দুনিয়ার বেশিরভাগ বিজনেসই তো তাই। একটা ব্র্যান্ড মেরে দিল, হ্যা হ্যা ব্যা ব্যা করতে করতে গড্ডলিকা প্রবাহ ছুটল সেইদিকে। অন্য উপায়ও তো রাখে নি বেশি কিছু।
জীবন থেকে সফটওয়ার রিলিজ তুলে দেওয়া উচিত। যত্তসব ওভারহাইপড জিনিষপত্তর।
মডার্নারটা নেবে লোকে? জনসন অ্যান্ড জনসনেরটা? অস্ত্রাজেনেকারটা ?
জুন মাস - - দুটো ডোজ নিতে হবে দু-তিন সপ্তাহের গ্যাপে... তারও কয়েক সপ্তাহ পর থেকে শরীরে তৈরি হবে অ্যান্টিবডি --- প্রোটেক্শন তোরি হতে হতে সেই জুলাই পার হয়ে আগস্ট ----
https://www.bbc.com/news/health-55308211
দেখিয়েই দিই।
মাস্কের ব্যাপারে ফাউচি কী যেন বলেছিলেন করোনা ক্ষেপে ওঠার আগে। গত ফেব্রুয়ারী বা মার্চ মাসে।
এই তো, এখানে বলছে ... Front-line workers in many industries will be next in line, and will likely use up the rest of the Moderna vaccine available in January and February. ...
তার মানে জেনারেল পাবলিক পেতে পেতে ধরো মার্চ-এপ্রিল
ফাউচি বলে সাধারণ জনগণ পেতে পেতে জুন। আপনাদের ভয় দেখাব?
আমার ডাক্তারের আপিস থেকে এটা পাঠিয়েছে। বেশ কম্প্রিহেনসিভ মনে হল।
A new study shows that being indoors, without a mask, and 20 feet away from a patient with COVID who is just breathing, without a mask, for 5 minutes, is sufficient to become infected.
The Pfizer vaccine doses available before June 2021, will all be used up for healthcare providers and nursing home staff and residents, in the next month or so, as will much of the Moderna vaccine that might arrive in the next month. Front-line workers in many industries will be next in line, and will likely use up the rest of the Moderna vaccine available in January and February. The sequence of industries is not public yet. We will not have the Pfizer vaccine, due to cold storage requirements. To find out who can get it, and where to get it, please see the Santa Clara County Health Department website.
We hope to have Moderna vaccine available in 2021.
For those patients who are healthcare workers or other nursing home staff or residents, the following details about the Pfizer vaccine may help you decide whether the Pfizer vaccine is appropriate for you. An FDA Patient Information Sheet is at https://www.fda.gov/media/144414/download.
The Pfizer study did include those with autoimmune disease, and chronic health conditions such as diabetes and high blood pressure. So the lack of serious reactions specific to these diseases indicates a high level of safety, so far.
Serious allergic reactions were reported, following the vaccine, in patients with a prior severe allergic reaction (such as to food, pets, plants or medications). Patients with a history of needing an epinephrine injection to stop an allergic reaction, or having a reaction including swelling of the eyelids, lips, or trouble breathing, are being advised not to take the Pfizer vaccine.
Among serious reactions, occurring in 0.1% to 0.2% more of recipients, than in those that received placebo, none were common enough to indicate that they were caused by the vaccine. The most common serious reaction, appendicitis, in only 4 more recipients than those receiving placebo, seems less likely to be caused by the vaccine.
Since some mRNA vaccines are known to increase the risk of auto-immune disease, it may be prudent for patients with auto-immune disease, (lupus, rheumatoid arthritis, thyroid disease, or vitiligo, for instance), or a family history of auto-immune disease, to avoid the Pfizer, Moderna, and other mRNA vaccines, until a longer time of safety monitoring has occurred. How long, is not clear.
Non-serious reactions were more common, and stronger, after the second dose, and were, overall: pain at the injection site (84.1%), fatigue (62.9%), headache (55.1%), muscle pain (38.3%), chills (31.9%), joint pain (23.6%), fever (14.2%), injection site swelling (10.5%), injection site redness (9.5%), nausea (1.1%), malaise (0.5%), and lymphadenopathy (0.3%).
আর প্রাইমারি এবং মূল ভোটে বহু লোক শুধু ট্রাম্পকে ভোট দেবে না বলে বাইডেনকে ভোট দিয়েছে। আদারওয়াইজ কোন কারণ নেই। ডেমরা যদি বুঝতে ভুল করে করবে, কিন্তু বার্ণি সেনেটে ৭০স থেকে আছে, সে জানে না কি করে পলিসি পাশ করাতে হয় সেটা অবান্তর।
নো, বার্ণি হেরেছে সাউথ ক্যারোলিনা থেকে, ওবামা যখন কলকাঠি নেড়েছে তখন থেকে, লোকাল, জনপ্রিয় নেতারা লোকজনকে রিচ আউট করেছে তখন থেকে। রিপাবলিকানরা মনে করে যে সোশ্যালিজম খারাপ আর আধা রিপাবলিকান মানে ডেমরাও তাই মনে করে মুখে বলে আম্রিগা রেডি নয়।
প্রস্থানত্রয়ী কী?
২০১৬ থেকে ২০২০ তে বার্নির হাল আরোও খারাপ হবার আর একটা কারণ হল - পুরাতন সাবার্বান রিপাবলিকানদের এখন আমরা অন্য নামে চিনছি!!!!
ডেমোক্র্যাট
জেনারেল ইউজ ফর পাবলিক (আঠারো বছরের বেশি বয়েসের) - কবে থেকে হবে কিছু দেখলাম না, অনেক খবরে "অনুমান" করছে জানুয়ারি থেকে। এ নিয়ে কোথাও কোনো স্পেসিফিক তারিখের খবর দেখলে এখানে পোস্ট কোরো।
খুব সোজা -
1) ডেমদের প্রথমে স্বীকার করতে হবে হোয়াইট ওয়ার্কিং ক্লাস ওদের ব্লাইণ্ড স্পট। ডেমদের পলিটিক্স এখন সিননমাস টু মেহিকান, ব্ল্যাক আর আর্বান সফি ভোটার ব্যাংক। সেটা চেঞ্জ করুক।
2) যারা অ্যাফেক্টেড তাদের জন্য টার্গেটেড রিলিফের বন্দোবস্ত করা।
3) ওবামার মতন কর্পোরেট লাইক গভর্নেন্স না করা।
নর্মাল মানে ঠিক এগুলো না করে যা ডেমরা করে তাই করে যাওয়া। আর র্যাডিকাল মানে এগুলো করা। ব্লাইন্ড স্পটটা সবথেকে ইমপর্ট্যান্ট।
ভ্যাকসীন কবে পাবো জানা আছে কিছু?
ভ্যাকসিনে পয়সা লাগবে না বলছে, ইন্সিওরেন্স বা মেডিক্যাল বা মেডিকেয়ার দিয়ে দেবে, যাই হোক প্রাইস এস্টিমেট এই বলছে -
Pfizer : $19.50 / dose
Moderna : $33.00 / 2-dose
Johnson & Johnson: $10.00 / 2-dose
AstraZeneca : $3.50 / 2-dose
Novavax : $16.00 / 2-dose
এইসব কথা ইউটিউব ভিডিও, টকশো, পোবোন্ধোতে ভালো লাগে। আমেরিকার সাধারণ জনগণই র্যাডিকাল চেন্জের জন্য রেডী নয়। নইলে তো বার্ণীর দুবারই জেতার কথা। আমেরিকার ওয়ার্কিং ক্লাসরাই খুব বেশি চেন্জ চায়্না, স্টেটাস কুওতে বিশ্বাস করে। অনেকেই তো প্রি সিভিল রাইট্স যুগে (কেউ কেউ সিভিল ওয়ারের আগেও) ফিরে যেতে চায়। এদের একটা বিশাল বড় অংশ ফক্স নিউজ ভিউয়ারস আর কনস্পিরেসি থিওরির সাবস্ক্রাইবার। এওসিকে, এলিজাবেথ ওয়ারেনকে এরা দুচক্ষে দেখতে পারেনা। আমরা এমি ক্লোবাচারকে যতই গালিগালাজ করি মডারেট ইত্যাদি বলে, ওরাই দুবার মিনেসোটা থেকে ডেমদের নিশ্চিন্তে জিতিয়েছে। প্রোগ্রেসিভরা আগে সেই লেভেলের মাস সাপোর্ট জোগাড় করুক, তারপরে তাদের পলিসিও কঙ্গ্রেসে পাশ হবে। নইলে এসব এলিটদের সান্ধ্য সাজেশানস মনে হয়।
বাইডেণ ৪ লাখ ডলারের বেশি ইনকামের লোকজনের ট্যাক্স বাড়ালে, হেলথকেয়ারে আর এডুকেশনে বাজেট সাবস্টানশিয়ালি বাড়ালে, জাস্টিস রিফর্ম করলে, ক্লাইমেট চেন্জ আর ইমিগ্রেশান নিয়ে পজিটিভ স্টেপ নিলেই, আর যুদ্ধ না করলে অনেক মনে করবো।
বড় এস, আপনি বার্নি নিয়ে লিখুন টই খুলে। আপনার লেখার মধ্যে প্র্যাগম্যাটিজম দেখেছি, যেটা দেখি র্যাচেল বাইটকফারের মধ্যে। ভদ্রমহিলার কথা শুনলে ডেম দের উন্নতি হত।
প্রতুলকে পোতুল লেখা পড়ে মনে পড়লো, শঙ্খ ঘোষ উন্নয়ন নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করায় অনুব্রত ওঁকে কিরকম কবি এসব বলেছিল।
সত্যিই তো, যতই জ্ঞান গুণ থাকুক, আমার দলের নিন্দে করলে সে নিতান্ত তুচ্ছ লোক।
ড. সৌমিক দাসের গানটা দারুন, অন্য অন্য গানও শুনে এলাম।
"এরকম একটা গান ১৯৮০-১৯৯০ সালে ও খুব দরকার ছিল।"
কোন "বাম" সরকারের বিরুদ্ধে গান গেয়ে লড়া কঠিন। তাহলে সেই গানের ফয়দা উন্নততর বামপন্থীদের হাত ধরে তিনোমূলের হাতে চলে যায়। যেমন কিনা পোতুল, নচিকেতা ও সুমন। নাটকে অর্পিতা-শাওলী (পশুখামার) ও ব্রাত্য (উইঙ্কল-্টুইঙ্কল)।
....তারপরে তো পথের শেষে হায়নারা দাঁড়িয়ে থাকে, এখন যেমন অপেক্ষায় আছে। অন্যদিকে কোন দক্ষিনপন্থী গায়ক, "বেলা বোসের বিয়ের কোন দায় নেই আমাদের" জাতীয় গান গাইতেও পারবে না।
ভেবে দেখলাম বিষয়টা বেশ গোলমেলে!!
আমি বললে তো বিশ্বাস করবেন না। গ্রেট মেন থিংক অ্যালাইক - নিজ মুখে আর কত প্রশংসা করব? আপনাদেরও তো একটু দেখা উচিত।
সুধীর চক্রবর্তীর রচনা লালমাটি বার করছে, এখন অবধি ছয় খণ্ড হাতে এসেছে।
সুধীর চক্রবর্তী ১৯৩৪-২০২০
একদা মধ্যরাতে যেমন কলকাতার ফুটপাথ দখল করত চারজন যুবক, তেমনই আজীবন কৃষ্ণনগরে থেকে কলকাতা শাসন করে গেলেন সুধীর চক্রবর্তী। জীবনে সম্ভবত কোনও দিন কৃষ্ণনগর সরকারি কলেজ থেকে ঠাঁইনড়া হননি। কেননা তাঁর ছিল অবিশ্বাস্য খুঁটির জোর, সরকারি (সিদ্ধার্থ-অশোক-জ্যোতি-বুদ্ধদেব-অভীক) স্তরে মসৃণ গতায়াত এবং শঙ্খ ঘোষের কলেজীয় রাজনীতির স্নেহ-উচ্ছিষ্ট। তাই অশ্রুকুমার শিকদার আজীবন উত্তরবঙ্গে কাটাতে বাধ্য হন, আর সুধীরবাবু ইস্কনের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হন চৈতন্যের জন্মস্থান সম্পর্কিত জুয়াচুরিতে। আরেক কৃষ্ণনাগরিক (আসলে ধুবুলিয়ার বাসিন্দা) আনসারউদ্দিন-এর কত অপ্রকাশিত লেখা হারিয়ে গেল চিরজীবনের মতো, তার হদিশ গবেষকরা কোনও কালে পাবেন না। ধ্রুবপদের সাকুল্যে বারোটা সংখ্যার নিপুণ বাণিজ্য করেছেন গাঙচিলের ছ'খণ্ডের বিন্যাসে। সম্প্রতি প্রকাশিত হতে চলেছে সুধীর চক্রবর্তী সমগ্র।
আজ ফেসবুকের ক্যাচলাইন 'গভীর নির্জন পথে' বড়ই দ্যোতনাবাহী!
সুধীর চক্রবর্তী (১৯৩৪-২০২০)
কৃষ্ণনগর এবং কলকাতা বাসী। পেশায় ছিলেন বাংলা সাহিত্যের অধ্যাপক, কৃষ্ণনগর গভর্নমেন্ট কলেজে। অবসরের পর যাদবপুরে কম্পারেটিভ লিটারেচার ডিপার্টমেন্টে আর হাবড়া শ্রীচৈতন্য কলেজে অতিথি অধ্যাপক ছিলেন কিছুদিন। ভালবাসেন গান আর গ্রাম। 'ধ্রুবপদ' পত্রিকার সম্পাদ্না করেছেন বহুদিন। বাংলা গান, লোকধর্ম, সমাজ নৃতত্ত্ব, নিম্নবর্গের সংস্কৃতি, গ্রামীন মেলা, উৎসব, চিত্রকলা, লালন ফকির, রবীন্দসংগীত - এমন বহু বিষয় নিয়ে একনিষ্ঠভাবে চর্চা করেছেন, গবেষণা করেছেন, মৌলিক রচনা লিখেছেন, বই লিখেছেন। পুরস্কার পেয়েছেন অনেক যার মধ্যে আছে সাহিত্য আকাদেমী পুরস্কার।
১) গভীর নির্জন পথে
https://drive.google.com/file/d/1pXgAh9XHJ5mX0Q4tqIIvHwkPBp-ixopH/view?usp=sharing
২) বাউল ফকির কথা
https://drive.google.com/file/d/1wfVhCzraOBKWLt9D54yJMW7tr8ncRJZ5/view?usp=sharing
গানটা খুব ভাল। এরকম একটা গান ১৯৮০-১৯৯০ সালে ও খুব দরকার ছিল। একের পর এক কোম্পানি বন্ধ হয়ে ব্যব্সা গুটিয়ে নিয়ে চলে যাচ্ছে, লোকজন পরিবার নিয়ে পথে বসছে, আলুর দমের দোকান দিয়ে সংসার চলছে না, শিল্পাঞ্চল লাটে উঠছে, একটা চাকরি, একটা চাকরির জন্য, অঞ্জন দত্ত গান লিখে ফেলল - চাকরিটা পেয়ে গেছি বেলা সত্যি, সেই ভয়ংকর কালো দিন এখনও চলছে, সরকার আসে যায়, শাসক পার্টির রং বদলায়, কিন্তু অবস্থার বদল হয় না
দেবদত্ত জোয়ারদার এর ২০১৫র ২৮ এপ্রিল পোস্টে পেলাম। হারিয়ে ফেলার আগে রেখে যাই এখানেই।
পরদিন সাহিত্যিক সাহেব ফেসবুকে জানালেন, গীতা বলে কোনো বই হিন্দুদের ছিল না, ওটা মহাভারতের অংশমাত্র ছিল, সেটা বই হল উইলকিন্স সাহেবের চেষ্টায়। ..... আমি ভয়ে ভয়ে জিজ্ঞেস করলাম - হিন্দুদের প্রস্থানত্রয়ীর মধ্যে যে গীতাকে ধরা হত চিরকাল, সেটাও কি উইলকিন্স সাহেবের দান? - এবারে মার খেতে খেতে বেঁচে গেলাম।
সুধীর চক্রবর্তী। :-(
এই হবু মাস্টার ভিডিওটা অন্ততঃ বার আষ্টেক পেলাম বিভিন্ন জায়গা থেকে। ভদ্রলোক গেয়েছেন চমৎকার। কথাগুলোও সহজ সরল। উনি মনে হল বাঁ দিক ঘেঁষা। মানে বিজেপি হয়তো নন।
তাই হলে বামেরা নিজেদের সাংস্কৃতিক দিকটায় আধুনিক হয়ে উঠছে মনে হয়। সেটা ওদের পক্ষে ভাল লক্ষণ।
জঘন্য বছর জঘন্য 2020 সাল