b এর জন্যি,
যা সালা , মতামত চাইতে গিয়ে , কেস খেয়ে গেলাম। তুমি কি এই বার হিস্টরি কংগ্রেসে ভোটে দাঁড়িয়েছো ? :-))))))))) পরিবার ভোটার হতে পারে, তুমি বরংল লিবলেট পাটিও।
আমি আবার এসব কি করে করব। ভালো করে পড়াশুনো করো আর খারাপ করে চুলোয় যাও ছাড়া কি বা বলতে পারি :-)))) ডিঃ মঃ . :-)))))))))))))))))))
এই কথাট খুব ই সোজা যে ঐতিহাসিক নিজের মনের মত করে লেখেন। কারণ যে কোনো লেখাই তাই, আর কেউ ই আসুন আপনাকে কতগুলো আজগুবি গল্প শোনাই বলে শুরু করে না। অনেক বড় চ্যালেঞ্জ হল, কোন সময়ে কে কি ধরণের ইতিহাস লিখেছে শুধু না, কোন সময়ে কোন ধরণের ইতিহাস , বেশি করে জনমানসে গৃহীত হয়েছে সেটা ধরার চেষ্টা করা। আর আধুনিক রাষ্ট্রে যেখানে ঐতিহাসিক এর উপরে কোয়ার্সিভ ফোর্স কম, সেখানে সে কোন ধরণের স্টেট ক্রাফ্ট এর সংগে একাত্ম বোধ করছে সেটা বোঝার চেষ্টা করা। বা ক্রিটিসিজম ও যদি করে তার মধ্যে যে অভীষ্ট স্টেট এর ছায়া আছে সেটা কে খানিকটা বোঝা। প্রতিট বিষয়ের নিজের ডিবেট থাকে, একেকটা সময়ে একেকটা হয়, এবং সে কারণেই হিস্টরি অফ আইডিয়াস এর জেনেরাল সিলেবাসে, যে তোমার ধরো মেনলি পোলিটিকাল ফিলোসোফি পড়ানো হয় সেটা খানিকটা ইন অ্যাডিকুয়েট। তবে যা শুনি ভালো মাষ্টারেরা ওসবের ধার ধারে না।
গ্যালারী দিতে গিয়ে যে রেগুলেশান ক্যাচগুলো মিস হয়ে যাচ্ছে।
মানে , নামটা।
কেসি, মনোরঞ্জন রায়ের বইটা একটু পাওয়া যাবে?
ইতিহাস বললেই মনে পড়ে থুকিদিদিস। আমাদের এক বন্ধু কইতো, "আসলে ভদ্রলোকের নাম ছিল ঠুকেদিতিস"।
হানুদা, আমরা সবাই আমাদের বিভিন্ন বই ঘেঁটে ঘুঁটে নিজেদের বুদ্ধিমতন জল বাদ দিয়ে যেটা জমাই সেটা হল কাঁচা ইতিহাস, এখন তাকে নিজেদের পচ্ছন্দের ভিয়েনে পাক দিয়ে একান্ত ইতিহাস নিজেদেরই লিখতে হবে। তার জন্যি এখন খুব জরুরি মনে হচ্ছে ইতিহাসের দর্শনটা বোঝা। মনোরঞ্জন রায় আর ওয়ালশের বই দিয়ে শুরু করেছি, তোমার কোনও সাজেশন থাকলে জানিও। বড়ই কঠিন, টিচার ছাড়া অতায়ী পাঠক হিসেবে বেশ ভালো কঠিন, কিন্তু এটা বুঝতে পারছি ইতিহাসের দর্শন ব্যাপারটা না ধরতে পারলে ইতিহাস পড়া আর দেশলাইয়ের মার্কা জমানো একই জিনিস।
আশীর্বাদ কোরো।
একটু কঠিন না হলে ধরে মজা নেই তাই সহজগুলো ছেড়ে দিচ্ছে
ইন্ডিয়ান প্লেয়াররা কি ক্যাচ ধরবে না এই সিরিজে?
থ্যান্কু জাডেজা।
What’s unexpected is that the way they envision the world ending is through a form of unchecked capitalism, disguised as a superintelligent AI. They have unconsciously created a devil in their own image, a boogeyman whose excesses are precisely their own.
অপ্রত্যাশিত বিষয়টি হ'ল তারা যেভাবে বিশ্বের সমাপ্তিটি কল্পনা করে তা হ'ল চেক করা পুঁজিবাদের এক রূপ যা একটি অতিমানবিক এআই হিসাবে ছদ্মবেশ ধারণ করে। তারা অসচেতনভাবে তাদের নিজস্ব ইমেজে একটি শয়তান তৈরি করেছে, এমন একজন বুজিম্যান যার বাড়াগুলি হুবহু তাদের নিজস্ব।
@কেসি , সেদিন কতগুলো কথা লিখেছিলাম ইতিহাস প্রসঙ্গে, কোই প্রতিক্রিয়া?
উরেঃ এখনও আমেরিকান ইলেকশন নিয়ে চলছে! :-))))ট , আমার দ্বান্দ্বিক অবস্থান হল আমি ভাট ও টই এর মতামত দেবার জায়গা তুলে দেবার ব্যবস্থ তুলে দেবার পক্ষে। :-))))))))))))))))))))))))))))))))))))))
এফডিআরের ক্ষেত্রে একটা অ্যাডভান্টেজ ছিল। নিউ ডীল পাশ হয়েছে কোল্ড ওয়ারের বহু আগে। এইযে এখনও আমেরিকাতে একদল লোকজন লেফ্ট বা সোশালিজম শুনলেই আঁতকে ওঠে, তার একটা কারণ কোল্ড ওয়ারের হ্যাঙ্গোভার। আউটসোর্সিং আমেরিকা বহুদিন ধরেই করে আসছে। কিন্তু মাস গ্লোবালাইজেশন শুরু হওয়ার পর থেকে আমেরিকান কোম্পানিগুলোর পক্ষে শুধুমাত্র আমেরিকান আইডেন্টিটি আর ইন্টারেস্ট নিয়ে বসে থাকাটা আর সম্ভব হয়নি। কারণ সারাদুনিয়াতে ব্যবসা করবো, নিজেদের গ্লোবাল কোম্পানি বলবো, অথচ শুধুমাত্র একটা দেশের স্বার্থ দেখবো সেই কলোনিয়াল চিন্তাভাবনা ক্লাসিকাল লিবারলিজমে সম্ভব নয়। তাছাড়া যত সময় গেছে আমেরিকান কোম্পানিগুলো আমেরিকার সরকারের সাহায্য ছাড়াই বিদেশে সফলভাবে এবং নির্বিঘ্নে ব্যবসা করতে পারছিলো। সেটাও বোধয় কোল্ড ওয়ার শেষ হয়ে যাওয়ার ফলাফল।
গ্লোবালাইজেশানের ফলে কিন্তু আমেরিকা বিশাল ওয়েল্থ অ্যাকিউমুলেট করেছে। কিন্তু বিভিন্ন অ্যাডমিনিস্ট্রেশান ট্যাক্স কাট দিয়ে দিয়ে সেই ওয়েল্থের আনইকুয়াল ডিস্ট্রিবিউশান করেই গেছে। যেটা ফাইনানশিয়াল ক্রাইসিসের সময় খুব উগ্রভাবে সামনে চলে এসেছিল। এবারে এই ব্যাপারটা ঢাকতে বিভিন্ন রকমের অজুহাত দেওয়া হয়েছে বিগত ১০-১২ বছর ধরে। যেটার একটাকে ধরে ট্রাম্প গদিতে বসে গেছে।
*ভাগ্যনগর
ভাগ্য্নগরে কে কে থাকেন?
আকার দেখি ওবামার উপরে খুব ই রাগ :-))) তো এটাকে কি সাউথ সাদা হেজেমনির প্রভাব ধরব :-))))))
বড় এস, ব্রডলি এগ্রিড।
আকা, বড় এস, বিষয়টা এই ভাবে দেখাই যায় ----
সোশালাইজিং অ্যাসেট বিল্ডিং , সোশাল সিকিওরিটি , এবং কিছু টা ইনকাম ডিস্ট্রিবিউশন টা কে ট্র্যাডিশনালি আমেরিকায় ব্যবহার করা হয়েছে, ডিমান্ড জেনারেশন এর জন্য। কিন্তু এই চীন আর মেস্কিকো এবং ওয়ালমার্ট এর (শস্তার ইম্পোর্ট খাদ্য সহ ) মডেলে, ভালো মাইনের চাগরির সংখ্যা বেশি না হলেও চলছে। এবং সেটাই অন্য দিকে একটা মিনিমাম ওয়েজ বা ইউনিভারসাল বেসিক ইনকাম এর পক্ষে একটা সাধারণ গ্রহণযোগ্যতা বাড়িয়েছে। এটা অবশ্যই বাই পার্টিজান পজিশন।
অন্য দিকে ঐতিহাসিক ভাবে, এফ ডি আর এর নিউ ডিল এর যে সোশাল সিকিওরিটির যে ইনক্লুশন তার নেসেসারি কারেকশন করেছিল সিভিল রাইট্স মুভমেন্ট। কিন্তু সেটাকে বাই পার্টিজান রুলিং ক্লাস ই ফরেন পলিসির সংগে সমঝোতা করতে গিয়ে, এবং আশির দশক থেকে আসা নতুন ফিনান্স ক্যাপিটাল এর দাপট এর সংগে কম্প্রোমাইজ করতে গিয়ে একই পজিশনে পৌচেছে, ন্যুনতম সারভাইভাল দাও, কিন্তু হাই পেয়িং চাগরি তে মানুষের সাধারণ অধিকার সরাও।
প্রোটেকশনিজম এবং ট্রেড ওয়ারের বাইরে এর সলিউশন না হলেও একটা মোটামুটি কম্প্রোমাইজ একমাত্র উচ্চ শিক্ষায় ইনভেস্টমেন্ট,এবং অ্যাকসেস বাড়ানো, এটা বার্নি বুজেছিল। কিন্তু তাকে কেউ পাত্তা দেয় নি।
আর আমেরিকায় এটা নতুন কিসু না, রেসিয়াল পোলিটিকাল কারেকটনেস কে সোশালাইজিং অ্যাসেট বিল্ডিং এর , অর্থনৈতিক ফেয়ার নেস বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হয়েছে। এবং এই পলিটিক্স ওয়েলফেয়ার গণতন্ত্রের আমলে, ভালো ই চলেছে, কিন্তু অথরেটেরিয়ানিজম এর আমলে এর ফাঁক ফোঁকোর বেশি দেখা গেছে। এবং অ্যাকচুয়ালি রেজিস্টান্স এর আর্টিকুলেশন, যেট কিনা আইডেন্টিটি পলিটিক্স er সীমাবদ্ধতা বুঝে, অর্থনীতি এবং ক্যাপিটালিজম এর বাড়াবাড়ি কে আলোচনায় নিয়ে আসবে, সেটা এখনো ভালো করে তৈরী হয় নি। বার্নি'জ ওয়াজ আ গুড অ্যাটেম্প্ট।
কিন্তু আমার নর্থ ওয়েস্ট e নতুন করে হোয়াইট কনজারভেটিভ এর নতুন ঘেরাটোপে কনসোলিডেশন হবে এই প্রেডিকশন থেকে আমি আপাতত নড়চি না।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
"সেটাতে অনেক হোয়াইট আতংকিত বোধ করে।"
হ্যাঁ অনেকটা হিন্দু খতরেমে হ্যায়ের মতন ব্যাপার আরকি।
না তুমি ভুলে গেছ মনে হচ্ছিল।
আর একটা কথা কয়ে ঘুমোতে যাই। হোয়াইট আইডেন্টিটি পলিটিক্স মানেই রেসিস্ট বা রেসিজম নয়। আমেরিকা অত্যন্ত দ্রুত বদলেছে বিগত ত্রিশ বছরে, সেটাতে অনেক হোয়াইট আতংকিত বোধ করে।
আকাদা কি এইসব ছবি নতুন দেখছেন নাকি? এগুলো তো ২০১৬তেই দেখা হয়ে গেছিল। এমনকি এই থিওরিও ফ্লোট করা হয়েছিল যে ক্লিন্টনরাই ট্রাম্পকে নামিয়েছে ইত্যাদি।
ক্যাপিটালিজম সোশালিজম সবই মনিকার। কোথাও সত্যি ক্যাপিটালিজমও নেই, সোশালিজমও নেই। ক্যালিফোর্নিয়ায় লেফটিস্ট আ্যজেন্ডার কিছু পলিসি বেশি ইমপ্লিমেন্টেড। মিনিমাম ওয়েজ, ওয়ার্কার ফ্রেন্ডলি ল (যার একটা এবারের রেফারেন্ডামে হেরে গেছে)। বেশি কেউ সোশালিজমকে ডাইভার্সিটির রিপ্লেসমেন্ট হিসেবে সিস্টেম্যাটিকালি ভাবে বলে শুনিনি।
গে ম্যারেজ কি ডাইভার্সিটি ইস্যুর বাইরে নাকি?
অনেকে বলে মার্টিন লুথার কিং যখন একটু বাঁ দিকে ঝুঁকল তখন তাকে গুলি করে মারা হল।
তার মানে হল গে ম্যারেজ ইত্যাদি চাইনা।
অর্থনৈতিক দিকে যদি একটা পার্টি প্রোগ্রেসিভ হত তো হিসেবটা আলাদা হতেও পারত।
আমেরিকাতে চারশো বছর ধরে স্লেভারি ছিল। তারপর ১০০ বছর ধরে জিম ক্রো ল। তারপরে যখন সিভিল রাইট্স মুভমেন্ট হল, তখন সেই মুভমেন্টের নেতাকে গুলি করে মারা হল। এইসব ইতিহাস না জানা থাকলে, সত্যিই অনেক কথাই নতুন মনে হবে।
@সম্বিত, এগজ্যাক্টলি। লোকে যখন বলে যে নিউ ইয়র্ক আর ক্যালিফোর্নিয়ার সোশালিজম চাইনা আমার রাজ্যে, তার আসল মানে হল এইসব জায়্গার ডাইভার্সিটি চাইনা। কারণ এইদুটো রাজ্য একদম ক্যাপিটালিজমের স্বর্গরাজ্য। মোটেই সোশালিস্ট নয়।
বার্নি লিবারেল অপসিশন হিসেবে যতটা ভালো প্রেসিডেন্ট ক্যান্ডিডেট হিসেবে ততটা কি ? ২০১৬ এ মনে হয়না শুধু ওবামার জন্যে ও পায়নি। এমেরিকায় এখনো সোশালিজম কথাটা শুনলেই লোকে ডরায় , যতই সোশ্যাল সিকিউরিটি বেনিফিট নিক না কেন। এওসি ও হয়তো একই রাস্তায় হাটছে।
কোন দেশের 74 মিলিয়ন লোক হোয়াইট সুপ্রিমিজম থাকবে কি যাবে এই নিয়ে ভোট। এসব আলবাল কথা আর কদ্দিন শুনতে হবে কে জানে!