আমার গা থেকে ওই নির্মোহ ব-ট্যাগটা খুলে নিলে কৃতজ্ঞ থাকব। আমি বিপ্পাল নই, ওই মানের পোবোন্দো লিখে আমার নির্মোহ সাজার বাসনাও নেই। আর অবিচ্যুয়ারি এখনই লিখব না। কারণ সময় একটা ফ্যাক্টর।
সৌমিত্র বাম না সিপিএম? স্পষ্ট করুন এসেম। অরণ্যের দিনরাত্রির শ্যুটিং। সেখানে সত্যজিৎ-সৌমিত্র-তিনু আনন্দের আলাদা ব্যবস্থা। আর রবি-শুভেন্দু-শমিত ডর্মিটরিতে একমাস। এটাকে ফেলো ফিলিং বলে? ফ্র্যাটার্নিটি? বাম মানসিকতা?
পিটিস্যার লিঙ্ক
https://www.facebook.com/groups/550099191700547/
পোস্টগুলো দেখতে থাকুন।
পিটির লেখাটা পড়ে কিরকম রাজনীতির ক্যাটরিনার কথা মনে পড়ে গেল। যাই হোক ফেসবুকে না থেকে ভালৈ হয়েছে দেখছি।
এলেবেলে যদি সৌমিত্র নিয়ে একটা নির্মোহ ব নামান বড় ভাল হয়, নাকি টূ সূন ?
এখনো আত্মীয়দের চোখের জল শুকোয়নি এর মধ্যেই একটি মৃত্যু নিয়ে বাম-ব্যাশিং শুরু হয়ে গেল।
ছ্যাঃ!
সৌমিত্র ঘোষিত বাম পন্থী ছিলেন। বামপন্থী দের গর্বের জায়গা।এই নিয়ে বিতর্ক বা কুতর্ক হওয়া উচিত নয়।
আমার ফেবুতে সেসব কিছু আসেনি। বামেদের "কদর্য" আচরণের সন্ধানে রইলাম।
বাম নেতাদের শ্রদ্ধার বিবরণ সিপিএম-এর ফেসবুক গ্রুপগুলোর পাতায় পাতায় ছড়িয়ে আছে। আপনি যে কোনও একটি পেজে চলে যান এবং নিজেই নমুনা দেখে নিন। যদি না পান বলবেন, লিঙ্ক দেব আপনাকে। কী কদর্য, কী কুৎসিত, কী রুচিহীন দলবাজি। ছ্যাঃ।
"কালীপুজোর কারণে যাঁর মৃত্যুর সরকারি ঘোষণা হয় পরের দিন" -এর সত্যতা যদিও তাপসী মালিকের মৃত্যুর মামলার সিদ্ধান্তের মত অজানা রয়ে যাবে, তবু এলেবেলের কাছে জানতে চাইছি যে বাম নেতারা ঠিক কি ভাবে "শেষ শ্রদ্ধা" জানালে ব্যাপারটা সঠিক হত?
'বাম' সৌমিত্র মরিয়া প্রমাণ করিলেন বাংলায় লাশের রাজনীতির কোনও আমরা-ওরা নাই। এই ধাস্টামি ও নৌটঙ্কিবাজিই বাংলা ডিজার্ভ করে। আনত কুর্নিশ।
মিডিয়ার বাইনারি অর্থহীন বুঝেও তাহলে অশ্রুপাত কেন? মাননীয়ার বাড়িতে কালীপুজোর কারণে যাঁর মৃত্যুর সরকারি ঘোষণা হয় পরের দিন; মৃত্যুর মাত্র দু-ঘন্টা পরে মেডিক্যাল সায়েন্সের নিকুচি করে যাঁর দেহকে ছেড়ে দেয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ; রাতারাতি সেখানেই হাজির হয়ে যায় মাইক্রোফোন, সেটা বিগড়ে যায়, তার দশ মিনিটের মধ্যে নমো নমো করে তাঁর কন্যা দু-চার কথা বলার পরেই মাইকের মালিকানা চলে যায় দিদিমণির হাতে; বাম নেতারা ফেকলুর মতো শেষ শ্রদ্ধা জানাতে হাজির হন এবং প্রাণপণে সৌমিত্রকে নন্দীগ্রাম-বুদ্ধদেব-গণশক্তিতে প্রকাশিত শেষ লেখার উল্লেখ করে বাম প্রমাণে মরিয়া হন - সেখানে গোটা এপিসোডটাই অত্যন্ত ডিসগাস্টিং। সব দিক থেকেই।
বেশিরভাগ বাইনারীই অর্থহীন। আমরা মুক্ত থাকার চেষ্টা করি। কিন্তু মিডিয়া করেনা।
" একটা লাল পেন দাও" ।
একটা লাল পেন আর চিত্রনাট্যের পাতা ধরিয়ে দিতাম ।
" এবার চালাও " ।
তার অভিনীত দৃশ্যের সংলাপ রপ্ত করে নিতেন দু তিন বার । ব্যাস।
এরপর পুরো দৃশ্যের সংলাপ বলে যেতেন না থেমে । এভাবেই ডাবিং করতেন তিনি । পর্দার দিকে না তাকিয়ে । সালটা হবে ১৯৯৫। তখনও সিনেমা ডিজিটাল হয়নি । ডাবিং শেষে চিত্রনাট্যের পাতা ফেরত দিতেন নীচে একটা অটোগ্রাফ দিয়ে । মাঝে মাঝে পিছনে কবিতা লিখে দিতেন ।
শেষ কাজ করেছি ২০১৮ সালে । বয়সের ভারে ডাবিং করতে সময় লেগেছিল । ভুল হলে বারবার বার পরিচালকের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন । কিন্তু সেই অটোগ্রাফটা দিতে ভুলেন নি ।
১৯৯৫ থেকে ২০১৮ , অনেক কাজ । অনেক কথা মনে পড়ছে ।
তিনি সৌমিত্র চট্টৌপাধ্যায় ।
যেখানেই থাকুন ভালো থাকুন ।
উত্তম এই ২০২০ অবধি বেঁচে থাকলে জীবনের মতো তাঁর উত্তমকুমারগিরি ঘুচে যেত। সময় একটা অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর। অন্তত এই সময়ে হাস্যকর বাইনারি থেকে আমরা মুক্ত থাকার চেষ্টা করি।
আবাপ বলেছে সৌমিত্র উত্তম হতে পারেন নি।
রোমন্থন প্রসঙ্গে
গুরু থেকেই এবার সিনেমা বানাতে হবে। যা ভয়াবহ সব বাংলা সিনেমা হচ্চে আজগাল
টেশটিং
সব যুগই শেষ। এখন বসে রোমন্থন করা ছাড়া আর কিছুই বাকী থাকছে না।
চার - পাঁচ- ছয়টা যুগ শেষ হল।
বিবিসি বলছে কোভিড জনিত কারণে মৃত্যু -
Legendary Indian actor Soumitra Chatterjee, famed for his work with Oscar-winning director Satyajit Ray, has died from Covid complications.
https://www.bbc.com/news/world-asia-india-54500364
সৌমিত্র চলে গেলেন।
আহা, পাড়ার দোকান নেই? ৫ টাকায় পাম্প, ডেড়শো টাকায় ফুল অয়েলিং
S:"আছে তো। কিন্তু সেগুলো [ইলেকট্রিক গাড়ি] যে পাশের পাড়ার বেশি চালানো যায় না।"
চার্জিং স্টেশন আজকাল অবশ্য বিভিন্ন দেশে আগের থেকে বেশী জায়গায় দেখা যাচ্ছে। কাজেই দু তিন বছর আগেও ইলেকট্রিক গাড়ি বা ব্যাটারী চালিত গাড়ির যতটা সমস্যা ছিল, আজকালকার দিনে ততটা নয় | টেসলা নাই বা হল, একটা পুরনো গাড়ি কিনেও দিব্যি কাজ চালানো যাবে | তাছাড়া ধীরেসু্স্থে গাড়ি চালালে অনেকটা যেতে পারবেন।
সাইকেল তো ভুঁড়ি সারাবে, সাইকেল কে সারাবে? সাইকেল কে সরাবে?
(দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাছে ক্ষমা চেয়ে)
সাইকেল চালান। তেল লাগবে না, ভুঁড়ি কমবে । burn carbohydrates, not hydrocarbon.
সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় কাল রাতে চলে গেছেন ।
খবরটা আজ সকালে শুনলাম । কিন্তু চ্যানেল গুলো কিছু জানাচ্ছে না কেন?
রিপোর্টে লিখেছে Votes are still outstanding in 110 mostly low-output counties, and this piece will be updated as new data is reported.
একটু গোলমাল লাগে। ২৫৮৪ - ২৪৯৭ = ৮৭ । আর ৪৭৭ - ৪৭২ = ৫। এই দুটো সমান বা কাছাকাছি হবার কথা ছিল ন?
এট্টু সিরিয়াস কথা বলি। ব্রুকিং ইনস্টিটিউশানের একটা স্টাডিতে দেখা যাচ্ছেঃ
২০১৬ তে ট্রাম্প জিতেছিল ২৫৮৪ কাউন্টিতে, যেগুলোর অর্থনীতির শেয়ার ছিল দেশের অর্থনীতির ৩৬%। হিলারি জিতেছিলেন ৪৭২ কাউন্টিতে, অর্থনীতির শেয়ার ৬৪%।
২০১৯এ ট্রাম্প জিতেছে ২৪৯৭ কাউন্টিতে, যেগুলোর অর্থনীতির শেয়ার দেশের অর্থনীতির ২৯%। বাইডেণ জিতেছে ৪৭৭ কাউন্টিতে, অর্থনীতির শেয়ার ৭০%।
যদি ধরেও নিই যে ঐ ৫টা অতিরিক্ত কাউন্টির জন্য কিছুটা শেয়ার পাল্টেছে। তবুও এটা বলাই যায় যে ট্রাম্পের আমলে শহর আর গ্রামের অর্থনৈতীক বিভাজন বেড়েছে। চীনের সাথে ট্রেড ওয়ার আর আনডকুমেন্টেড ইমিগ্রান্টদের খাঁচায় পুড়ে রুরাল আমেরিকার ক্ষতিই হয়েছে।
আহা S পাশের পাড়াতেই যান না কেন? মনে রাখবেন পড়শীর ঈর্ষাই হল আপনার গর্ব।