আমি টেসলা চড়েছি। আটলান্টার ভিড় ঠাসা রাস্তাতেও অটোড্রাইভ যা কাজ করল তাতে আমি তো থ, লেন চেঞ্জ করল, একটু টেনশনে ছিলাম কিন্তু ওভারঅল হেবি।
অভ্যু,
যা খেতে চাইবে, বাড়িতে বা হোটেলে। বারবার শুনে 1965 সালের কালীপুজোর রাতে ফিরে যাচ্ছি।
ধন্যবাদ পিনাকী।
লগ আউট করে লগ ইন করতেই চিচিংফাঁক!, তবু দুইটা কথা। খেরোর খাতা থেকে ফেরারী ফৌজেের তিনটে পর্ব কি ডিলিট করা সম্ভব? তাহলে সবটা ব্লগের মধ্যেই নেব।
ভাটে পুশ না করলে মোনয় সিরিয়াসলি কেউ পড়ে না বিশেষ
আজ, ১৪ নভেম্বর রাঘব বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্মদিন। সিরিয়াস৯-র এবারের সংখ্যা রাঘব বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে। থাকল তিনটি লেখা।
লিখেছেন স্বপন চক্রবর্তী
https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=19565
সুদীপ্ত বন্দ্যোপাধ্যায়
https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=19574
পরভিন হোসেন
এহেহে আপনারা টেসলা নিয়ে আলোচনা করছেন? এরা ইন্ডিয়ায় কবে বিক্রি শুরু করবে আর চার্জিং নেটওয়ার্ক বানাবে কে জানে! অনেকদিন ধরে অপেক্ষা করছি :-(
প্রিয়াসের একটা স্পোর্ট্স কুপে আসার কথা বা এসে গেছে।
S:: "মডেল X? সেটার তো অনেক দাম।"
:-), মডেল S, আপনার আদ্যক্ষর।
আপনারা chargenet এর অ্যাপ এও জানতে পারবেন কোথায় কোথায় চার্জিং স্টেশন।
এখন অবশ্য ইলেকট্রিক গাড়ির প্রচুর চয়েস। টেসলা খুব ভালো, জীপ এর একটা প্লাগ ইন হাইব্রিড অপশন আসছে। আমি মিৎসুবিশি outlander phev ব্যবহার করি, বুঝে চালাতে পারলে প্রায় পেট্রোল ভরতে হয় না। :-)
মডেল X? সেটার তো অনেক দাম। তাছাড়া কিসব ঝামেলা আছে।
টেসলার একটা মডেল বোধহয় 450 মাইল যায়। মানে এসএফ থেকে এলএ। তবে ওদের নাকি আরেকটা ফিচার আছে। ডেস্টিনেশন দিয়ে দিলে পথে কোথায় কোথায় সুপার-চার্জিং স্টেশনে চার্জ করতে হবে বলে দেয়।
সান ফ্রান্সিস্কোতে থাকুন। টেসলায় চড়ে বলুন, এইয়ো গাড়ি, চলো ন্যাড়াবাবুকো ঘর। এই বলে রাস্তায় একটু পাওয়ার ন্যাপ নিয়ে নিন। তবে না টেসলার মজা।
নাহ, তাহলে চলবে না। আমার তো পরের শহরই প্রায় দেড়শো দুশো মাইল দুরে।
কিঞ্চিদধিক একশ মাইল বোধ হয়। মোদ্দা আট্লান্টা এথেন্স দুটো ট্রিপ করতে পারে না, কাউকে এয়ারপোর্ট থেকে তুলতে হলে চাপ হয়ে যায়!
তাহলে চাপ আছে। টেসলার ফুল চার্জে কতক্ষন চালানো যায়?
টেসলার যেটা সবচেয়ে কিউট লাগে সেটা হল ইঞ্জিনের জায়গায় সুটকেস রাখার ব্যবস্থা!
আমি চালাই না, তবে আমার দুজন কোলীগ চালায়। ঐ চল্লিশ পঁয়তাল্লিশ মতো যেটার দাম সেটা। এখন পর্যন্ত বড়ো শহর না হলে টেসলা কিনে খুব সুবিধে হবে না, চার্জিংএর বহুত হ্যাপা। আর টেসলা নিয়ে লং ট্রিপে যাবার কথা জাস্ট ভুলে যান। https://haslam.utk.edu/dae2019 কনফারেন্সে যাবার সময় সেই টয়োটাই ভরসা ছিল!
এখানে টেসলা সত্যিই কেউ চালায়? চার্জিং করতে অসুবিধা হয়? বা সার্ভিশিং ইত্যাদি? কোন মডেলটা সবথেকে ভালো?
আমি তো টেসলা বড্ড ভালোবেসে ফেলেছি:-D
এরপর গাড়ীর স্টিয়ারিংটাও আর ঘোরাতে হবেনা টেসলা তো এর মধ্যেই সেসব করে ফেলেছে।
ছেলেবেলায় অটোমোবাইলের বাংলা শুনেছিলাম স্বতঃশ্চল শকট। শুনে অবাক লেগেছিল স্বতশ্চল যদি তো ড্রাইভার কেন?
দেশে থাকতে দু একবার গাড়ি চালানোর চেষ্টা করে( প্রশিক্ষকের দোষ) ক্ষান্ত দিয়েছিলাম। আমি মরলে এককথা, কিন্তু ধাক্কা মেরে জেলে গিয়ে বাবাকে দু:খ দিতে চাইনি:-) তারপর এদেশে এসে ঐ পায়ে তিনটি, বারবার গিয়ার বদলের ঝামেলিহীন গাড়ি চালাতে পেয়ে যে কী খুশিই হলাম! কোলকাতায় যারা গাড়ি চালায় তাদের পেন্নাম।
ঐটার আরেকটা ডেমো দেখেছিলাম। একটা ছেলে বান্ধবীকে নিয়ে কফিশপে ঢুকতে যাবে, রাস্তার পাশে কিছু টিউলিপ ফুটেছিল, ছবি তুলে গাড়িতে লাগিয়ে দিল। ইউরোপের কোনো শহরে। পিছনে নীল আকাশ। কি সুন্দর যে লাগছিল দেখতে!
এখন তো প্রায় সব গাড়িতেই গিয়ার ক্লাচ বাদ। তবে স্পোর্টস কারে শুনেছি সেসব এখনও আছে।
একদম, অভ্যু ।
আজকাল গাড়ি আর চলমান কম্পিউটারের সীমারেখা ক্রমশ অপসৃয়মান।
গাড়ি বলে যাকে জানতাম , সে জিনিস আর এই সব যন্ত্র এক কিনা , ভাবতে কষ্ট হয়।
এক সময় গাড়ি চালানো শেখার সবচেয়ে দুরূহ ব্যাপার ছিল ঠিক সময় গিয়ার বদলানো, ক্লাচ, আর accelarator ("gas pedal") ছাড়তে আর ধরতে শেখার মুন্সিয়ানা। গাড়িতে তিনটি পেডাল, তাদের সামলে নিয়ে দুর্বার গতিতে পথ অতিক্রম। প্রথম অটোমেটিক গিয়ার দেখলাম আমেরিকায় গিয়ে, সে ভারী মুশকিল, পা এগিয়ে যায় ক্লাচ এর সন্ধানে, :-) , ততোধিক লোক দুঃখ করত, স্টিক শিফট গিয়ার বাদে গাড়ি চালানো, সে আবার গাড়ি চালানো নাকি, :-)?
আজকাল ইলেকট্রিক আর প্লাগ ইন হাইব্রিড গাড়িগুলো থেকে গিয়ার ব্যাপারটাই উঠে গেছে, গিয়ার শিফট করার গল্পগাছা আর হবে না।
গিয়ার বক্সের বিদায় গাড়ি "চালানোর" যুগের অবসান।
গাড়ি চলে । চালানো আর হয়ে ওঠে না ।
রঞ্জনদা, ৩১ মিনিট থেকে শুনুন। আর দেখা হলে খাইয়ে দেবেন আমায়, এই জিনিস কোনো গুগুল সার্চে বেরোতো না :)
তুর্কমেনিস্তানের প্রেসিডেন্ট একটি কুকুরের (গোল্ডেন ডগ - স্বর্ণলুব্ধক) মূর্তি বসিয়েছেন রাজপথের জংশনে। এখানকার কুকুর বলছে খুবই ইয়ে, "wolf crusher" ।
একবার যেতে হবে।
https://www.cnn.com/2020/11/13/asia/turkmenistan-dog-statue-intl-hnk-scli/index.html
রঞ্জনদা একবার লগআউট করে আবার জিমেল আইডি দিয়ে লগইন করে জানাবেন একই ব্যাপার হচ্ছে কিনা?
দ
আসলে আমার ব্লগ খুললে এখনও "রঞ্জন রায়ের পাতায়" নিজস্ব ব্লগ চাইলে আইডি দিয়ে মেইল করুন -- দেখাচ্ছে। যদিও মেলের উত্তরে দুসপ্তাহ আগে অ্যাডমিন জানিয়েছেন যে ক্লিয়ারেন্স দেয়া হয়েছে।