ওহ আচ্ছা, ভুবনেশ্বরী, আমার আবার ভুবনেশ্বরী মানেই ত্রিপুরার উদয়পুর মনে হয়, আসাম মনে থাকে না। উদয়পুরে পুরনো কাঠামোগুলো আছে এখনো, পর্যটন দপ্তর থেকে সাজিয়ে গুছিয়ে রেখেছিল। এখন আবার ফাংশনাল মন্দির করে ফেলে কিনা সে এক প্রশ্ন।
কত দেশের লোককথা শেয়াল আর কুমীরে ভর্তি। লক্ষ্য করার বিষয় হল শেয়াল হল পন্ডিত আর কুমীর কেন জানি বোকাসোকা, কিছুতেই কিছু বুঝে উঠতে পারে না।
ভুবনেশ্বরী
বশিষ্ঠ আশ্রম ঝর্না অন্য জায়গা
ওটা গাজর। ওটার দিকে তাকিয়ে তাকিয়েই ইন্ডিয়া চলে এসেছিল।
রাস্তায় পড়বে কি করে? তাই বাতি ও চেয়ার
শুধু চেয়ারই কাঁধে না, একটা গোলমতন কী যেন ঝোলে সামনে, দড়িবাঁধা। মনে হয় কোনোরকম বাতি।
হুয়ান সাং কেন চেয়ার কাধে
আচ্ছা সিবিডি অয়েল, গাঁজা এগুলো ড্রাগস?
"সাহিত্যে শৃগাল" একটা অতিশয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ঃ-)
কামাখ্যা রং চং করে দালান তুলে কী বিচ্ছিরি করে ফেলেছে। আমি অবশ্য ষোল সতেরো বছর আগে গেছি, এতদিনে নিশ্চয় আরো আধুনিক হয়ে গেছে। ধর্মস্থানগুলির, এই কষ্ট করে যেতে হয়, আবছায়া, রহস্য - এইসব কাটিয়ে দিয়ে একটা বিদঘুটে জিনিস হয়েছে। গালুডির রঙ্কিনী কালি মন্দির পাহাড়ের মধ্যে অন্ধকার ছায়াচ্ছন্ন দেখেছিলাম, এখন ছবি দেখি রংচঙে মন্দির। ত্রিপুরাতে তো খার্চি পূজা গড়িয়া পূজা সবই ঐ হয়ে গেছে। কের পূজা তো তখন ভীতিপ্রদ ছমছমে ব্যাপার, বাড়ি থেকে বেরুনো নিষেধ।
সে যাগ্গে, কামাখ্যার ওপরে বশিষ্ঠ আশ্রম, তাই না? ঐ জায়গাটা খুব সুন্দর। আর উমানন্দ ভৈরব - ওখানে অবশ্য আমি যাইনি, দুর্গম বলে ছোটদের নিয়ে যাওয়া হয়নি, মা গেছিল একা একা, আর পথে পার্স চুরি হয়ে গেছিল - সেই পার্সে দুর্মূল্য পৈতৃক লাকি বোন ছিল। (লাকি বোন জানেন তো? বাঘের কন্ঠার হাড়, শিকারীরা সৌভাগ্য মনে করতেন।)
<UAE>
উই এ ইতে হচ্ছে। সব খেলাই তো হচ্ছে।
এই করোনার মধ্যে আইপিএল হচ্ছে? ভালো
হেরেচে? কী আনন্দ!
কেকেআরের খেলা দেখে মাথা গরম হয়ে গেল। ধুর।
ফক্সি দ্রিমি দ্রিমি পল্লাম। ঃ))
লাল সাধু (হুতো উবাচ ) দের ভয় দেখাবার ক্যাপাসিটি বেশি, এটা ঠিক।
শৃগাল ফলঘাতী, মৃগেল চারা চারা
আসিছে প্রাণঘাতী কবিতা কড়া নাড়া
ভুবনে মাগো তব পুষ্প ছিল কত
তিক্ত কেন তবে প্রাইসি টুটি ফ্রুটি ?
দ্রাক্ষা কোহলিত দীক্ষা মিশনারি
বৃক্ষ শাখা জুড়ে পান্ডুলিপি যত
আকাশ আলোকিত নিয়ন নিভু নিভু
নবমী নিশি আসে ফক্সে দ্রিমি দ্রিমি
মাগার টুপি ছিলো আগায় জল ঢালি
কমলা ঝড় উঠে টেরিও উলোঝুলো
শৃগাল ফিরে যায়, দ্রাক্ষা হেবি জালি
প্রাইডে সাদা চুন ড্রাইডে মন ছুঁলো
@ দময়ন্তী
না না , এলেবেলেকে বলেননি। কিন্তু ভাটিয়ালির চরিত্রটি , আমার মতে সঠিক বর্ণনা করেছেন। তাই বলেছি সারাক্ষণ ভাটে একে ধোবি পাছাড় কি তাকে আপার কাট কেন ? বিষয় নিয়ে আলোচনা করলে নিজের বক্তব্য বা পালটা বক্তব্য রাখাই যথেষ্ট বলে মনে হয় । ধারে না কেটে ভারেই কাটুক।
যার ইচ্ছে ধুতি , যার ইচ্ছে হাফ প্যান্ট। সবাইকে নিজের মত থাকতে দেওয়া হোক । আমরা অজান্তে মর্যাল পুলিশ না হয়ে যাই।
কলকাতায় খালি তিনটে রাস্তায় হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রীট, হরিশ মুখার্জি রোড ও কালিঘাট রোড এর উপরে দিদির আত্মীয় স্বজনদের নামে নামে ৩৫ টা প্লট আছে বর্তমানে? অন ক্যামেরা শতরূপ ঘোষ বলল।
ক্ষমতায় গিয়ে নিজের ও পরিবারের সম্পত্তি বৃদ্ধির তদন্ত করার মত একটা সংস্থা বানানো যায়? স্বাধীনতা পরবর্তী সমস্ত পলিটিশিয়ান ধরে ধরে হিসেব করা হবে? সমাজতন্ত্র এলে সব কেড়ে নেওয়া হবে।
কামাখ্যা মন্দিরের পূজারীরা, কেউ হলদে কাপড়, কেউ লাল কাপড় পরেন। আমি একবার একজন্কে , এমনিই ভাটাবার জন্যে এর কারণ জিজ্ঞাসা করাতে উনি কিছুক্ষণ তুষ্ণীভাব অবলম্বন করে বলেছিলেন, বলতে হলে তো অনেক কথা, আবার না বলতে হলে কিছুই না। বুঝছেন তো? যদিও কিছুই বুঝি নাই, তবুও সুবোধ বালকের মত ঘাড় নেড়ে সায় দিয়েছিলাম।
আহা, পড়বেন কেন, পরেন। তাছাড়া সাধুরা লাল কালো ঐসবও পরেন। আমাদের ছোটবেলায় ভিক্ষে করতে যাঁরা আসতেন তাঁদের মধ্যে লাল ধুতি পরা সাধুদের আমরা বলতাম লাল সাধু। তাঁদের একটু উগ্র প্রকৃতি হতো, এসে শিঙে বাজাতেন - শিঙে ফোঁকা দেখার জন্যে লালসাধুদের জন্যে অপেক্ষা করে থাকতাম। কিন্তু উগ্র প্রকৃতির জন্যে ছোট কোন কোন পোলাপানদের লাল সাধুর ভয়ও দেখানো হতো। এখন আমার নিজের সংগ্রহে দু'টো শিঙে অছে, একটা মোষের শিং, আরেকটা গরুর।
দিদি কেন সর্বদা নীল-সাদা শাড়ি পড়েন? চটি পড়েন?
গান্ধী কেন সর্বদা খাটো ধুতি পড়তেন? সাধুরা কেন সর্বদা গেরুয়া পড়েন? বিদ্যাসাগর কেন কেবল ধুতি আর উড়্নি পড়তেন?
আগে তো এসবের উত্তর খুঁজতে হবে !
শুক্কুরবার তো এসেই গেল প্রায়। একটা শেয়াল সিরিজ নামবে নাকি?
শেয়াল সিরিজ লেখার সব উপাদানই মজুত রয়েচে মনে হচ্ছে। কবি যদি শুদু একটিবার আনতচোখে তাকান।
তা নেই, শেয়াল হলে দ্রাক্ষার বদলে শল্লকীর পেছনেও ছোটা যায়, এই এক সুবিধেঃ)
প্রচণ্ড শেয়াল কি নীল?
প্রচণ্ড শেয়াল নাকি শেয়াল হতে প্রচণ্ড মানা?
জগৎ দ্রাক্ষাফল হলে কি প্রচণ্ড শেয়াল হতে মানা ! ? !! :)))
যত্তসব পোতিক্কিয়াশীল লোকজন।
কিন্তু সিরিয়াসলি এলেবেলে সর্বদা এত রেগে থাকেন কেন? মানে থাকেনই সেকথা হলফ করে বলা যায় না, কিন্তু লেখা পড়লে মনে হয় সবসময় কাউকে না কাউকে একটা চ্যালেঞ্জ করছেন, বেশ রেগে গেছেন। অবশ্য আমার মনে হওয়ার ভুলও হতে পারে।