শুধু কি কঠিন Atoz, কবিতা অনুবাদ করে মূল কবিতার কাছাকাছি যাওয়াটা প্রায় অসাধ্য, একমাত্র কবি যদি বিবিধ ভাষায় একই রকম স্বচ্ছন্দ থাকেন, তাহলে একরকম হয়। কিন্তু সে আর ক'জন? আবার একেবারে কিছুই অনুবাদ না হলে কবি একেবারেই অচেনা থেকে যান যে | তাই, ভুলভাল হলেও নানারকম অনুবাদ হওয়াটা বাঞ্ছনীয় আমার মতে, তবে একেবারে ওপেন, যাতে সকলে মিলে আরো ভাল করে আরো স্বচ্ছ করে অনুবাদগুলো করতে পারেন।
কবিতা অনুবাদ করা খুবই কঠিন। জীবনানন্দের সেই বিখ্যাত কবিতাগুলোর কথা ভাবলেই ভয় হয়। সেই বনলতা সেন, সেই হাওয়ার রাত। সেসব ইংরেজীতে বা অন্য কোনো ভাষায় অনুবাদ হলে কতটুকুই বা বোঝা যাবে তাদের সৌন্দর্য?
প্রিয় কেকে,
ভালো আছি।
তোমাকে নিয়মিত দেখলে আনন্দ হয়।
এক্কেবারে। জটায়ু পাশে থাকলে নাচতেন। ঃ-)
ভ্যানেসাকে নিয়ে ভ্যানিশ :-)
আরে তাড়াতাড়ির চোটে আমি তো ভেবেছিলাম বুঝি ভ্যানেসাকে নিয়ে দীপঙ্কর লঞ্চে করে ইলোপ করলেন আর বাবুঘাটে দাঁড়িয়ে রইলেন পার্থ আর কলমগোলাপ। ঃ-)
kk, আমি শান্তই আছি, আর আপনার বিরুদ্ধে সামান্যতম অভিযোগও নেই। কিন্তু এইসব উটকো লোক নিজেরা নিকের আড়ালে থেকে অন্যের পরিচয় বের করার জন্য উঠে পড়ে লাগে। আমাকে ভুল বুঝবেন না প্লিজ। আমি নিজের নাম পরিচয় এখানে খোলা পাতায় লিখতে ঠিক কমফোর্ট ফিল করি না। আপনার সঙ্গে যোগাযোগের অন্য কোন চ্যনেল থাকলে সেখানে আমার পরিচয় দিতে আমার বিন্দুমাত্র দ্বিধা থাকবে না।
আর সার্টিফিকেটের ব্যাপারটা ও মাথায় রাখবেন :-)
ধন্যবাদ অটোজ লিঙ্কটার জন্য। পার্থ ঘোষ সত্যেন বোসের শেষদিকের পিএইচডি স্টুডেন্ট এবং ওনার ডক্টর ডিগ্রী সম্ভবত বোধহয় শান্তিনিকেতন থেকে পাওয়া। আমাদের ফিজিসিস্ট বন্ধুরা ওনাকে পিছনে মজা করে 'ব্যর্থ ঘোষ' বলত। ফিজিক্স কেমন করেন সেটা আপনারা জানবেন।
আরে না, অন্য নীপার কোনই 'মতলব' আছে বলে আমার মনে হয়নি। স্যান্ডিকে শান্ত হতে অনুরোধ করছি।
টিটিদিদি, ভালো আছো?
Atoz:"হয়তো যাঁরা কবিতা নিয়ে চর্চা করেন তাঁরা জানেন। কিন্তু এঁর নামটা তেমন পরিচিত নয় সাধারণ্যে।"
লুইজ গ্লুক ২০০৩-২০০৪ সালে আমেরিকার পোয়েট লরেট ছিলেন। অনবদ্য কবি। তবে এঁর কবিতা কতটা অনূদিত হয়েছে জানি না। বোলিনজেন প্রাইজ ও পেয়েছেন। আমি এঁর লেখা কবিতা আগেও নিউ ইয়র্কার কাগজে পড়েছি।
আকখুটে জানি না তবে বুদ্ধদেব বসুর বহু লেখায় আখুটে শব্দ পেয়েছি। আখুটে, আখুটেপনা। আহ্লাদী, সামান্য আবদেরে এরম মনে হয়েছিল। কোনো লাইন মনে পড়লেই উদাহরণ দিতে পারব।
· অন্য নীপা | 2405:8100:8000:5ca1::23:62b7 | ০৯ অক্টোবর ২০২০ ২১:৩৩462591
· সেদিনের s ত মোনয় পিপিদিদি। সর্বানি ভট্টাচার্য। কেকেদিদি নিজের নাম বলে দেয়ায় ভদ্রতার খাতিরেই অন্যদের নিজের নাম বলার কথা। তবে মনে হয় না সেসব পাওয়া যায় আজকাল
অন্য নীপা, যদি kk আমার বা s এর অভদ্রতায় ব্যথিত হয়ে থাকেন সেটা kk নিজেই জানাতেন। আপনি কি ওনার স্বনিযুক্ত উকিল নাকি? আপনি যদি kk এর সঙ্গেআমার কনভারসেশন ফলো করে থাকেন তাহলে দেখবেন যে kk ওনার নাম জানানোর অব্যবহিত পরেই আমি ওনাকে নতুন ধরে নিয়ে এখানে ওনার নাম জানানোর ব্যাপারে আপত্তি জানাই যেহেতু উনি এখানে নিক নামে আসেন। আপনার মতলবটা ঠিক কি বলুন তো? আমার বা s এর সাথে kk এর ঝামেলা লাগানো? আপনি উঠে পড়ে s এর প্ৰকৃত পরিচয় বের করতে নেমেছেন এটাও খুব রুচির পরিচয়বাহক নয়।
হুতো, আকা, একক,পাই, ন্যাড়াদা, রঞ্জনদা, আখখুটের মানে আর উদাহরণের জন্য সব্বাইকে ধন্যবাদ।
'আখখুটে আবদাল্লা' বিশেষণটা ভারী পছন্দ হলো। সুযোগ পেলেই এবার থেকে লোকজনকে বলব।
Atoz, আরেকবার পড়লাম। আপনার কমেন্টারিটা পড়ে উপকার হল, অজস্র ধন্যবাদ!
উরি শালা , রবি ফাউলার ইস্টবেঙ্গলে।
অরিন, পথিকবাবুর লেখাটা কি আবার পড়লেন?
হয়তো যাঁরা কবিতা নিয়ে চর্চা করেন তাঁরা জানেন। কিন্তু এঁর নামটা তেমন পরিচিত নয় সাধারণ্যে।
সেটাই। খুব ইন্টারেস্টিং যে ভদ্রমহিলা কোভিড অতিমারির বছরে নোবেল প্রাইজ পেলেন। :-)
এইসব, এইসন না। ঃ-)
অরিন, পথিকবাবুর লেখাটা তো সার্নের সেই কোলাইডার নিয়ে, গোল গোল টানেলে কণিকাস্রোত ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে অনেক বেশি গতিবেগে তুলে তারপরে মুখোমুখি ধাক্কা খাইয়ে দেওয়া হয়। প্রচন্ড শক্তি ছাড়া পায় সেই সংঘর্ষে। সেই প্রচন্ড শক্তি থেকে জোড়া জোড়া কণা-প্রতিকণা তৈরী হয়। তাদের ট্র্যাক করে অনেক আঁক কষে জানা যায় পদার্থের মূল ব্যাপারটা কী। পরমাণুর নিউক্লিয়াসের ভেতরে থাকে যে প্রোটন নিউট্রনেরা, তারা সব ছোটো ছোটো কোয়ার্ক দিয়ে তৈরী, সেইগুলো পাওয়া যায় ওখানে।
এইসন নিয়ে লেখা। বেচারা যাজ্ঞ্যবল্ক্যকে এনে ঢুকিয়ে দিয়েছেন কেন কেজানে। ভদ্রলোক বৃহদারণ্যক(?) উপনিষদে বহু জটিল জটিল প্রশ্নের( অমুক কীসে ওতপ্রোত আছে? তমুকে। তমুক কীসে ওতপ্রোত আছে? পামুকে। পামুক কীসে ... এইভাবে চলতে চলতে শেষে ব্রহ্মলোক কীসে ওতপ্রোত আছে? শুনে ক্ষেপে গিয়ে কইলেন আর প্রশ্ন কোরো না, মুন্ডু খসে যাবে। ঃ-)) উত্তর দিয়েছিলেন বলে মনে হয়।
অরিন, লুইসি গ্লুক এর কবিতা খুবই মহাজাগতিক। হঠাৎ মনে পড়ে গেল-
"সূর্যে নক্ষত্রে মেঘে
লেগে আছে অনন্ত আবীর -
আলো আর অন্ধকারের
চিরন্তন দ্বৈতনৃত্য ।
অগ্নিসিন্ধুসঞ্জাত সন্তানেরা ভেসে চলেছে
সৃষ্টির রহস্যভবন থেকে অমৃতমোহনার দিকে..."
Atoz, পথিকবাবুর এই লেখাটা পড়ে কিছু্ই বুঝতে পারলাম না। একটু ব্যাখ্যা করে দেবেন?
এ বছর আমেরিকান কবি লুইসি গ্লুক সাহিত্যে নোবেল পেলেন। তাঁর লেখা একটি কবিতা,
The Wild Iris
---
At the end of my suffering
there was a door.
Hear me out: that which you call death
I remember.
Overhead, noises, branches of the pine shifting.
Then nothing. The weak sun
flickered over the dry surface.
It is terrible to survive
as consciousness
buried in the dark earth.
Then it was over: that which you fear, being
a soul and unable
to speak, ending abruptly, the stiff earth
bending a little. And what I took to be
birds darting in low shrubs.
You who do not remember
passage from the other world
I tell you I could speak again: whatever
returns from oblivion returns
to find a voice:
from the center of my life came
a great fountain, deep blue
shadows on azure seawater.
পেনরোজের মাথাটা নজর করুন মন দিয়ে। সামনে চুল, মধ্যে টাক, আবার তারপরে চুল। ঃ-)
আর এই লেখাটায় পথিকবাবু গার্গীকে স্রেফ মৈত্রেয়ী বানিয়ে ছেড়ে দিয়েছেন। ঃ-) এটা কার মধ্যে নিহিত থাকে, সেটা কার মধ্যে ওতপ্রোত থাকে, এসব প্রশ্ন তো গার্গী করেছিলেন!
https://www.anandabazar.com/others/science/the-search-for-god-particle-is-not-finished-yet-1.1212066
এই দেখুন স্যান্ডি, সেই যে উনি শান্তিনিকেতনে গেছিলেন আর ওঁকে প্রফ রোজ বলা হয়েছিল, এই গল্প মনে হয় সেই সময়ের। ঃ-)
https://www.anandabazar.com/others/science/prof-partha-ghosh-writes-on-roger-penrose-dgtls-1.1212760
"আখখুটে" তো ঘটি বকুনি বলে জানতাম। এর কাছাকাছি বাঙাল সম্বোধন হল আদস্রা, উবাইরা, অলম্বুষ,। মানে ঐ অগোছাল, সব ঘেঁটেঘুটে এলোমেলো করে দেনেওলা পার্টি।
বাঙাল 'ল্যাবেন্ডিস' বোধহয় ঘটি 'ল্যাবা'র প্রতিশব্দ।
আচ্ছা, নস্কর পদবীটা কি লশকর থেকে? মানে সৈন্যবাহিনীতে যাঁরা কাজ করতেন তাঁরাই কি এই টাইটেল পেতেন?
সেই বিদ্যাসাগর টই গেল কই? নতুন কিস্তি কি এল?