু। বয়সে আমার থেকে অনেকটাই ছোট। আজ তাঁকে ফোন করেছিলাম। তিনি ফোনেই আশ্রাব্য গালাগালি করলেন। এগুলো এমনি এমনি কেউ করেন না। তিনি একটা কথা বলেছেন আজ 'বাংলা বাজার'। মানে বাংলা বিভাগের ঘরেলু মামলা। সেখানে খোঁজখবর নিন।
তাছাড়া আমাকে বাদ্দিন, গুরুর পুরনো বাসিন্দা কেসিসাহেবকে তো আর এলেবেলে বলে উড়িয়ে দেওয়া যায় না!
হানু শুভেন্দু অধিকারী কি বিজেপিতে চলে গেছে?
কিন্তু এলে এটা একটু ব্যাড টেস্ট মাইরি। আপনার কাছে আশা করি না। একট লোক মরে যাবার পরের দিন নির্মোহ ব। ইন্টেলেকচুয়াল , রিসার্চার দের মধ্যে নানা সমস্যা থাকে।
ওভারল এটা বলা যেতে পারে, উচ্চশিক্ষায় এটা জেনেরাল সমস্যা, সবাই সম্প্রসারণের কথা বলেন, কিন্তু কেউ কলকাতার বাইরে যেতে চান না। এই লজিকে প্রেসিডেন্সি ইউনি হয়ে গেল। (যেটা কে আমি কোনদিন সমর্থন করি নি, কিন্তু তাতে কিসু এসে যায় না, জাস্ট কইয়া রাখলাম :-))))))))))))))))) যারা বাইরে থাকেন, রিসোর্স এবং ইন্টেলেকচুয়াল ডিসকাসনের অভাবে বিটার হয়ে যান। আমার বাড়িতেই এই কেস আছে। একাধিক। এবং এই কন্টেক্স্টে উচ্চশিক্ষায় আগে কংগ্রেসের বিভিন্ন কেন্দ্র , রাজ্য ও ইন্স্টিটিউট ভিত্তিক লবি , সিপিএম এর বিভিন্ন গোষ্ঠীর অকারণে দালালি করার ইতিহাস রয়েছে। এবং বড় সমস্যা হল, শিক্ষা কেন্দ্রর থেকে গবেষণ কেন্দ্র গুলো আলাদা করা ও না করা দুটোর পক্ষেই যুক্তি আছে। নানা সমস্যা। ফান্ডিং , বিশেষত লোকাল বিষয় , লোকাল হিস্টরি ফান্ডিং প্রায় থাকে না। ফান্ডিং ও রিসোর্স এর ওভারল খারাপ অবস্থায়, এই অমুকে পেলেন তমুকে পেলেন না টা খুব বড় এভিডেন্স না থাগলে বেশি কমিটেড গাল গল্প না করাই ভালো। আর করলে পলি সির যে স্তরে করলে কাজ হয় সেখানে করাই ভালো। আমি ছোটো থেকে বিটার আকাডেমিক আর গবেষক দের এত বিলাপ শুনেছি, যে আর পোসায় না। নিজে সে পেশা পরিত্যাগ করেছি প্রায় সে জন্য, মানে যোগ্যতার ব্যাপারটা যদি মনে করিয়ে না দেন, 'এই আকালে' :-)))))))))))))))
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
আমরা ফোক মাফিয়া দের কথা আরো বিশদে শুনতে চাই। একটা টই খোলা হোক। এগুলো কেন গোপনে গোপনে থাকবে। একটা হুসল ব্লোয়িং তো দরকার।
অন্য নামেও লিখতে পারেন।
শক্তিনাথ ঝা বেঁচে আছেন বলে স্রেফ তাঁর বাসের এলাকা উল্লেখেই ছাড় দেওয়া হচ্ছে।
কিন্তু এলেবেলে তো প্রথমে লিখেছিলেন আনসারউদ্দিনের খাতা ঝাড়া হয়েছে, এখন বলছেন যাপন !
অন্য লোকের 'যাপন' কীভাবে ঝাড়া যায় বুঝিনি। আনসারউদ্দিন তো চাষ করেন, সুধীরবাবু জম্মে চাষ করেছেন শুনিনি । খাতা ঝাড়া অবধি তবু বোঝা যায় কিন্তু আনসারউদ্দিনের খাতা ঝাড়েসিএসননি সেটা বোঝা যাচ্ছে। অভিজ্ঞতা ঝেড়েছেন মানে অন্যরা গিয়ে গান শুনেছে , কথা বলেছে আর সুধীরবাবু সেগুলো শুনে নিজে করেছেন বলে গপ্প লিখেছেন, সেরকমই হবে!
যাগ্গে , রবিবাবু লালনের খাতা ঝেড়ে নোবেল পেয়েছিলেন আর সুধীরবাবু বইয়ের রয়ালটি পেয়েছেন ! আর টেকনোলজির দৌলতে তো গসিপ করাও সহজ হয়েছে ।
বামেরা পোঁদে পুটকি গুঁজে রাম হবার আগে তিনো হয়ে যাচ্ছে। বামেরা নন ডিস্কলোজার এগ্রিমেন্ট সাইন করিয়ে নেয় বুঝি? তাই তিনোপাট্টি হয়ে রাম হতে হয় বুঝি?
আর বিজেপিও পারে বটে। কোথায় রাজ্যে প্রধান বিরোধী দল থেকে তিনোদের সঙ্গে একটা টক ঝাল টুকি টুকি সম্পর্ক রাখবে আর দিদির রাজত্ব কায়েম রাখবে। তা না চলেছে ক্ষমতা দখল করতে।
এই তিনো এক্সোডাসের জন্য বামেরাই দায়ী। বামেরা যদি বিরোধী ভোট ভাগের দায়িত্ব নিত, তাহলে তিনোদের ক্ষমতা হারার অবস্থা আসেনা। সেক্ষেত্রে তিনো নেতারাও মোটা টাকা খেয়ে বিজেপি জয়েন করতো না।
"দেবগ্রাম, নাকাশিপাড়া, সাহেবনগর"- কতদিন বাদে এসব নাম শুনছি আবার। গরমের ছুটিতে ভোরের লালগোলা প্যাসেঞ্জারে মুড়াগাছা যাত্রা!! পিতৃদেবের কৈশোর কেটেছে বহরমপুরে। সেখানেও গিয়েছি ছোটবেলায়......মেজদাদু ডাক্তার ছিলেন।
'ধরে নিচ্ছি গল্পের খাতাই ঝেড়েছিলেন' - এই ধরে নেওয়া থেকেই তো সমস্যার শুরু! আনসারউদ্দিনের যাপন কীভাবে ঝাড়বেন সুধীর চক্কোত্তি? আনসারউদ্দিনের বন্ধুবান্ধবদের অভিজ্ঞতা? তাঁদের যাপন? তাঁরা তো আর সুধীর-স্নেহাশ্রিত আনসারউদ্দিন নয়। আজ আবাপ-র নদীয়ার পাতায় সুধীরবাবু প্রথম পাতা জুড়ে। সেখানে স্মৃতিচারণ করেছেন কৃষ্ণনগরের সব মার্কামারা ধড়িবাজ এবং আনসারউদ্দিন নেই! নবদ্বীপ-শান্তিপুর-রানাঘাটের থাকার প্রশ্নই নেই।
শুভেন্দু অধিকারী চলে গেছে?
কবে থেকে তো বলেই যাচ্ছি যে কংগ্রেস থেকে বিজেপিতে যাওয়ার সহজতম রাস্তা হচ্ছে কালীঘাট। ত্রিপুরাতে ঝক্কাস করে গিয়েছিল সবাই। পবতে পুঁইয়ে পুঁইয়ে যাবে। এসব ঘটনার ঘনঘটার পরেও বামের ভোট রামে কেন জাতীয় খিল্লি চলতেই থাকবে।