এগুলো কেই কি ডীপ ফেক বলে? নাকি সত্যি ই মাল বলেছে :-)))))))))))))))))))))))))))
বাইডেনকে তো স্টেরয়েডে রেখে ইলেকশন উৎরে গেল, এবারে কি করবে?
মিচ ম্যাকনেল মালটার মত খচ্চর সত্যি ই বেশি নেই। একদম সিনিকাল ।
ক্যালিফোর্নিয়া তে বাড়ছে -
“We are sounding the alarm,” Newsom said in a statement. “California is experiencing the fastest increase in cases we have seen yet — faster than what we experienced at the outset of the pandemic or even this summer. The spread of COVID-19, if left unchecked, could quickly overwhelm our health care system and lead to catastrophic outcomes."
40 Calif. counties in massive rollback as COVID-19 cases double in 10 days
পিনাকী,
ব্লগে ফেরারী ফৌজেের পর্ব 1,2 ও 3 এ টাইটেল দেখাচ্ছে, কন্টেন্ট দেখাচ্ছে না। ফলে হাসির ব্যাপার হয়েছে,আমি খোরাক হচ্ছি।:)))
একটু ঠিক করে দাও প্লিজ!
বেগের কথায় মনে পড়ল। এক সময়ে বাবা নিয়মিত নাটক ইত্যাদি করতেন। কোন এক নাটকে (ভাগ্যক্রমে রিহার্সালে) বাবার প্রবেশ, অরবিন্দ হিসেবে। ডায়ালগ অনেকটা এরকম।
হেমচন্দ্রঃ আসতে কষ্ট হয় নি তো?
অরবিন্দঃ (ব্যাগ সামলাইতে সামলাইতে)ঃ না, এই তো চলে এলাম
মুশকিল হল যে পরিচালক-্কাম-লেখক-্কাম প্রম্পটার ছিলেন ঘোর সিলেটি। ফলে য ফলা আকার থাকলেই ওটা এ কার হয়ে যেতো। বেঙ্ক ইত্যাদি। বাবা শুনে ভেবেছেন অরবিন্দ সারা রাত ট্রেনে চড়ে এসেছেন, এখন আর সামলাতে পারছেন না। যতটা সম্ভব রিয়ালিস্টিক এক্স্প্রেশন করে ডায়ালগ দিলেন, কিন্তু প্রম্পটারের বহুত ঝাড় খেলেন।
বোধি আবেগ ব্যাপারটাকে নিয়মিত প্যাঁক দিয়ে থাকে, অথচ মাঝেমাঝেই আবেগী স্মৃতিচারণ করে :-)
ভাল লাগল অলোকরঞ্জনের নীল মলাটের বই নিয়ে লেখাটা
কোনো লো লেভেল স্টাফার হয়ত বুক করেছে। সার্চ করে প্রথম যা এসেছে সেখানেই বুক করেছে।
ট্রাম্পের নাকি ডিভোর্স হবে?
ট্রাম্প যে প্রথমে টুইট করলো ফোর সিজনস হোটেলে হবে। পাল্টালো কেন?
এই তালে ফোর সিজনস টোটাল ল্যান্ড্স্কেপিং বিখ্যাত হয়ে গেল। এখন নাকি তারা স্টিকার বিক্রি করছে মেক আমেরিকা রেক এগেন, লন অ্যান্ড অর্ডার!
*এসেনেল
যাগ্গে মুড্ লাইট করার জন্যদেখুন। কোথায় লাগে জেনেল
এই ইলেক্শানে এখনও অবধি একটা ভোটার ফ্রডের কেস প্রমাণিত হয়েছে। এক ট্রাম্পভক্ত অন্যের হয়েও ভোট দিয়েছে।
কাল কমলা হ্যারিস ডেলাওয়ার থেকে ছুটে এসেছিল ভোট দেবার জন্যে যাতে ট্রাম্পের ফেড অ্যাপয়েন্টি সাফিসিয়েন্ট ভোট না পায়। তার উপর চাক গ্রাসলি কোভিড পজিটিভ। রিপাব্লিকান ভোট কমে গেছে
জর্জিয়া রিকাউন্ট নিয়ে ট্রাম্পের টুইট। নিজেরাই বুঝে নিন।
The Georgia recount is a joke and is being done UNDER PROTEST. Even though thousands of fraudulent votes have been found, the real number is in matching signatures. Governor must open up the unconstitutional Consent Decree and call in the Legislature!
নারে বাবা, কোন স্টেটই ভোটের রেজাল্ট নালিফাই করবে না। ভুলে যাবেন না ঐ একই ব্যালটে সেনেট o কংগ্রেসও আছে।
কিন্তু খচরামিটা করেই যাবে।
ছোট বুশ স্টিমুলাস দেওয়ার আগে ওবামা আর ম্যাকেইনের সাথে মিটিং করেছিল, কিছুটা হলেও ইন্টিগ্রিটি ছিল।
এখন যেমন ট্রাম্প, তেমনি অন্য গাধাগুলো।
আর যদি তর্কের খাতিরে ধরেও নেওয়া যায় সব স্টেটের রিপাব্লিকান লেজিসলেচার জালি করে ট্রাম্পকে ভোট দেবে এমন ইলেক্টর পাঠাল, তাহলেও কংগ্রেস ফাইনালি সার্টিফাই করবে। ডেমোক্র্যাটিক কংগ্রেস আর রিপাবলিকান সেনেট যদি একমত না হয়, তাহলেও ২০ জানুয়ারি দুপুর বারোটায় ট্রাম্প অ্যাডমিনিস্ট্রেশানের মেয়াদ শেষ। ফয়সালা না হওয়া পর্যন্ত ন্যান্সি পেলোসি ইন্টারিম প্রেসিডেন্ট।
হ্যাঁ সেরকমই দাবী দাওয়া। আগের ইলেক্শানে ছিল "ক্যালিফোর্নিয়া না ধরলে ট্রাম্প পপুলার ভোটও জিতেছে"। এইবারে সেটা হয়েছে "বাইডেনের ভোট না ধরলে ট্রাম্প ইলেকশান জিতে গেছে"।
সুপ্রীম কোর্ট চিন্তার ব্যাপার। গোর ভি বুশের পুনরাবৃত্তি না হয়। কোর্টের তো আর কোন অ্যাকাউন্টিবিলিটির ব্যাপার নেই। খুল্লমখুল্লা ফ্যাসিস্ট কান্ড করতেই পারে।
ডেমরা এখনও অ্যাক্টিভলি ভেবে চলেছে যে রিপাব্লিকানরা সবাই হঠাত একদিন ভালো হয়ে যাবে। সবাই নিজেদের ভুল বুঝতে পারবে, হিন্দি সিনেমার শেষে যেমন হয় আরকি। কালকে তো দেখলাম কমলা হ্যারিস নিজে যেচে লিন্ডসি গ্রাহামের সঙ্গে ফিস্টবাম্প করছে।
না না এতদিন মামলা চলবে না। নেক্স্ট উইক থেকে সব স্টেট রেজাল্ট সার্টিফাই করা শুরু করবে। এই সব কেসের সত্যি যদি মেরিট থাকত তাহলে এতদিনে কিছু না কিছু শোনা যেত। ডিসেম্বরের ফার্স্ট উইকের মধ্যে সব স্টেট সার্টিফাই করবে। ১৪ ডিসেম্বর ইলেক্টোরাল কলেজ মিট করে ফর্মালি ভোট দেবে। আর মিশিগান, পেনসিলভ্যানিয়া, আরিজোনার রিপাব্লিকান লেজিসলেচার বলেছে তারা পপুলার ভোটের এগেন্স্টে নিজেদের ইলেক্টর সিলেক্ট করবে না। মোটামুটি আর দু সপ্তাহ এই নাট্ক চলবে। তার মধ্যে নেক্স্ট উইক থ্যান্কসগিভিং এর জন্যে দু তিনদিন ব্রেক পাওয়া যাবে বোধহয়।
ডেমরা অ্যাকটিভলি কি করছে এটা আটকানোর জন্যে?
জর্জিয়া রান অফের জন্য অবশ্য লড়ছে , বিস্তর টাকা খরচ করছে দু দলই
যতদূর জানি একটা প্রভিশান আছে যে অমুক তারিখের মধ্যে কোনও রাজ্যে ইলেক্শানের রেজাল্ট সার্টিফাই না হলে সেই রাজ্যের হাউস ইলেকশনের রেজাল্ট নালিফাই করে দিয়ে নিজেরা ইলেক্টরেট নির্বাচন করতে পারে। বেশ কতগুলো রাজ্যে যেখানে বাইডেণ জিতেছে রিপাব্লিকানদের হাউস। ফলে তারা সেইরকম ইলেকটোরেট নির্বাচন করতে পারে যারা গিয়ে সবাই ট্রাম্পকে ভোট দিয়ে আসতে পারে। কিন্তু এইসব করার জন্য তো একটা বাহানা প্রয়োজন। তাই এইসব ভোটার ফ্রড, কোর্ট কেস ইত্যাদির নাটক চলছে। যদিও এখনও অবধি একটাও প্রমাণ দেখাতে পারেনি। কোর্টে ট্রাম্প ক্যাম্পেইনের মোটামুটি বক্তব্য হল প্রমান না থাকলেও ভোটার ফ্রড হয়েছে, অতেব ইলেকশানের রেজাল্ট নালিফাই করে দেওয়া হোক।
এই দেশ নাকি সারা পৃথিবীতে গণতন্ত্র ছড়ানোর দায়িত্ব নিয়েছে। বোঝো।
সেরকম প্রভিশন আছে নাকি ? মানে সার্টিফাই না করলে ভোট কাউন্ট পুরো বাতিল করে দিতে পারে ? বাতিল করলে রিপোল হবেনা ? স্টেট্ লেজিসলেচার রেজাল্ট কিভাবে পাল্টাবে ?
সবথেকে বড় খচ্চর হল মিচ ম্যাকনেল। কাল মিন মিন করে একবার বলেছে, এখন বোধহয় ফরেন পলিসি চেঞ্জ করা ঠিক হবে না।
এই মামলা গুলো করা হচ্ছে যাতে ডেডলাইনের মধ্যে সার্টিফিকেশান আটকানো যায়। তাহলে ভোটের রেজাল্টকে পাল্টে দিতে পারে সেখানকার রিপাব্লিকান বিধানসভা।
সত্যি কি খচ্চর কি খচ্চর।
মামলা করার কোনো ডেডলাইন নেই ? রামমন্দির টাইপের কেস হলে তো ট্রাম্প মরা অবধি টেনে দেবে।