অরিন,
যেটাকে তুমি বিভাজন বলছ, মানে ভোট % এর হিসেবে, সেটা তো বরাবরই ছিল। সেদিন একটা লেখা পড়লাম, আমেরিকায় ভোটিং প্যাটার্ন ইত্যাদি নিয়ে, যে, আমেরিকানরা তো ভোট খুব একটা ভোট দিতই না, কারণ দ্য কান্ট্রি ডিড ওয়েল ইন লাস্ট ৭০-৮০ ইয়ার্স, কারও খুব একটা ভোট দেবার দরকার ছিল না, আর হাফ-হাফ % ভোটের একটা কারণ বলছে, ফান্ডামেন্টালি পলিসি ওয়াইজ তেমন ফারাক কিছু ছিল না। এই সব।
হালে, সোশ্যাল মিডিয়া এসে পড়ায় লোকজন খুব তক্কাতক্কি শুরু করেছে, মনে হচ্ছে খুব ঝগড়া লেগেছে, আসলে - পিপল ডু নট পে মাচ অ্যাটেনশন, তবে এবারে সেটা বলা যাবে না, রেকর্ড পরিমান লোক ভোট দিতে গেছে
আমার মনে হচ্ছে যে এক্সপেক্টেশানের থেকে একটু বেশি হিস্পানিক ভোট পেয়ে, বিশেষ করে সাদার্ণ ফ্লোরিডা আর টেক্সাসে, রিপাব্লিকানরা একটু কনফিউজড।
খুব ডাইভার্স কান্ট্রিতে পোলিং করা খুবই সমস্যার। আমেরিকা আগে হোমোজিনিয়াস ছিল, তাই পোল মিলে যেত। এখন এমনকি হিস্পানিকদের মধ্যেও অনেক ভাগ। আর বিভিন্ন সাবগ্রুপ বিভিন্ন রকমের প্যাটার্নে ভোট দেয়। এগুলো ধরে ধরে সার্ভে করতে হয়। তাও তো এদের মাত্র দুটো পার্টি। ইন্ডিয়ার মতন হলে নেট সিলভার কাপড় চোপড়ে করে ফেলতো।
:-), lcm, দুটো জিনিস, একটা অনুপাতের ভাগ, আরেকটা কাকে কেন্দ্র করে ভাগটা হয়েছে। ইয়ে, অঙ্কের হিসেবটা কোথা থেকে উঠছে। তাই জন্য বললাম, ব্যাপারটা ভাল খারাপ উচিত অনুচিত কিনা জানিনা, কিন্তু আপাতত আমেরিকান ইলেকশনে একটা প্রায় আড়াআড়ি বিভাজন দেখা যাচ্ছে। এইটা ২০২০তে খুব তাত্পর্যপূর্ণ। ঠিক/ভুল, উচিত/অনুচিত ব্যতিরেকে।
কোংপানি খুলুক, লভ্যাংশের দশ প্রতি শত হামায় দিবেন
আমাকে সিইও না বানালে খেলবো না। প্রচুর টাকা মাইনে নেবো আর কোনও কাজ করবো না।
আরে এরা কীভাবে স্যাম্পেল সাইজ এবং পপুলেশন সিলেক্ট করেছে সেটা তো জানায় না।
অরিন,
ওকে তবে তাই হোক, প্রকৃত গণতন্ত্রে ৮০-২০% ই ঠিক তবে :-)
এমন স্যাম্পলিং যে গেলবার নন কলেজ এডুকেটেডদের বাদ দিয়ে দিয়েছিল। এরা যেখান থেকে পড়েছে সেখান থেকে পয়সা ফেরত চাওয়া উচিত।
আরে বাপু, পোলিং ব্যাড সায়েন্স, মিলিয়ন্স অফ লোকের পপুলেশনের জন্য কয়েকশ স্যাম্পেল, ওতে অন্ধের হস্তী দর্শনই হয়।
ডিভাইডেড ব্যাপারটা ভাল না খারাপ সেটা নিয়ে আমার কোন আলাদা করে মতামত নেই, তবে ভাগাভাগি কোন কনটেসকটে, সেটা ভেবে দেখা যেতে পারে। গণতন্ত্রে ৫০:৫০ মতামত হওয়া মানেই ভাল বললে এটাও বলা উচিত কোন পরিপ্রেক্ষিতে হচ্ছে। ব্যাপারটা বিষয নিরপেক্ষ নয়, আমি যা বুঝি।
হ্যাঁ`হ্যাঁ` হোক হোক। # হোককোম্পানি । স্টার্টাপ ইন্ডিয়া। আত্মানির্ভর ভারত। আমাকে সিইও করবেন।
আমাকে স্যাম্পেল আনতে এমন পপুলেশন বাছব যে রেজাল্ট হবে একদম মাঝ্খানে।
গতকাল রাতে এখানে এক দেশি বন্ধুর সঙ্গে কথা হচ্ছিল, আমাকে আওয়াজ দিল - তেরা ও মিডল গ্রাউন্ড কা কেয়া হুয়া।
কিছুক্ষণ আগে ওকে মেসেজ পাঠালাম - দেখো, মিডল মে আয়েগা, ২৭০-২৬৮ - অলমোস্ট মিডল
আর বড়েস "মডেলিং" dekhabe.
ঐ স্যাম্পলিং টেকনিকের জন্য - তীর্থং বা অভ্যু - এদের চাই - - নতুন আধুনিক পদ্ধতি লাগাবে
পোলিং -- বিশেষ করে র্যান্ডম স্যাম্পলিং -- এটা তো একটা বিজ্ঞানসম্মত প্রসেস হবার কথা --
বড়েসের সাথে মিলে একটা পোলিং কোম্পানি খুললে হয়। শুধু বাকিরা যা বলবে তার উল্টো বলতে হবে। দু একটা টার্মেই কেল্লা ফতে। ল্যাদোষদা টেকনলজি দেখবে, আমি ঢপের দিকটা দেখে দেব।
ডিভাইডেড ওপিনিয়ন তো এক দিক দিয়ে ভাল। ওয়ান সাইডেডনেস তো ডেমোক্রেসিতে খুব ডিজায়ার্ড নয়।
পোলিং ইজ গ্রেট যদি কেউ ঠিক করে করতে চায় এবং পারে। এরা এইসব বড় বড় ইস্কুল থেকে পড়ে এতবড় বড় নাম, অথচ এইটুকু কাজও ঠিক করে করে উঠতে পারেনা।
পোলিং ব্যাড সায়েন্স। এম্নিতেই বন্ধ করে দেওয়া উচিত। বেটিং বেটার।
ওরকম পার্টিজান পোলিং করলে সে ইন্ডাস্ট্রি শেষ হবেই। কেউ ঠিক করে বায়াস দূরে রেখে পোলিং করেনা। সবাই সবার অ্যাজেন্ডা সামলাতে ব্যস্ত। এরা সত্যিই ইডিয়ট।
অ্যামেরিকা কি সাংঘাতিক ডিভাইডেড!
Did 2020 kill the polling industry? A lot of analysts, and even some pollsters, sure think so.
Prominent GOP pollster Frank Luntz told Axios that the election "has been devastating for my industry," which he thinks is "done."
https://theweek.com/speedreads/947834/polling-done-says-pollster
দ্য ইকনমিস্ট এর প্রেডিকশন গুলো -- আবার দেখলাম, ফ্লোরিডা তে প্রায় ১১ মিলিয়ন ভোটার --- টিপিক্যাল স্যাম্পেল সাইজ দেখলাম ৭০০ থেকে ১০০০ জন --- স্যাম্পেলিং মেথডলজি তো দেখতে পাওয়া যায় না --- কিন্তু কোথাও প্রবল গন্ডগোল আছে ---
তবে আকা যা বলেছে সেটাই মনে হচ্ছে, এও প্রোপাগান্ডা ---
ইউএসপিএস তো ব্যালট হারিয়ে ফেলছে । ডেমোক্র্যাট ডিস্ট্রিক্টে। ব্যালট আটকে রেখেছে।
হাড্ডাহাড্ডি -- একটা সম্ভাবনা,
বাইডেন ২৭০ - ট্রাম্প ২৬৮
অভ্যু,
কী করব বল? যেটায় চোখ রাখি, একটা বিজ্ঞপ্তি ভেসে ওঠে । যেমন, খালি পড়ে চলে যাবেন না। মন্তব্য করুন"। তো আমি ভাবি এই নতুন ফরম্যাট গুরুতে "কমেন্ট করতে হয়। নইলে পিছিয়ে পড়তে হয়"। আমি বাধ্য ছেলে, ল' অ্যাবাইডিং সিটিজেন।
অ্যাডমিনদের বল অমন ভয়ংকর সব বিধিনির্দেশ বন্ধ কমেন্ট টমেন্ট পুরোটাই পাঠকদের উপর ছেড়ে দিতে।
দুতিনজন পুরুনো লোক বাদ্দিয়ে নতুন পুরুনো সবার লেখায় রঞ্জন্রায় কমেন করে। ওদের সাথে কোন খারাখারি মারামারি আছে নিশ্চুই। খারাখারির গপ শুনতে মুঞ্চায়।
তবে এই বেনামি পোস্টগুলো খুব বিরক্তিকর। আর স্বনামে পোস্ট করা বাধ্যতামূলক করেই বা কি লাভ? এই যে রোজ হাজার হাজার হাজরার মতো টই খুলছে, কটা পড়া যায়? এমন সব টই আছে যেটা দুলাইনের পোস্ট, ভাটে লিখলেও লোকে হয়তো ইগনোর করত (আর সেরকম টইতেও রঞ্জনদা কমেন্ট করবেন!)।
এপি অ্যারিজোনা কল করেছে কিন্তু ওখানে এখনও গোণা চলছে আর হোয়াইট হাউজ মনে করে সেগুলো ট্রাম্পের ফেভারে যাবে। সিএনেন o কিন্তু অ্যারিজোনা কল করে নি।