"বি আর আম্বেদকর, শরৎ বসু, সুভাষ বসু, ইন্দিরা গান্ধী, সিদ্ধার্থ রায়, ইন্দ্রজিৎ গুপ্ত এমনকি জ্যোতি বসু"
অন্তত এই লিস্টের কয়েকজন দেশে না ফিরলে দেশের ভালই হত। :))
বি আর আম্বেদকর, শরৎ বসু, সুভাষ বসু, ইন্দিরা গান্ধী, সিদ্ধার্থ রায়, ইন্দ্রজিৎ গুপ্ত এমনকি জ্যোতি বসু - এনারা সবাই যদি দেশে নাও ফিরতেন তাহলে ও দেশ ঠিকই চলতো। হয়তো কোথাও কোথাও একটু ট্র্যাক চেঞ্জ হতো একটু অন্য পথে চলতো , এটুকুই । তাতে ভালো বা খারাপ দুই ই হতে পারতো।
সে নানা দেশ নানা পথে এগিয়েছে বা পিছিয়েছে , আবার কেও কেও এগিয়েও পিছিয়েছে। এসবের কোনো অবসোলুট রুল নেই সাইন্স এর মতো। এদের সমসাময়িক আরো হাজার জন হয়তো দেশে থেকেই অনেক কাজ করেছেন , বা অনেকে হয়তো আর দেশে ফেরেননি। কোনোটাতেই বিশাল কিছু তফাৎ পড়েনি। নেচার আভোর্স ভ্যাকুয়াম.
সত্যি বলতে এই সাবজেক্ট টা নিয়ে আদৌ এতো আলোচনার কিসুই নাই . যারা দেশে ফিরেছেন সেসব তাদের পছন্দ , যারা ফেরেননি বা ফিরবেন না সেসব তাদের পছন্দ , আর যারা যাননি সেসব তাদের পছন্দ। কালের হিসেবে এসব ছোট্টখাটো জিনিস গুনতিতেই আসেনা। এন্ড ইন দা লং রান , অল আর ডেড।
ডেলি স্টারে পাঁচ নম্বর পাতায় দেখেছ - লাকি লুকের ছায়া ওকে ফলো করতে পারছে না?
অরিনদা, Iznogoud পড়েছি আমি আগে। প্রথমে খেয়াল হয়নি! গসিনির জিনিস তো :)
ই রাম। রিয়াল মাদ্রিদ সোনালী শিবিরের কাছে হেরেছে।
@atoz শাল্ব র ব্যাপারটা নৃসিংহ বাবুর কোন বই এর ? বেশ ইন্টারেস্টিং লাগল।
@kk x men দের ব্ল্যাক বার্ড প্লেন মাঝে মাঝে হলোগ্রাফিক কামোফ্লেজ করলেও আসল ইনভিসিবল প্লেন ছিল ওয়ান্ডার ওম্যান এর। আর নিক ফিউরির ক্ষেত্রে তো প্লেন নয়, অভেঞ্জার দের গোটা হেলিক্যারিয়ার টাই উড়ত আর কামোফ্লেজ এর ফিচার ছিল।
ডঃ বিক্রম সারাভাই, ডঃ জয়ন্ত নারলিকর
রবীন্দ্রনাথও দেড় বছর লন্ডনে ছিলেন।
কাল বিদেশ থেকে ফেরা না ফেরা নিয়ে কথা হচ্ছিল। বিজ্ঞানে জগদীশ বসু, সত্যেন বসু, মেঘনাদ সাহা, প্রশান্ত মহলানবিশ, শান্তি স্বরূপ ভাটনাগর, হোমি জে ভাবা আরো অনেকে, রাজনীতিতে মোহনদাস গান্ধী, চিত্তরঞ্জন দাশ, সরোজিনী নাইডু, নেহেরু (তিনি তো স্কুল করতেই চলে গেছিলেন), বি আর আম্বেদকর, শরৎ বসু, সুভাষ বসু, পরের দিকে ইন্দিরা গান্ধী, সিদ্ধার্থ রায়, ইন্দ্রজিৎ গুপ্ত এমনকি জ্যোতি বসু ঃ-))) পর্যন্ত যদি দেশে ফিরে না আসতেন তাহলে কি হত?
জয়প্রকাশ নারায়ণ প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরেই অ্যামেরিকা চলে যান । প্রায় এক দশকের ওপর ছিলেন।
হিউম্যানিটিজে সুনীতি চাটুজ্যে, কালিদাস নাগ লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের পি এইচ ডি। আরো অনেকেই আছেন। ইরফান হাবীব, রমিলা থাপার........
দেশের স্বাস্থ্য পরিকাঠামো যারা তৈরি করলেন বিধানচন্দ্র রায়, সুবোধ মিত্র, ক্ষীরোদ চৌধুরী, নীহার মুন্সি, অমিয় বসু, শোভা ঘস, ডঃ কোহেলহো আরো অসংখ্য চিকিৎসক যারা ইউরোপ, অ্যামেরিকায় ডিগ্রী নিতে গেছিলেন, তারা না ফিরলে কি হত ??
এরা অনেকেই অনায়াসে যে দেশে পড়তে গেছিলেন সে দেশে থেকে যেতে পারতেন।
Iznogoud এর গল্প,
বাহ, দারুণ ভাল লাগল, অভ্যু!
তারপর
https://readcomiconline.to/Comic/A-Lucky-Luke-Adventure/Issue-35?id=74070
এটা ফাটাফাটি
https://readcomiconline.to/Comic/A-Lucky-Luke-Adventure/Issue-41?id=74087
মা ডালটন https://readcomiconline.to/Comic/A-Lucky-Luke-Adventure/Issue-6?id=74131
সব্বনেশে জেন https://readcomiconline.to/Comic/A-Lucky-Luke-Adventure/Issue-8?id=74138
এইখানে https://readcomiconline.to/Comic/A-Lucky-Luke-Adventure
(অভ্যু, এস্টেরিক্স নিয়ে): "যাহা হউক আপনি লাকি লুক পড়িয়াছেন?"
সব পড়িনি , তবে অনেকগুলো পড়েছি । অবশ্য বহুকাল আগে । আমার যেমন ইজনগুড/iznogoud এর adventure গুলো দারুন লাগে ।
হ্যাঁ গসিনির পরে অ্যাসটেরিক্সের মান পড়ে গেছে, কিন্তু লাকি লুকের ক্ষেত্রে সেটা হয় নি।
গসিনি মারা যাওয়ার পরে সিরিজটার গল্পগুলো কেমন হয়ে গেছে।
এই Asterix বা Tintin এই কমিক্স গুলো ডিজিটাল ভার্সন এ পড়লে ঠিক জমে না , কিন্তু হার্ড কপি পুরো সেট টার যা দাম , বিশেষ করে Asterix , উপায় নেই
শ্রীল শ্রীযুক্ত মহাপ্রাণ অরিন বসু মহাশয়, অ্যাস্টেরিক্সের উল্লেখে যারপরনাই প্রীত হইলাম। আমি পঞ্চত্রিংশতি পুস্তকের সম্পূর্ণ সংগ্রহটি ক্রয় করিয়াছিলাম। (আমার ভ্রাতুষ্পুত্র দশ বৎসর বয়সেই মাত্র তিনদিনে উহাদের কণ্ঠস্থ করিয়া ফেলিয়া তাহার মাতৃদেবীর সাধনোচিত উদ্বেগের কারণ হইয়া ওঠে।) যাহা হউক আপনি লাকি লুক পড়িয়াছেন? নিবেদন ইতি, অভ্যু
এই ক্লিওপেট্রা দেখে মনে পড়ল , Gal Gadot নেক্সট মুভি তে ক্লিওপেট্রা হতে চলেছেন আর তাতে গুচ্ছের লোকজন খচে গিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় তুলেছেন , এক ইসরাইলি মহিলার এতো সাহস , ইত্যাদি প্রভিতি অভিযোগ
তবে মেয়েটিকে দেখতে বড়ো সুন্দর
আহা, উনি আবার ফকির মানুষ। এসব ছোটোখাটো দিকে ওনার নজর থাকেনা।
উনিজি -র দাড়ি ও চুল বোধ হয় লক ডাউনের বাজারে দেশ সেলুনে যেতে পারে নি, তারই প্রতীকি ব্যঞ্জনা।
নাচে অসুবিধে কীসের? প্রচুর গাঁজায় যখন টপভুজঙ্গ হয়ে যাবে, তখন ওই ওয়াটার জেট দিয়ে ওদেরও শক্তি চাটুজ্জের মতন ধুইয়ে নাইয়ে দেওয়া হবে। ঃ-)
এইসব কালচারকাকুদের নিয়ে আর পারা যায়না। ভাসানই যদি হবে তো ভাসানের লাচটা কখন হবে? আর সবাই জানে পুজোর প্রধান মোটিভেশন ভাসানের লাচ।
আর কিছু কিছু ক্লাব সোজাসুজি প্রতীকী পুজোর অপশন নিয়ে সেই অর্থে বৃক্ষরোপণ, রোপিত বৃক্ষের যত্ন নেওয়া, দরিদ্রদের খাওয়ানো, বস্ত্র দেওয়া এসব করতে পারে। প্যান্ডেল হল, প্রতিমার জায়্গায় টবে বসানো ভালো ভালো গাছ সাজসজ্জা করিয়ে আলো দিয়ে রাখা হোক, সামনে ঘট রাখা হোক, মন্ত্রতন্ত্র সবই পাঠ করে সমস্ত রিচুয়াল পালন করে পুজো করা তো সম্ভবই সেভাবেও। কোথাও তো বলা নেই প্রতিমা ছাড়া পুজো হবে না? আসল মা কে তো ধ্যানেই দেখতে হয়, এমনি চোখে কি দেখা যায় নাকি?
বঙ্গে তো ওরকম করতে পারবে না, অন্য কিছু করতে হবে। কারণ বহু লোক প্রতিমা বানিয়ে রুটিরুজির সংস্থান করেন। নতুন প্রতিমা তৈরী করতেই হবে।
পুরনো প্রতিমা কোনোভাবে পরিবেশবান্ধব উপায়ে ডিসম্যান্টল করতে হবে। ক্লাব সংলগ্ন মাঠে সংরক্ষিত ঘেরা জায়্গায় ওয়াটার জেটের সাহায্যে করা যায়। তার আগে শোলার কাজ, কাপড় ইত্যা দি অবশ্য রিমুভ করে নিতে হবে .
হ্যা, ওই বিসর্জন টন অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত। যেসব রং ব্যবহার করা হয় পুরো ওয়াটার বডি পলিউশন হয়ে যায় । মুশকিল হলো ইন্ডিয়াতে পরিবেশ রক্ষা সবসময় ব্যাকসিটে। রিলিজিওন ই হলো আসল ড্রাইভার মেজরিটি পপুলেশন এর জন্যে। জোর করে কিছু চেঞ্জ করতে গেলেই সব হা-রে-রে-রে করে ঝাঁপিয়ে পড়বে। সে দূর্গা পুজো হোক বা ছট পুজো ।
হ্যাঁ। বিসর্জন না দিয়ে গ্যারেজে রেখে দেয়। পরেরবছর আবার ঝাড়পোছ করে, একটু রং টং দিয়ে রিইউজ করা হয়।
উৎসব হোক, কেনাকাটা হোক, জাঁকজমক হোক, নাচগান হোক, খাওয়াদাওয়া হোক, সব হোক, কিন্তু জলে মূর্তি বিসর্জনের এই ব্যাপারটা বন্ধ হোক। উরোপে আমেরিকায় বা ওরকম দেশগুলোতে যে পুজো হয় প্রবাসী বাঙালিদের, তারা তো ওভাবে বিসর্জন দেয় না, দিতে পারে না। নির্ঘাৎ কোনো বিকল্প ব্যবস্থা বের হয়েছে।
সেটা অবশ্য ঠিকই . সব কালচারেই উৎসবগুলো একটা মেজর ইকোনমিক রেভিনিউ জেনারেটার বহু লোকের জন্যে।. সে দুর্গাপুজো দিওয়ালি , খ্রীষ্টমাস বা ঈদ। এর বিকল্প কোনো মডেল তো সেরকম ভাবে আসেনি এখনো।
জুতো মোজা গামছা গয়না ---- হি হি হি হি। ছাতা সারাই। ঃ-) ঃ-) ঃ-) ঃ-)