আবার শুনে দেখো, সিগনেচার কণিকা কোথাও কোথাও বোঝা যাচ্ছে।
ন্যাড়াবু, ডাউনলোড করে ন্যান, দেখা হলে আমাকে একটা ক্ষীরের সিঙাড়া খাইয়ে দিয়েন, ক্যামন?
আরিব্বাস।
কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায় :)
পূর্ণ কুমারী দাসী -র গাওয়া নয়
অভ্যু, দুর্দান্ত। আগে শুনিনি। কে? সুধা মুখোপাধ্যায়?
সুরটা লক্ষ্য কর। ডেফিনিটলি হেমন্ত, দেবব্রত যা শুনি তার থেকে জায়গায় জায়গায় অন্য। উচ্চারণও ("গ্যালে")।
দেখুন তো চিনতে পারেন নাকি
https://drive.google.com/file/d/1hEQre3R9_BFf82F0PYXMa_hyKMXSzMcv/view?usp=sharing
চিনতে পারলে দ্বিধা না করে জানিয়ে দিন :)
দেবব্রত বেস্ট
বি,
আচ্ছা এই গানের সিনে ঐ যে কোট টাই পরা ভদ্রলোক ভেতরে এসে লাইফ ম্যাগাজিন খুলে বসলেন - উনি কে - নির্মলকুমার?
যাগ্গে । গান শুনুন। ১ঃ৫৬ থেকে শর্মিলার দাঁড়িয়ে থাকা ছবিটা ব্যাকগ্রাউন্ড ইত্যাদি নিয়ে মারাত্মক সুন্দর লাগে।
দেখো আমি এবারে সৈকতের লেখাটার মতন -- সার্ভেতে - দোদুল্যমান ইঙ্গিত দিয়েছি।
তো হয়েছে কি, একটা সার্ভে কল এসেছে, সারাক্ষণ বাড়ি থেকে কাজ - ভাবলাম একটু ভাট হোক - প্রশ্নকর্তা নানারকম প্রশ্ন করছেন - এই ইলেকশন এই সব নিয়ে - যদি এখন ভোট হয় তাহলে আপনার বাইডেনকে ভোট দেবার সম্ভাবনা কত - ১ থেকে ৫ এর মধ্যে - বা, ট্রাম্পকে ভোট দেবার সম্ভাবনা কত - ১ থেকে ৫ এর মধ্যে । এইসব নানারকম প্রশ্ন। তো আমি সবেতেই মাঝামাঝি বলছি ৩ ---- শুধু একটা প্রশ্ন ছিল যে - আপনি কি শিওর যে আপনি এখনও ডিশিসন নিতে পারেন নি, কোন দিকে ভোট দেবেন বুঝতে পারছেন না - এটাতে আমি ৪ দিয়েছি। আর কোশ্চেন শেষ হয় না যেন।
তো এই টেলিফোন সার্ভে দেবার কয়েক সপ্তাহ পর থেকে আসতে শুরু করল ফোন কল, টেক্সট, প্যাম্ফ্লেট --- চাঁদা দিন --- বাইডেন/হ্যারিস এ ডোনেট করুন - বলে কি না যা হয় দিন - এটা সেটা বলে কাটিয়ে দিলাম। কয়েকদিন পরে, ট্রাম্প/পেন্স ক্যাম্পেইনে ডোনেট করবার আবেদন জানিয়ে কল এল -- এ আবার নাছোরবান্দা, কাটানো যাচ্ছে না -- ২৫০ থেকে শেষে ১৫ ডলারে নেমে এসেছে -- বলে - হোয়াট ক্যান আই ডু টুডে সো দ্যাট ইউ উইল গুভ ফিফটিন ডলার নাউ । আমি একটু ভেবে বললাম - ইউ ক্যান ডু ওয়ান থিং, আই ক্যান গুভ ইউ মাই পেপ্যাল অর জেল, ইফ ইউ সেন্ড মি টুয়েন্টি ডলার, দেন আই ক্যান ডোনেট ১৫ ডলার, ইউ নো হোয়াট আই মিন। ইউ আর ফানি বলে ফোন রেখে দিল।
আর পোস্টাল মেলে প্যামফ্লেট তো আসছেই। অবশ্য তার বেশির ভাগই - ব্যালটে যে ২৫ টা লোকাল মেজারের কোশ্চেন আছে তাই নিয়ে।
লসাগুদা ঐ প্রোগ্রামারের মাইনে আবারও বাড়াতে হবে। আগে মিনিমামটা ছিল ১৭ পার্সেন্টাইল, তার উপরে ৩৪, লেভেল ৩এ ৫০, এবং ৬৭% পার্সেন্টাইল মাইনে পেলেই লেভেল ৪ হয়ে যেত। এখন ৪৫ দিয়ে শুরুই হচ্ছে। ফলে লেভেল ১এর সবাই আর ২ এর বেশিরভাগ আন্ডার মিনিমাম ওয়েজ।
একি! বড়েস আমাদের অফিসের কথা জানল কি করে। আমাদের আপিস তো ঐ কাউন্টিতেই। গত বছর একজন প্রোগ্রামারের এইচওয়ানবি ভিসা এক্সটেন্ড করানোর সময় স্যালারি বাড়াতে হয়, সে এক ঝামেলা।
২০১৭ এর এইচওয়ান স্যালারি ডেটা (USCIS এর অফিসিয়াল সাইট থেকে) - এখন ক্যাপ অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে - ক্যালিফোর্নিয়াতে সবথেকে বেশি https://www.uscis.gov/sites/default/files/document/data/Approved_H1B_2017_Employers_3.2.18.pdf
ট্রাম্পকে অসহ্য লাগার জন্য কোনও ফীডের দরকার পরেনা। সাদার্ণ বর্ডারে ইমিগ্রান্ট বাচ্চাদের কথা ভাবলেই হয়।
এনিওয়ে ভিসা রুলে রিসেন্ট চেন্জগুলো দেখে মনে হচ্ছেনা এদেশে বেশিদিন টিকবো। অতেব রেজিউমেটা আবার ঝাড়পোছ করতে হবে।
না না আমি তোমাকে বলিনি, সবাইকার কথা বলেছি, ইনক্লুডিং আমি নিজে।
এই আকা ঠিক বলে নি - আমাকে কেউ প্রেডিকশন নিউজ ফিড খাওয়ায় নি। আমি বলে কি না খুঁটে খুঁটে খুঁজে আনলাম যে ইলেকশন প্রেডিকশন এবারে কারা করছে একটু ভাল করে, ২৩৮ ওরা তো আগের বার করেছিল, যদিও ওরা তেমন ভুল কিছু করে নি, ডাইরেক্ট ভোটে তো হিলারি জিতেই ছিল, সুতরাং ওদের পোল প্রেডিকশন এক্কেবারে ভুল হয়েছিল বলা যাবে না।
এবারে ইকনমিস্ট এর প্রেডিক্শন ফলো করছি - দেখা যাক কি হয়।
পাঁচ মিনিট ফক্স দেখলে পরের পাঁচ মিনিট সি এন এন দেখে নিন আর মাঝে মাঝে এবিসি।
অমনি আরেক কেচ্ছাপ্রেমী শুঁয়োপোকা এসে হাজির। আরেক কন্ট্রিবিউশনলেস এন্টিটি। এলেবেলেকে ভাটে দেখতে পেলেই ঘুরঘুর করতে থাকেন। নারদ নারদ বলায় চ্যাম্পিয়ন।
এইচওয়ানবি ভিসার উপর খুব বড়সড় আঘাত আনতে চলেছে ট্রাম্প অ্যাডমিনিস্ট্রেশান। দুটো কাজ একসঙ্গে করেছে। এক, বলেছে যে মাইনে ধরে ভিসার প্রায়োরিটি করা হবে। খুব ভালো খবর। সত্যিই তো একজন ৬৫০০০ ডলার মাইনের ভিসাপ্রার্থী আর একজন দেড় লাখ ডলারের ভিসাপ্রার্থী লটারি সিস্টেমে একই সম্ভাবনা পেত। কিন্তু আরেকটা কাজ করেছে মারাত্মক। ওয়েজ লেভেল বাড়িয়ে দিয়েছে মারাত্মক ভাবে। একটা উদাহরণ দিচ্ছি।
ক্যালিফোর্নিয়ার অ্যালামেডা কাউন্টিতে যদি কেউ কম্পিউটার সিস্টেম ইন্জিনিয়ারের কাজ করতে যায় তাহলে আগে লেভেল ১ ওয়েজ ছিল ৭০,০০০ ডলার (এটা নূন্যতম দিতেই হত)। আর কেউ যদি ১৪৫,০০০ ডলার পেত, তাহলে সেটাকে সর্বোচ্চ লেভেল ৪ ওয়েজ মনে করা হত। এই অক্টোবার মাসে সেটা পরিবর্তন করা হয়েছে। লেভেল ১ পাল্টে করে দেওয়া হয়েছে প্রায় ১০৪,০০০। আর লেভেল ৪ পাল্টে করে ফেলা হয়েছে ২৪৫,০০০ ডলার।
এবারে প্রথম পলিসির সমস্যাটা বলি। এই বিভিন্ন লেভেলের ওয়েজ কিন্তু প্রফেশান অনুযায়ী বদলায়। মনে করুন আপনি অ্যালামেডাতে ১ লক্ষ ডলার মাইনে পান। আপনি এখন আর ভিসা পাবেন না। অথচ ঐ জায়্গাতেই অন্য কোনও কাজে কেউ হয়ত ৮০,০০০ ডলার মাইনেতেই লেভেল ৪ হয়ে যাচ্ছে। ফলে ইন্ডিয়া থেকে আসা আইটি ইন্জিনিয়ার এবারে কমবে।
মুশকিল হল সবকিছু এত সাদা আর কালো হয়ে গিয়েছে যে লোকে ধুসর কিছু ভাবতেও ভুলে গিয়েছে।
যারা ডেমোক্রেট তারা ক্রমাগত ফিড পাচ্ছে ট্রাম্প কত বাজে, ট্রাম্প জিতলে খুব খারাপ, বাইডেন এবারে জিতবেই জিতবে।
ওদিকে ট্রাম্প সাপোর্টাররা ফিড পাচ্ছে যে পোল দিয়ে কি হয় গেলবারে দেখা গেছে, ন্যাশনাল পোল দিয়ে কিস্যু বোঝা যায় না, শেষে গিয়ে পেনসিলভেনিয়ায় ৫,০০০ ভোট হলেই ইলেকটোরাল কলেজ হয়ে যাবে। ট্রাম্প একা কুম্ভ সাদাদের হয়ে লড়ে যাচ্ছে, আমেরিকার জন্য লড়ে যাচ্ছে।
সবাইকে তাদের কনফারমেশন বায়াস ক্রমাগত ফিড করে করে, সব গুলিয়ে দিয়েছে।
তাপ্পর কী হলো গো? ব্যক্তি আক্রমণ হলো কি হলো না? আর সেই যে তিনি শুঁড়ি আর মাতালের সন্ধানে ঘুরে বেড়ান তাঁরই বা কী হলো? আজগে এগবারও দেখলুম না যে! কিন্তু ঝগড়াটা জমেছে ভালো।
একজন আউট অ্যান্ড আউট কন্ট্রিবিউশনলেস এন্টিটি।
লোকে কানের সঙ্গে পি এন ওকের তুলনা করার নিপাট মূর্খামি কি আর দেখছে না!
কলতলার ঝগড়ায় যে আপনি ওস্তাদ সে তো অনেকদিন আগে থেকেই জানি। কাল দেখলাম কে একজন লিখেছেন খিস্তিট্যান। এটার প্রেক্ষিতটা ঠিক জানি না। প্রয়োজনও নেই।
ফুটো কলসির আবার গুমোর!
আজকের মতন আতোজ বিদায় নিচ্ছে। আপনারা আলোচনা চালিয়ে যান। পরে এসে দেখা যাবে আবার। ঃ-)
ম্যাগনাম ধপাস!
হি হি ঃ-) ঃ-) ঃ-) ঃ-)
বিপুসোভারা ক্যাওম্যাও লাগিয়ে ফালতু ফুটেজ কিছু খান, তারপরে সত্যিকার ভ্যালিড যুক্তি তথ্য আসতে থাকলে দৌড়ে গিয়ে গাঁজাগোপালের পেছনে লুকান। আবার বারফট্টাই! হে হে হি হি হ্যা হ্যা
আরে লোকে তো দেখছে। আপনাদের বিপুসোভা গোষ্ঠীর কান্ডকারখানা লোকে তো দেখছেন! লোকেরা নিজেরাই বুঝতে পারছেন। ঃ-)
এবং রবীন্দ্রনাথের খাতা সম্পর্কে একই ভাবে কিস্যু জানেন না! ওই লেখাটায় এলসিএম, ছোটাইদি এবং খ-র মন্তব্যগুলো পড়ে নেবেন। পরের মুখে ঝাল খেয়ে বারফাট্টাই করাটা চরম হাস্যকর। আসলে ফাঁপা, ভাব দেখান নিরেটের।
এবং কলতলার ঝগড়ায় ওস্তাদ।
ওই রাজাগোপালও আপনার পরের মুখে ঝাল খাওয়া! হে হে হে হে হে হে । মনীষী কনসেপ্টের ১০৮। আপনারা আসলে চাড্ডিদের থেকে বেশি চাড্ডি। ওপরে জাস্ট একটা চাড্ডিবিরোধিতার মাস্ক পড়ে নেন। এবং কিস্যু জানেন না। কারণ জানতে গেলে পরিশ্রম করতে হয়। সেটা পাতি ওঁচা এঁদো খিল্লি দিয়ে মেক আপ করেন। এবং তুমুল ব্যক্তি আক্রমণকে নিজে শুধু সমর্থন করেন তাই নয়, অন্যদের নিয়ম করে উস্কিয়ে থাকেন।
বিষ নেই, তার আবার কুলোপনা চক্কর। ফুস।