হতে পারে, কি পড়ব বাছার জন্য আমার ভিসুয়াল অ্যাপীল লাগে না। হতে পারে আমি কানা বলে লাগে না :-)
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
তবে বোধি,ব্যাপারটা একেবারে সাদা কালো ও নয়, কনটেক্সট নির্ভর । ফটোগ্রাফির ব্যাপারটা বলা শক্ত, কেননা ধরুন যেখানে লেখা আর গ্রাফিক্স একটা আরেকটার সঙ্গে seamlessly মিশেছে সেখানে দেখতে ভালো লাগে । এর সবচেয়ে ভালো উদাহরণ এডওয়ার্ড টাফটি , আপনি ওনার "The visual display of quantitative information" বইটি পড়তে শুরু করলে দেখবেন হাতে নিয়েই বইটা কত ভালো লাগে, আর লেখার সঙ্গে মিশেছে অসাধারণ সব গ্রাফিক্স । আবার ধরুন রঘু রায়ের তাজ মহল সিরিজ সে ছবি আর লেখার পারস্পরিক মেলবন্ধন যে কি অসাধারণ । বা ধরুন দেবাশীষ দেবের স্কেচ বইয়ের সঙ্গে দেবাশিসবাবুর ঘুরে বেড়ানোর বর্ণনা । এক ওপরের পরিপূরক । তা ছবি যদি সেই রকম হয়, তাহলে তার একরকম ব্যাপার । তবে আজকাল অনেকেই একটি ব্লগ গোছের লেখাতেই ছবি দিতে বলেন,সে ছবি প্রাসঙ্গিক হলে ভালো, না হলেও একটা লাগে, একেবারে শুধু টেক্সট দেখছেন, বড্ডো ম্যাড়মেড়ে লাগে কিনা ।
বার্ট্রান্ড রাসেল মশাইয়ের কথা যদি বলেন, তিনি তো আজকের মিডিয়ামে লেখেন নি :-), কাজেই আমরা জানি না তিনি আজ লিখলে কি বলতেন । কাগজে যা একরকম লাগে, একটা অন্য মিডিয়াম যেমন কম্পিউটার স্ক্রিন এ অন্য রকম লাগতেও পারে । লেখাটার একটা ভিজ্যুয়াল আপীল চাই কি না?
ডাব্লু জি সেবাল্ড ? আমার লাগে না :-) মানে ভাষাটাই এমন কিস্যু লাগে না।
হ্যা একটা আর্গুমেন্ট আছে , যে মেটা ফিকশন এর লোকেদের লেখায় বেশি বেশি অন্য মেডিয়া থাকতে পারে, কিন্তু আমার সত্যি ওগুলা কে বাহুল্য বোধ হয়। তাও ফোটোগ্রাফ না। সেবাল্ড এর লেখা নিয়ে সিনেমা ডকুমেন্টারি ইত্যাদি হওয়ার পরে লোকের সে সব বেশি মনে হয়েছে। ভেবে দেখুন, সেবাল্ড এর সিচুয়েশন টার একটা ইউনিক নেস আছে, একজন জর্মান, যুদ্ধের জাস্ট আগে ইংল্যান্ডে এসেছেন, পরে ভয়ানক যুদ্ধ পরবর্তী যে মহাশূন্যতা সেখানে বসে বসে লিখছেন, এবং সত্যি কথা বলতে কি, যুদ্ধ জিনিসটা এমন একটা কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স ব্লিট্জক্রিগ, যে সেটার সেন্সিবিলিটি টার মধ্যেই প্রচুর ফোটোগ্রাফ-নিউজরীল-বোমারু বিমান কিংবা মেশিন গানের আওয়াজ রয়েছে, এবং চ্যানেল ব নর্থ সি র এপার আর ওপারের একটা শত্রু নিধন এর ব্যাপার রয়েছে, সেখানে একটা লোক মেমরি ইত্যাদি নিয়ে একটা জনরা মত করছে, এবং ঠিক নভেল লিখছে না। ধরুন অর হান পামুক (এমনি তে ওনার চেয়ে অনেক শক্তিশালী লেখক তুরস্ক diyechhe) কিন্তু পামুক ইশতান বুল বলে যে মেমোয়ার লিখেছেন, তাতে ছবি টবি আছে , ফোটোগ্রাফ আছে, টাইম অ্যান্ড প্লেস বোঝানোর জন্য , এশিয়া, নিয়ার ইস্ট এবং ইউরোপের যে সহাবস্থান সেটা সত্যি ই বিচিত্র তাতে ফোটোগ্রাফ এর একটা জায়্গা আছে, , মুক্ত গদ্য আছে , কিন্তু ধরেন স্নো উপন্যাস বা মাই নেম ইজ রেড e যদি ফোটোগ্রাফ বা তার ডিজিটাল ডিসটর্শন কিছু, যত আর্টিস্টিক আলাদা করে হোক ন কেন, আপনার পোসাবে? পোসাতে পারে , জানি না তাইলে সরাসরি বলতে হবে, আপনার কাছে যে কোন কারণেই হোক, শব্দার্থের , ধন্বার্থের গুরুত্ত্ব কম।
বোরহেস , মেটাফিকশন এর একছত্র সম্রাট , ছবি লাগে? ফোটোগ্রাফ বিশেষতঃ?
কিন্তু ধরুন সেবল্ডের লেখার সাথে ছবি ইত্যাদি ভালোই লাগে।
অরিন | ৩১ অক্টোবর ২০২০ ০২:১৮
দাদা স্কেচনোট্স এর সংগে আমি কিছুটা পরিচিত। আঁকা ছবি তবু পোসায়, ফোটোগ্রাফ ক্রিয়েটিভ লেখার সংগে থাকলে পোষায় না। প্রবন্ধের সংগে , নন ফিকশন জার্নালিস্টিক রাইটিং এর সংগে ফোটোগ্রাফ তাও পোষায়, কারণ এভিডেন্সিং এ সেটা কাজে লাগে। আমি হয়তো খনিকটা বুড়োটে বলে , আমার কাছে শুধু না, অসংখ্য পাঠকের কাছেই শব্দের , বাক্যের, ধ্বনির মানে আছে, তার আলাদা সিগনিফায়ার লাগে না। লেখার সংগে ডিজিটাল ছবি আমার পোষায় না। ছবিটার নিজের যে ভাষা সেটাও আলাদা, তার তো লেখার ঠ্যাকন লাগার কথা না। এই বার রংগ চংগে না হলে লোকে পড়বে না যদি ভাবা হয় সেটা আলাদা ব্যাপার। লোকের জাজমেন্ট কে অশ্রদ্দা করাকেই মার্কেটিং বলা হয় আজকাল কি আর করা যাবে। কাগজে ফিচার আর্টিকল e অনেক স্পেস নষ্ট করে একটা গোদা ছবি দিয়ে, পবন্দের সংগে ইলাসট্রেশন করে দিল, কোন মানেই হয় না। বাট্রান্ড রাসেল এর বই যখন পড়েছেন ছোটো বেলায়, ছবি আশা করেছেন? :-))))
এসবের কোন অর্থ নেই, গুরু না হয় নতুন মেডিয়াম, তার গোটা ভাষা টা জগত টা সে নিজে তৈরী করে নেবার চেষ্টা করছে, যেটা শেষ পর্যন্ত ব্র্যান্ডিং ইত্যাদি ধাষ্টামো তে পর্যবসিত হবার একটা চান্স আছে, কিন্তু যাই হোক, এখনো প্রতিষ্ঠাতারা নিজেরা ইনভলভ্ড, তাদের শিল্পসত্তার একট ইন্ডিপেন্ডেন্স আছে, এখনো এটা নিরীক্ষাই সে ঠিক আছে। খবরের কাগজে যারা এগুলো করে তাদের কাছেও খুব ক্লিয়ার না কেন করে, করে এই পর্যন্ত। আমাদের শব্দ সংখ্যা কমাতে বলে অপ এড এ একট বিসাল ছবি এসে গেল। নিউজ ফাইল ছবি ও না, একটা বিশাল ডিজিটাল কিছু, আমার একেবারেই পোসায় না।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
আতোজ আপনি যাবেন না। আপনি এরকম হঠাৎ রিটায়ারমেন্ট নিলে আমারা পৌরাণিক গল্প থেকে বঞ্চিত হব। আর তাছাড়া আমর মত এরকম একজন ডিভোটেড ফ্যানকে অনাথ করে গুরু ছেড়ে চলে যাওয়াটা কোন কাজের কথা নয়।
অন এ সিরিয়াস নোট, আপনাদের মতান্তর হয়েছে তো কি হয়েছে? আমরা তো এখানে আড্ডা দিতে আর তর্ক করতেই আসি। আর মত থাকলেই মতান্তরও থাকবে - এটাই স্বাভাবিক। সুতরাং ফিরে আসুন প্লিজ।
ট্যানের এ অনেক পুরনো নৌটঙ্কি। মানুষকে খিস্তিখাস্তা করে তারপর আর আসবো না বলে সহানুভভুতি নিজের দিকে ঘোরানোর ছক। খুব জোর আরেকটা নতুন নিকে উদয় হবে। আগেব দিনে দুবার করে এই নৌটঙ্কি চলত। অকথ্য খিস্তি মিনিটে সতেরোটা করে পোস্ট তারপরই এই চলে গেলাম আর আসবো না যাতে হঠাৎ আসা লোকে খিস্তিখাওয়া লোকগুলোকেই অপরাধী ঠাউরে বসে।
যে নিজের বক্তব্য অমুক করেছে অমুক বলেছে করে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে বলে তার মন কেমন জটিল কুটিল বোঝাই যায়।
ও ঠিকই আছে উনি অনেকবার গেছেন আর ফিরেও এসেছেন। আবার ফিরে আসবেন এটাই আশা karab
পুনশ্চ Atoz কে, "পরিপ্রশ্নেন " র জায়গাটি কিন্তু যেখানে ছিল সেখানেই থাকছে , প্রণিপাতেন সেবয়ার জায়গাটি সঙ্কুচিত করে দেবার দায়িত্ত্ব আমাদের সার্বজনীন । কাজটা সহজ নয়, তবে লেগে পড়ে না থাকলে আবার করাও যায় না । কাজেই গুরুচন্ডালি ছেড়ে যাবেন না, এইটুকুই আর্জি ।
অর্জুন, না খাওয়ার লিস্ট যেমন আছে, খাওয়ার লিস্ট ও নিশ্চই কিছু আছে । সেই লিস্টের দিকে তাকিয়ে কিছুতে আনন্দ পাওয়া যাবে কি?
হুতেন্দর বাবু (৩টে) ভাটের অন্যতম নিয়ম কোথাও লেখা দেখেছিলাম ঝগড়া করে রেগে বেরিয়ে যেতে আবার ফিরেও আসতে। আজকাল সেই নিয়ম কেউ মানেননা। আতোজ যদি মানতে চান ক্ষতি কী!
আর একক বাবুর ২২টা ৫৪ সম্পর্কে বলার ছিলো ঋত্ত্বিক ঘটক তো ঠিক "বোকা বোকা" লোক না তবু এইখানে ১মি: ৪০ সে: নাগাদ আপনার উদাহৃত কাজটিই করেছেন। এর ব্যাখ্যা কী?
Atoz এর পোস্ট পড়ে ভারী খারাপ লাগলো, এ কি কথা Atoz , আপনি ছাড়তে যাবেন কেন? সে প্রশ্ন উঠছে কেন? মতান্তর হয়েছে, নিজের কথা বলেছেন, এইটুকু তো ব্যাপার বিবেচনা করলে হতো না ?
কী মুশকিল ছাড়ার প্রশ্ন আসে কোত্থেকে। সবার সঙ্গে সবার মতের মিল হয় না, এই তো।
দিস ইজ রিয়েলি স্যাড।
১৬ বছরের গাঁটছড়া । এইবারে কাটতে হবে। সুখে দুখে আনন্দে বেদনায় হাসিকান্নায় ভরা ছিল এই দীর্ঘ এতগুলো বছর। বলতে গেলে গুরুচন্ডালিতেই বড় হয়ে উঠেছি, এই স্পেসেই কথা কইতে কইতে তর্ক বিতর্ক করতে করতে মতান্তর মতের মিল ইত্যাদি হতে হতে প্রথম বুঝতে পারা যে হ্যাঁ, কথা কইতে তো তবে পারি! তার আগে তো ছিলাম ককুনের মধ্যে, বাড়ি, স্কুল, পাড়া---এইটুকুই। নিজের কথা কওয়ার স্পেস কোথায় ছিল? সব জায়গাতেই সমাজের অভিভাবকেরা শেখাচ্ছেন কী বলা উচিত, কী করা উচিত। আর নয়তো পুঁথি, এ পুঁথি ও পুঁথি টোকো, মানো। সবই ছিল প্রণিপাতেন সেবয়া। পরিপ্রশ্নেন কোথাও ছিল না। গুরুচন্ডালিতেই প্রথম সেটা পাওয়া। সেই কৃতজ্ঞতা রইল আমার মনে মনে। থাকবে সারাজীবন। আপনারা, যাঁদের সঙ্গ পেয়ে, জ্ঞানবিদ্যাবুদ্ধিবিবেকের স্পর্শ পেয়ে ধন্য হয়েছিলাম, সকলে ভালো থাকবেন। হৃদয়ভরা শুভেচ্ছা রইল।
কোনোদিন আবার, হয়তো সেই আলোছায়া নদীটার পাশে, যেখানে অফেরো থাকত, বরফের মতন ঠান্ডা নদী পার করে দিত কাঁধে তুলে, সেইখানে দেখা হয়ে যাবে। ভালো থাকবেন সবাই। আসি।
ডারম্যাটলজিস্ট। আমার মাস আড়াই আগে একটা অ্যালার্জি হয়েছিল। তখন অ্যালার্জি টেস্ট করাতে হয়েছিল। সেই থেকে চিকিৎসাধীন । অসুধ চলছে। ঐ সময় কোলেস্টরল ও সুগারও ধরা পড়ে। অ্যালার্জির জন্যে মাস ছয়েক অনেক কিছু খাওয়া বারণ হয়ে গেছে। ডাক্তার হয়ত সান্ত্বনা দেওয়ার জন্যে ছ মাস বলছে। সারা জীবনের জন্যেই হয়ত বারণ।
না খাওয়ার লিস্টটা বড় এবং আমার কাছে খুব হতাশাজনক ।
কে খাবার খেতে নিষেধ করেছে অর্জুন? ডায়েটিশিয়ান? কি কারণে বারণ করেছে?
বোধিসত্ত্ব, স্কেচনোটস (sketchnotes) নিয়ে আপনার কি মত? মাইক রোডি (Mike Rohde) নামে জনৈক ডিজাইনার আশির দশকে নোট নেওয়ার একটি ট্রেনড শুরু করেন, মূলত অ্যানালগ, ইদানীং ট্যাবলেট কম্পিউটিং এর দৌলতে ডিজিটালিও লোকে করেন। এক্ষেত্রে ছবি, চিন্তা, এবং লেখা একত্রে ইন্টিগ্রেটেড, এবং ক্যালিগ্রাফি ও এর অংশ। তা সে অবশ্য প্রবন্ধ কি গল্পের অলংকরণে আসে না, তাহলেও লেখা ও আঁকার মিশ্রণে চিন্তার উপস্থাপনায় এর একটা ভূমিকা আছে।
না না। আমি আর ভেগান ! আজ কোজাগরী লক্ষ্মী পুজো।
তবে আমার এখন এত কিছু খাওয়া বারণ যে ভেগান নন- ভেগান কোনটাতেই সুবিধে নেই। :-(
অর্জুন কি ভেগান হবার চেষ্টা করছ? এই সপ্তাহান্ত শুনছি বিশ্ব ভেগান উইক। অনেকেই দেখছি সোস্যাল মিডিয়ায় খাবারের বিবরণ দিচ্ছেন। দই সম্ভবত অপ্রাণীজ "দুধের" ছিল (কাঠবাদাম বা সোয়াবিন, নারকেলের দই), তাই কি? নারকেলের দুধের দই খেতে অবশ্য ভালই লাগে।
পান সাজার প্রকার প্রকরন নিয়ে লেখা গুরুতে কখন দেখেছি কি?! (স্বগতোক্তি)
আর মিষ্টি পাতায় সাদা পান।
আজ সকালে খেলাম চিড়ে দই কলা। দুপুরে খিচুড়ি, বেসন দিয়ে বেগুন ভাজা, আলু ভাজা, পাঁচ মেশালি তরকারি।
সন্ধ্যাবেলা, ফল প্রসাদের সঙ্গে নানারকম মিষ্টি, সিন্নি। রাতে লুচি, আলুর দম, বেগুন ভাজা, কোল্ড ড্রিংক্স এবং মিষ্টি ।
মানে এরা কি ভাটের সেলিব্রিটিকে খাতির করা কোনও প্রজাতি?
৩০ অক্টবর ১৬টা ৩১ এর পোস্ট থেকে। "শুঁয়োপকা" কী?
বাজানোর কিছু নেই :)বা থাকলেও নেহাৎ ই বোঝাবুঝির এক্সারসাইজ। ফটোগ্রাফি জিনিসটা ডকুমেন্টেশন এর যুগ থেকে শুরু করে ফাইন আর্টস এর যুগে এসে দাঁড়িয়ে আচে। ত, এই লম্বা জার্নির কোন অংশকে, আপ্নি ফোটোগ্রাফ হিসেবে বলচেন সেইটে বোঝার জন্যে প্রশ্ন কল্লুম।
ওয়ার এন্ড পিস ত ব্যাং এর জীবনচক্রের মত কিচু নয়, কাজেই তার পাতায় পিটসবারগ এর ছপি দিলে অতি বাল লাগত সন্দেহ নেই। তবে এই উদাহরণ ত ডকুমেন্টেটিভ ফটোগ্রাফির।
গ্রাফিক নভেল এক্ষেত্রে অসম্পর্কিত ব্যাপার। কারন, এখানে আমরা যে ছবি দেখচি তা আদোউ গল্পের ছবি নয়। এমনকি শারদ উপন্যাসে যে নায়ক নায়িকার নেকু ইলাস্ট্রেশন থাকে তাও নয়। যদিও ওগুলোর প্রত্যেকের আলাদা উপযোগিতা আচে, প্রিন্ট ফরম্যাটে।
ফাইন আর্ট ফটো গপ্পের হেডার বা সাইডে ইউস করার চল একেবারেই ডিজিটাল দুনিয়ার নিজস্ব। বলতে পারেন ইমশনাল আস্পেক্ট কে প্রকাশ করা এর কাজ। কিন্তু আদৌ নির্দিষ্ট কোন গপ্প বলা নয়। আবশ্যিক সহায়তা ও নয়, সে অর্থে। এটাই এবস্ট্রাকট না হয়ে নির্দিষ্ট পরিচিতিজ্ঞাপক হলে একদম মাঠে মারা যাবে।
" ঘাসে ঘাসে পা ফেলেছি... " গানের সঙ্গে ঘাসের ওপর ক্যামেরা ধরার মত ঃঃ))) সে খুব ই বোকা বোকা ব্যাপার।
ত, আমার, গুরুর গপ্পের ওপর ফোটো গুলো দেখে ফাইন আর্ট একম্প্যানিমেন্ট এর প্রচেষ্টা বলেই মনে হয়েচে। এবার কতটা উত্তীর্ণ হয়েচে সে ত আলাদা তর্ক, তবে প্রচেষ্টা টা ক্রিয়েটিভ। এই আর কী :))
**পয়ার মত লিখেছেন।
একক, আমার আর্টিস্টিক সেনসিবিলিটি সম্পূর্ণ বাল। এটা তো জানো, কেন বাজিয়ে দেখছ? এই মাইনেতে এর চেয়ে বেশী হবে না:--)))))
ছবি ওয়ালা কবিতা বা গল্প, দুইটা মিডিয়ামে র গুরুত্ব কমায় বলে মনে করি। গ্রাফিক নভেলে ফোটোগ্রাফ ব্যবহার দেখেছি, খুব খারাপ হয়েছে, সেটা আলাদা জনরি। ওয়ার আ্যান্ড পিস , এ পিটার্সবার্গ এর ছবি পাতায় পাতায় থাকলে কেমন লাগত? হ্যাঁ ছবির স্টাইলাইজেশন করে ইলাস্ট্রেশন করা যেতেই পারে। একটা উদা দিচ্ছি, সোমনাথ রায় আবার একটা ব্যাপক এফর্ট নিয়েছেন, পড়ার লিখেছেন, দুটো রিলিজিয়াস ট্রাডিশনকে এক জায়গায় এনে, এটার সঙ্গে চিৎপুর বা কালীঘাট পট স্টাইলের ইলাস্ট্রেশন তেমন ধরেন কৃত্তিববাসী রামায়নে থাকত , সেটা আলাদা করে অসহ্য হলেও , ঐ দুলে দদুলে পড়খর ট্রাডিশনে ঐ ছবি ও আছে, ইত্যাদি।
যেটা আধুনিক সাহিত্যের ক্যাটিগোরি তাতে ভারবোজ লেখায় দৃষ্টি আকর্ষণ চাইছি সেখানে ফিটোগ্রাফ দিয়ে ডিস্ট্রাকট করব কেন, ডিজিটাল এর প্রাথমিক শর্ত কিন্তু কথা তাহলে ড্রামাটিকালি কমবে। ধর একটা গে লাভ স্টোরি তে ব্যবহার হয়ে ছিল ছবি , কিন্তু তার একটা স্টেটমেন্ট কম্পোনেন্ট ছিল, ইট ওয়াজ নট জাস্ট মডারনিস্ট ফিকশন।
কেন ? মানে একটু ব্যখ্যা কল্লে ভলো হয়।
**করা যায়