"ওর ভাই রুডিকে এফিডেভিট দিয়েছে কিনা" - ওর ভাই না দিলেও জেসি মরগ্যান দিয়েছেন যিনি নিউ ইয়র্ক থেকে পেনসিলভানিয়া ব্যালট পৌঁছে দিয়েছেন | এইখানে পাবেন -
http://www.pacourts.us/assets/files/setting-7896/file-10836.pdf?cb=d7f3cc
তন্ময়ের ওই প্রোগ্রামটা বেশ ভাল। তবে বেস্ট হচ্ছে মিউজিশিয়ানরা, পুরো গ্রুপটাই। বিশেষতঃ বাঁশি আর তবলা যে ছেলেগুলো বাজায়।
ট্রাম্পভক্ত কোলিগকে ইরাক যুদ্ধ বা গান ঔনারশীপ নিয়ে দুটো মিষ্টি প্রশ্ন করলেই ওসব শান্তির বাণী সব বেড়িয়ে যাবে।
হান্টার বাইডেনের স্টোরিটা আবার সামনে আনা হল কারণ এবারে বাইডেণ প্রেসিডেন্সি প্রায় অমোঘ। ট্রাম্প ক্যাম্পেইন আর অ্যাডমিনিস্ট্রেশান যে ফ্রড ফ্রড করছে, সেটার কোনও এভিডেন্স নেই। প্রচুর এদিক সেদিক ফালতু জিনিস ছড়িয়ে কনফিউশান তৈরী করার চেষ্টা করেছে। প্রচুর ডোনেশান তুলেছে। কিন্তু কোর্টে একটাও এভিডেন্স দেখাতে পারেনি। ফলে কেরিয়ার রিপাব্লিকানদের পক্ষে আর এসব সমর্থন করা সম্ভব হচ্ছেনা।
সেদিন ফক্স নিউজে লৌ ডব্স স্টিভেন মিলারকে ইন্টারভিউ নিচ্ছিলো। সুপ্রিম কোর্টে ভোটার ফ্রডের পক্ষে সওয়াল করার জন্য টেড ক্রুজ খুব উৎসাহ দেখিয়েছে। ডব্স মিলারকে চেপে ধরেছিল যে কেন হোয়াইট হাউস টেড ক্রুজের হেল্প নিচ্ছেনা, এইতো সময় সবাই মিলে কাঁধে কাঁধ লাগিয়ে কাজ করার ইত্যাদি। স্টিভেন মিলার বেশ অবাক হয়ে গেছিল যে লৌ কি সত্যিই মনে করে যে ফ্রড হয়েছে। টেডও যে জাস্ট টকিং পয়েন্ট হিসাবে বলে মাইলেজ পাওয়ার জন্য এইসব বলেছে, সেটা বোঝেনি। দেখলাম এদিক সেদিক করে কাটিয়ে দিলো।
এইযে সব রিপাব্লিকান স্টেট মিলে চারটে স্টেটের রেজাল্ট বদলানোর জন্য সওয়াল করলো, এর দুটো ফল হবে। ডেম স্টেটগুলো টেক্সাস বা ফ্লোরিডাতে ভোটার সাপ্রেশান নিয়ে কেস দিলে (যার পক্ষে প্রচুর এভিডেন্স আর যুক্তি আছে), সেটা খুব ডিভাইসিভ হয়ে উঠবে। সেকেন্ড, আমার ধারণা কিছু মডারেট রিপাব্লিকানরা এবারে আসতে আসতে অন্যদিকে সড়বে। আমি শিওর যে অন্তত বাইডেণ এটা বুঝেছে।
তন্ময় বসুর টিভি প্রোগ্রামটা দারুণ লাগে। জমাটি আড্ডার ছলে বাঁধা প্রোগ্রাম।
তবে কালচারালি ইন্ডিয়ান কংগ্রেস আর আম্রিগায় রিপাবলিকান দের মধ্যে বেসিক কোনো ডিফারেন্স নেই সেটা দেখা যাচ্ছে।. দুটোই মোটামুটি একটা লোক বা ফ্যামিলির সামনে সাষ্টাঙ্গে শুয়ে পড়েছে।
এখুনি একজন কলিগের সাথে খানিকক্ষণ ভাট মেরে এলাম। সাদা আমেরিকান কিন্তু এখানে সেটলড গত ১০-১৫ বছর বছর ধরে। বিশাল ট্রামপ ভক্ত। জানে যে আমি ট্রাম্প বা মোদী ভক্ত নয় , তাই আমাকে আলাদ করে বোঝালো অনেক করে যে লিবারেল মিডিয়া প্ল্যান কৰে ট্রাম্পকে ডোবাচ্ছে, আমি যেন শুধু সিএনএন পড়ে ওপিনিয়ন ফর্ম না করি। ভোটে ফ্রড হয়েছে নিশ্চিত , তাই এ সব গ্লোবাল কন্সপিরেসি চলছে । ভোটে নাকি অন্য স্টেট্ থেকে ট্রাকে করে পেনসিলভানিয়াতে রাতারাতি হাজার হাজার ব্যালট পাচার হয়েছে। ওর ভাই কয়েকটা ট্রাক ড্রাইভার এর সাথে নিজে কথা বলেছে। আমি জিগালাম ওর ভাই রুডিকে এফিডেভিট দিয়েছে কিনা , শুনে খচে গেলো যদিও।
কিন্তু একটা পয়েন্ট বারবার স্ট্রেস করলো যে ট্রাম্প কোনো মেজর যুদ্ধ বাধায়নি বাকিদের মতো বরং মিলিটারি ফুটপ্রিনট কমিয়েছে। আর ট্যাক্স বেনিফিট পাওয়াতে ম্যাংগো লোকের হাতে বেশি পয়সা এসেছে। আর করোনা ছড়ানো নিয়ে শূধূ ওর দোষ কেন হবে ?সবকটা স্টেট্ লেজিসলেচার ও ইকুয়ালি দায়ী।
লোকটার সত্যি ভালো মাস সাপোর্ট আছে। এইটাই যে একসময় আর একটা হিটলার বানিয়ে ফেলতে পারে , সেই রিস্ক টা ভক্তদের বোঝানো যায়না কিছুতেই-আম্রিগা হোক বা ইন্ডিয়ায় ।
হান্টার বাইডেন সম্পর্কে যাই বেরোক সেটা তো পরে দেখা যাবে।
- পাবলিক ইনভেস্টিগেশনের শুরু র টাইমিং টা, ডিপ স্টেট ইত্যাদি স্পুরিয়াস স্টোরি কে পুষ্টি দেবে। কারণ কি বেরোলো r থেকে ঢের ইম্পর্টান্ট হচ্ছে রাষ্ট্রীয় সন্দেহ ও তার টানা পোড়েন।
- ট্রাম্প ওয়ালা দের যেটা সবচেয়ে রাগ সেটা হল ইলেকশন ফ্রড এর অভিযোগ রিপাবলিকান স্টেট অফিসিয়াল রাও প্যাঁক দিচ্ছে সেটাকে। ট্রাম্পের মডেল আর আর পুরোনো মডেলের পার্থক্য হল, স্টেট পজিশন টা ট্রাম্প পরিবার বা নিজের জন্য ব্যবহার করতে চায়। আর পুরোনো মডেলের দুর্বলতা হল বাই পার্টিজান কো-অপারেশন বা অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কন্টিনিউইটির র নামে স্টেট ইন্টারেস্ট বলে একটা বস্তু তৈরী করা যেট বিশেষতঃ ডিফেন্স, ফরেন পলিসি, এবং ফাইনান্স e না ঘাঁটায়। এবং এই কারণেই এটা বিগ নিউ টেক বনাম বিগ ওল্ড ইন্ডাস্ট্রি-টেক হিসেবে এই ইলেকশন বা আগের ইলেকশন টাকে দেখা আমার পক্ষে কঠিন। এটাকে বলা যেতে পারে ২০২০ র ইলেকশন এ নতুন টেক আর পুরোনো ইনডাস্ট্রি স্টেট কে ব্যবহার এর ব্যাপারে এক জায়গায় এলো। এবার একটু টানা পোড়েন সেটা প্রায় ট্রেনিং গ্রাউন্ডে র খুন সুটি।
বিগত চারবছরে রিপাব্লিকানরা এতটাই ট্রাম্পের পকেটে ঢুকে ছিল যে এরপর সেখান থেকে বেড়িয়ে মুখ মুছে নিরামিষাশী বেড়াল হওয়া মুশকিল আছে। পুরো আঁশটে গন্ধ লেগে আছে।
বিগ টেক যে প্রায় রিপাবলিকান ডেমদের পকেটে পুরেছে আর ব্যাক করছে সেই নিয়ে কোম সম্দেহ নেই। ইনফরমেশন সাপ্রেস করাও একধরণের ম্যানিপুলেশন।
এ শালা আচ্ছা ড্রামা চলেছে।
এফবিআইতে একটা প্রোটোকল ছিল যে ইলেকশানের আগের একমাসে (বা ঐরকম কোনও টাইম) কোনও ক্যান্ডিডেটের নামে কোনও ইনভেস্টিগেশান শুরু করা হয়না। এবারে বিল বার সেটা রিমুভ করলেও কোনও ইনভেস্টিগেশান ওপেন করা হয়নি। আগেরবার হিলারীর ক্ষেত্রে সেটা কেন করা হয়েছিল, আমি বলতে পারবো না।
হান্টার বাইডেণের ল্যাপটপ সংক্রান্ত কিছুই অথেনটিক নয়। ঐ ল্যাপটপ যে আদৌ হান্টার বাইডেনের সেটারই কোনও প্রমান নেই, অন্তত তখনও ছিলনা। উল্টে রুডি প্রচুর মিসিনফর্মেশান ছড়িয়েছিল। হান্টার দিনে দুবার গাঁজা খায়, সারাদিন নুড অবস্থায় ঘুরে বেড়ায়, আর মহিলাদের সঙ্গে ফেসটাইম করে এইসব কথা বলছিল। ফলে আগেরবার হিলারীর ইমেইল নিয়ে যেরকম চেঁচামেচি করতে পেরেছিল, সেটা এবারে সম্ভব হয়নি। ইলেকশানের পরেই রিপাব্লিকান পার্টি, ফক্স নিউজ, আর ট্রাম্প এসব নিয়ে আর কোনও কথাই বলেনি। কোনও ইনভেস্টিগেশনও আর হয়নি। ফলে সবাই বুঝেছিল যে এটাও হিলারীর ইমেইলের মতনই হোক্স।
হান্টার বাইডেনের এদিক সেদিক প্রচুর শেডী বিজনেস ডিলিং থাকতে পারে। আমেরিকার ভীপের ছেলে হওয়ার সুবিধাও হয়তো পেয়েছে। ঠিক যেমন ট্রাম্প ফ্যামিলি পাচ্ছে। পার্থক্য হল হান্টারের বিজনেসের সঙ্গে জো বাইডেনের কোনও ডিরেক্ট রিপ্লেশান নেই। কিন্তু ট্রাম্প একদম ফ্যামিলি বিজনেসের মধ্যমণি হয়ে বসে ছিল।
আগেই বলেছিলাম বাইডেন ভোটে দাঁড়িয়ে মহা ভুল করছে, হান্টার বাইডেনের কেসটা বরাবরই ফিশি ছিল।
ট্রাম্পকে রাশিয়া নিয়ে জ্বালিয়েছে, বাইডেনকে ছেলের বিভিন্ন ফরেন কানেকশন নিয়ে জ্বালাবে।
বার্ণি খুড়োকে হারানোর জন্য ওবামা এসব করেছে। বাইডেন খেয়েছে, লাও এবার।
বড় এস, ছোটো এস, একটা কথা বলো। বাইডেন এর ছেলের চায়না কানেকশন নিয়ে যে পাবলিক ইনভেস্টিগেটিভ অ্যাকশন শুরু হয়েছে, সেটা কখন পাবলিক করা হবে বা সেট যে ইলেকশনের পরে করা হবে, এই সিদ্ধান্ত টা বাইডেন এর রেপুটেশন ইলেকশনের আগে প্রভাবিত না হয়, সেটা বাঁচিয়ে করা হয়েছে, এই অভিযোগ টা তো সি এন এন এর রিপোর্টিং এই ভ্যালিড মনে হচ্ছে। যদিও ল্যাপটপ রিপেয়ার আর সাবপিনার নোটিস দিয়ে কিসুই প্রমাণ হয় না, কিন্তু ইনভেস্টিগেশনের টাইমিং যেটা হিলারির বেলায় ক্রিটিকাল হয়েছিল, সেটার থেকে কি বাইডেন কে প্রোটেক্ট করা হল?
কত যে ভুল জানতাম। ধারণা ছিল যে কুমার বোস গোবিন্দ বোস-শিপ্রা বোসের ছেলে। তা তো নয়ই, শিপ্রা বোসের থেকে মাত্র আট বছরের ছোট। এ সবই বেরোল তন্ময় বোসের ঘর খুঁজতে গিয়ে।
সে নয় বোঝা গ্যালো টেক্সাসের ব্যাপার। বাকি স্টেটগুলো হাওয়া ক্যানো দিচ্ছে বুঝি না! ট্রাম্পভক্ত ধরে রাখার জন্য?
কি জানি বাপু
হ্যাঁ এইসব নাটকের একটা বড় কারণ ট্রাম্পভক্তদের নিজেদের হাতে রাখা। কারণ একটা সন্দেহ হল যে ট্রাম্প সড়ে গেলে বহু ট্রাম্পভোটার আর ভোটই দেবেনা। তবে রুডি জুলিয়ানিকে ক্রমশ শকুনী মনে হচ্ছে। ট্রাম্পকে ধরে ডোবাচ্ছে।
আসল ব্যাপারটা খালি ফ্রিভলাস লস্যুট নয়। টেক্সাসের অ্যাটর্নি জেনেরালের পিছনে এফবিআই লেগেছে। কয়েক বছর আগে সিকিওরিটি ফ্রডে ধরা পড়ে গিল্টি প্লি করেছিল। এখান এইসব নাটক করে ট্রাম্পের থেকে আগাম পার্ডন পাবার চেষ্টা। এছাড়া গভর্নর হয়ে দাঁড়াতে চায় মনে হয় ২০২২ তে। তাই ট্রাম্পের সাপোর্ট দরকার।
টেক্সাস এর থেকে শিক্ষা নিয়ে এই মুহূর্তে বাকি রাজ্যগুলোর বিহার ইলেকশন এর এগেনস্ট এ মামলা করা উচিত। বা পাঞ্জাবের চাষিদের গুজরাটের শিল্পপতিদের এগেনস্ট এ মামলা করা উচিত। বা দিদির ভাইদের ধনেখড় নামক পঙ্গপালের এর এগেনস্ট এ মামলা করা উচিত ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইলিং এর জন্যে।
নানা ধরণের মামলা ছড়িয়ে দেওয়া হোক দিকে দিকে। এমন হাল দাঁড়াক যেন ঘুম থেকে উঠে প্রাতঃকৃত্য সারার আগে সবাইকে কোর্টে ছুটতে হয়। জয় বাংলার বদলে জয় মামলা হোক সকলের মুখে মুখে স্লোগান।
Woman sues boyfriend for failing to propose after 8 years of dating
In briefs submitted with the Supreme Court on Thursday, Georgia, Pennsylvania, Michigan and Wisconsin slammed the Texas lawsuit to prevent those four states from casting their electoral votes as a "meritless" effort to "decimate the electorate of the United States."
বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত -এটা কি ট্যানের বই?
টেক্সাস এবং আরো ১৮টা রিপাব্লিকান স্টেট সুপ্রীম কোর্টে গেছে এই দাবী করে যে উইসকনসিন, মিশিগান, পেনসিলভানিয়া, আর জর্জিয়াতে ভোটার ফ্রড হয়েছে এবং তার ফলে তাদের স্টেটের স্বচ্ছ ইলেকশানকে কলঙ্কিত করেছে। রাজ্যগুলো মধ্যে বিবাদ লাগিয়ে দেওয়া হল একজনকে প্রেসিডেন্ট রাখার তাগিদে। এর ফল যে ভবিষ্যতে খুবেকটা ভালো হবেনা, সেটা বলাই বাহুল্য।
অন্যতম দাবী হল এখনও অবধি কোনও প্রেসিডেন্ট ফ্লোরিডা আর ওহায়ো হেরেও প্রেসিডেন্সি জেতেনি, অতেব ফ্রড হয়েছে। প্রথমত ১৯৬০ সালে কেনেডি জিতেছিলেন। একটু গুগল সার্চ করতে এদের এত আলস্য কেন জানিনা। যাইহোক এর ফলে কিকরে ফ্রড প্রমাণিত হয়, সেটা জানা নেই।
বাকী কমপ্লেইনগুলোর মোটামুটি মানে হল যথেষ্ট পরিমাণে ভোটার সাপ্রেশান করা যায়নি।
যাগ্গে &/ নামটাও বেশ হয়েছে।
আচ্ছা আমাকে কেউ ঝুড়ি কোদাল নিয়ে বুঝিয়ে বলবে প্রতীক সিনহার কেসে বোদাগু কেন রিলেভেন্ট? হানুদা কোথায় কী লিখেছিল?
অরিনবাবু, টক বক্স এই জানলাম। পড়তেও হলো, কিন্তু এ তো বেশ কৃৎকৌশলময়।
বই লিখতে গেলেই বউ হয়ে যায়। বলতে গেলেও। সে এ এ ই পুরানো রেডিওর আমল থেকে শুনে আসছি। অনেকে আবার নানারকম তাত্ত্বিক বিশ্লেষণও করতেন সেই আমলে। (এই আমলে ওরকম করলে হুঁ হুঁ বাবা, আর দেখতে হত না। ঃ-) )
বউ না রে বাবা বই
কিন্তু রাগটা পয়েন্ট থেকে ব্যক্তিতে গিয়ে পরল যে ...
তার মানে এই যে হানুসাহেবের এপ্রসঙ্গে প্রকৃত কিছু বলার নাই।
চাল দ্যান।
তবে খ্যাল রাখ্বেন বউ প্রসঙ্গে আমি হানুপন্থি
হ্যা তবে ক্লিয়ারলি প্লুরাল নাউন :-))))
আমার সন্দেহঃ
1- রেগুলার ইউজার রা খিল্লি করে। ২। রেগুলার ইউজার রা খিল্লি করার অছিলায় রাগারাগি ঝগরা কটুক্তি নোংরা কথা বলে। ৩। ইরেগুলার ইউজার রা, রেগুলার ইউজার দের এই অসাবধানতা ও দায়িত্ত্ব জ্ঞানহীনতার সুযোগ নেয়। এটাও আমার ধারণা ইরেগুলার ইউজার রা ই এটা বেশি করে, রেগুলার রা করে না। ওভারল।
৪। যারা এখনো বলে তারা আইডেন্টিটি বাঁচানোর জন্য এই সব , নানা গোত্রের আiপি লুকোনো সহ, করে, তারা , আমার মতে স্ট্রেট গুরুর ক্ষতি করে। অনিচ্ছায় কিন্তু করে। আত্মকেন্দ্রিক স্বার্থপর ব্যবহার।
৫। গুরুচন্ডালি বিরাট বড় সাইট হয়ে উঠলে, (তাই যেন হয়, হয়ে গেলে আমি আর ইনটারেস্ট না পেলেও ) , ইন্টারনাল কিউরেশন প্রোসেস আছে এটা প্রমাণ তাকেই করতে হবে, কন্টেন্ট এবং ইউজার আইডেন্টিটি তে। করার পরে একটা জুকের্বার্গীয় , ব পিচাইএস্ক সারল্য আসবে , সেটা অনেক পরের ধাপ :-))))
তবে এই সব বলে কিসু হবে না, পরিচালক বর্গ যখন যা মনে হয় করবে।
নিননিছা নামটা বেশ :)